কাতারে এসে বদলে গেল স্বাগতিকদের ইতিহাস

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’


স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
কাতারে এসে বদলে গেল স্বাগতিকদের ইতিহাস

কাতারে এসে বদলে গেল স্বাগতিকদের ইতিহাস

  • Font increase
  • Font Decrease

ফুটবল বিশ্বকাপে স্বাগতিকরা সবসময়ই অন্যতম ফেবারিট তকমা পায়। প্রতিষ্ঠিত ফুটবল-শক্তিদের কেউ স্বাগতিক হলে তাদেরকে ধরা হয় শিরোপার অন্যতম দাবিদার।

তবে এবার কাতারে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে সে তকমার কিছুই জুটেনি স্বাগতিক কাতারের। অর্জনে কিংবা ফুটবল ঐতিহ্যে ফুটবল পরাশক্তি নয় কাতার। আগে একবারও খেলেনি বিশ্বকাপ। শিরোপার দাবিদার ছিল না তারা, এমনকি কোনো ম্যাচে ছিলও না সেভাবে ম্যাচ জয়ের ফেবারিট। কেবল স্বাগতিক হিসেবে জুটেছিল বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ।

সেই সুযোগের সদ্বব্যবহার করতে পারেনি এশিয়ার দেশটি। মাত্র দুই ম্যাচ খেলে অর্থাৎ এক ম্যাচ বাকি থাকতেই গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় ঘটেছে তাদের। প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ইকুয়েডরের বিপক্ষে ২-০ গোলে হারের পর দ্বিতীয় ম্যাচে হেরেছে তারা ৩-১ গোলে; প্রতিপক্ষ আফ্রিকার দেশ সেনেগাল।

শুক্রবার অনুষ্ঠিত গ্রুপের অপর ম্যাচে নেদারল্যান্ডস-ইকুয়েডর ১-১ গোলে ড্র করলে শেষ ম্যাচটি স্রেফ আনুষ্ঠানিকতায় রূপ নিয়েছে স্বাগতিকদের জন্যে। ২৯ নভেম্বর নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে খেলবে কাতার; অপর ম্যাচে মুখোমুখি হবে সেনেগাল ও ইকুয়েডর। কাতার ছাড়া বাকি তিন দলেরই সমান সুযোগ রয়েছে রাউন্ড অব সিক্সটিনে উন্নীত হওয়ার।

স্বাগতিকদের গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায়ের ঘটনাটি ফুটবল বিশ্বকাপে নজিরবিহীন না হলেও প্রথম ম্যাচ শেষে বিদায়ের ঘটনা এবারই প্রথম। এরআগে একবার ২০১০ বিশ্বকাপে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নিয়েছিল, কিন্তু এভাবে অসহায় আত্মসমর্পণ ছিল না তাদের।

দক্ষিণ আফ্রিকা নিজেদের মাটিতে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচে মেক্সিকোর বিপক্ষে ১-১ গোলে ড্র করেছিল। দ্বিতীয় ম্যাচে তারা উরুগুয়ের বিপক্ষে ৩-০ গোলে হারলেও শেষ ম্যাচে ফ্রান্সকে হারিয়ে দিয়েছিল ২-১ গোলে।

এশিয়ায় প্রথমবার ২০০২ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল বিশ্বকাপ। জাপান ও কোরিয়া ছিল যৌথ আয়োজক। দেশ দুটি বিশ্বফুটবলের প্রতিষ্ঠিত শক্তি না হলেও কাতারের মতো এভাবে প্রথম পর্ব থেকে বিদায় নেয়নি।

এ পর্যন্ত বিশ্বকাপ জিতেছে আটটি দল, তাদের মধ্যে কেবল ব্রাজিল ও স্পেন ছাড়া ছয়টি দলই অন্তত একবার নিজেদের দেশে আয়োজিত বিশ্বকাপ জিতেছে। ইংল্যান্ড এ পর্যন্ত একবার মাত্র বিশ্বকাপ জিতেছে, এবং সেটা ১৯৬৬ সালে নিজেদের দেশে। ১৯৩০ সালে উরুগুয়ে, ১৯৩৪ সালে ইতালি, ১৯৭৮ সালে আর্জেন্টিনা, ১৯৯৮ সালে ফ্রান্স তাদের প্রথম বিশ্বকাপ ট্রফি স্বাগতিক হিসেবে জিতেছে। চারবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন জার্মানি ১৯৭৪ সালে তাদের দ্বিতীয় শিরোপা নিজেদের মাটিতে জিতেছে।

বিশ্বকাপ আয়োজন করে ১৯৫৮ সালে রানার্স-আপ হয় সুইডেন। ১৯৬২ সালে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ চিলি তৃতীয়, ২০০২ সালে দক্ষিণ কোরিয়া চতুর্থ, এবং ১৯৭০ ও ১৯৮৬ সালে মেক্সিকো কোয়ার্টার ফাইনালে উন্নীত হয়। ২০১৮ সালের আয়োজক রাশিয়াকোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছায়।

এছাড়া আয়োজক দল ফ্রান্স ১৯৩৮ সালে কোয়ার্টার ফাইনাল, ১৯৫০ সালে ব্রাজিল রানার্স-আপ, ১৯৮২ সালে স্পেন দ্বিতীয় রাউন্ডে, ১৯৯০ সালে ইতালি তৃতীয়, ১৯৯৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র দ্বিতীয় রাউন্ড, ২০০৬ বিশ্বকাপে জার্মানি তৃতীয় এবং ২০১৪ সালে ব্রাজিল চতুর্থ হয়।

   

সাংবাদিক জিয়াউল হকের মৃত্যু, বিএসপিএ’র শোক



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস এসোসিয়েশনের (বিএসপিএ) সাবেক সভাপতি জিয়াউল হক (৮২) আর নেই। আজ বিকাল সোয়া ৫টায় মিরপুরের বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

দীর্ঘ কর্মময় জীবনে মরহুম জিয়াউল হক বেশির ভাগ সময়ে স্পোর্টস সাংবাদিকতা করেছেন। সর্বশেষ তিনি দৈনিক ইত্তেফাকে সিনিয়র সহকারী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। কাজ করেছেন দৈনিক পূর্বদেশসহ আরো কয়েকটি জাতীয় দৈনিকে।

জিয়াউল হক ১৯৮৮-১৯৯১ সাল পর্যন্ত বিএসপিএ’র সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। আজ বাদ এশা মিরপুর সাংবাদিক আবাসিক এলাকায় মসজিদুল ফারুকে নামাজে জানাজা শেষে কালশী কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হবে।

জিয়াউল হকের মৃত্যুতে বিএসপিএ’র কার্যনির্বাহী কমিটি গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছে। বিএসপিএ নেতৃবৃন্দ মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;

জেসির অভিজ্ঞতা নিয়ে প্রশ্ন আবাহনী কোচ সুজনের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নারী আম্পায়ার ইস্যুতে সরগরম দেশের ক্রিকেট। জাতীয় দলের তিন ক্রিকেটার মুশফিক, মাহমুদউল্লাহ, তামিম এবং তাদের ডিপিএল দল মোহামেডান ও প্রাইম ব্যাংকের বিরুদ্ধে উঠেছিল নারী আম্পায়ারের অধীনে খেলতে না চাওয়ার অভিযোগ। সে অভিযোগ নিয়ে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করে তারা জানিয়েছেন, এমন কিছুই আসলে তারা বলেননি। ক্লাবগুলোও অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে। তবে আবাহনীর কোচ খালেদ মাহমুদ সুজনের ভাবনা ভিন্ন।

ডিপিএলের সুপার লিগে আগামীকাল (মঙ্গলবার) শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাবের বিপক্ষে খেলবে আবাহনী। সে ম্যাচকে সামনে রেখে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়েছিলেন সুজন। সেখানে নারী আম্পায়ার বিতর্কের প্রসঙ্গ উঠলে সুজন বলেন, ‘বড় খেলায় আপনাকে এমন একজন আম্পায়ার দেওয়া উচিত যার অভিজ্ঞতা আছে, যার প্রতি খেলোয়াড়দের শ্রদ্ধাবোধ থাকে। আম্পায়ার হিসেবে তার (জেসি) অভিজ্ঞতা আমার মনে হয় না প্রিমিয়ার লিগের এত বড় ম্যাচে করার মতো।’

জেসির অভিজ্ঞতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার পরক্ষণেই আবার তার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নিয়েও আশাবাদ ব্যক্ত করেন বিসিবির অন্যতম পরিচালক সুজন, ‘যিনি আম্পায়ারিং করেছেন, সে খুব ভালো আম্পায়ার। বাংলাদেশের হয়ে ভবিষ্যতে খুব ভালো করবে।‘

জেসি এরই মধ্যে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা আম্পায়ার হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। বাংলাদেশের বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ম্যাচ পরিচালনার অভিজ্ঞতা রয়েছে তার। সুজনের জেসিকে ‘অনভিজ্ঞ’ আম্পায়ার বলার পেছনে কোনো যুক্তি খুঁজে পাচ্ছেন না আম্পায়ার্স কমিটির চেয়ারম্যান ইফতেখার আহমেদ, ‘ম্যাচে কেন অনভিজ্ঞ আম্পায়ার দিয়েছি? জেসি কিন্তু অনভিজ্ঞ আম্পায়ার না। জেসি প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় শ্রেণিতে দায়িত্ব পালন করে। এছাড়াও ইমার্জিং এশিয়া কাপ, ভারতে সিনিয়র প্লেয়ারদের টুর্নামেন্ট ও সর্বশেষ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজেও আম্পায়ারিং করেছে।’

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;

সিলেটের তিন স্কুলে জ্যোতিদের বর্ণিল দিন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কোনো বিদেশি ক্রিকেটার কিংবা সাকিব-তামিম-মাশরাফিদেরও কেউ নন। এতো এতো স্কুল পড়ুয়া ক্ষুদে ভক্তের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে যিনি আছেন তিনি বাংলাদেশ নারী দলের ক্রিকেটার। ক্যাপ্টেন নিগার সুলতানা জ্যোতি। উইমেন্স ক্রিকেট নিয়ে যেখানে কয়েকবছর আগেও স্বপ্ন দেখা ছিল দিবাস্বপ্নের মতো। সেখানে জ্যোতি দেখালেন চাইলে এইদেশেও নারী ক্রিকেটার হয়ে এমন সম্মান পাওয়া সম্ভব। এতো বড় ক্রেজ হওয়া সম্ভব।

কারো হাতে নোটবুক, কেউ এসেছেন খাতা নিয়ে,  কারো হাতে শুধুই পৃষ্ঠা, কারো কারো সাথে গ্রুপ সেলফি কিংবা হাত নাড়ানোর আবদার। সবই যেনো জ্যোতির নামের মতো  জ্বলজ্বলে দৃষ্টান্তই হয়ে থাকবে।

শুধুই কি জ্যোতি? তার দলও তাই। মেয়েদের ক্রিকেট সাফল্য পাচ্ছে, বাধার দেয়াল ভাঙছে। মারুফা-ফাহিমারা প্রমাণ করছেন আমরাও পারি, মেয়েরাও পারে।

প্রথমে আম্বরখানা গার্লস স্কুল, এরপর ব্লু বার্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজ, সবশেষে আনন্দ নিকেতন। সিলেটের এই তিন স্কুলে সোমবার আনন্দ বিলিয়েছেন জাতীয় দলের তিন রত্ন জ্যোতি, ফাহিমা এবং মারুফা। শুধুই সেলফি অটোগ্রাফ কিংবা হাত  উঁচিয়ে ধরাতেই শেষ না। ক্রিকেটেও মজেছেন স্কুল ছাত্রীদের সাথে। সেই সাথে ছিলো প্রশ্ন-উত্তর পর্ব। যেখানে জ্যোতি শেয়ার করেছেন তার উঠে আসার গল্প। এতো এতো দায়িত্ব আর চাপ সামলে কীভাবে এতো কুল থাকা যায়? সেসব।

এমন অসাধারণ  উদ্যোগের জন্য বাহবা পেতেই পারেন বিসিবির নারী উইংয়ের হেড অব অপারেশন্স হাবিবুল বাশার সুমন। মূলত উইমেন্স ক্রিকেটের প্রসার ঘটাতেই এমন উদ্যোগ। মেয়েরা যে খেলতে আসতে পারে, এটা নিরাপদ জায়গা, সেটা  প্রমাণের মঞ্চ হিসেবে বললেও ভুল হবে না বলে মনে করেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক।  সেই সাথে স্কুল পড়ুয়া মেয়েদের মাঠে আসার আহবান তো ছিলোই।

তিনটি স্কুলেই স্মারক হিসেবে দেওয়া হয়েছে জাতীয় নারী ক্রিকেট দলের ক্রিকেটারদের অটোগ্রাফ সম্বলিত একটি করে জার্সি।

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;

সালাউদ্দিনের সমালোচনা গায়ে মাখছেন না কাবরেরা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনের সঙ্গে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের দুই লেগে বাংলাদেশের হারের পর কোচ হাভিয়ের কাবরেরার কঠোর সমালোচনা করেন বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। যদিও শক্তিমত্তায় যোজন যোজন এগিয়ে থাকা ফিলিস্তিনের বিপক্ষে বাংলাদেশের পারফরম্যান্স, বিশেষ করে ঘরের মাঠে জামাল ভূঁইয়ারা যে খেলা দেখিয়েছেন-তাতে ফুটবলপ্রেমীদের মুখে প্রশংসাই ঝরেছিল কোচের জন্য।

সালাউদ্দিনের চাঁছাছোলা সমালোচনার পর লম্বা একটা সময় মুখে কুলুপ এঁটে ছিলেন কাবরেরা। দীর্ঘ সময় পর আজ (সোমবার) বিষয়টি নিয়ে মুখ খুললেও যথেষ্ট নমনীয়ভাবেই উত্তর করেছেন বাংলাদেশ কোচ, ‘তিনি (কাজী সালাউদ্দিন) বাফুফের সভাপতি। সমালোচনা করার অধিকার রাখেন। এর পরেও আমাদের মধ্যে দল নিয়ে কথা হয়েছে, আমি তার সমালোচনা নিয়ে ভাবছি না।’

সালাউদ্দিনের সমালোচনাকে বরং ইতিবাচকভাবে দেখার চেষ্টা কাবরেরার, ‘আমরা অবশ্যই ভুল থেকে শিখবো।’

জুনে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে আতিথেয়তা দেবে বাংলাদেশ। সে ম্যাচকে সামনে রেখে অনুশীলন ক্যাম্প হবে। তবে যেহেতু ঘরোয়া ফুটবলের খেলা পুরোদমে চলছে, তাই অনুশীলন ক্যাম্প সংক্ষিপ্ত হবে বলেই জানালেন কাবরেরা। কবে নাগাদ ক্যাম্প শুরু হতে পারে তা জানিয়ে বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘এবার আমাদের অনুশীলন ক্যাম্প হবে সংক্ষিপ্ত। বিশেষ কিছু করার সুযোগ নেই। ২৯ মে লিগ শেষ হওয়ার পর বিশ্রাম নিয়ে খেলোয়াড়েরা ১ জুন রিপোর্ট করবে, ২ জুন থেকে ক্যাম্প শুরু করে দিতে চাচ্ছি।’

আগামী ৬ জুন বিকেল পৌনে পাঁচটায় বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় এশিয়ার জায়ান্ট অস্ট্রেলিয়াকে বিপক্ষে খেলবেন জামালরা। বিশ্বকাপ বাছাইয়ের প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার মাঠে ৭-০ গোলে হেরেছিল বাংলাদেশ।

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;