৩৬ বছরের আক্ষেপ পূরণ, আর্জেন্টিনা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
৩৬ বছরের আক্ষেপ পূরণ, আর্জেন্টিনা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন

৩৬ বছরের আক্ষেপ পূরণ, আর্জেন্টিনা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন

  • Font increase
  • Font Decrease

১৯৮৬ সাল, এরপর কেটে গেছে ৩৬টি বছর। অবশেষে আবারও আকাশি-সাদাদের উৎসবে মাতলো গোটা বিশ্ব। টানটান উত্তেজনা শেষে কাতার বিশ্বকাপের শিরোপা ঘরে তুললো আর্জেন্টিনা। নির্ধারিত সময়ে ২-২ সমতা। অতিরিক্ত সময়ে ৩-৩। এরপর ফলাফল গড়াল টাইব্রেকারে। সেখানে ৪-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। বাজপাখি মার্টিনেজ ঠেকিয়ে দেন একটি শট।

মেসি ও ডি মারিয়ার গোলে ম্যাচের ৮০ মিনিট পর্যন্ত ২-০ গোলে এগিয়ে আর্জেন্টিনা। মনে হচ্ছে ৩৬ বছরের অপেক্ষার অবসান হতে চলছে। আর মাত্র ১০ মিনিট পার করে দিতে পারলেই চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। কিন্তু ফ্রান্সের একজন এমবাপ্পে ছিলেন।

দুই মিনিটের ঝড়। দুটি গোল করলেন এমবাপ্পে। ৭৮ মিনিটে ফ্রান্সের আক্রমণের সময় বক্সের মধ্যে হাঁটু দিয়ে কোলো মুয়ানিকে মারেন ওটামেন্ডি। পেনাল্টি থেকে গোল করেন এমবাপ্পে। পরের মুহূর্তেই আবার আক্রমণ করে ফ্রান্স। ডান দিক থেকে এমবাপ্পেকে লম্বা বল বাড়িয়েছিলেন কোমান। দ্রুত পাস খেলে মাটিতে পড়ে যেতে যেতে অনবদ্য শটে গোল করলেন এমবাপ্পে। ২-২ গোলে সমতা।

ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয়ার্ধে সেই মেসি ম্যাজিক। দুর্দান্ত এক গোলে ৩-২ গোলে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। ম্যাচের ১১৮ মিনিট। এমবাপ্পের শট আটকাতে গিয়ে বক্সের মধ্যেই বল হাতে লাগালেন মন্তিয়েল। পেনাল্টি পায় ফ্রান্স। ৩-৩ গোলে সমতা। হ্যাট্রিক এমবাপ্পের। বিশ্বকাপ ফাইনালে প্রথম। অতিরিক্ত সময় শেষেও স্কোরলাইন ৩-৩।


ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে। সেখানে ৪-২ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। বাজপাখি মার্টিনেজ ঠেকিয়ে দেন একটি শট।

প্রথমার্ধে ম্যাচে তো প্রায় খুঁজেই পাওয়া যায়নি ফ্রান্সকে। বিরতির আগেই তুলে নেওয়া হয় জিরুদ ও ডেম্বেলেকে। প্রশ্ন উঠে, অসুস্থ অবস্থায় তাদের জোর করে নামিয়ে দেননি তো দিদিয়ের দেশম? নিস্প্রভ ছিলেন এমবাপ্পে গ্রিজম্যানরা।

ম্যাচের শুরু থেকে আক্রমণে জোর দেয় আর্জেন্টিনা। প্রথম দিকে রক্ষণ সামলাতেই বেশি ব্যস্ত থাকে ফ্রান্স। ৫ মিনিটে ম্যাচের প্রথম শট ম্যাক-অ্যালিস্টারের। শট যায় সরাসরি ফরাসি গোলকিপারের হাতে।

১০ মিনিটে একটা সুযোগ পায় আর্জেন্টিনা। দূর থেকে শট নিয়েছিলেন ডি পল। প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়ের পায়ে লেগে কর্নার।

আক্রমণাত্মক খেলে যাচ্ছিল আর্জেন্টিনা। খেলার ১৫ মিনিট পর্যন্ত এমবাপ্পের একটি আক্রমণ বাদে আর কোনও মুভমেন্ট দেখা যায়নি তাদের।

১৭ মিনিট সুযোগ নষ্ট করে আর্জেন্টিনা। দুরন্ত সুযোগ পেয়েছিলেন ডি মারিয়া। কিন্তু তার ডান পায়ের শট বারের অনেক ওপর দিয়ে বেরিয়ে যায়।

২০ মিনিটে ডে বক্সের সামান্য বাইরে ফ্রিকিক পায় ফ্রান্স। গ্রিজম্যানের ফ্রিকিকে জিরুদের হেড বাইরে যায়।

ম্যাচের ২২ মিনিটে বক্সের মধ্যে ফেলে দেওয়া হয় ডি মারিয়াকে। পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। পেনাল্টি থেকে আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে দেন মেসি। হুগো লরিস ঝাঁপালেন ডান দিকে। মেসি পেনাল্টি মারলেন তার বাঁ দিকে। এবারের বিশ্বকাপে ষষ্ঠ গোল লিও মেসির।

গোল করে আক্রমণের ঝাঁজ আরও বাড়িয়ে দেয় আর্জেন্টিনা। একের পর এক আক্রমণ করে তারা। ফ্রান্স সেভাবে পায়ে বল রাখতেই পারেনি।

খেলার ৩৬ মিনিটে মাঝ মাঠ থেকে দুর্দান্ত আক্রমণে চোখ জুড়ানো গোল ডি মারিয়ার। মাঝমাঠে বল পেয়েছিলেন মেসি। তিনি ডিফেন্সচেরা পাস দেন ম্যাক অ্যালিস্টারকে। তার থেকে পাস পেয়ে চলতি বলে শট নিয়ে গোল করেন ডি মারিয়া। ২-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে যায় আর্জেন্টিনা।

বিরতির পরও তেমন আক্রমণ চালাতে পারেনি ফ্রান্স, উল্টো বেশ কয়েকবার গোল পেতে বসেছিল আর্জেন্টিনা। যেন একপেশে ফাইনাল। গোল শোধের তাড়া নেই ফরাসিদের। ৬৪ মিনিটে উঠিয়ে নেওয়া হয় ডি মারিয়াকে। বদলে নামলেন আকুনা।

মারিয়াকে তুলে নেওয়ার পরই বদলে যায় খেলা। আক্রমণ বাড়ায় ফ্রান্স। ম্যাচের ৭৮ মিনিটে বক্সের ভেতর কোলো মুয়ানিকে ফাউল করেন ওটামেন্ডি। পেনাল্টি পায় ফ্রান্স। শট নেন এমবাপ্পে। সঠিক দিকে ঝাঁপ দিয়েছিলেন মার্টিনেজও। তবে গতির কাছে পরাস্ত হন। চলতি বিশ্বকাপে এটি এমবাপ্পের ষষ্ঠ গোল। ম্যাচে ফেরার ইঙ্গিত দেয় ফরাসিরা।

একটি গোল শোধ করে প্রাণ ফিরে পায় ফ্রান্স। পরের মিনিটে আবার গোল এমবাপ্পের। ২-২ গোলে সমতা। ডান দিক থেকে এমবাপ্পেকে লম্বা বল বাড়িয়েছিলেন কোমান। দ্রুত পাস খেলে মাটিতে পড়ে যেতে যেতে অনবদ্য শটে গোল করলেন এমবাপ্পে। বিশ্বকাপে সপ্তম গোল তার।

ম্যাচের একেবারে শেষ দিকে বাঁ দিক থেকে বল নিয়ে ফ্রান্সের গোলমুখে ঢুকছিলেন মেসি। বক্সের বাইরে থেকেই বাঁ পায়ে দুরন্ত শট নিয়েছিলেন। এক হাতে অনবদ্য ভঙ্গিতে সেটি বাঁচিয়ে দেন হুগো লরিস।

ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের খেলায় বদলি হয়ে নামা লাউতারোর শট বাঁচান ফরাসি ডিফেন্ডার। পরক্ষণেই ম্যাক অ্যালিস্টারের শট হেড করে উড়িয়ে দিলেন ভারানে।

ম্যাচের ১১৮ মিনিট। এমবাপ্পের শট আটকাতে গিয়ে বক্সের মধ্যেই বল হাতে লাগালেন মন্তিয়েল। পেনাল্টি পায় ফ্রান্স। ৩-৩ গোলে সমতা। হ্যাট্রিক এমবাপ্পের। বিশ্বকাপ ফাইনালে প্রথম। অতিরিক্ত সময় শেষেও স্কোরলাইন ৩-৩।

রুদ্ধশ্বাস সময়ে শেষে ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকার। প্রথমেই লক্ষ্যভেদ করে এমবাপ্পে ও মেসি। কোমানের শট আটকে দেন বাজপাখি মার্টিনেজ।শট মিস করেন চুয়ামেনিও। দিবালা, পারদেস, মন্তিয়েল গোল করলে ৪-২ গোলে ম্যাচ জিতে নেয় আর্জেন্টিনা। অবসান ৩৬ বছরের অপেক্ষার।

   

রিয়ালের ভরাডুবি, গোল উৎসব করেও চিন্তিত পিএসজি



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

৬ ম্যাচ পর মাদ্রিদ ডার্বিতে এসে লা লিগায় প্রথম হারের স্বাদ পেল রিয়াল মাদ্রিদ। প্রতিপক্ষের ডেরায় সুবিধা করতে পারেনি লস ব্লাঙ্কোসরা। ম্যাচ হেরেছে ৩-১ গোলের ব্যবধানে। এদিকে ফরাসি লিগ ওয়ানের ম্যাচে মার্সেইয়ের বিপক্ষে গোল উৎসব করেও সুখে নেই পিএসজি কোচ লুইস এনরিকে। চোট নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে দলের তারকা ফুটবলার কিলিয়ান এমবাপের।

অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে এদিন শুরুতেই পিছিয়ে পড়ে রিয়াল মাদ্রিদ। ম্যাচের ৪ মিনিটের মাথায় আলবারো মোরাতার গোলে লিড নেয় অ্যাটলেটিকো। সেই গোল শোধ দেওয়ার আগেই ১৮ মিনিটে ফের আরেকটি গোল হজম করে বসে রিয়াল। অ্যান্তিনিও গ্রিজম্যানের গোলে ব্যবধান দ্বিগুণ করে অ্যাটলেটিকো। বিরতিতে যাওয়ার আগে অবশ্য ম্যাচে ফেরার ইঙ্গিত দেয় রিয়াল। ম্যাচের ৩৫ মিনিটে টনি ক্রুসের গোলে ব্যবধান কমিয়ে বিরতিতে যায় রিয়াল।

বিরতি থেকে ফিরেই ফের গোল হজম করতে হয় রিয়ালকে। ৪৬ মিনিটে জোড়া গোল তুলে নিয়ে ব্যাবধনা ৩-১ করেন মোরাতা। ওখানেই ম্যাচটা ফসকে যায় রিয়ালের। এরপরও রিয়াল বলেই বিশ্বাস রেখেছিল সমর্থকরা। মরিয়ে হয়ে চেষ্টাও চালিয়েছে দলটি। বল দখল কিংবা আক্রমণে আধিপত্যও বিস্তার করেছে। তবে জালের দেখা পাওয়া হয়নি দলটির। ফলে মাদ্রিদ ডার্বিতে এসে মৌসুমের প্রথম হারের স্বাদ পেতে হয়েছে রিয়ালকে।

এদিকে লিগ ওয়ানে রাতে মার্সেইয়ের বিপক্ষে ৪-০ গোলের জয় পেয়েছে পিএসজি। তবে এদিন চোট নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে তারকা ফুটবলার এমবাপের। ম্যাচের ৩২ মিনিটে চোট নিয়ে মাঠ ছাড়েন এই ফুটবলার। অবশ্য তার অভাব বুঝতে দেননি বদলি হয়ে নামা গঞ্জালো রামোস। জোড়া গোল করে দলকে বড় জয় এনে দেন এই তারকা।

বড় জয় পেলেও ম্যাচ শেষে কোচকে কথা বলতে হয়েছে এমবাপের চোট নিয়ে। লুইস এনরিকে এমবাপের চোট নিয়ে অবশ্য খুব বেশি বিচলিত নন। তার মতে, ‘আমি মনে করি না এটি গুরুতর কিছু। আশা করি সে শীঘ্রই ফিরে আসবে। তবে একজন খেলোয়াড় যখন ১০০ শতাংশ ফিট না হয় তখন ঝুঁকি না নেওয়াই ভাল।’

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;

পাকিস্তানকে হারিয়ে এশিয়ান গেমসে ব্রোঞ্জ জিতল বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের বিপক্ষে হেরে এশিয়ান গেমসে সোনা জয়ের স্বপ্ন আগেই শেষ হয়ে যায় বাংলাদেশের। লক্ষ্যটা তাই ছিল ব্রোঞ্জ জিতে আসর শেষ করা। সেটি করতে আজ পাকিস্তান নারী ক্রিকেট দলকে হারতে হতো নিগার সুলতানা জ্যোতির দলের। সে লক্ষ্যে আগে বোলিং করে পাকিস্তানকে ৬৪ রানে আটকে রেখে কাজটা সহজ করে রেখেছিল বোলাররা। পরে সেই লক্ষ্য ১০ বল ও ৫ উইকেট হাতে রেখে টপকে যায় বাংলাদেশ। এশিয়ান গেমসের নারী ক্রিকেট বিভাগে জেতে ব্রোঞ্জ পদক।

টসে জিতে এদিন আগের দিনের মতো ভুল করেনি জ্যোতি। সিদ্ধান্ত নেই পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ে পাঠানোর। বল হাতে তুলে নিয়েই বাংলাদেশকে সাফল্য এনে দেন মারুফা আক্তার। নাহিদা, রাবেয়া, সানজিদারাও বল হাতে বাংলাদেশকে দারুণ শুরু এনে দেন। তাদের চাপে ভেঙে যায় পাকিস্তানের টপ অর্ডার। মিডল অর্ডারে চাপ সামলাতে কিছুটা লড়াই চালান পাকিস্তান অধিনায়ক নিধা দার ও আলিয়া রাজ। তবে স্বর্ণা আক্তারের বুদ্ধিদীপ্ত বোলিংয়ের সামনে বেশিক্ষণ টিকতে পারেনি তারাও। আল আউট না হলেও পাকিস্তানের ইনিংস থামে ৯ উইকেটে ৬৪ রানে।

বাংলাদেশের হয়ে সর্বাধিক ৩ উইকেট নিয়েছেন স্বর্ণা। ২ উইকেট তুলেছেন সানজিদা।

সহজ লক্ষে বাংলাদেশের শুরুটা হয় সাবধানী। দলীয় ২৭ রানে প্রথম উইকেট হারায় বাংলাদেশ। এরপর দ্রুতই ফিরে যান সাথী, জ্যোতি ও মুস্তারি। ৪৩ রানে ৪ টপ অর্ডারকে হারালে জাগে শঙ্কা। পরে সেই শঙ্কা উড়িয়ে বাংলাদেশকে জয় এনে দেন স্বর্ণা। বল হাতে ছড়ি ঘুরানোর পর ব্যাট হতেও পরিচয় দেন দায়িত্বশীলতার। শেষ পর্যন্ত দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন এই অলরাউন্ডার। জয়ের পথে খেলেন ৩৩ বলে ২৪ রানের হার না মানা এক ইনিংস।

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;

অস্ট্রেলিয়ার কাছে পাত্তাই পেল না বাংলাদেশ



বার্তা২৪ স্পোর্টস
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগের দুই ম্যাচ হেরে বিদায় প্রায় নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। শেষ ম্যাচে শক্তিশালী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় না হলেও অন্তত লড়াইয়ের প্রত্যাশা ছিল। সেই চাওয়াও অপূর্ণ থেকে গেল। এএফসি অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপের রাউন্ড ২-এর খেলায় অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৪-০ গোলে হেরে গেছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৭ নারী দল।

অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে আগের দুই দেখায় বাংলাদেশের মেয়েরা আলো ছড়িয়েছিলেন। একবার লড়াই করে হেরেছিলেন তো অন্যবার তো অজিদের আটকেই দিয়েছিলেন তারা। তবে এবার চিত্র ভিন্ন।

গ্রুপ পর্বের প্রথম দুই ম্যাচে ভিয়েতনামের কাছে ২-০ এবং ফিলিপাইনের কাছে ৩-১ গোলে হেরে শেষ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ।

হ্যানয়ের ন্যাশনাল ইয়ুথ ফুটবল সেন্টার মাঠে খেলা শুরু হতে না হতেই পিছিয়ে পড়ে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় মিনিটে ডান প্রান্তের ক্রস ধরে বল জালে জড়িয়ে দেন সিয়েন্না ডেল। বিরতির পর ৫৬, ৬১ এবং ৭৫ মিনিটে আরও তিন গোল করে বাংলাদেশকে একাই ডুবিয়ে দেন সিয়েন্না।

বাছাইপর্বে তিন ম্যাচের সবগুলো হেরে এখন শুন্য হাতে দেশে ফিরতে হচ্ছে রুমাদের।

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;

বিশ্রামে তামিম-লিটন, শেষ ওয়ানডেতে অধিনায়ক শান্ত



বার্তা২৪ স্পোর্টস
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বিতীয় ওয়ানডের পরই গুঞ্জন ছিল তৃতীয় ওয়ানডেতে তামিম ইকবাল আর অধিনায়ক লিটন দাসের বিশ্রামে যাওয়ার। সে গুঞ্জনটাই সত্যি হয়েছে। শেষ ওয়ানডের স্কোয়াডে নেই এই দু'জন। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে বাংলাদেশের অধিনায়ক হচ্ছেন নাজমুল হোসেন শান্ত।

শুধু শান্তই নয়, বাংলাদেশ দলে ফিরে এসেছেন আরও একাধিক ক্রিকেটার। মুশফিকুর রহিম, মেহেদি হাসান মিরাজ, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলামদেরও বিশ্রাম থেকে ফিরিয়ে আনা হয়েছে স্কোয়াডে।

স্কোয়াড–

নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, জাকির হাসান, এনামুল হক বিজয়, তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মুশফিকুর রহিম, মেহেদি হাসান মিরাজ, শেখ মেহেদি, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, হাসান মাহমুদ, রিশাদ হোসেন।

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;