মেসি-এমবাপ্পেদের ম্যাচে বাঁশি বাজাবেন পোলিশ রেফারি মার্চিনিয়াক

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মেসি-এমবাপ্পেদের ম্যাচে বাঁশি বাজাবেন পোলিশ রেফারি মার্চিনিয়াক

মেসি-এমবাপ্পেদের ম্যাচে বাঁশি বাজাবেন পোলিশ রেফারি মার্চিনিয়াক

  • Font increase
  • Font Decrease

কাতার বিশ্বকাপের ফাইনালে সেই গুরুদায়িত্ব পাচ্ছেন পোল্যান্ডের সিমন মার্চিনিয়াক।

বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) ফাইনালের রেফারি হিসেবে তার নাম ঘোষণা করে ফিফা। লিওনেল মেসি, কিলিয়ান এমবাপ্পেদের শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ পরিচালনা করবেন পোল্যান্ডের ৪১ বছর বয়সী এই রেফারি।

এবারের বিশ্বকাপে এই দুই দলেরই ম্যাচ আগে পরিচালনা করেছেন তিনি। গত ২৬ নভেম্বর গ্রুপ পর্বে ফ্রান্স-ডেনমার্ক ম্যাচ ও ৩ ডিসেম্বর শেষ ষোলোয় আর্জেন্টিনা-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচের দায়িত্বে ছিলেন মার্চিনিয়াক। দুটি ম্যাচেই ফ্রান্স ও আর্জেন্টিনা জেতে ২-১ ব্যবধানে। দুটো ম্যাচ মিলিয়ে তিনি মোট ৫টি হলুদ কার্ড দেখিয়েছেন, তবে কোনো লাল কার্ড বা পেনাল্টি দেখা যায়নি সে ম্যাচে।

অপেশাদার ফুটবলে খেলার পাশাপাশি মাত্র ২১ বছর বয়সে রেফারিংয়ে নাম লেখা মার্চিনিয়াক। ২৫ বছর বয়সে এটিকেই পেশা হিসেবে বেছে নেন তিনি। রেফারি হিসেবে ফিফার তালিকাভুক্ত হন ২০১১ সালে। ওই বছর ইউরোপা লিগের ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্ব পান। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে অভিষেক হয় পরের বছর।

২০১৫ সালে তিনি ছিলেন ইউরো অনূর্ধ্ব-২১ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালের প্রধান রেফারি। ২০১৬ ইউরোতে তিনটি ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্ব পান তিনি। বিশ্বকাপে তার পা পড়ে ২০১৮ আসর দিয়ে। ওই বছরই উয়েফা সুপার কাপে রিয়াল মাদ্রিদ ও অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের লড়াইয়ে বাঁশি ছিল তার হাতে। সেই ধারাবাহিকতায় এবার পেলেন আরও বড় দায়িত্ব ও সম্মান।

তাকে সাহায্য করার জন্য থাকবেন পাভেল সাকোলনিকি এবং টোমাস লিসটিভিকজ। চতুর্থ রেফারি হিসেবে থাকবেন যুক্তরাষ্ট্রের ইসমাইল এলফাথ। অন্যদিকে, ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারি (ভিএআর)-হিসেবে থাকবেন পোল্যান্ডের টমাস কিভিয়াটকস্কি।

   

অর্থের জন্যই ভারতে ধারাভাষ্য দেবেন রমিজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারত বিশ্বকাপে পাকিস্তানের অংশগ্রহণ নিয়ে জলঘোলা কম হয়নি। তখনকার বোর্ড প্রধান রমিজ রাজা তো ভারতকে এক প্রকার হুমকিই দিয়ে বসেছিলেন। বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছিলেন রোহিত শর্মারা এশিয়া কাপ খেলতে পাকিস্তানে না আসলে পিসিবিও ভারতের মাটিতে বিশ্বকাপ খেলতে বাবরদের পাঠাবে না।

পরে অবশ্য রমিজ রাজা বোর্ড প্রধান থেকে সরে দাঁড়ালে পরিবর্তন আসে দৃশ্যপটে। এমনকি রমিজ নিজেও বিশ্বকাপে ধারাভাষ্য দিচ্ছেন। অবশ্য তার অমন শক্ত অবস্থানের পরও ভারতে ধারাভাষ্য দিতে যাওয়াকে ভালোভাবে নিতে পারেনি পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেটার দানিশ কানেরিয়া। রমিজ টাকার জন্যই এমনটা করেছেন বলে মনে করেন তিনি।

সম্প্রতি নিজের ইউটিউব চ্যানেলে রমিজের ইউ-টার্ন নিয়ে প্রশ্ন তুলে ৬১টি টেস্ট খেলা এই সাবেক ক্রিকেটার বলেন, ‘রমিজ রাজা পূর্বে বলেছেন, বিশ্বকাপ খেলতে ভারতে যাবে না পাকিস্তান। কিন্তু এখন তিনি নিজেই অর্থের জন্য ভারতে ধারাভাষ্য দিচ্ছেন।’

কানেরিয়া আরও বলেন, ‘সে সময় তিনি কিছু সাহসী কথা বলেছিলেন। আমার কথা হলো, আপনি যদি তখন এই ধরণের বিবৃতি দেবেন। তবে আপনার কথায় অটল থাকা উচিত। এটা আত্মসম্মানের বিষয়। যখন তিনি বলেছেন পাকিস্তান ভারতে যাবে না, তখন তারও ধারাভাষ্য দেওয়ার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করা উচিত ছিল। আমি এই ইউ-টার্ন পছন্দ করিনি।’

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;

ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ প্রস্তুতিতে ভারতীয় সাইডআর্ম বিশেষজ্ঞ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ওয়ানডে বিশ্বকাপে শুরু হতে আর বাকি কেবল দুই দিন। অংশগ্রহণকারী দলগুলো এখন শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি সেরে নিচ্ছে। প্রতিপক্ষের বিশেষ বৈশিষ্ট্যকে মাথায় রেখে বাড়তি প্রস্তুতিও সারছে দলগুলো।

বিশ্বজুড়ে বাঁহাতি ফাস্ট বোলারদের আধিক্য এখন চোখে পড়ার মতো। নিউজিল্যান্ডের কথাই ধরুন, দীর্ঘদিন পর দলে ফিরেছেন ট্রেন্ট বোল্ট। পাকিস্তানে শাহিন আফ্রিদি, বাংলাদেশে মুস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম… সব মিলিয়ে বাঁহাতি ফাস্ট বোলারের সংখ্যা এবারের বিশ্বকাপে কম নয়।

সে বিষয়টা মাথায় রেখেই বিশ্বকাপে বাঁহাতি ফাস্ট বোলিংয়ের মুখোমুখি হবার জন্য নিজেদের ঝালিয়ে নিতে একজন ভারতীয় সাইডআর্ম বিশেষজ্ঞকে দলে ভিড়িয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড। ডগ-থ্রোয়ার জাতীয় একটি যন্ত্র সাইডআর্ম গত এক দশকে পেশাদার ক্রিকেটে ব্যাপকভাবে সাড়া ফেলেছে। ইংল্যান্ডের অনুশীলন সেশনে কোচরাও এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেন।

কিন্তু তাদের প্রধান কোচের উপর বাড়তি চাপ কমানোর জন্য নিয়োগ দেয় সৌরভ আম্বাতকারকে। গত সপ্তাহে গৌহাটিতে তিনি দলের সাথে যুক্ত হয়েছেন। পুরো টুর্নামেন্ট জুড়েই থাকবেন সফরকারী দলটির সঙ্গে।

আম্বাতকারের পাশাপাশি ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের জন্য মাসাজ থেরাপিস্ট হিসেবে দলে যোগ দিয়েছেন আরেক ভারতীয় মহেশ আর্য। দলটির মেডিকেল টিমের সঙ্গে কাজ করবেন তিনি।

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;

লড়াই করেও হারল নেপাল, এশিয়াডের সেমিতে ভারত



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এশিয়ান গেমসের প্রথম কোয়ার্টার ফাইনালে শক্তিশালী ভারতের বিপক্ষে লড়াই করেও হেরেছে নেপাল। প্রথম কোয়ার্টার ফাইনালে ভারতের কাছে তারা হেরেছে ২৩ রানে।
হ্যাংজুতে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ভারতে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার যশস্বী জয়সওয়াল এবং রুতুরাজ গায়কোয়াড়। বিশেষ করে, শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ক্রিকেট খেলতে থাকেন যশস্বী, তাকে সঙ্গ দিচ্ছিলেন রুতুরাজ। তারা দুইজনে মিলে গড়েন ৫৯ বলে ১০৩ রানের ওপেনিং জুটি।
দলীয় ১০৩ রানে গায়কোয়াড় আউট হলেও জয়সওয়াল তুলে নেন নিজের সেঞ্চুরি, খেলেন ৪৯ বলে ১০০ রানের দানবীয় ইনিংস। দলীয় ১৫০ রানে দীপেন্দ্র সিংয়ের বলে আউট হন তিনি। শেষের দিকে রিংকু সিংয়ের ১৫ বলে ৩৭ এবং শিবাম দুবের ১৯ বলে ২৫ রানের উপর ভিত্তি করে ২০২ রানের বিশাল পুঁজি পায় ভারত। নেপালের হয়ে দীপেন্দ্র সিং নেন সর্বোচ্চ দুই উইকেট।
ভারতের দেয়া ২০৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা তেমন খারাপ করেনি নেপাল। দলীয় ২৯ রানে ওপেনার আরিফ শেখ আউট হলেও কুশাল মাল্লাকে নিয়ে একটি দারুণ জুটি গড়েন আরেক ওপেনার কুশাল ভুরটেল। তবে দলীয় ৬২ রানে ভুরটেল (২৮) আউট হলেই ঘটে ছন্দপতন। দলীয় ৭৭ রানের মধ্যেই ৪ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে নেপাল। এরপর ব্যাটার দীপেন্দ্র সিং এবং সন্দীপ জরার ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে আবারও জয়ের স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছিল নেপাল। তবে দলীয় ১২২ রানে আউট হন দীপেন্দ্র (১৫ বলে ৩২ রান)। এর কিছুক্ষণ পরই আউট হন বিপজ্জনক হয়ে উঠতে থাকা আরেক ব্যাটার সন্দীপ (১২ বলে ২৯ রান), দলীয় ১৪০ রানে। যার ফলে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি চলে যায় ভারতের হাতে। শেষমেশ ১৭৯ রানে থামে নেপালের ইনিংস। ভারতের হয়ে পেসার আবেশ খান এবং লেগস্পিনার রবি বিষ্ণোই উভয়েই নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট।

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;

কেবল বিশ্বকাপেই ওয়ানডে খেলা উচিৎ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০০৮ সালে আইপিএল শুরুর পর থেকেই যেন বিশ্ব ক্রিকেটের গতিপথ পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে। ধীরে ধীরে বেড়ে চলেছে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের আধিপত্য। দর্শকরাও অন্য ফরম্যাটের তুলনায় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট দেখেই অধিক স্বাচ্ছন্দবোধ করেন। কম সময়ে অধিক অর্থ উপার্জনই যেন বেশিরভাগ ক্রিকেটারের জন্য মুখ্য হয়ে উঠছে। ফলে রঙ হারাচ্ছে ওয়ানডে ক্রিকেট, পাশাপাশি বিগত বছরগুলোতে ওয়ানডে ম্যাচগুলোর সংখ্যাও কমে এসেছে।
টি-টোয়েন্টির ক্রিকেটের এই যুগে, অনেক সময়ই নানাবিধ প্রশ্ন উঠছে ওয়ানডে ক্রিকেটকে নিয়ে। এমনকি বেশকিছু ক্রিকেটার ইতোমধ্যে বলেই ফেলেছেন, ৫০ ওভারের পরিবর্তে ওয়ানডে ক্রিকেট হওয়া উচিত ৪০ ওভারের। এবার, ধারাভাষ্যকার এবং এমসিসির হতে যাওয়া সভাপতি মার্ক নিকোলাস জানিয়েছেন, ওয়ানডে ক্রিকেট কেবল বিশ্বকাপে খেলা উচিত।
ইএসপিএন ক্রিকইনফোকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে নিকোলাস বলেছেন, ‘আমার মনে হয়, ওয়ানডে ক্রিকেট শুধুমাত্র বিশ্বকাপেই খেলা উচিত। কারণ, বর্তমান সময়ে দ্বিপাক্ষিকভাবে ৫০ ওভারের ক্রিকেটকে মূল্যায়ন করা কঠিন। অনেকে দেশে পর্যাপ্ত মাঠ নেই। এখনকার সময়ে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের এক প্রকার অলৌকিক শক্তি রয়েছে যার আধিপত্যের কারণে ওয়ানডে ক্রিকেট ধীরে ধীরে মৃত্যুর পথে ধাবিত হচ্ছে।’
এর আগে ইংলিশ অলরাউন্ডার মঈন আলী, অজি ব্যাটার উসমান খাজাসহ বেশ কিছু ক্রিকেটারও ওয়ানডে ক্রিকেট নিয়ে বিভিন্ন সময়ে প্রশ তুলেছিলেন।

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;