উদ্বোধনের দিনে পদ্মা সেতুর আয় ১৬৪০০ টাকা

  ‘স্বপ্ন ছুঁয়েছে’ পদ্মার এপার-ওপার



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
উদ্বোধনের দিনে পদ্মা সেতুর টোল দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

উদ্বোধনের দিনে পদ্মা সেতুর টোল দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের অহংকার আর আত্মমর্যাদার প্রতীক বহুল প্রতীক্ষার পদ্মা সেতু উদ্বোধনের সঙ্গে সঙ্গে খুলে গেল আয়ের খাতা। উদ্বোধনের দিনে পদ্মা সেতুতে ১৬ হাজার ৪০০ টাকা টোল দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্যে নিজের গাড়ির জন্য ৭৫০ টাকা টোল দিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহরে ১৮টি গাড়ি ছিল।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতুটি উদ্বোধন ঘোষণা করেই সেতু পাড়ি দিয়েছেন। শনিবার (২৫ জুন) বেলা ১১টা ৫২ মিনিটে পদ্মা সেতুর মুন্সীগঞ্জের মাওয়া পয়েন্টে টোল দেন তিনি।

পদ্মা সেতুর টোল আদায়কারী কর্মকর্তা তানিয়া আফরিন জানান, প্রধানমন্ত্রী প্রথমে নিজের গাড়ির টোল দিয়েছেন। বাকি বহরের টাকাও তিনি পরিশোধ করেছেন।

এর আগে শনিবার সকাল ১০টায় জমকালো আয়োজনে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে শুরু হওয়া বহুল প্রতীক্ষিত পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সুধী-সমাবেশে অংশ নেন দেশি-বিদেশি কয়েক হাজার আমন্ত্রিত অতিথি।

তিনি পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষ্যে স্মারক ডাকটিকিট, স্যুভেনির শিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর প্রকাশ করেন। এর পর প্রধানমন্ত্রী টোল প্লাজায় যান ও টোল দিয়ে পদ্মা সেতুতে ওঠেন।

প্রধানমন্ত্রী শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তের কর্মসূচি শেষে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার কাঁঠালবাড়িতে যাবেন। সেখানে তিনি আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় যোগ দেবেন। আওয়ামী লীগ এ জনসভায় ১০ লাখ লোক জমায়েত করার ঘোষণা দিয়েছে। জনসভায় যোগদান শেষে জাজিরা প্রান্তের সার্ভিস এরিয়া-২ তে যাবেন তিনি। সেখান থেকে তিনি হেলিকপ্টারে ঢাকায় ফিরে আসেন।

  ‘স্বপ্ন ছুঁয়েছে’ পদ্মার এপার-ওপার

‘ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত হওয়ার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ’



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন

  • Font increase
  • Font Decrease

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলায় পরিণত হওয়ার দ্বারপ্রান্তে। উন্নয়নের এ ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হলে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখার কোনো বিকল্প নেই। শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনায় থাকলেই ২০৪১ সালের মধ্যে আমাদের কাঙ্ক্ষিত উন্নত-সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত হওয়ার স্বপ্ন পূরণ হবে।

রোববার (২৬ মার্চ) মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বন অধিদফতরে আয়োজিত 'জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক নেতৃত্ব এবং দেশের উন্নয়ন' শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

বক্তব্যের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার কথা বলতে গেলে বঙ্গবন্ধুর কথা আসবেই। বঙ্গবন্ধু ধাপে ধাপে বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। অনেক চড়াই উৎরাই, অনেক রক্ত, অনেক বার কারাবরণ করে তিনি দেশকে স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত করেছিলেন। তার নির্দেশনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অসীম সাহসে যুদ্ধ করার কারণে আমাদের বিজয় ত্বরান্বিত হয়েছে। তারই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের যথাযোগ্য মর্যাদা দিয়েছেন।

বনমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা সবুজ বিপ্লবের ডাক দিয়েছিলেন। পরিবেশ ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে আইন প্রণয়ন করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুকে আদর্শ ও অনুপ্রেরণা হিসেবে নিয়ে হিসেবে দেশ গঠনে দৃঢ়তার সাথে কাজ করতে হবে। বন ও বন্যপ্রাণী রক্ষার শপথ নিয়ে কাজ করতে হবে। ব্যাপকভাবে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে সবুজ বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করতে হবে। আমাদের সকলের ওপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে পারলেই মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ বাস্তবায়িত হবে।

প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসেন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার, সচিব ডক্টর ফারহিনা আহমেদ এবং অতিরিক্ত সচিব ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন। মুখ্য আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস এর বঙ্গবন্ধু চেয়ার অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বন অধিদফতরের উপপ্রধান বন সংরক্ষক গোবিন্দ রায়।

মুখ্য আলোচক হিসেবে অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন বলেন, ১৯৭১ সালের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য আরও তৎপর হতে হবে। স্বাধীনতার অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু ঘোষিত ছয়দফা ছিলো বাঙালির স্বাধীনতার দলিল। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়িয়েছিলো বাংলাদেশ।

আলোচনা সভার পূর্বে পরিবেশমন্ত্রীসহ অতিথি বৃন্দ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন। আলোচনা অনুষ্ঠানের পর বীর শহিদদের রুহের মাগফেরাত এবং দেশ ও জনগণের সমৃদ্ধি কামনা করে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।

  ‘স্বপ্ন ছুঁয়েছে’ পদ্মার এপার-ওপার

;

বাংলাদেশের সাফল্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপক প্রশংসিত: সি চিনপিং



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের অসাধারণ সাফল্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং।

রোববার (২৬ মার্চ) বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এক অভিনন্দন বার্তায় চীনের প্রেসিডেন্ট এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, চীন-বাংলাদেশ বন্ধুত্বের একটি দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে এবং তা আরও শক্তিশালী হবে।

চীনের প্রেসিডেন্ট বলেন, বাংলাদেশ ও চীন দৃঢ় ও গভীর রাজনৈতিক সম্পর্ক উপভোগ করছে এবং কার্যকর সহযোগিতা ধারাবাহিকভাবে এগিয়ে চলেছে।

তিনি বলেন, ‘দ্য বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’-এর যৌথ নির্মাণ ফলপ্রসূ ফলাফল এনেছে, যা দুই দেশ এবং তাদের জনগণের জন্য সত্যিকার সুফল বয়ে এনেছে।

রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের কাছে পাঠানো বার্তায় চীনের প্রেসিডেন্ট বলেন, আমি চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের উন্নয়নকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিই এবং চীন-বাংলাদেশ সহযোগিতার কৌশলগত অংশীদারত্বকে একটি নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে আপনাদের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত।

চীনের প্রেসিডেন্ট বলেছেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে চীন সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের জনগণকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই।

তিনি বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় বাংলাদেশ বিভিন্ন অর্থনৈতিক ও সামাজিক উদ্যোগে অসামান্য অগ্রগতি সাধন করেছে এবং স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে।

  ‘স্বপ্ন ছুঁয়েছে’ পদ্মার এপার-ওপার

;

স্বাধীনতা দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
স্বাধীনতা দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রী

স্বাধীনতা দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের ৫৩তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনে সংবর্ধনার আয়োজন করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও তার সহধর্মিনী রাশিদা খানম।

রোববার (২৬ মার্চ) বিকেল ৫টার দিকে বঙ্গভবনের লনে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সংবর্ধনায় উপস্থিত ছিলেন নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, তার সহধর্মিনী ড. রেবেকা সুলতানা, স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এবং প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।

কোভিড-১৯ মহামারির কারণে দীর্ঘ ব্যবধানের পর স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রায় ২৫০০ জনের মতো অতিথিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়।

এর মধ্যে ছিলেন মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রী, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি, তিন বাহিনীর প্রধান, সংসদ সদস্য, সিনিয়র রাজনৈতিক নেতা, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ী নেতা, শিল্পী, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং পরিবারের সদস্যরা।

শীর্ষ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সংবাদপত্রের সম্পাদক ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দও সংবর্ধনায় যোগ দেন।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বীরত্ব পুরস্কারপ্রাপ্ত সদস্য ও বিশিষ্ট নাগরিকরা। এ উপলক্ষে কেক কাটেন রাষ্ট্রপতি হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানে তারা আহত মুক্তিযোদ্ধা এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তি ও অতিথিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।

পরে ইফতারের আয়োজন করা হয়। ইফতারের আগে দেশের অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

মোনাজাত পরিচালনা করেন বঙ্গভবন জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মো. সাইফুল কাবির।

  ‘স্বপ্ন ছুঁয়েছে’ পদ্মার এপার-ওপার

;

তিনটি বইয়ের জন্য এফওএসডব্লিউএএল সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত বঙ্গবন্ধু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফাউন্ডেশন অব সার্ক রাইটার্স এন্ড লিটারেসার (এফওএসডব্লিউএএল) আজ বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে তার তিনটি বইয়ের জন্য ‘বিশেষ সাহিত্য পুরস্কার’ প্রদান করেছে।

প্রখ্যাত পাঞ্জাবি ঔপন্যাসিক এবং এফওএসডব্লিউএএল -এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অজিত কৌর আনুষ্ঠানিকভাবে সংগঠনের আঞ্চলিক সম্মেলনে সফররত বাংলাদেশী লেখক ও গবেষক রামেন্দু মজুমদার এবং মফিদুল হকের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।

সার্ক সাহিত্য পুরস্কার হল ২০০১ সাল থেকে ফাউন্ডেশন অফ সার্ক রাইটার্স অ্যান্ড লিটারেচার প্রদত্ত একটি বার্ষিক পুরস্কার।

বঙ্গবন্ধুর তিনটি বই হলো- অসমাপ্ত আত্মজীবনী, কারাগারের রোজনামচা এবং আমার দেখা নয়াচীন ১৯৫২।

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে আজ সকালে শুরু হয়েছে এফওএসডব্লিউএএল -এর তিন দিনব্যাপী আঞ্চলিক সাহিত্য সম্মেলন। সম্মেলনে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় অঞ্চলের বিপুল সংখ্যক বিশিষ্ট লেখক-সাহিত্যিক অংশগ্রহণ করছেন।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে সম্মেলনের উদ্বোধনের তাৎপর্য বর্ণনা করে অজিত কাউর এর আগে এক বার্তায় লিখেছিলেন যে, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের বিজয় কোনো ছোট ঘটনা ছিল না।

তিনি আরো লিখেন, ‘বাংলা জাতির পিতার দৃঢ় প্রত্যয়ের সবচেয়ে অনন্য সাহসিকতার মাধ্যমে এটি একটি অনন্য কৃতিত্ব ছিল- যাকে ভালবাসায় ‘বঙ্গবন্ধু’ বলা হয়। যিনি ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও ভাষা রক্ষার জন্য সিংহের মতো লড়াই করেছিলেন। যে কোনো মানুষের জীবনের চেয়েও একটি দেশের মর্যাদা সংরক্ষণ অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ!’

মিসেস কাউর লিখেন, ‘বিশ্বজুড়ে মানুষ ভূমি ও অঞ্চলের জন্য, বিদেশী নিপীড়ক বা রাজা ও স্বৈরশাসকদের কাছ থেকে তাদের স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেছে। কিন্তু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ছিল ভিন্ন ও অনন্য। কারণ এটি ছিল ‘মানুষের প্রাণবন্ত আত্মা’ সংরক্ষণ যা- শুধুমাত্র তার নিজস্ব সংস্কৃতি এবং নিজস্ব ভাষায় স্পন্দিত এবং বিকাশ লাভ করে!’

বার্তায় তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু আমাদের মাঝে না থাকলেও তিনি আমাদের জন্য তিনটি মূল্যবান ও চিন্তাশীল বই রেখে গেছেন। তাই এই মহান মানবের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তাকে (বঙ্গবন্ধু) এফওএসডব্লিউএএল সাহিত্য উৎসব-২০২৩-এর সম্মাননা দেয়া হচ্ছে।

বাংলাদেশ থেকে এফওএসডব্লিউএএল আঞ্চলিক সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন বিশিষ্ট  লেখক সেলিনা হোসেন, রামেন্দু মজুমদার, মহিদুল হক ও মোহিত কামাল।

নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের মিনিস্টার (প্রেস) শাবান মাহমুদ এবং হাইকমিশনের পক্ষে কনস্যুলার (রাজনৈতিক) সফিউল আলম অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

  ‘স্বপ্ন ছুঁয়েছে’ পদ্মার এপার-ওপার

;