বিজয় দিবসে শপথ করালেন প্রধানমন্ত্রী

  বিজয়ের ৫০ বছর



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিজয় দিবসে শপথ করালেন প্রধানমন্ত্রী

বিজয় দিবসে শপথ করালেন প্রধানমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে দেশের মানুষকে শপথবাক্য পাঠ করালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (১৬ ডিসেম্বর) বিজয়ের ৫০ বছর ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজা থেকে ‘মহাবিজয়ের মহানায়ক’ শিরোনামে বিশেষ অনুষ্ঠানে বিকেল সাড়ে ৪টায় এই শপথ বাক্য পাঠ করান তিনি।

শপথ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রীর সুবর্ণজয়ন্তী মুজিববর্ষের নিম্নোক্ত শপথটি পাঠ করান-

‌‌‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বিশ্বের বুকে বাঙালি জাতি প্রতিষ্ঠা করেছে তার স্বতন্ত্র জাতিসত্তা।

আজ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং মুজিববর্ষের বিজয় দিবসে দৃপ্তকণ্ঠে শপথ করছি যে, শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দেবো না- দেশকে ভালোবাসবো, দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করবো। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শে উন্নত, সমৃদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার সোনার বাংলা গড়ে তুলবো।

মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদের সহায় হোন।’

শপথ অনুষ্ঠানের মঞ্চে প্রধানমন্ত্রী প্রবেশের পরপরই জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেশের ৮ বিভাগের বিভাগীয় জেলা, জেলা ও উপজেলা স্টেডিয়াম ও বিজয় দিবসের নির্ধারিত ভেন্যু থেকে সাধারণ মানুষ জাতীয় পতাকা হাতে শপথ বাক্য পাঠ করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন তার ছোট বোন শেখ রেহানা।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরীর সঞ্চালনায় শপথ পাঠ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ, জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

   

পিকআপ থেকে ছিটকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেট মহানগরীর দক্ষিণ সুরমায় পিকআপ থেকে ছিটকে পড়ে মোঃ সবুজ মিয়া নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। 

সোমবার (২ অক্টোবর) সকালে নগরীর কাজিরবাজার সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত সবুজ মিয়া (৩৫) ওসমানী নগরের গোয়ালাবাজার এলাকার জায়ফরপুর গ্রামের ওসমান মিয়ার ছেলে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দক্ষিণ সুরমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামসুদ্দোহা (পিপিএম)।

পুলিশ জানায়, দক্ষিণ সুরমার কদমতলী থেকে পান বোঝাই করে একটি পিকআপ (সিলেট মেট্টো ন-১১-১৮৪৫) কাজিরবাজারে আসছিল। পিকআপটি কাজিরবাজার সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে আসামাত্র সড়কের উপর থাকা ক্রসিং বারে লেগে পিকআপ থেকে ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হন সবুজ। পিকআপের চালক ও পথচারীরা তাকে উদ্ধার করে এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

পুলিশ আরও জানায়, সবুজ সেই পিকআপে ভর্তি পান নামিয়ে দেওয়ার চুক্তি করেছিলেন। তাই কদমতলী থেকে তিনি পিকআপের উপরে করে কাজিরবাজার আসছিলেন। পথিমধ্যে দুর্ঘটনাটি ঘটে।

এবিষয়ে দক্ষিণ সুরমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ শামসুদ্দোহা (পিপিএম) জানান, লাশ ময়না তদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এবিষয়ে এখনো কোনো অভিযোগ দায়ের করা হয়নি।

 

 

  বিজয়ের ৫০ বছর

;

চট্টগ্রামে দুই গোডাউন থেকে ১৭০০ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীর বাকলিয়া থানার চাক্তাই-খাতুনগঞ্জে দুইটি প্রতিষ্ঠানের গোডাউন থেকে ১৭০০ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ করেছে জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তর। এসময় প্রত্যেককে ৩০ হাজার করে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সোমবার (২ অক্টোবর) দুপুরে এ অভিযান পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জনাব প্রতীক দত্ত।

তিনি জানান, চাক্তাই ও খাতুনগঞ্জে ওসমানিয়া গলির নামহীন একটি গোডাউন এবং রহমান এন্ড ব্রাদার্সের একটি গোডাউন থেকে আনুমানিক ১৭০০ কেজি উৎপাদন নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ করা হয়। যার আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় ৩ লাখ টাকা। উভয় প্রতিষ্ঠানকে ৩০ হাজার টাকা করে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

চট্টগ্রামের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক জনাব আব্দুল মালেক বলেন, আমরা পলিথিনমুক্ত নগরী গড়ার জন্য বদ্ধপরিকর, এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

 

  বিজয়ের ৫০ বছর

;

সাতক্ষীরায় শিশু হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কুচপুকুর এলাকায় তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রকে অপহরণের পর হত্যার দায়ে আসামি আশরাফুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন জেলা দায়রা জজ আদালত।

সোমবার (২ অক্টোবর) দুপুরে চাঁদ মোহাম্মদ আব্দুল আলিম আল রাজীর আদালতে এ আদেশ দেন। আসামি পলাতক থাকায় আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন না।

তিনি সাতক্ষীরার তালা উপজেলার সুভাষিনী গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে।

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, সদর উপজেলার কুচপুকুর গ্রামের জিয়াউর রহমানের ছেলে রিয়াদ হোসেন কদমতলা কিন্ডারগার্টেনের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত। যুবক আশরাফুল ইসলাম জিয়াউর রহমানের বাড়িতে মাঝে মাঝে যাতায়াত করতেন। এক পর্যায়ে তিনি জিয়াউর রহমানের মেয়েকে বিয়ে করার জন্য প্রস্তাব দেন।

পারিবারিকভাবে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যাত হলে আশরাফুল প্রতিশোধ নেওয়ার উপায় খুঁজতে থাকেন। ২০১৩ সালের ১২ ডিসেম্বর রিয়াদকে বেড়াতে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে সদর উপজেলার বলাডাঙ্গা ফুটবল মাঠে ফেলে যান আশরাফুল। পরের দিন সকালে বলাডাঙ্গা ফুটবল মাঠ থেকে রিয়াদের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

ওই দিন রাতে রিয়াদের পিতা জিয়াউর রহমান বাদি হয়ে আশরাফুল ইসলামকে আসামি করে সাতক্ষীরা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা নং-৩৪। তদন্ত শেষে সদর থানার এসআই হুমায়ুন কবির ২০১৬ সালের ১৪ জুলাই আশরাফুল ইসলামকে আসামি করে আদালতে চার্জশীট প্রদান করেন।

পুলিশের দেওয়া তদন্ত প্রতিবেদন ও ১৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বিচারক মঙ্গলবার এ আদেশ প্রদান করেন। আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন এড. রোকনুজ্জামান।

প্রসঙ্গত, মামলা দায়েরের পর থেকে আসামি পলাতক রয়েছেন।

সাতক্ষীরা আদালতের সরকারি কৌশলী এড. আব্দুল লতিফ জানান, শিশুকে অপহরণের পর হত্যার ঘটনায় করা মামলায় আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ায় রাষ্ট্রপক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

  বিজয়ের ৫০ বছর

;

নদীতে ডুবে শিশুর মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা ২৪.কম কুষ্টিয়া
নদীতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

নদীতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে ডুবে মো. জুনাইদ হোসেন সাদেক (৬) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (২ অক্টোবর) দুপুরের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের বৈরাগীরচর মাছের ঘাট এলাকায় পদ্মা নদী থেকে তার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মৃত শিশু জুনাইদ হোসেন সাদেক দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর ইউনিয়নের ইসলামপুর কামারপাড়া গ্রামের মো. জিয়ারুল ইসলামের ছেলে। সে দক্ষিণ পশ্চিম ফিলিপনগর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণীর শিক্ষার্থী।

এলাকাবাসী ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, শিশু জুনাইদ হোসেন সাদেক রবিবার বিকেলে পার্শ্ববর্তী মরিচা ইউনিয়নের বৈরাগীরচর গ্রামে তার খালা নাহারুল ইসলামের স্ত্রী সাগরিকার বাড়িতে বেড়াতে যায়। সোমবার সকালের দিকে বাড়ির পাশে পদ্মা নদীতে অসাবধানবসত পড়ে গিয়ে শিশুটি ডুবে যায়।

এর কয়েক ঘন্টা পর বাড়ির লোকজন ভাসমান অবস্থায় শিশুটিকে উদ্ধার করে দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে পরিবারের লোকজন মৃত শিশুকে নিজ গ্রামে নিয়ে গেলে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।

দৌলতপুর থানার ভারপা্রপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাকিবুল হাসান পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

  বিজয়ের ৫০ বছর

;