লাল-সবুজে বিজয়ের ৫০ উদযাপন

  বিজয়ের ৫০ বছর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রক্তের দামে কেনা বিজয়ের ৫০ বছরে লাল-সবুজের বর্ণিল সাজে সেজেছে রাজধানী ঢাকা। আড়ম্বর পরিবেশে উদযাপন করা হচ্ছে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী।

আতশবাজি ও নাচ-গানের মধ্যদিয়ে বিজয় উদযাপন করেছে তরুণ প্রজন্ম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এবং কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে তারুণ্যের আয়োজনে মেতে উঠেছে নানা বয়সী আর শ্রেণী-পেশার মানুষ। অনেক শিশুরাও এসেছে বাবার সাথে, কেউবা মায়ের সাথে। আবার অনেকে এসেছেন স্বপরিবারে।

‘৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমরা যে দেশ পেয়েছি, আজ তার ৫০ বছর। এই চেতনা সবার মধ্যে উজ্জীবিত হোক। বর্তমান প্রজন্ম যদি এসব না জানে তাহলে একটা সময় তাদের মধ্যে দেশ প্রেম থাকবে না।’ বলছিলেন ছোট ছেলেকে নিয়ে শহিদ মিনারে আসা শামসুল হক।


বিজয়ের দিনে বিভিন্ন গণপরিবহনসহ প্রাইভেট গাড়িতে জাতীয় পতাকা শোভা পাচ্ছে। রাস্তায় ঘুরে ঘুরে ছোট-বড় নানা আকারের পাতাকা বিক্রি করতে দেখা গেছে ফেরিওলাদের।

‘বিজয় দিবসকে ঘিরে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ সাধারণ মানুষের কাছে জাতীয় পতাকার চাহিদা বেড়েছে। অন্যরকম ভালো লাগা, দেশপ্রেম থেকে লাল-সবুজের পতাকা বিক্রি শুরু করলেও এখন ভালোই বিক্রি হচ্ছে। রাস্তায় ঘুরে পতাকা বিক্রি করতে' করতে বলছিলেন মাসুদ মিয়া’।


বিজয়ের প্রথম প্রহরে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের উদ্দেশে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। এরপর, জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে সম্মিলিত বাহিনীর বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজে অভিবাদন গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ।

মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের স্মরণে নির্মিত জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভোর থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছেন ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ। বাংলাদেশের ৫০ বছর উপলক্ষে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে ৭১ কিলোমিটার বিজয় পদযাত্রা করছে ক্রিড়াবিদরা।


এছাড়াও বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে দেশের মানুষকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টায় এই শপথ পড়িয়েছে তিনি।

স্বাধীনতার জন্য বাঙালিকে দীর্ঘ সংগ্রামের পথ অতিক্রম করতে হয়েছে। ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতির স্বাধিকারের যে চেতনা প্রস্ফুটিত হয়েছিল, সময়ের পরিক্রমায় তা মুক্তিযুদ্ধে রুপান্তরিত হয়। দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে ১৯৭১ সালের আজকের এই দিনে পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে মুক্ত বাতাসে নিঃশ্বাস নেয় বাঙালি জাতি। সেই চেতনাকে ধারণ করে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যাশা সকলের।

   

স্ত্রী হত্যার ৯ বছর পর গ্রেফতার স্বামী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের পাহাড়তলীতে স্ত্রীকে হত্যা করে প্লাস্টিকের ড্রামে মরদেহ গুম করে রাখা মামলায় আবুল হোসেন লিটনকে (৪৫) দীর্ঘ ৯ বছর পর গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)।

রোববার (১ অক্টোবর) ফেনীর সোনাগাজী থানাধীন রাঘবপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়৷

গ্রেফতার আবুল হোসেন লিটন ফেনীর সোনাগাজী থানার রাঘবপুর এলাকা মৃত হাফেজ আহম্মদের ছেলে।

র‌্যাব জানায়, নিহত ভুক্তভোগী নাসিমা বেগম (২৬) বাগেরহাট জেলার সদর থানার মৌজারডাঙ্গা গ্রামের মেয়ে। ২০০৮ সালে নিহত নাসিমার সঙ্গে পার্শ্ববর্তী এলাকায় মো. কামরুল ইসলামের বিয়ে হয়। এর ২ বছর পর তাদের একটি কন্যা সন্তান জন্ম হয় এবং এর ২/৩ মাস পর তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যায়। পরে নাসিমা নিরুপায় হয়ে সন্তানকে তার নানীর কাছে রেখে চট্টগ্রামে বসবাসরত ভাই মো. সেলিম হোসেনের ভাড়া বাসায় থেকে স্থানীয় গার্মেন্টসে চাকরি নেন। গার্মেন্টেসে চাকরি করার সময় আবুল হোসেন লিটনের সাথে পরিচয় হয় এবং প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে।

পরবর্তীতে নাসিমা তার পরিবারের কাউকে না জানিয়ে ২০১৩ সালে লিটনকে বিয়ে করেন। বিয়ের ১৫/২০ দিন পর নিহত নাসিমা তার বড় ভাইকে জানায় যে, লিটনকে বিবাহ করে চট্টগ্রামের পাহাড়তলী থানাধীন গ্রীনভিউ এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে বসবাস করছেন। বোনের বিবাহের কথা শুনে নিহত নাসিমার ছোট ভাই হিরণ শেখ ওই বাসায় বেড়াতে আসলে তার বোনের স্বামী লিটনের পূবের্র বিয়ে এবং তার ৭ বছরের একটি কন্যা সন্তানের কথা জানাজানি হয়। এ নিয়ে স্বামী লিটনের সঙ্গে নাসোমার ঝগড়াঝাটি হয়।

এরপর ২০১৪ সালের ৩১ মার্চ ভুক্তভোগী নাসিমার ছোট ভাই তার ব্যবহৃত মোবাইল বার বার ফোন দিলেও ফোন রিসিভ না করা এবং পরে নাসিমার মোবাইল নাম্বারটি বন্ধ পায়। লিটনকে ফোন করলে জানায় যে, তোমার বোনের সাথে ঝগড়া হয়েছে সে বাহিরে আছে। তখন বোন বাসায় আসলে কথা বলার জন্য অনুরোধ করেন। পরবর্তীতে নাসিমার ছোট ভাই হিরণ শেখ রাতে ফোন দিলে বোন জামাই লিটনকে জানায় যে, তোমার বোন ঘুমাচ্ছে ফোন দেওয়া যাবে না। 

বিষয়টি নিয়ে তাদের সন্দেহ হলে একই বছর ৪ এপ্রিল বাগেরহাট থেকে নাসিমার বড় ভাই শেখ মো. হুমায়ন কবির ও ছোট ভাই হিরণ এবং বড় বোন সেলিনা বেগম সকালে চট্টগ্রাম এসে সবাই একত্রে পাহাড়তলীর ৫ নম্বর রোডের মো. ইসমাইল মজুমদারের বাড়ির ৬ষ্ঠ তালার বাড়া বাসায় গিয়ে তালা বন্ধ দেখতে পায়। তখন ওই বাসায় ৬ষ্ঠ তলায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়েছে এবং দুইদিন আগে লিটন তার পূর্বের স্ত্রীর ঘরের মেয়েকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে গেছে বলে বাসার মালিক মো. ইসমাইল মজুমদার জানায়।

তখন নিহত নাসিমার ভাই ও বোনেরা মিলে ঘরের দরজা বন্ধ দেখে পার্শ্বের খোলা জানালা দিয়ে ভেরের দিকে দেখতে গিয়ে ঘরের ভেতর থেকে দুর্গন্ধ বেরোচ্ছিল। এ ব্যাপারে তাদের মনে সন্দেহ হলে স্থানীয় থানা পুলিশকে অবহিত করে। পুলিশ এসে মালিকের নিকট থেকে অতিরিক্ত চাবি নিয়ে বাসার তালা খোলে ভেতরে প্রবেশ করে রান্না ঘরে রংয়ের প্লাস্টিকের পানির ড্রামের ভিতর থেকে পঁচা অবস্থায় নাসিমার মরদেহ উদ্ধার করেন। নৃশংস ও জঘন্য এই হত্যার ঘটনাটি তখন ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে।

এ ঘটনায় নিহত নাসিমার ভাই মো. সেলিম হোসেন (৩৩) বাদী হয়ে নগরীর পাহাড়তলী থানায় বোনের জাসাই লিটনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটির তদন্ত শেষে বিজ্ঞ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করলে আদালত মামলাটির বিচার কার্যক্রম শুরু করে এবং আসামি লিটনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।

এসব তথ্য নিশ্চিত করে র‌্যাব-৭ এর জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক (গণমাধ্যম) তাপস কর্মকার বলেন, আলোচিত ও জঘন্য এ হত্যা মামলায় দীর্ঘদিন পলাতক আসামি আবুল হোসেন লিটনকে ফেনীতে আত্মগোপন থাকা অবস্থা গ্রেফতার করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদে লিটন জানায়, সে তার ২য় স্ত্রীকে ঝগড়াঝাটির একপর্যায়ে তাকে হত্যা করে পানি রাখার প্লাস্টিকের ড্রামের ভিতরে গুম করে রেখেছিলো যেন কেউ জানতে না পারে।

গ্রেফতারকৃত আসামি সংক্রান্তে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

  বিজয়ের ৫০ বছর

;

ভোলায় বাঁধ ধসে নারীর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ভোলা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভোলার ইলিশায় শহর রক্ষা বাঁধের ব্লক ধসে লাইজু বেগম (৪০) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। এসময় আহত হয়েছেন কমপক্ষে আরও ৫ জন।

সোমবার (২ অক্টোবর) দুপুর ১ টার দিকে ব্লক ধসের এ ঘটনা ঘটে।

ভোলা সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ শাহীন ফকির জানিয়েছেন, ইলিশা লঞ্চঘাটের মাঝখানের পন্টুন এলাকার ৪০ মিটার ব্লক হঠাৎ করে নিচের দিকে দেবে যায়। এসময় তীরে জেলের বেঁধে রাখা ট্রলারের ওপর ব্লক ধসে পড়লে মাছ কুড়াতে আসা লাইজু বেগম (৪০) নামে এক নারী ঘটনাস্থলেই মারা যান এবং নৌকায় থাকা আরও ৫ জন আহত হন।

ভোলার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ হাসানুজ্জামান জানিয়েছেন, আজ দুপুরে হঠাৎ করেই ৪০ মিটার দৈর্ঘ্যের সিসি ব্লক নদীতে দেবে যায়। ইতিমধ্যে পানি উন্নয়ন বোর্ডের যে সার্ভে টিম রয়েছে, তারা ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছেছে। সার্ভে করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টি জানানো হবে। এছাড়া, পরবর্তীতে এরকম ঘটনার পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে সেজন্য এখানে জিও ব্যাগ ডাম্পিং করা হবে।

  বিজয়ের ৫০ বছর

;

পিকআপ থেকে ছিটকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেট মহানগরীর দক্ষিণ সুরমায় পিকআপ থেকে ছিটকে পড়ে মোঃ সবুজ মিয়া নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। 

সোমবার (২ অক্টোবর) সকালে নগরীর কাজিরবাজার সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত সবুজ মিয়া (৩৫) ওসমানী নগরের গোয়ালাবাজার এলাকার জায়ফরপুর গ্রামের ওসমান মিয়ার ছেলে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দক্ষিণ সুরমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামসুদ্দোহা (পিপিএম)।

পুলিশ জানায়, দক্ষিণ সুরমার কদমতলী থেকে পান বোঝাই করে একটি পিকআপ (সিলেট মেট্টো ন-১১-১৮৪৫) কাজিরবাজারে আসছিল। পিকআপটি কাজিরবাজার সেতুর দক্ষিণ প্রান্তে আসামাত্র সড়কের উপর থাকা ক্রসিং বারে লেগে পিকআপ থেকে ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হন সবুজ। পিকআপের চালক ও পথচারীরা তাকে উদ্ধার করে এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

পুলিশ আরও জানায়, সবুজ সেই পিকআপে ভর্তি পান নামিয়ে দেওয়ার চুক্তি করেছিলেন। তাই কদমতলী থেকে তিনি পিকআপের উপরে করে কাজিরবাজার আসছিলেন। পথিমধ্যে দুর্ঘটনাটি ঘটে।

এবিষয়ে দক্ষিণ সুরমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ শামসুদ্দোহা (পিপিএম) জানান, লাশ ময়না তদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এবিষয়ে এখনো কোনো অভিযোগ দায়ের করা হয়নি।

 

 

  বিজয়ের ৫০ বছর

;

চট্টগ্রামে দুই গোডাউন থেকে ১৭০০ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীর বাকলিয়া থানার চাক্তাই-খাতুনগঞ্জে দুইটি প্রতিষ্ঠানের গোডাউন থেকে ১৭০০ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ করেছে জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তর। এসময় প্রত্যেককে ৩০ হাজার করে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সোমবার (২ অক্টোবর) দুপুরে এ অভিযান পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জনাব প্রতীক দত্ত।

তিনি জানান, চাক্তাই ও খাতুনগঞ্জে ওসমানিয়া গলির নামহীন একটি গোডাউন এবং রহমান এন্ড ব্রাদার্সের একটি গোডাউন থেকে আনুমানিক ১৭০০ কেজি উৎপাদন নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ করা হয়। যার আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় ৩ লাখ টাকা। উভয় প্রতিষ্ঠানকে ৩০ হাজার টাকা করে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

চট্টগ্রামের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক জনাব আব্দুল মালেক বলেন, আমরা পলিথিনমুক্ত নগরী গড়ার জন্য বদ্ধপরিকর, এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

 

  বিজয়ের ৫০ বছর

;