ফের ‘দুয়োধ্বনি’ শুনে বইমেলা থেকে বিতারিত হিরো আলম

  ‘এসো মিলি প্রাণের মেলায়’


ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গত কয়েকদিন আগেও দর্শনার্থীদের দুয়োধ্বনির তোপে বইমেলা ছাড়তে হয়েছে আশরাফুল আলম ওরপে হিরো আলমকে। ফের তার সাথে একই ঘটনা ঘটেছে। 

শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টার পরে দুয়োধ্বনি দিয়ে বইমেলা থেকে বিতাড়িত করেছেন মেলায় আসা শতাধিক দর্শনার্থী। পরে নিরাপত্তা কর্মীদের কঠোর নিরাপত্তা বেষ্টনীর সাহায্যে মেলা ত্যাগ করেন তিনি। মেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে এ ঘটনা ঘটে।

সরেজমিনে দেখা যায়, মেলায় প্রবেশের পরই হিরো আলম বইয়ের প্রচারণা চালাচ্ছিলেন। হঠাৎ একদল দর্শনার্থী তাকে উদ্দেশ্যে করে ভুয়া ভুয়া, হুক্কা-হুয়া হিরো আলম, ছি ছি ইত্যাদি দুয়োধ্বনি দিতে আরম্ভ করেন। অবস্থা বেগতিক দেখে পুলিশ সদস্যরা নিরাপত্তা বেষ্টনী দিয়ে টিএসসি গেট দিয়ে মেলা প্রাঙ্গণ থেকে হিরো আলমকে বেরিয়ে যেতে সাহায্য করেন।

দুয়োধ্বনি দিতে থাকা দর্শনার্থীরা বলেন, এই হিরো আলম সমাজে অশ্লীলতা ছড়িয়ে দিচ্ছে। বিনোদনের নামে যা ইচ্ছা তাই করে ভাইরাল হচ্ছে। তাই সচেতন মানুষ হিসেবে তাকে তিরস্কার করে তাড়িয়ে দিয়েছি। সে আগেও এমন ধাওয়া খেয়ে বইমেলা ত্যাগ করেছে।

এবারের বইমেলায় কুষ্টিয়া প্রকাশনী থেকে ‘দৃষ্টিভঙ্গি বদলান, আমরা সমাজকে বদলে দিব’ নামে হিরো আলমের একটি বই প্রকাশিত হয়।

প্রসঙ্গত, এর আগেও আশরাফুল আলম (হিরো আলম) বইমেলায় এসে এমন ঘটনার মুখোমুখি হন। এ ব্যাপারে সহযোগিতার জন্য ডিবি কার্যালয়েও তাকে যেতে হয়েছে।

   

ড. ওয়াজেদ মিয়া ছিলেন দেশের আণবিক গবেষণার পথিকৃৎ: মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক

  • Font increase
  • Font Decrease

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পরমাণু বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়া তাঁর সমগ্র জীবনে মেধা, মনন ও সৃজনশীলতা দিয়ে দেশ, জাতি ও জনগণের কল্যাণে নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন।

তিনি বলেন, ড. ওয়াজেদ মিয়া ক্ষমতার অনেক কাছাকাছি থেকেও কখনো ক্ষমতার দাপট না দেখিয়ে বরং খুব সাদামাটা একটা জীবন কাটাতেই পছন্দ করতেন। এটাই ছিল তাঁর জীবনের অন্যতম বড় একটি দিক। মেধাবী এই মানুষটি নীরবে, নিভৃতে নিরলসভাবে গবেষণায় থেকে দেশের উন্নয়নের জন্য আমৃত্যু কাজ করেছেন।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবে আন্তর্জাতিক পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু একাডেমির উদ্যোগে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, অসাধারণ মেধার অধিকারী ছিলেন তিনি; যার প্রতিফলন ঘটে তাঁর শিক্ষা ও কর্ম জীবনে। তিনি ছিলেন দেশের আণবিক গবেষণার পথিকৃৎ। পরমাণু গবেষণায় তিনি উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে গেছেন এবং বাংলাদেশ আণবিক শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যানসহ বিভিন্ন পদে দক্ষতা ও সাফল্যের সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর গবেষণা কর্মের পরিধি ছিলো অত্যন্ত ব্যাপক।

তিনি বলেন, ড. ওয়াজেদ মিয়া বিজ্ঞান গবেষণার পাশাপাশি জাতীয় রাজনীতিতে নীরবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে গেছেন। ষাটের দশকে তিনি ছাত্রলীগের সাথে সম্পৃক্ত হন। ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনার সাথে তিনি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।

মন্ত্রী বলেন, তাঁর ( ড. ওয়াজেদ মিয়া) দুই সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে আদর্শ শিক্ষা দিয়ে মানুষের মত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেছেন। যার প্রমাণ আমরা পাচ্ছি। পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের ডিজিটাল বাংলাদেশ স্বপ্নের আলোতে আলোকিত হচ্ছে সমগ্র বাংলাদেশ। আর কন্যা সমাজের অবহেলিত প্রতিবন্ধী ও পিছিয়ে পড়া নারীদের নিয়ে কাজ করে তাদের মুখে হাসি ফুটিয়ে চলেছেন প্রতিনিয়ত। তিনি ক্ষমতার কাছে অবস্থান করলেও ড. ওয়াজেদ ছিলেন নির্লোভ, নির্মোহ ও নিভৃতচারী একজন সহজ-সরল মানুষ

বঙ্গবন্ধু একাডেমির সভাপতি শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমা প্রকৌশলী পরিষদের সহ সভাপতি তালুকদার সরোয়ার হোসেন, বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের সভাপতি লায়ন মো. গনি মিয়া, আওয়ামী লীগ নেতা এমএ করিম এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মো. নুরুন নবী বক্তৃতা করেন।

  ‘এসো মিলি প্রাণের মেলায়’

;

তাপপ্রবাহকে দুর্যোগ ঘোষণা করা হবে: প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তাপপ্রবাহের মাত্রা দিন দিন বাড়ায় এটিকে দুর্যোগ হিসেবে ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) বিকেলে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, সামনের দিনগুলোতে তাপপ্রবাহের মাত্রা আরও বাড়তে পারে। আমরা এটা অ্যাডজাস্ট করতে চাই। এটাকে দুর্যোগ ঘোষণা করা হবে।

তিনি বলেন, ভবিষ্যতে তাপপ্রবাহ হলে তা মোকাবিলার জন্য আমরা প্রস্তুত আছি। আমাদের সব রেডি আছে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের যে পরিবেশ-পরিস্থিতি তাতে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে উঠলে দুর্যোগ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। আমরা সেভাবেই এগোচ্ছি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, গত মাসে তাপপ্রবাহের সময় আমরা প্রোগ্রাম রেডি করে ফেলেছিলাম। সারা দেশে পানি, স্যালাইন, ছাতা দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিলাম। কিন্তু হঠাৎ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর বৃষ্টির পূর্বাভাস দিলো, বৃষ্টি হলো।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ও সংসদ ভবনের দক্ষিণ পাশে দুটি ক্যাম্প করার উদ্যোগ নিয়েছিলাম। ক্যাম্প দুটি স্পিকারের উদ্বোধন করার কথা ছিল। এ দুই স্থান থেকে পানি, স্যালাইন, ছাতাসহ বিভিন্ন উপকরণ দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। মানুষ এখানে আশ্রয় নিতে পারতো। সব রেডি ছিল, তাঁবু ফেলে আমরা ক্যাম্প করবো। কিন্তু বৃষ্টি হওয়ায় তা আর হয়নি। ব্যক্তিগত উদ্যোগে আমার নির্বাচনী এলাকায়ও আমি তাপপ্রবাহ থেকে রক্ষা পেতে নানান উদ্যোগ নিয়েছিলাম।

  ‘এসো মিলি প্রাণের মেলায়’

;

সিলেটে দুই দিনব্যাপী বিভাগীয় উদ্ভাবনী মেলা শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আমেনা বেগম বলেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের পথপরিক্রমায় স্মার্ট বাংলাদেশের অভিযাত্রায় সরকারি চাকুরিজীবীদের মানসিকতার ইতিবাচক পরিবর্তন হয়েছে। জনগণের চাহিদার ভিত্তিতে নাগরিক সেবা উদ্ভাবনের মাধ্যমে কার্যকর সেবা প্রদান করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০৪১ সালের স্মার্ট উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। বিভাগীয় উদ্ভাবনী মেলা এক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা পালন করেছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় আয়োজিত সিলেটে জেলা স্টেডিয়ামের মোহাম্মদ আলী জিমনেসিয়ামে দুই দিনব্যাপী বিভাগীয় উদ্ভাবনী মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

আমরা বাংলাদেশের নাগরিক কিন্তু তোমরা বিশ্ব নাগরিক উল্লেখ করে উপস্থিত স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে আমেনা বেগম বলেন, তোমাদের বিশ্ব নাগরিক হিসেবে পরিচয় দিতে হলে সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনের চর্চার মধ্যে থাকতে হবে। চাহিদার দিকে লক্ষ্য রেখে সময়োপযোগী উদ্ভাবন করতে হবে।

বিভাগীয় কমিশনার আবু আহমদ ছিদ্দীকী, এনডিসি‘র সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত ডিআইজি (অ্যাডমিন অ্যান্ড ফিন্যান্স) সৈয়দ হারুন অর রশীদ, পুলিশ কমিশনার মো. জাকির হোসেন খান, পিপিএম, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (রাজস্ব) মোহাম্মদ রোকন উদ্দিন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব ডা. নুরুল হক, জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান। এতে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) দেবজিৎ সিংহ।

সভাপতির বক্তব্যে বিভাগীয় কমিশনার আবু আহমদ ছিদ্দীকী, এনডিসি বলেন, জনপ্রশাসনের প্রতিটি স্তরে সেবার মান উন্নয়ন ও সহজীকরণের লক্ষ্যে সরকার নিরন্তর চেষ্টা করে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর উন্নত ও সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সরকারি কর্মকাণ্ডের প্রতিটি পর্যায়ে উদ্ভাবনী সংস্কৃতিকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। জনগণের দোরগোড়ায় দ্রুত ও সহজে সেবা প্রদানে কার্যকর উদ্যোগসমূহ তুলে ধরার জন্যই দুই দিনব্যাপী বিভাগীয় এ উদ্ভাবনী মেলার আয়োজন করা হয়েছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ই-গভর্নেন্স ও উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা- ২০২৩-২৪ এর অংশ হিসেবে আয়োজিত মেলায় সিলেট বিভাগের ২৩টি সরকারি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণে 2৬টি স্টল রয়েছে। উদ্বোধন শেষে অতিথিগণ মেলার বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন।

  ‘এসো মিলি প্রাণের মেলায়’

;

শ্যামাসুন্দরী খাল একদিনে পরিস্কার করার উদ্যোগ রসিকের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঐতিহ্যবাহী শ্যামাসুন্দরী খাল পরিস্কার করাসহ দূষণ রোধে জনসচেতনতা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে রংপুর সিটি কর্পোরেশন।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) দুপুরে নগর ভবনের সভাকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান।

আগামী ১১ মে শনিবার একযোগে খালের পাঁচ কিলোমিটার পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করার মধ্যদিয়ে শ্যামাসুন্দরী পুনরুজ্জীবন ও সচল রাখার কার্যক্রম শুরু হবে। এদিন সকাল ৯টা থেকে একযোগে ১৫টি পয়েন্টে স্বেচ্ছাসেবী যুব সংগঠন বিডি ক্লিনের ১ হাজার সদস্যসহ সিটি কর্পোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা শাখার পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা খাল পরিস্কার কার্যক্রমে অংশ নিবেন।

শ্যামাসুন্দরী খাল রংপুর জেলা প্রশাসনের সম্পত্তি হওয়ায় এটি দখলমুক্ত করার কার্যক্রমসহ বিভিন্ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে নানান প্রতিবন্ধকতা রয়েছে উল্লেখ করে সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান বলেন, প্রায় ১৫ দশমিক ৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং স্থানভেদে ২৩ থেকে ৯০ ফুট প্রশস্ত এই খাল সিটি এলাকার উত্তর পশ্চিমে কেল্লাবন্দস্থ ঘাঘট নদী থেকে শুরু হয়ে নগরীর সব পাড়া-মহল্লার বুক চিরে ধাপ পাশারিপাড়া, কেরানীপাড়া, মুন্সীপাড়া, ইঞ্জিনিয়ারপাড়া, গোমস্তাপাড়া, সেনপাড়া, মুলাটোল, তেঁতুলতলা শাপলা চত্বর, নূরপুর, বৈরাগিপাড়া হয়ে মাহিগঞ্জ সাতমাথা রেলগেট এলাকায় কেডি ক্যানেল স্পর্শ করে খোকসা ঘাঘট নদীতে মিশেছে।

এই খাল পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করাসহ দূষণমুক্ত রাখতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে ১১ মে শনিবার বিডি ক্লিন (স্বেচ্ছাসেবী যুব সংগঠন) এর মাধ্যমে শ্যামাসুন্দরী খাল একযোগে একদিনে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন করা হবে।

পরিচ্ছন্নতার সুফল সম্পর্কে নগরবাসীকে বেশি করে সচেতন করতে সবাইকে যার যার জায়গা থেকে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে মেয়র মোস্তফা বলেন, শ্যামাসুন্দরী খালের আশেপাশে বসবাসরত নগরবাসীকে সচেতন হবে। শনিবার (১১ মে) পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমের পর শ্যামাসুন্দরী খালে নতুন করে ময়লা ফেলা এবং পয়ঃনিষ্কাশনের জন্য অবৈধ স্যুয়ারেজ সংযোগ প্রদানকারীদের বিরুদ্ধে রংপুর
সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে নিয়মিতভাবে তদারকি কার্যক্রম চলমান থাকবে। প্রয়োজনে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে অভিযান পরিচালনাসহ অন্যান্য আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এসময় আগামী তিন মাসের মধ্যে শ্যামাসুন্দরী খাল খনন ও সংস্কারসহ আধুনিকায়নে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রজেক্ট ডিজাইন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করার জন্য চেষ্টা চলছে বলেও জানান মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন- প্যানেল মেয়র মাহাবুবার রহমান মঞ্জু, তৌহিদুল ইসলাম, সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে ফাতিমা, এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট (সিনিয়র সহকারী সচিব) মাহমুদ হাসান মৃধা, তত্বাবধায়ক প্রকোশলী (চ. দা.) মো. আজম আলী, নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ আনিচুজ্জামান, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান ইবনে তাজসহ বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলর, বিডি ক্লিনের প্রতিনিধি ও সিটির বিভিন্ন শাখার কর্মকর্তাবৃন্দ।

  ‘এসো মিলি প্রাণের মেলায়’

;