সচিবালয়ে ফাইল ছাড় করাতে বেড়েছে দৌঁড়ঝাপ



ইসমাঈল হোসাইন রাসেল, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সচিবালয়-সংগৃহিত।

সচিবালয়-সংগৃহিত।

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বাকি মাত্র তিন মাস। ফলে সরকারের শেষ সময়ে সচিবালয়ে কর্মব্যস্ততা বেড়েছে। ফাইল ছাড় করাতে দৌঁড়ঝাপ শুরু করেছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। বিশেষ করে প্রকল্প পাস করানো বা বদলির ফাইলগুলো নিয়ে তৎপর সংশ্লিষ্টরা। জানা গেছে, অক্টোবর মাসের শেষ দিকে অথবা নভেম্বরের শুরুতে নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভা গঠিত হবে। আর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে নভেম্বরে। এই সময়ে সরকার তার ‍রুটিন কাজের বাইরে কিছুই করতে পারবে না। ফলে অপেক্ষমাণ ফাইলগুলো এই সময়ের মধ্যেই ছাড় করাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। বিশেষ করে বদলি ও পদোন্নতির কাজটি চলতি মাসের মধ্যেই সম্পন্ন করতে চাচ্ছেন সবাই।

সচিবালয় ঘুরে দেখা গেছে, ফাইল ছাড় করানো নিয়ে কর্মব্যস্ততার শীর্ষে রয়েছে শিক্ষা, প্রাথমিক গণশিক্ষা, বাণিজ্য, গৃহায়ন ও পূর্ত, জনপ্রশাসন, এলজিআরডি, ভূমি, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, অর্থ, স্বরাষ্ট্র ও খাদ্য মন্ত্রণালয়। এছাড়াও অন্য মন্ত্রণালয়েও কাজের ব্যস্ততা বেড়েছে। কয়েকটি মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রিসভায় উত্থাপনের জন্য অপেক্ষায় থাকা বিলগুলো নিয়ে ব্যস্ততা লক্ষ্য করা গেছে।

এ বিষয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু বার্তা২৪.কম’কে বলেন, ‘বাংলাদেশ শ্রম আইন-২০১৮ (সংশোধন) বিলটি সংসদে উত্থাপন করতে হবে। ইতোমধ্যে এটি মন্ত্রিসভার অনুমোদন পেয়েছে। এছাড়া উন্নয়ন মেলায় আমাদের ১০ বছরের উন্নয়ন কাজগুলো উপস্থাপন করেছি। ফলে মন্ত্রণালয়ে কাজের বেশ তোড়জোড় আছে।’

সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহম্মেদ বার্তা২৪.কম’কে বলেন, ‘নির্বাচনকালীন সরকার গঠন হওয়ার আগ পর্যন্ত আমরা জনকল্যাণমূলক কাজ বাস্তবায়নে কাজ করছি। বিশেষ করে উন্নয়নমূলক কাজের ফাইল নিয়েই কাজ চলছে বেশি।’

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসন অধিশাখার একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বার্তা২৪.কম’কে বলেন, ‘সরকারের শেষ সময়ে পদোন্নতির আবেদন আসছে বেশি। অনেকের ধারণা এখনই পছন্দের পদে যাওয়ার উপর্যুক্ত সময়। নতুন সরকার আসার পর প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হতে সময় লাগবে। ফলে তখন পছন্দের পদ নাও পাওয়া যেতে পারে। তাই অনেকে পদোন্নতির আবেদন করছেন।’

সচিলায়ের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি মাসের শুরু থেকে অপেক্ষমাণ ফাইলের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে তোড়জোড় বেড়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই তদবির ও সুপারিশ আসছে। এছাড়াও বদলি ও প্রশাসনিক কাজগুলো শেষ করার তাগিদ রয়েছে।

মৎস ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব অসীম কুমার বালা বার্তা২৪.কম’কে বলেন, ‘সরকারের শেষ সময়ে কাজের চাপ থাকবেই। তফসিল ঘোষণা হলে অনেক কিছুতে বাধ্যবাধকতা থাকে। আমরা এখন কোনো ফাইল অপেক্ষমাণ রাখছি না। এখন কিছু বদলির সুপারিশ আছে, তবে এক্ষেত্রে গত পোস্টিংয়ের মেয়াদ বিবেচনা করে বদলি করা হবে।’

অন্যদিকে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কাজের বেশ চাপ লক্ষ্য করা গেছে। বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষকদের বদলির চাপ রয়েছে বলে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। এছাড়াও পদোন্নতির জন্য তদবিরও করছেন অনেকে। তবে নির্বাচনের আগে কাজের চাপ বেড়ে যাওয়ায় গণপূর্ত, ভূমিসহ কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এসব বিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি।

জানা গেছে, নির্বাচনকে সামনে রেখে বেশ কিছু প্রকল্প নিয়ে কাজ করছে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়। উন্নয়নমূলক কাজ জনগণের সামনে তুলে ধরতে নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন উদ্যোগ। আর এসব প্রকল্পের বেশির ভাগই রাস্তা-ঘাট, গ্রামীণ সড়ক ও অবকাঠামো উন্নয়নের। যেহেতু সংসদ বহাল রেখেই নির্বাচন হবে এবং উন্নয়ন প্রকল্পের দেখভালের দায়িত্ব রয়েছে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের ওপর, ফলে তাদের মাধ্যমেই এসব প্রকল্পের অর্থ ব্যয় হবে। এ ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবেই কাজগুলো চালিয়ে যাচ্ছে মন্ত্রণালয়গুলো।

   

ঢাকার বায়ু আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বের ১০০টি দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান আজ রোববার (২৮ এপ্রিল) সপ্তম। আইকিউএয়ারের বাতাসের মানসূচকে এ সময় ঢাকার স্কোর ১৪৮। বায়ুর এই মান ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর মধ্যে আছে বয়স্ক মানুষ, শিশু ও অন্তঃসত্ত্বা নারী। 

বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা এই লাইভ বা তাৎক্ষণিক সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয়, সতর্ক করে।

আজ সকাল ৯টার দিকে বিশ্বে বায়ুদূষণে প্রথম অবস্থানে ছিল নেপালের কাঠমান্ডু। আইকিউএয়ারের সূচকে শহরটির স্কোর ১৭৭।

দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে যথাক্রমে চীনের চেংদু ও থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই। চেংদুর স্কোর ১৬৯। চিয়াং মাইয়ের ১৬৮।

আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর ৫১ থেকে ১০০ হলে তাকে ‘মাঝারি’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ মানের বায়ু হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তা ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে তাকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু ধরা হয়। ৩০১ থেকে তার ওপরের স্কোরকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ বা ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ধরা হয়।

ঢাকার বায়ুদূষণ থেকে বাঁচতে আইকিউএয়ার যে পরামর্শ দিয়েছে, তার মধ্যে আছে ঘরের বাইরে গেলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর মানুষকে মাস্ক পরতে হবে। এ ছাড়া ঘরের বাইরে ব্যায়াম না করারও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

;

নওগাঁয় ঝরে যাচ্ছে আম, চিন্তায় চাষিরা 



শহিদুল ইসলাম, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ 
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দুই সপ্তাহের টানা তাপপ্রবাহের কারণে যেমন জনজীবন অতিষ্ঠ; তেমনই ঝড়ে পড়ছে আমের গুটি। পানি সেচসহ নানা পদ্ধতি অবলম্বন করেও ঝরে পড়া থেকে ঠেকানো যাচ্ছে না আমের গুটি। ফলে চিন্তার ভাঁজ দীর্ঘ হচ্ছে আম চাষিদের কপালে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, নওগাঁয় এবছর ৩০ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের আম চাষ হয়েছে; যা গতবছরের তুলনায় ৩০০ হেক্টর বেশি। প্রতি হেক্টর জমিতে ১৪ দশমিক ২৪ টন হিসেবে ৪ লাখ ৩১ হাজার ৫০০ টন আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

সরজেমিনে রোববার ( ২৮ এপ্রিল) বিভিন্ন আম বাগান ঘুরে দেখা যায়, সবুজ পাতায় ভরে আছে গাছ। কিন্তু নেই কাঙ্ক্ষিত আমের দেখা। গাছে গাছে আমের গুটির খরা। রোদের তীব্রতায় গাছের নিচে অসংখ্য ছোট, মাঝারি আমের গুটি ঝরে পড়ে আছে। এমন পরিস্থিতি আমের বাণিজ্যিক রাজধানী খ্যাত নওগাঁর বেশিরভাগ আম বাগানেই।

চাষিদের সাথে কথা বলে জানা যায়, বৈরি আবহাওয়ার কারণে এবছর আম বাগানে মুকুল এসেছিল চাহিদার তুলনায় অনেক কম। এরপর চলতি মাসে প্রায় ১৫ দিনের তীব্র তাপপ্রবাহে আমের বোঁটা শুকিয়ে ঝরে পড়ছে গুটি। এতে পানি সেচ ও নানা পদ্ধতি অবলম্বন করেও ঝরে পড়া ঠেকাতে পারছে না। ফলে এদিকে আম চাষে যেমন খরচ বাড়ছে অন্যদিকে আমের উৎপাদনে বিপর্যয়ের আশঙ্কাও করছেন তারা।

সাপাহার উপজেলার তিলনা ইউনিয়নের আমচাষি রউফ বলেন, চলতি মৌসুমের শুরুতে কম ছিল মুকুল। যে মুকুল এসেছিলো সেটি টিকিয়ে রাখার জন্য পরিচর্যা করা হয়। মুকুল বের হওয়া শেষ হলে আমের গুটি আসে। কিন্তু গুটি আসার পর অনাবৃষ্টি ও তাপদাহে প্রতিদিনই আমের গুটি ঝরে পড়ছে। সামনের দিনগুলোতে এমন তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকলে গাছে আম টেকানো কঠিন হয়ে পড়বে।

একই এলাকার আরেক আমচাষি আসিফ বলেন, বাগানের আম রক্ষার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছি। পানি, ওষুধ দেওয়ার পরও প্রচণ্ড গরম আর রোদের কারনে আমগুলো ঝরে পড়ছে। গাছে আম টেকানো যাচ্ছে না। আবার কালবৈশাখী ঝড় হলে আম নষ্ট হবে। সব মিলিয়ে আম চাষিরা এবছর বড় ক্ষতির মুখে পড়বে।

অনাবৃষ্টি ও তাপদাহে প্রতিদিনই আমের গুটি ঝরে পড়ছে

বরেন্দ্র অ্যাগ্রো পার্কের উদ্যোক্তা সোহেল রানা বলেন, সাপাহার উপজেলা এমনিতেই পানি সংকটাপন্ন এলাকায়। এর মধ্যে শুরু হয়েছে তীব্র তাপপ্রবাহ। কোন বৃষ্টি নেই। এ অবস্থা আরও কয়েকদিন চলতে থাকলে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ গাছ থেকে আমের গুটি ঝরে যাবে।

যেসব বাগানগুলোতে সেচের ব্যবস্থা আছে সেসব বাগানগুলোতে সেচ দেওয়া হচ্ছে। আর যেসব বাগানে সেচের ব্যবস্থা নেই সেসব বাগানগুলো থেকে আম ঝরে যাচ্ছে। তাই আমাদের সরকারের কাছে দাবি বাগানগুলোতে যেন সেচের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়।

নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক মেহেদুল ইসলাম বলেন, প্রতিবছরই স্বাভাবিকভাবে এমন সময় গাছ থেকে আমের গুটি ঝরে পড়ে। তবে এই সময়ে গাছে বাড়তি পরিচর্যা করলে অস্বাভাবিকভাবে গুটি ঝরে পড়া বন্ধ হবে। আম গাছের গোড়ায় পর্যাপ্ত সেচের পাশাপাশি প্রয়োজনে গাছের পাতায় পানি স্প্রে করা যেতে পারে। আমরা মাঠ পর্যায়ে চাষিদের আমের গুটি ঝরা রোধে সব ধরনের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি। তবে এখনো পর্যন্ত আমের উৎপাদনে বিপর্যয়ে কোন আশঙ্কা নেই। কারণ আমের গুটি ঝরে যাওয়র পরও যে পরিমাণ আম থাকবে তা দিয়েই আমাদের উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব।

;

কুমিল্লায় বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, কুমিল্লা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

টানা তাপপ্রবাহ ও অনাবৃষ্টি থেকে পরিত্রাণ পেতে এবার কুমিল্লার সদর দক্ষিণে ইসতিসকার নামাজ আদায় করলেন হাজারো মুসল্লি। রোববার (২৮ এপ্রিল) সকাল ৯ টায় উপজেলার সুয়াগঞ্জ টি.এ. হাই স্কুল এন্ড কলেজ মাঠ প্রাঙ্গণে এই নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।

নামাজ শেষে মোনাজাতের মাধ্যমে মুসল্লিরা দুই চোখের পানি ছেড়ে দিয়ে মহান আল্লাহর কাছে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেন। ভারী বৃষ্টি চেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন মুসল্লিরা।

হানজালা কাসেমী ফাউন্ডেশন এই ইসতিসকার নামাজের আয়োজন করেন। নামাজের ইমামতি করেন জামিয়া ইসলামিয়া হামিদিয়া বট্টগ্রাম মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মাওলানা এমদাদুদ হক। পরে মোনাজাত পরিচালনা করেন কুমিল্লা জেলা কওমী মাদ্রাসা সংগঠনের সভাপতি মাওলানা নূরুল হক। এতে আশপাশের এলাকার প্রায় ১ হাজার স্থানীয় মুসল্লি অংশ নেন।

এদিকে তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে পুরো কুমিল্লা অঞ্চল। সূর্যোদয়ের পর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত একই মাত্রায় তাপ নামছে। এরই মাঝে কুমিল্লার বিভিন্ন উপজেলায় বেশ ক'জন হিট স্ট্রোক করে মারা যাওয়ার খবর রয়েছে। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বাড়ছে গরমজনিত রোগী।

;

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে আটক ২৩



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে ২৩ জনকে আটক করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে তাদের আটক করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

শনিবার (২৭এপ্রিল) সকাল ছয়টা থেকে রোববার (২৮ এপ্রিল) সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্য উদ্ধারসহ তাদেরকে আটক করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ৪৭০ পিস ইয়াবা, ১৮ গ্রাম হেরোইন, ৫৫০ গ্রাম গাঁজা, ৭টি গাঁজার গাছ, ৬ বোতল দেশি মদ ও ১ কেজি আইস উদ্ধার করা হয়েছে বলে জা‌নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে এ অ‌ভিযান প‌রিচালনা করা হয়েছে বলে জানানো হয়। সেই সঙ্গে আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১৭ টি মামলা রুজু হয়েছে বলেও জানানো হয়।

 

;