বগুড়ায় বিএনপি নেতার বাসভবনে হামলা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, বগুড়া
বগুড়া জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলামের বাসভবনে হামলা চালিয়েছেন বিএনপির অন্য আরেকটি গ্রুপের নেতাকর্মীরা/ ছবি: বার্তা২৪.কম

বগুড়া জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলামের বাসভবনে হামলা চালিয়েছেন বিএনপির অন্য আরেকটি গ্রুপের নেতাকর্মীরা/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়া জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি নিয়ে চলমান দ্বন্দ্বের জের ধরে সদ্য বিলুপ্ত জেলা বিএনপির সভাপতির বাসভবনে হামলা চালিয়েছেন বিএনপির অন্য আরেক গ্রুপের নেতাকর্মীরা।

বুধবার (২২ মে) রাত সাড়ে ১১টার দিকে শহরের সুত্রাপুর রিয়াজ কাজী লেনে কমফোর্ট হাউজিংয়ে এ হামলার ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তিনটি চাপাতি ও দুইটি মোটর সাইকেল উদ্ধার করেছে।

জানা গেছে, বুধবার বিকালে শহরের নবাববাড়ি সড়কে জেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে দুই পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি হয়। একপর্যায় উভয় গ্রুপের মধ্যে বৃহস্পতিবার আলোচনার জন্য সমঝোতা বৈঠক হওয়ার প্রস্তাবে পরিস্থিতি শান্ত হয়।

এদিকে বুধবার বিকালের ঘটনা নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়াকে কেন্দ্র করে রাত ৮টার দিকে শহরের জলেশ্বরীতলা এলাকায় শহর ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক সৌরভ হাসানকে মারধর করেন আহ্বায়ক কমিটির বিরোধী নেতাকর্মীরা।

এ ঘটনার পর রাত সাড়ে ১১টার দিকে সৌরভ হাসানের পক্ষে ৩০-৪০ জন নেতাকর্মী মোটর সাইকেল যোগে শহরের সুত্রাপুর রিয়াজ কাজী লেনে কমফোর্ট হাউজিংয়ে হামলা চালান। কমফোর্ট হাউজিং এর দোতলায় বসবাস করেন সদ্য বিলুপ্ত জেলা বিএনপির সভাপতি ভিপি সাইফুল ইসলাম।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/23/1558555019174.jpg

কমফোর্ট হাউজিং এর নিরাপত্তা কর্মী আব্দুল গফুর বার্তা২৪.কম-কে বলেন ৩০-৪০ জন যুবক হঠাৎ এসে প্রধান গেটে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর শুরু করেন। তারা ভিপি সাইফুল ইসলামের নাম উল্লেখ করে গালিগালাজ করেন এবং গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করার চেষ্টা চালান। থানায় খবর দিলে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছলে তারা পালিয়ে যান।

বগুড়া সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জাহেদুর রহমান বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ পৌঁছলে হামলাকারীরা দুইটি মোটর সাইকেল ও তিনটি চাপাতি ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। যতদূর জানা গেছে, বিএনপির আরেক গ্রুপের নেতাকর্মীরা এই হামলা চালিয়েছে।’

সদ্য বিলুপ্ত জেলা বিএনপির সভাপতি ভিপি সাইফুল ইসলাম বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘কারা কী উদ্দেশে হামলা করেছে, আমার জানা নেই। হৈচৈ শুনে নিচ তলায় নামার আগেই হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।’

   

সরকারের ধারাবাহিকতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা একটা কথা কেউ বলি না, আজকের বাংলাদেশের এতো উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি কেন? সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতার কারণে। এর কারণেই বাংলাদেশের এত উন্নয়ন ও অর্জন সম্ভব হয়েছে। এই কারণে বিশ্বের বিস্ময়ে রূপান্তরিত হতে পেরেছে বাংলাদেশ।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অতি আপনজন এই দেশের জনগণ। হতাশা কবলিত বাংলাদেশে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন।

 সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

;

বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা বিরোধীদের ক্ষমা করেছেন এটা সত্যি নয়: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা বিরোধীদের ক্ষমা করে দিয়েছিলেন, এটা সত্যি নয় বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে তেজগাঁওয়ের জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

জিয়াউর রহমানের সমালোচনা করে তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান পঁচাত্তরের পর আমাদের বিভিন্ন সামরিক বাহিনীর ১১শ' অফিসারকে নাস্তা খেতে খেতে ফাঁসি দিয়েছিলো।

ওবায়দুল কাদের বলেন, অনেকে বলেন বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা বিরোধীদের ক্ষমা করে দিয়েছিলেন, এটা সত্যি নয়। ১১ হাজার স্বাধীনতা বিরোধী কারাগারে ছিলো, জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে এদের মুক্তি দিয়েছিলো। যার মধ্যে মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত ছিলো ৭১৩ জন। এদের মুক্তি দিয়েছিলো জিয়াউর রহমান। এই ইতিহাস ভুলে গেছেন? কথায় কথায় আজকে বলেন, কারাগার। আমি কি মিথ্যা বলেছি? জিয়াউর রহমান কি করেছিলো এর প্রমাণ আছে।

বিএনপি ২৮ অক্টোবর পালিয়ে গিয়ে এখন বেসামাল হয়ে এখন প্রতিনিয়ত আওয়ামী লীগকে আক্রমণ করছে উল্লেখ করে কাদের বলেন, আমি তাদের বলতে চাই, মুক্তির কথা বলেন, লজ্জা করে না? জিয়াউর রহমান আওয়ামী লীগ সহ অন্যান্য দলের ৬২ হাজার নেতাকে জেলে রেখেছিলো। আপনাদের কতজন নেতা জেলে আছে? ৩ হাজার আমাদের নেতাকর্মীর ও সরকারি অফিসারদের গুম করেছিলেন জিয়াউর রহমান।

আমাদের নাকি প্রতিবেশী দেশ নিয়ন্ত্রণ করে, ফখরুল সাহেব শেখ হাসিনাকে কেউ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। আমাদেরকে নিয়ন্ত্রণ করে মুক্তিযুদ্ধের রণধ্বনি জয় বাংলার চেতনা। দেশি বিদেশি কোন শক্তি নয়। আমাদের নিয়ন্ত্রণ করে দেশের জনগণ, সংবিধান। এই সংবিধানের বাইরে আমরা যাবো না।

যত ষড়যন্ত্র করুক, বিদেশি শক্তির নামে হুমকি ধমকি দিতে পারেন। তিনি কোন বিদেশি শক্তির পরোয়া করেন না, শুধু বাংলাদেশের জনগণকে পরোয়া করেন।

শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন এর কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের পূর্ব পৃথিবীর সূর্য, আশার বাতিঘর, স্বপ্নের ঠিকানা শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের গত ৪৪ বছরে সবচেয়ে সাহসী রাজনীতিকের নাম শেখ হাসিনা। গত ৪৪ বছরের সবচেয়ে বিচক্ষণ, সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসক, সবচেয়ে জনপ্রিয়, সবচেয়ে সফল কূটনীতিক এর নাম শেখ হাসিনা।

এসময় আরও বক্তব্য রাখেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, এড. কামরুল ইসলাম, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, ডা. দীপু মনি, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাইদ আল মাহমুদ স্বপন, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আবদুস সবুর, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, এড. কামরুল ইসলাম, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আফম বাহাউদ্দীন নাছিম, ডা. দীপু মনি, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাইদ আল মাহমুদ স্বপন, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আবদুস সবুর, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ।

;

‘শেখ হাসিনা মৃত্যুকে পরোয়া না করে প্রত্যয়ী হয়ে ফিরে এসেছেন’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ

আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ

  • Font increase
  • Font Decrease

শেখ হাসিনাকে বারবার হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, তাকে বারবার হত্যা চেষ্টার পরও তিনি দিশেহারা হননি। এ দেশের সাধারণ জনগণের পক্ষে তিনি সবসময় ছিলেন আপোষহীন। শেখ হাসিনা বাংলার মৃত্যুকে বেছে নিয়েছেন। কখনো মৃত্যুর ভয়ে লড়াই-সংগ্রাম থেকে পিছপা হননি। বরং আরও প্রত্যয়ী হয়ে বাংলার মানুষের কাছে ফিরে এসেছেন।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে তেজগাঁওয়ের জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভার বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী সারা বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল উল্লেখ করে তিনি বলেন, এসব উন্নয়ন দেখে বিএনপি এখন দিশেহারা। আর কিছু পরিত্যক্ত রাজনীতিবিদ আছেন, আজকে যারা নানা কথা বলেন। আমি না, অনেকে বলেন এগুলা খেকশিয়ালের গর্জন। গণতন্ত্রকে বিএনপি বাধাগ্রস্ত করতে চায় বলে সব নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আজকে তারা কোন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছে না এমনকি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য নির্বাচনেও অংশগ্রহণ করছে না। যে অংশগ্রহণ করছে তাকেই বহিষ্কার করছে।

শেখ হাসিনা বিশ্ব নেতায় পরিণত হয়েছেন মন্তব্য করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তিনি বিশ্ব নেতৃত্বের সমীহ অর্জন করেছেন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ সহ বিভিন্ন জায়গায় যুদ্ধ বিগ্রহ হচ্ছে। তার বিরুদ্ধে তিনি নিপীড়িত মানুষের কন্ঠস্বরে পরিণত হয়েছেন।

আওয়ামী লীগের কঠিন সময়ে, নিভু নিভু অবস্থায় এই দলের দায়িত্ব শেখ হাসিনা নিয়েছেন মন্তব্য করে হাছান মাহমুদ বলেন, জীবনকে হাতের মুঠোয় নিয়ে তিনি সভাপতি হবার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি যেনো না আসতে পারেন সেদিন জিয়াউর রহমান অনেক ষড়যন্ত্র করেছিলেন। যেনো লোক সমাগম কম হয় সেজন্যও প্রতিরোধ করেছিলেন।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, এড. কামরুল ইসলাম, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আফম বাহাউদ্দীন নাছিম, ডা. দীপু মনি, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাইদ আল মাহমুদ স্বপন, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আবদুস সবুর, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, এড. কামরুল ইসলাম, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আফম বাহাউদ্দীন নাছিম, ডা. দীপু মনি, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাইদ আল মাহমুদ স্বপন, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আবদুস সবুর, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ।

;

‘বঙ্গবন্ধু পোয়েট অব পলিটিক্স আর শেখ হাসিনা ম্যাজিক অব পলিটিক্স’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

  • Font increase
  • Font Decrease

'বঙ্গবন্ধু পোয়েট অব পলিটিক্স আর শেখ হাসিনা ম্যাজিক অব পলিটিক্স' বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে তেজগাঁওয়ের জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

কাদের বলেন, বাংলাদেশের গত ৪৪ বছরের ইতিহাসে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর থেকে এই দেশের যে পরিবর্তন হয়েছে, এই পরিবর্তনের রূপান্তরের রূপকার হচ্ছেন শেখ হাসিনা। তিনি বদলে যাওয়া বাংলাদেশের সাহসী পরিবর্তনের রূপকার। বঙ্গবন্ধু পোয়েট অব পলিটিক্স আর শেখ হাসিনা ম্যাজিক অব পলিটিক্স।

সারা বিশ্বের বিস্ময় উন্নয়ন আর অর্জন যা শেখ হাসিনা করেছেন মন্তব্য করে তিনি বলেন, তার প্রত্যাবর্তন দিবসকে আমি বলবো মুক্তিযুদ্ধের হারিয়ে যাওয়া মূল্যবোধের প্রত্যাবর্তন। আদর্শের প্রত্যাবর্তন। আমাদের গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন। তিনি সংগ্রাম করে গণতন্ত্রকে শৃঙ্খল মুক্ত করেছেন।

নির্মলেন্দু গুণের কবিতা পঁচাত্তরের পরে সবচেয়ে বড় ভাষণ উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, সে কবিতা আমাদের চেতনাকে জাগ্রত করেছিলো। সেই আতঙ্কগ্রস্থ পরিবেশে আমাদের সাহস জুগিয়েছিলো, উদ্বেলিত করেছিলো

আমরা কেন আমাদের নিজেদের শত্রু হই। আপন ঘরে যারা শত্রু, তাদের শত্রুতা করার জন্য বাইরের শত্রুর দরকার হয় না। আজকে শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর জীবন থেকে শিক্ষা নিতে হবে। তার সততা, সাহস থেকে। সাহস আর সততায় বঙ্গবন্ধুর মতই শেখ হাসিনা।

এসময় আরও বক্তব্য রাখেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, এড. কামরুল ইসলাম, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, ডা. দীপু মনি, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাইদ আল মাহমুদ স্বপন, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আবদুস সবুর, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, এড. কামরুল ইসলাম, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আফম বাহাউদ্দীন নাছিম, ডা. দীপু মনি, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, আবু সাইদ আল মাহমুদ স্বপন, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আবদুস সবুর, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ।

;