‘সাহায্য নয়, আপনার প্রতি আমাদের দায়িত্ব’

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস


ফরহাদুজ্জামান ফারুক, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
স্টেপ আপ সংগঠনের ত্রাণ সামগ্রী

স্টেপ আপ সংগঠনের ত্রাণ সামগ্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রাণঘাতী করোনার প্রাদুর্ভাব স্থবির করে দিয়েছে জনজীবন। দিন দিন করোনা আক্রান্ত রোগীর সাথে দীর্ঘ হচ্ছে মৃতের তালিকা। বেড়েছে সাধারণ ছুটি। দিন যত গড়াচ্ছে ততই বাড়ছে কর্মহীন মানুষের খাবারের জন্য আহাজারি।

কঠিন এ পরিস্থিতিতে অন্যান্য জেলার মতো রংপুরেও খাদ্যের যোগানে ঘর ছেড়ে বাইরে বের হচ্ছেন দিনমজুর আর নিম্ন আয়ের মানুষ। এমন পরিস্থিতিতে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এগিয়ে এসেছে।

একইভাবে কাজ করছেন রংপুর নগরীর জুম্মাপাড়ার স্থানীয় কয়েকজন সচেতন যুবক। তারা গঠন করেছেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘স্টেপ আপ’। নিজেদের হাত খরচের টাকা বাঁচিয়ে অসহায় দিনমজুর ও শ্রমজীবী মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন তারা।

দিনের বেলায় খাদ্যসামগ্রী প্যাকেট করে রাতের বেলায় অসহায় দুস্থদের ঘরের দরজায় পৌঁছে দিচ্ছেন ওই যুবকরা। ইতোমধ্যে দুই দফায় এলাকার প্রায় পাঁচ শতাধিক পরিবারের মাঝে ৭-১০ দিনের নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা দিয়েছেন তারা।

শুধু খাদ্য সহায়তা প্রদানই নয়, এলাকায় সচেতনতা সৃষ্টিতেও কাজ করছেন এই যুবকরা। জাতীয় এই দুর্যোগে নিজ নিজ অবস্থান থেকে এলাকার অগিগলিতে জীবাণুনাশক ছিটানো ও ফেস মাস্ক বিতরণ করেছেন স্টেপ আপ সংগঠনের সদস্যরা। করোনার সংক্রমণ রোধে খুব জরুরি প্রয়োজন ছাড়া স্থানীয়দের ঘরে থাকতে উদ্বুদ্ধ করেছেন তারা।

করোনার প্রভাবে কর্মহীন হয়ে পড়া এলাকার অসহায় দুস্থ ও নিম্ন আয়ের মানুষের পাশে দাঁড়ানোকে নিজেদের দায়িত্ব হিসেবে দেখছেন স্বেচ্ছাসেবী এই যুবকরা। বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া এই মহামারিতে নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রত্যেক এলাকার যুবকদের এভাবে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তারা।

ত্রাণ সামগ্রী প্যাকেট করছেন স্টেপ আপ সংগঠনের সদস্যরা

সচেতন ও উদ্যোমী এই যুবক দলের একজন ইসমাইল হুসাইন প্রিন্স। এলাকার অন্য যুবকদের সঙ্গে নিয়ে অসহায়দের পাশে থাকার চেষ্টা করছেন রাত-দিন। ‘সাহায্য নয়, আপনার প্রতি এ আমাদের দায়িত্ব’ স্লোগানে তারা লড়ছেন করোনা মোকাবিলার মানবিক বার্তা নিয়ে।

এ ব্যাপারে বার্তা২৪.কম-কে ইসমাইল হুসাইন প্রিন্স বলেন, আমরা আমাদের এলাকার অসহায় মানুষদের সাহস জোগাতে কাজ করছি। আপনি কিংবা আপনারাও আপনার বাড়ির পাশের অন্তত একটি অসহায় পরিবারকে বলুন না, ‘ভয় নেই’ আপনি আছেন তার পাশে। এমন বৈশ্বিক মহাবিপদে কাউকে সাহায্য নয়, অসহায়দের পাশে দাঁড়ানোই আমাদের দায়িত্ব।

তিনি বলেন, স্থানীয় কয়েকজন যুবক পকেট খরচের টাকা দিয়ে দুই দফায় চাল, ডাল, আলু, তেল, চিড়া, সাবান ও মাস্কসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনে ওই এলাকার ৫০০টি অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরণ করেছে। তৃতীয় দফায় আরো ৩০০ জনকে খাদ্য সহায়তা দিতে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এজন্য দিনের বেলা খাদ্যপণ্য প্যাকেটিং করা হচ্ছে। সবকিছু প্যাকেটিং হলে রোববার রাতে এগুলো ঘরে ঘরে পৌঁছে যাবে।

জাতীয় এ দুর্যোগময় সময়ে সামর্থ্য অনুযায়ী সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান ‘স্টেপ আপ’র সমন্বয়ক ইসমাইল হুসাইন প্রিন্স। এলাকার নিম্ন আয়ের প্রত্যেকটি মানুষের ঘরে ঘরে খাদ্য সহায়তা পৌঁছাতে পারলে করোনা মোকাবিলা সহজ হবে বলে মনে করেন এই যুবক।

   

দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে বৃহস্পতিবার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে বৃহস্পতিবার

দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে বৃহস্পতিবার

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন বসছে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২ মে)।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিকেল ৫টায় এ অধিবেশন শুরু হবে। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সংবিধান অনুযায়ী গত ১৫ এপ্রিল এ অধিবেশন আহ্বান করেন।

অধিবেশন শুরুর আগে সংসদ ভবনে সংসদের কার্য-উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক হবে। বৈঠকে সংসদ অধিবেশনের মেয়াদ নির্ধারণ ছাড়াও আলোচ্যসূচি ও কার্যবিবরণী নিয়ে আলোচনা হবে।

অধিবেশনের শুরুতে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সভাপতিমণ্ডলী মনোনয়ন দেবেন। এরপর শোক প্রস্তাব উত্থাপিত হবে।

সংসদ সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, জুনে দ্বাদশ সংসদের প্রথম বাজেট অধিবেশনের আগে অনুষ্ঠেয় এই দ্বিতীয় অধিবেশন তেমন দীর্ঘ হবে না।

এর আগে ৩০ জানুয়ারি সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হয়ে ৫ মার্চ শেষ হয়।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

কেএনএফ'র আরও এক নারী সদস্য কারাগারে



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, বান্দরবান
কেএনএফ'র আরও এক নারী সদস্য কারাগারে

কেএনএফ'র আরও এক নারী সদস্য কারাগারে

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানে রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, মসজিদে হামলা, টাকা-অস্ত্র লুটের ঘটনায় কেএনএফ'র সদস্য সন্দেহে যৌথ বাহিনীর অভিযানে জেসি জিংরিনহ পার বম (২০) নামে এক নারী সদস্যকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

বুধবার (১ মে) দুপুরে বান্দরবান চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. নাজমুল হোসাইনের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

গ্রেফতারকৃত নারী আসামি জেসি জিংরিনহ পার বমের বাড়ী বান্দরবানের রুমা উপজেলার পাইন্দু ইউনিয়নে।

পুলিশ জানায়, গত মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে রুমা উপজেলায় যৌথবাহিনীর সদস্যরা অভিযান পরিচালনা করে সন্দেহভাজন এই নারী আসামিকে আটক করে। আজ বুধবার (১ মে) দুপুরে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে তাকে আদালতে তোলা হয়।

বান্দরবান আদালতের পুলিশের উপ-পুলিশ পরিদর্শক (এসআই) প্রিয়েল পালিত বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন।

এ পর্যন্ত মোট ৮০ কেএনএফ সদস্য ও একজন চাঁদের গাড়ীর চালকসহ মোট ৮১ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাদের মধ্যে ২৪ জন নারী রয়েছেন।

বান্দরবানের রুমা ও থানচিতে প্রকাশ্যে ব্যাংক লুটের পর বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪ ও সন্ত্রাস বিরোধী আইন ২০০৯ এর বিভিন্ন ধারায় এ পর্যন্ত রুমাতে পাঁচটি ও থানচিতে চারটি মোট ৯টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, বান্দরবানে গত ২ ও ৩ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, মসজিদে হামলা, টাকা-অস্ত্র লুটের ঘটনায় মামলায় অভিযুক্ত ‘কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)’র সংশ্লিষ্টতা থাকার অভিযোগে সমগ্র বান্দরবান জুড়ে যৌথ বাহিনীর চিরুনি অভিযান চলমান রয়েছে।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

৪২.৮ ডিগ্রিতে পুড়ছে যশোর, নাকাল জনজীবন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

যশোরের ওপর দিয়ে কয়েকদিন ধরে তীব্র থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। বুধবার (১ মে) এ জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এরআগে, মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) যশোরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠেছিল ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে, যা দেশের ইতিহাসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।

যশোর বিমানবন্দর মতিউর রহমান ঘাঁটির আবহাওয়া কার্যালয় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

দীর্ঘ তাপ্রপ্রবাহে বিপর্যস্ত এ জেলার মানুষ। অসহনীয় গরমে হাঁসফাঁস করছে প্রাণীকুল। সারা দিন রোদ আর প্রচণ্ড গরমে স্থবিরতা নেমে এসেছে কর্মজীবনেও। এদিকে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের মধ্যে জেলাতে শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে লোডশেডিং বেশি হচ্ছে। শহরাঞ্চলে তেমন লোডশেডিং না হলেও গ্রামে রাত-দিন মিলে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকছে না।

অতিরিক্ত গরমে পোল্টি শিল্প ঝুঁকির মুখে পড়েছে বলে জানিয়েছেন প্রাণিসম্পদ বিভাগ ও পোল্ট্রি ব্যবসায়ীরা। খরা ও তাপে আম, লিচুর মুকুল ঝরে যাচ্ছে বলে কৃষক ও কৃষি বিভাগের দাবি। তাপের কারণে বৃদ্ধিও কম হবে বলে কৃষকের আশঙ্কা।

তাছাড়া সবজির বিকাশেও ক্ষতি হচ্ছে। চাষিদের যেমন কষ্ট হচ্ছে তেমনি শুষ্কতায় সবজির বৃদ্ধিও ক্ষতি হচ্ছে।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

পুরুষের সমান কাজ করেও কম মজুরি নারীদের 

  ‘শ্রমিকের জয়গান কান পেতে শোন ঐ’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পুরুষের সমান কাজ করেও কম মজুরি নারীদের 

পুরুষের সমান কাজ করেও কম মজুরি নারীদের 

  • Font increase
  • Font Decrease

পুরুষদের সমান সারাদিন মাঠে রোদে পুড়ে কাজ করি। ভোরে ঘুম থেকে উঠে বাড়ির কাজ শেষ করে এখানে কাজে আসতে হয়। স্বামী দুই বছর আগে মারা গেছে, এখন অভাবের সংসারে দুই মেয়ে নিয়ে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতেও ২৫০ টাকা মজুরি পেয়ে কোনোমতে খেয়ে না খেয়ে সংসার চলে— এভাবেই বলছিলেন ইটভাটার শ্রমিক খাদিজা বেগম।

খাদিজা বেগম নীলফামারী সদরের কচুকাটা বন্দরপাড়ার মৃত আজগার আলীর স্ত্রী ও দুই সন্তানের জননী। 

খাদিজা বেগমের পরিশ্রমে দুই মেয়ে ও তার মুখে দুমুঠো ভাত উঠে। পুরুষের সমান কাজ করেও অর্ধেক মজুরি পান তিনি। বর্তমান সমাজে নারী পুরুষের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকারি-বেসরকারিভাবে সভাসেমিনার করা হলেও পাঠ পর্যায়ে নেই এর প্রতিফলন। কর্মক্ষেত্রে নারীদের বেতন বৈষম্য দূরীকরণের নেই কোন পদক্ষেপ। তবে দেশের শিক্ষা, কৃষি, অর্থনীতিসহ সব সেক্টরে নারীর পদচারণা রয়েছে, বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলে নারীর হাতের ছোঁয়ায় কৃষিতে উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।

জেলার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে জানা যায়, নারীরা পুরুষের মতই ফসলের পরিচর্যা, তামাকের মিল কাজ, ধানের চারা রোপণ, মাটি কাটা, সড়ক সংস্কারের কাজ করেন। পুরুষের সাথে সমানতালে কাজ করলেও বেতন পান অর্ধেক। পুরুষেরা দিন শেষে পেয়ে থাকেন ৫০০ টাকা, আর নারীরা ২৫০ টাকা। রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে কাজ করেও বেতন বৈষম্যের শিকার তারা।


জেলা শ্রমিক উন্নয়ন সংগঠনের তথ্যমতে, জেলায় প্রায় দশ হাজার নারী বাসা-বাড়ি, কৃষি, হোটেলসহ বিভিন্ন স্থানে কাজ করছেন। তাদের মধ্যে কৃষি ও হোটেল বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করা নারীরা বেতন বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। 

এ-বিষয়ে খাদিজা বেগম আরও বলেন, অভাবের সংসারে অর্ধেক বেতন, খুব কষ্টে আছি । আমার মত অনেক নারীই পুরুষের সমান কাজ করেও অর্ধেক মজুরি পায়। আমরা পুরুষদের সাথে সমান তালে কাজ করি তবুও আমাদের বেতন কম দেওয়া হয়। সমান বেতন হলে ভালোই সংসার চলত।

একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করা রহিমা বেগম বলেন, আমাদের ছুটি নেই। কাজে না এলে মজুরি নেই। বাজার, কেনাকাটা, থাকা, সব নিজেদের। কিছু সময় শরীরের অবস্থা এত নাজুক থাকে যে বাকি সময় অন্য কোনও কাজ করার ক্ষমতা থাকে না। এ কাজ করে কোনোমতে সংসার চলে।

নীলফামারী জেলা শ্রমিক উন্নয়ন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আজহারুল ইসলাম বলেন, নারী-পুরুষ একসাথে কাজ করে, তবু মালিকরা তাদের কম মজুরি দেয়। আমরা বিভিন্ন সময়ে সভায় তাদের সমান মজুরি দেওয়ার দাবি করি। নারী পুরুষের সমান মজুরি দিতে আমরা আগামীতে বিভিন্ন কোম্পানির মালিকদের সাথে বসব৷

নীলফামারী জেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপপরিচালক আনিসুর রহমান বলেন, সরকারি কাজ টিআর, কাবিখা, কর্মসৃজনসহ বিভিন্ন প্রকল্পে নারী পুরুষের সমান মজুরি দেওয়া হয়। বেসরকারি ও মালিকানাধীন কাজেও নারী পুরুষের সমান মজুরি এবং বৈষম্য দূর করার চেষ্টা করছি।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;