করোনা: অর্ধশতাধিক কুকুরকে খিচুড়ি খাওয়ালেন পিরোজপুরের ডিসি

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
অর্ধশতাধিক কুকুরকে খিচুড়ি খাওয়ালেন পিরোজপুরের ডিসি, ছবি: বার্তা২৪.কম

অর্ধশতাধিক কুকুরকে খিচুড়ি খাওয়ালেন পিরোজপুরের ডিসি, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নোভেল করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) রোধে দেশবাসীকে ঘরে রাখতে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। ফলে নিম্ন আয়ের মানুষ হয়ে পড়েছে কর্মহীন। আর খাবার জুটছে না বেওয়ারিশ কুকুরগুলোরও। এমন পরিস্থিতিতে ক্ষুধার্ত অর্ধশতাধিক বেওয়ারিশ কুকুরকে খিচুড়ি খাওয়ালেন পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) আবু আলী মো. সাজ্জাদ হোসেন।

বৃহস্পতিবার (২ এপ্রিল) রাত ৯টার দিকে পিরোজপুর জেলা শহরের টাউন ক্লাবের সামনে কুকুরগুলোকে খিচুড়ি খাইয়ে এ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক।

জানা গেছে, করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করার লক্ষ্যে গত মাসের ২৬ মার্চ পিরোজপুরের সব ধরনের খাবার হোটেল, রেস্তোরাঁ, রেস্টুরেন্টে বন্ধ ঘোষণা করা হয়। যেসব কুকুর হোটেলের ফেলে দেওয়া খাবার খেয়ে থাকত, সেগুলো এখন খাবার পাচ্ছে না। ফলে ক্ষুধার্ত কুকুরগুলো হিংস্র আচরণ করছে। এরই প্রেক্ষিতে পিরোজপুর ইউথ সোসাইটির সহযোগিতায় শহরের বিভিন্ন স্থান ঘুরে অর্ধশতাধিক কুকুরকে খাবার খাওয়ানো হয়।

পিরোজপুর প্রশাসক আবু আলী মো. সাজ্জাদ হোসেন বার্তা২৪.কমকে জানান, করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে পিরোজপুর জেলা প্রশাসন। সঙ্গরোধে থাকার পরামর্শ না মানলে জরিমানা, মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার বেশি দামে বিক্রির বিরুদ্ধে ও বাজার দর স্বাভাবিক রাখতে প্রতিদিন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে। পাশাপাশি বাড়ি বাড়ি গিয়ে কর্মহীন ও দরিদ্র পরিবারের মাঝে ত্রাণের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, এসব কার্যক্রমের অংশ হিসেবে জেলা শহরের ক্ষুধার্ত বেওয়ারিশ কুকুরগুলোকেও নিয়মিত খাওয়ানো হবে। বৃহস্পতিবার রাতে এ কার্যক্রম শুরু করা হলো।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

আবারও বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, একদিনে শনাক্ত ১৫৯



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে আবারও বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় ১৫৯ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। তবে এ সময় কেউ মারা যায়নি।

সোমবার (২৯ মে) স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শনাক্ত ১৫৯ জনের মধ্যে ১৩৯ জন ঢাকা মহানগর, ১৫ জন গাজীপুর, ২ জন নেত্রকোনা, ১ জন নোয়াখালী, ১ জন সিরাজগঞ্জ ও ১ জন সিলেট জেলার বাসিন্দা। প্রতি ১০০ নমুনায় শনাক্তের হার ৫ দশমিক ১৩ শতাংশ বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।

এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছে ২১ জন এবং এখন পর্যন্ত সুস্থ ২০ লাখ ৬ হাজার ২৩৩ জন।

স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩ হাজার ৯৯টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। অ্যান্টিজেন টেস্টসহ নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ৩ হাজার ৯৯টি। এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ২২ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।

মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত দেশে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৩৯ হাজার ১৩০ জনে। অন্যদিকে মৃতের সংখ্যা যা ছিল, অর্থাৎ ২৯ হাজার ৪৪৬ জনে অপরিবর্তিত রয়েছে।

২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনায় প্রথম কোনো রোগীর মৃত্যুর তথ্য জানায় স্বাস্থ্য অধিদফতর।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

ইউজিসিকে কর্মমুখী পাঠ্যক্রম চালু করার আহ্বান রাষ্ট্রপতির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উচ্চশিক্ষা শেষে যাতে কর্মসংস্থান হয় সেদিকে লক্ষ্য রেখেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

সোমবার (২৯ মে) বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল্লাহর নেতৃত্বে কমিশনের সাত সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধিদল বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ নির্দেশনা দেন।

পরে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন ব্রিফিংয়ে জানান, সাক্ষাৎকালে ইউজিসি চেয়ারম্যান কমিশনের সার্বিক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।

ইউজিসি চেয়ারম্যান শিক্ষার গুণগতমান নিশ্চিত করতে এবং আগামীতে যাতে গুচ্ছভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা হয় সে ব্যাপারে নানা পদক্ষেপ তুলে ধরেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে হলে তথ্য প্রযুক্তির জ্ঞানে সমৃদ্ধ হতে হবে। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় যেন গবেষণা কার্যক্রমকে অগ্রাধিকার দেয় তা নিশ্চিত করতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে নির্দেশ দেন তিনি ।

স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারের চাহিদা বিবেচনায় নিয়ে শিক্ষা কারিকুলাম প্রণয়ন করারও কথা বলেন রাষ্ট্রপতি। রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিয়মিত সমাবর্তন সম্পন্ন করার পরামর্শ দেন।

দ্বিতীয় মেয়াদে ইউজিসি চেয়ারম্যান নিযুক্ত হওয়ায় প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল্লাহকে অভিনন্দন জানান তিনি।

এ সময় রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম এবং সচিব (সংযুক্ত) মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্রিটেনের সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

বাংলাদেশের জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্রিটেনের সহযোগিতা চেয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো: শাহাব উদ্দিন।

সোমবার বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক এর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সচিবালয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎকালে পরিবেশ মন্ত্রী এ সহায়তা চেয়েছেন।

মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশ সরকার তার সীমিত সম্পদ দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় যথাসাধ্য চেষ্টা করছে। কিন্তু বাংলাদেশ সরকার প্রণীত জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনায় (ন্যাপ) মোতাবেক ১১৩টি কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশের বিপুল পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন। আন্তর্জাতিক ও দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা ছাড়া জলবায়ু সহিষ্ণুতা বাস্তবায়ন এবং অর্জন করা বাংলাদেশের পক্ষে কঠিন। তাই আমরা যুক্তরাজ্যের মতো উন্নত দেশ থেকে সহযোগিতা ও সমর্থন প্রত্যাশা করছি।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, মোট বৈশ্বিক গ্রিনহাউস গ্যাসের ০.৪৮ শতাংশের কম নির্গমণ করলেও বাংলাদেশ বিশ্বের ৭ম ঝুঁকিপূর্ণ দেশ।

বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তন কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য যুক্তরাজ্য সরকারের প্রশংসা করে মন্ত্রী বলেন, গ্লোবাল গোল অন এডাপটেশন, মিটিগেশন ওয়ার্ক প্রোগ্রাম এবং লস এন্ড ড্যামেজ এর জন্য তহবিল ব্যবস্থার বৈশ্বিক লক্ষ্য নিয়ে বাংলাদেশ ব্রিটেনের সাথে একসাথে কাজ করতে ইচ্ছুক।

ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় গৃহীত কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশ ও ব্রিটেনের অনেক সাদৃশ্য রয়েছে। বাংলাদেশের এনডিসি এবং ন্যাপ এর প্রশংসা করে হাইকমিশনার বলেন, সদ্যপ্রণীত মুজিব ক্লাইমেট প্রসপ্যারিটি প্ল্যান বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশ বিশ্বে জলবায়ু কর্মকাণ্ডে রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হবে। তিনি এসময় বাংলাদেশের ইকোসিস্টেম বেইজড এডাপটেশনের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, জলবায়ু কর্মকাণ্ডে ব্রিটেনের চলমান সহযোগিতা ক্রমবর্ধমান গতিতে অব্যাহত থাকবে

বৈঠকে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন) সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, উপসচিব মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী এবং ব্রিটিশ হাইকমিশনের জলবায়ু ও পরিবেশ টিমের টিম লিডার এলেক্স হারভেসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

মিয়ানমারে ফিরলেই রোহিঙ্গারা সুন্দর ভবিষ্যৎ পাবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন

  • Font increase
  • Font Decrease

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, রোহিঙ্গাদের উন্নত জীবন ও ভবিষ্যৎ কেবল তাদের দেশেই নিশ্চিত করা যায় এবং মিয়ানমারে তাদের নিজ দেশে ফিরে যাওয়াই তাদের জন্য ভালো।

সোমবার (২৯ মে) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গাদের জন্য উন্নত ভবিষ্যৎ কেবল মিয়ানমারেই সম্ভব, বাংলাদেশে নয়। আত্মবিশ্বাস তৈরির ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তারা মিয়ানমারে ফিরে যাওয়াই ভালো। মোমেন বলেন, মিডিয়া যে ইস্যুগুলো তুলেছে তা নয়, চীনের ভাইস পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশে এসেছেন রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা করতে।

চীনের গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ (জিডিআই) বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তিনি (চীনা উপমন্ত্রী) সেই বিষয়টির কাছাকাছিও ছিলেন না। মোমেন বলেন, চীন রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সহায়তা করছে।

রোববার বাংলাদেশ ও চীন মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের স্বদেশে প্রত্যাবাসনের চলমান প্রচেষ্টার পর্যালোচনা করেছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গাদের নিরাপদে ও দ্রুত প্রত্যাবাসনের জন্য ‘আন্তরিক প্রচেষ্টা’ করার জন্য চীন সরকারকে ধন্যবাদ জানান।

রোহিঙ্গারা কবে থেকে মিয়ানমারে ফিরতে শুরু করবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, নির্দিষ্ট কোনো তারিখ সম্পর্কে তার কোনো ধারণা নেই।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন এবং চীনের ভাইস পররাষ্ট্রমন্ত্রী সান ওয়েইডং উভয়েই একই মত প্রকাশ করেছেন যে সমস্যাটির একটি জরুরি সমাধান প্রয়োজন, কারণ যদি আর কোনো সমাধান না করা হয় তবে এটি আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য একটি বাস্তব হুমকি হিসেবে বিকশিত হতে পারে।

মোমেন বলেন, ত্রিপক্ষীয় প্রচেষ্টা রয়েছে। আমাদের অগ্রাধিকার রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন দেখা। তিনি বলেন, অনেক রোহিঙ্গা ফিরে যেতে ইচ্ছুক এবং কিছু রোহিঙ্গা নাগরিকত্বের মতো সমস্যা উত্থাপন করেছে।

রোববার ড. মোমেনের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে চীনের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য আর্থ-সামাজিক পরিবর্তনের ভূয়সী প্রশংসা করেন।

মোমেন বলেন, চীনের ভাইস মিনিস্টার পদ্মা সেতু পরিদর্শন করেছেন। তিনি স্বীকার করেছেন যে বাংলাদেশ গত ১০ বছরে এমন কিছু সম্ভব করেছে যা অসম্ভব বলে মনে হচ্ছে। মোমেন বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রায় চীনের উল্লেখযোগ্য অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করেন।

এক প্রশ্নের জবাবে মোমেন বলেন, চীনের উপমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চীন সফরের আমন্ত্রণ জানালেও ঢাকা জানিয়ে দেয় প্রধানমন্ত্রী ওই সময় নিউইয়র্কে থাকবেন।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;