নিরাপত্তা ঝুঁকিতে রামেক ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস


স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনাভাইরাসের ঝুঁকি মোকাবিলায় নিজেদের যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবিতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসকেরা কর্মবিরতি পালন করছেন।

'ইন্টার্ন চিকিৎসক পরিষদ' এর ডাকে বৃহস্পতিবার (১৯ মার্চ) সকাল ৮টা থেকে তাঁরা কর্মবিরতি কর্মসূচি শুরু করেন।

পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হাসান বলেন, হাসপাতালে ২০০ ইন্টার্ন চিকিৎসক আছেন। তাদের জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ব্যক্তিগত নিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থা করেনি। হাঁচি-কাশিসহ সব ধরনের সংক্রমণ নিয়ে রোগীরা হাসপাতালে ঢুকছেন। তাদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই হাসপাতালে ভর্তি করা হচ্ছে। নূন্যতম নিরাপত্তাহীন অবস্থায় চিকিৎসকদের ওই রোগীদের চিকিৎসা দিতে হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, বুধবার আমরা হাসপাতালের পরিচালকের সঙ্গে দেখা করে আমাদের দাবি-দাওয়া জানিয়েছি। তবে পরিচালক আমাদেরকে তেমন কোনো আশ্বাসও দিতে পারেনি। ফলে আমরা কর্মবিরতি পালন করছি।

জানতে চাইলে রামেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌস বলেন, 'আমি বিষয়টি মৌখিকভাবে শুনেছি। তারা পরিচালকের কাছে গিয়েছিলেন, পরিচালক তাদেরকে জানিয়েছে- মন্ত্রণালয়ে এ ব্যাপারে তিনি কথা বলবেন। আশাকরি- মন্ত্রণালয় দ্রুতই ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিবেন।

   

হবিগঞ্জে এক পরিবারের ৪ জনের জানাযা-দাফন সম্পন্ন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, হবিগঞ্জ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হবিগঞ্জের মাধবপুরে ট্রাক ও প্রাইভেটকারের মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের ৪ জন নিহত হয়েছিল। শুক্রবার (৩ মে) নিহতদের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন হয়েছে।

শুক্রবার সকাল সোয়া ১০ টায় ১ম নামাজে জানাযায় পুলিশ তিনজন। পরে সাড়ে ১০ টায় কামরুন নাহারের নামাজের জানাযা তাদের নিজ বাড়ির উঠানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। জানাজা পরিচালনা করেন বাড়ির মসজিদের ইমাম, হাফেজ মো. রবিউল হুসাইন, নামাজে পরিবার পরিজনসহ প্রায় ২ হাজার ধর্মপ্রাণ মুসলমান অংশগ্রহণ করেন। জানাযা শেষে তাদের পারিবারিক কবরস্থানে পাশাপাশি কবরে দাফন সম্পন্ন হয়। এর আগে সকাল ৬ টা নাগাদ নিহতদের মরদেহ পটুয়াখালীর গলাচিপার সদর ইউনিয়নের বোয়ালিয়া গ্রামে তাদের নিজ বাড়িতে এসে পৌঁছায়।  

নিহতরা হলেন, মৌজালী মৃধার মেঝো ছেলে মোঃ জামাল হোসাইন (৪২), ছোট ছেলে এনামুল হক খোকন (৩৫), নিহত জামাল মৃধার স্ত্রী কামরুন নাহার (৩০) ও ছেলে কাওসার হোসাইন অনন্ত (১২)। এছাড়াও তাদের সাথে ড্রাইভারও মারা গেছেন।

মো. জামাল হোসাইন (৪২) ঢাকার সাভারে অবস্থিত পাইয়োনিয়ার গ্রুপের (pioneer group) মেক্স কম ইন্টারন্যাশনাল বিডি লিমিটেড এর ইলেকট্রিশান ইনচার্জ পদে কর্মরত ছিলেন। ছোট ভাই এনামুল হক খোকন (৩৫) একই এলাকার বেবিলন গ্রুপের অবনী ফ্যাশনের সিনিয়র সুইং অপারেটর পদে কর্মরত ছিলেন।  

নিহত জামালের খালাতো ভাই মো. ফেরদৌস বলেন, ‘জামাল ভাই তার ছেলে কাওসারের মানত পালনে ৩০ এপ্রিল রাতে হজরত শাহজালাল (রাঃ) মাজার জিয়ারতের উদ্দেশ্যে সিলেটে জান। সাথে ভাবি ও খোকন ভাইও ছিল। ১লা মে তারিখ সারাদিন সিলেট থাকেন এবং রাতে সিলেট থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা করেন। তাদের সাথে ১০ টার পরে সর্বশেষ কথা হয়। আমরা রাত দুইটার দিকে দুর্ঘটনার খবর পাই।’  

নিহত জামাল ও খোকনের মামা মো. সোনা মিয়া বলেন, আমার ভাগিনা জামাল ও খোকন ঢাকার সাভারে চাকরি করতো। তারা খুবই ভদ্র ও শান্ত সভাবের ছিলো। ওদের মৃত্যু আমার বোন স্বাভাবিক ভাবে মানতে পারে নাই। এই পরিবারে বর্তমানে তেমন কোনো উপার্জনক্ষম কোনো বেক্তি না থাকায় অসহায় হয়ে পরেছেন। তাই আমরা সরকারের সর্বোচ্চ সহযোগিতা কামনা করছি৷ 

গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মহিউদ্দিন আল হেলাল জানান, নিহতদের মরদেহ আজ সকালে গলাচিপা উপজেলায় এসে পৌঁছেছে  ইতিমধ্যে জানাযা ও দাফন সম্পন্ন হয়েছে। নিহতের পরিবারের সহযোগিতায় উপজেলা প্রশাসন কাজ করছে।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

সিলেটে কমছে নদ-নদীর পানি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে টানা কয়েকদিন সিলেট অঞ্চলে হয়েছে বৃষ্টিপাত। এরমধ্যে দেখা দিয়েছে বন্যার আশঙ্কা। টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিলেটের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।

তবে, একদিনের ব্যবধানে সিলেটের সুরমা, কুশিয়ারা ও সারিসহ বিভিন্ন নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) রাত ৯টা পর্যন্ত সুরমা নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্টে বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও শুক্রবার(৩ মে) সকাল ৯টা পর্যন্ত তা কমেছে । একইভাবে পানি কমেছে কুশিয়ারার আমলশীদ পয়েন্টে ও সারি নদীর সারিঘাট পয়েন্টে ।

পানি উন্নয়ন বোর্ড সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বৃষ্টিপাত হলে নদ-নদীর পানি একটু বৃদ্ধি পেতে পারে। তবে তার স্থায়ীত্ব বেশিক্ষণ হবে না।

এদিকে, গত কয়েকদিনের বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে সিলেটের কয়েকটি উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এরমধ্যে কোম্পানীগঞ্জ, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট, জকিগঞ্জের বিভিন্ন নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড সিলেটের তথ্যমতে, শুক্রবার সকাল ৬টায় সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে ১১ দশমিক ১৩ সেন্টিমিটার, দুপুর ১২টায় ১০ দশমিক ৯০সেন্টিমিটার, সিলেটে সকাল ৬টায় ৮দশমিক ২৫সেন্টিমিটার, দুপুরে ৮দশমিক ১২সেন্টিমিটার, সুনামগঞ্জে সকাল ৬টায় ৪ দশমিক ৬৯ সেন্টিমিটার, দুপুরে ৪ দশমিক ৬৪ সেন্টিমিটার, কুশিয়ারা নদীর পানি আমলশীদ পয়েন্টে সকাল নয়টায় ১২দশমিক ৫২ সেন্টিমিটার, সারি নদীর পান সারিঘাট পয়েন্টে সকাল ৬টায় ৯ দশমিক ৪৩ সেন্টিমিটার ও দুপুর ১২টা পর্যন্ত ছিলো ৯ দশমিক ১২ সেন্টিমিটার। প্রতিটি পয়েন্টে পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে সুনামগঞ্জের দিকে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে।

এ ব্যাপারে সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ডের হাইড্রোলজি বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী সত্যেন্দ্র বৈদ্য জানান, গতকাল সিলেট অঞ্চলে বৃষ্টিপাত হওয়ার কারণে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছিল। রাত থেকে দুপুর অবধি বৃষ্টিপাত না হওয়ায় নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। তাছাড়া নিম্নাঞ্চলগুলোতে খুব বেশি পানির চাপ না থাকায় দ্রুত সরে যাচ্ছে।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

৯ম পে-স্কেল বাস্তবায়নসহ সাত দফা দাবি সরকারি কর্মচারিদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

৯ম পে-স্কেল বাস্তবায়নসহ সাত দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারি দাবি আদায় ঐক্য পরিষদ।

শুক্রবার (৩ মে) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) নসরুল হামিদ মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি উপস্থাপন করে সংগঠনটি।

সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের মুখ্য সমন্বয়ক ওয়ারেছ আলী তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, বর্তমান সময়ের সাথে সংগতি রেখে বাড়ি ভাড়া, রেশনিং পদ্ধতি চালু, চিকিৎসা ভাতা, শিক্ষা সহায়ক ভাতা, যাতায়াত ভাতা ও টিফিন ভাতাদি প্রদানের দাবিতে আজকের এই সংবাদ সম্মেলন ।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারি দাবি আদায় ঐক্য পরিষদের ৭ দফা দাবি বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আশু হস্তক্ষেপ কামনা করে আমাদের সংগঠনের ব্যানারে ২০১৯ সাল থেকে সংবাদ সম্মেলন, স্মারকলিপি প্রদান, মানববন্ধন, বিভাগীয় সমাবেশসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছি। সর্বশেষ গত বছরের ২৬ মে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। সে সময়ে বেতন বৃদ্ধি ও ভাতাদির অসংগতি দূর করার আশ্বাসমূলক আলোচনা হয়। সে আশ্বাসের প্রেক্ষিতে মহাসমাবেশে কর্মসূচি স্থগিত করা হয়। কিন্তু আমাদের বেতন-ভাতাদি বৃদ্ধির সকল আশাকে নিরাশায় পরিণত করে সরকার মাত্র ৫ শতাংশ বিশেষ সুবিধা প্রদান করে। সরকারের এ ঘোষণায় প্রজাতন্ত্রের ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারিরা চরমভাবে হতাশ ও ক্ষুদ্ধ হয়। সরকার কর্তৃক এ ৫ শতাংশ বিশেষ সুবিধা বর্তমান বাজার ব্যবস্থার সাথে সামাঞ্জস্যপূর্ণ নয় ।

তিনি আরও বলেন, তাছাড়াও আমাদের সংগঠনের দাবি ছিল কর্মচারি অঙ্গণে বৈষম্য দূর করা। কিন্তু তা না হয়ে ৫ ভাগ বিশেষ সুবিধায় ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারিদের বৈষম্য আরও বৃদ্ধি হয়েছে। ১১-২০ গ্রেডের অধিকাংশ কর্মচারিদের মূল বেতন ২০ টাকার নিচে, তাদের আগামী ৪/৫ বছরেও বিশেষ সুবিধা সর্বনিম্ন ১ হাজার টাকার ঊর্ধ্বে উঠবে না। অথচ ১-৯ গ্রেডের কর্মচারিদের এ সুবিধা চক্রবৃদ্ধি হারে বৃদ্ধি পেতে থাকবে। আমরা এ ধরণের বিশেষ সুবিধা চাইনি। আমরা চেয়েছি প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারিদের মূল বেতন বৃদ্ধি করা। যাতে কর্মচারিরা পরবর্তীতে এর সুবিধা পেতে পারে ।

তিনি লিখিত বক্তব্যে আরও বলেন, ৫ শতাংশ বিশেষ সুবিধা পুনঃবিবেচনা করে প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী বর্তমান সময়ের মুদ্রাস্ফীতির সাথে সংগতি রেখে তা মূল বেতনের সাথে সংযোজন ও সকল ভাতাদি যুগোপযোগী করার জন্য সবিনয়ে অনুরোধ জানাচ্ছি। একইসাথে যথাশীঘ্র বৈষম্যমুক্ত ৯ম পে-স্কেল বাস্তবায়নেরও দাবি জানাচ্ছি । কেননা দ্রব্য-মূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতিতে পরিবারের ভরণ-পোষণের ব্যয়ভার প্রাপ্ত বেতনের অর্থ দিয়ে মাসের ১৫ দিনও চলা সম্ভব হয় না।

এ সময় সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির পক্ষ থেকে সাত দফা দাবি উপস্থাপন করা হয়। দাবিগুলো হল:-

১। পে-কমিশন গঠন পূর্বক ৯ম পে স্কেল বাস্তবায়ন করতে হবে। পে-স্কেল বাস্তবায়নের পূর্বে অন্তবর্তীকালীন কর্মচারীদের জন্য ৫০% মহার্ঘ্য ভাতা প্রদান করতে হবে।

২। রেশনিং পদ্ধতি চালুসহ ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধুর ঘোষণা অনুযায়ী ১০ ধাপে বেতন স্কেল নির্ধারণসহ পে-কমিশনে কর্মচারী প্রতিনিধি রাখতে হবে।

৩। সচিবালয়ের ন্যায় সকল দপ্তর, অধিদপ্তরের পদনাম পরিবর্তনসহ ১০ম গ্রেডে উন্নীতকরণ এবং এক ও অভিন্ন নিয়োগবিধি প্রনয়ণ করতে হবে।

৪। টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড পূর্ণবহালসহ বেতন জ্যেষ্ঠতা পূনঃবহল, বিদ্যমান গ্রাচুইটি/আনুতোষিকের হার ৯০% এর স্থলে ১০০% নির্ধারণ ও পেনশন গ্রাচুইটি ১ টাকার সমান ৫০০ টাকা নির্ধারণ করতে হবে।

৫। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের আপীল বিভাগের রায় বাস্তবায়নসহ সহকারী শিক্ষকদের বেতন নিয়োগ বিধি-২০১৯ এর ভিত্তিতে ১০ম গ্রেডে উন্নীতকরণ ও অধঃস্তন আদালতের কর্মচারিদের বিচার বিভাগীয় সহায়ক কর্মচারি হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করতে হবে।

৬। প্রাথমিক শিক্ষার দপ্তরী কাম প্রহরীসহ আউট সোর্সিং পদ্ধতি বাতিল পূর্বক উক্ত পদ্ধতিতে নিয়োগকৃত ও উন্নয়ন খাতের কর্মচারীদের রাজস্বখাতে স্থানান্তর করতে হবে। ব্লক পোষ্টে কর্মরত কর্মচারীসহ সকল পদে কর্মরতদের পদোন্নতি বা ৫ বছর পর পর বেতন ফেলের উচ্চতর গ্রেড প্রদান করতে হবে।

৭। বাজারমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও জীবন যাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির সাথে সমন্বয় পূর্বক সকল ভাতাদি পুনঃনির্ধারণ করতে হবে। চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর ও অবসরের বয়স সীমা ৬২ বছর নির্ধারণ করতে হবে।

সংবাদ সম্মেলনে সভাপতির বক্তব্যে সংগঠনটির সভাপতি মো.আনোয়ারুল ইসলাম তোতা বলেন, আমরা সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি যাতে করে আমাদের দাবিগুলা যেন দ্রুত বাস্তবায়ন করা হয়। আমাদের দাবি বাস্তবায়ন করা না হলে আমরা সামনের দিনগুলোতে আরো কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবো।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

১০ টাকার টিকিটে চোখ দেখালেন প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাধারণ রোগীদের মতোই ১০ টাকা দিয়ে টিকিট কেটে চোখের পরীক্ষা করিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শুক্রবার (৩ মে) রাজধানীর জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে যান প্রধানমন্ত্রী। তারপর লাইনে দাঁড়িয়ে নিজেই টিকিট সংগ্রহ করেন তিনি। পরে নিয়মিত চক্ষু পরীক্ষা করান।

প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এ বি এম সারওয়ার ই আলম সরকার তা নিশ্চিত করেছেন।

জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চোখ দেখালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ছবি- সংগৃহীত

সরকারি হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ ঘটনা দেখে উপস্থিত অনেকেই উচ্ছ্বাস ও আনন্দ প্রকাশ করেন।

 

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;