পর্ব-৪

নেই শব্দে সমৃদ্ধ রংপুর পাবলিক লাইব্রেরি



ফরহাদুজ্জামান ফারুক, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
মাকড়সার জালে আটকে আছে বই, ছবি: বার্তা২৪.কম

মাকড়সার জালে আটকে আছে বই, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

‘হামার লাইব্রেরি এতিম হয়া গেইছে। কাও এ্যর খোঁজখবর নেয় না। ঝড় বৃষ্টিত পানি পড়ি পড়ি লাইব্রেরির জিনিসপত্র নষ্ট হইছে। মেলা দিনের পুরাতন বইগুল্যাত পোকা ধরছে। আগের মতো পত্রিকা নাই। মাইনষেও তেমন বই পড়ার জনতে আইসে না। হামার লাইব্রেরি এ্যলা বাপ-মাও মরা ছাওয়ার মতো এতিম।’

অনেক আক্ষেপ থেকে কথাগুলো বলছিলেন মদন কুমার রায়। পেশায় একজন পরিচ্ছন্নতা কর্মী। রংপুর পাবলিক লাইব্রেরিতে কাজ করেন তিনি।

প্রতিদিনের মতো গত শুক্রবারও ঝাড়ু দিচ্ছিলেন মদন কুমার। তখন ঘড়ির কাটায় সকাল ১০টা। আগ বাড়িয়ে জানতে চাই ‘কেমন চলছে’ লাইব্রেরির কাজ? একটু হেসে বললেন, ‘বিক্যাল বেলা আইসেন। চাইরট্যার সময় লাইব্রেরি খুলবে। তখন ভেতরোত ঢুকি দ্যাইকেন ক্যামন চলছে। অবস্থা খুবই খারাপ। কোনো আয় উন্নতি নাই।

ছবি: বার্তা২৪.কম

মদন কুমারের এমন কথায় রংপুর পাবলিক লাইব্রেরির অবস্থা যে ভালো নেই তা বুঝতে বাকি রইল না। লাইব্রেরির সামনে ঝাড়ু দেয়া শেষে ডেকে আনলেন কেয়ারটেকারকে। তিনি বয়সে বৃদ্ধ। ১২ বছর ধরে রংপুর পাবলিক লাইব্রেরিকে আগলে ধরে আছেন।

আজিজুল ইসলাম সানু নামে এই বৃদ্ধ কেয়ারটেকারসহ লাইব্রেরির ভেতরে বসে কথায় কথায় জানা গেল, দেড়শ বছরেরও বেশি পুরাতন এ পাবলিক লাইব্রেরির বেহাল দশার বিবরণ। ওই সময় একজন হকার এসে কিছু পত্রিকা রেখে গেলেন টেবিলে।

পত্রিকাগুলো হাতে নিয়ে আজিজুল বললেন, ‘এই ৪টি পত্রিকা দিয়ে লাইব্রেরি চলছে। এখানে আগের মতো বেশি করে পত্রিকা রাখা হয় না। টাকা নেই। অর্থ সংকট চেপে বসেছে। বই নেই। আলমারিগুলো ফাঁকা হয়ে আছে। বহু পুরাতন বইগুলো নষ্ট হয়ে গেছে।’

ছবি: বার্তা২৪.কম

চেয়ার থেকে উঠে হেঁটে হেঁটে লাইব্রেরির পুরো কক্ষ দেখা শেষ। চোখে পড়ল লাইব্রেরির গায়ের ফাটল। দেয়ালে জমেছে শেওলা। ২০টি আলমারির ৮টি নষ্ট হয়ে গেছে। একটা অন্ধকার কক্ষে আলমারিতে মাকড়সার জালে আটকে আছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, মাইকেল মধুসূদন, জসিম উদ্দিন, আব্দুল্লাহ আল মামুন, সৈয়দ শামসুল হকসহ বহু লেখকের বই। গল্প, উপন্যাস, ইতিহাস, জীবনী, কাব্য, সাহিত্য নির্ভর বই মিলে মোট দেড় হাজার হবে। এসব বইয়ের কভার নষ্ট। কালার নষ্ট। পোকা খেয়েছে, ধুলাবালি পড়েছে। বেশ কিছু আলমারি পত্রিকা দিয়ে ভরা।

আজিজুল জানালেন, লাইব্রেরিতে নতুন বই নেই। আর পুরনো যে বইগুলো আছে তা পড়ার মতো অবস্থা নেই। এখন পাঠকের ভরসা ৪টি পত্রিকা। জনবল না থাকায় বই পড়ার ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়ে উঠছে না।

ছবি: বার্তা২৪.কম

জরাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে এ লাইব্রেরিতে অনেক কিছুই নেই। ১৮৫৪ সালে প্রতিষ্ঠিত রংপুর পাবলিক লাইব্রেরির ভেতর দেখে মনে হবে জ্ঞানের ঘরে আলোর অভাব। লাইব্রেরিয়ান নেই। বই নেই। পত্রিকা নেই। আলো নেই। ভালো পরিবেশ নেই। বাথরুম নেই। এসব দেখভালের অভিভাবক নেই। কমিটি নেই। সংস্কার নেই।

নেই শব্দে সমৃদ্ধ এই লাইব্রেরিতে আধুনিকতা বা ডিজিটালের ছোঁয়াও নেই। এখানে কম্পিউটার, ইন্টারনেটসহ তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার কী তা জানেন না কেয়ারটেকার আজিজুল। তার দাবি, এখানে অনেক কিছু করা সম্ভব। কিন্তু কে করবে, কে উদ্যোগ নেবে? পাঁচ বছর আগে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে লাইব্রেরির সংস্কারের জন্য আবেদন করেছেন জেলা প্রশাসক। এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা হয়নি। পত্রিকার হকারও পাওনাদার। এভাবে আর কতদিন চলবে?

আরও পড়ুন: ‘লাইফ সাপোর্টে’ ১৬৫ বছরের লাইব্রেরি

   

নরসিংদীতে গরমে মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম,নরসিংদী
নরসিংদীতে গরমে মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যু

নরসিংদীতে গরমে মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীতে তীব্র গরমে সুলতান উদ্দিন (৭৮) নামে এক মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে নরসিংদী আদালত প্রাঙ্গণে এ ঘটনা ঘটে।

সুলতান উদ্দিন নরসিংদী সদর উপজেলার ভেলানগর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি পেশায় একজন আইনজীবীর সহকারী ছিলেন।

প্রত্যক্ষদর্শী ও স্বজনরা জানান, প্রতিদিনের মতো নিজ বাড়ি থেকে পেশাগত কাজে নরসিংদীর আদালতে আসেন সুলতান উদ্দিন। কাজ করার সময় হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করেন তিনি। এসময় তিনি বাড়ি যাবার উদ্দেশ্যে আদালত প্রাঙ্গণ থেকে পায়ে হেঁটে নরসিংদী কালেক্টরেট জামে মসজিদের সামনে পৌঁছলে তিনি ঢলে পরে যান। এসময় পথচারীরা তাকে উদ্ধার করে নরসিংদী জেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নরসিংদী জেলা হাসপাতালো তত্ত্বাবধায়ক এএনএম মিজানুর রহমান বলেন, রোগীটাকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসে। তাই ময়নাতদন্ত ছাড়া মৃত্যুর সঠিক কারণ বলা মুশকিল। তবে রোগীর স্বজনরা জানিয়েছে তার বুকে ব্যথা ছিল। তার উপর প্রচণ্ড গরমের মধ্যে কাজ করছিলেন।

;

রাজধানীতে বেওয়ারিশ কুকুরের কামড়ে ছিন্নভিন্ন শিশুর মাথা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর ডেমরায় বাসার গেটের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা ৫ বছর বয়সি এক শিশুকে কামড়ে তার মুখ ও মাথা ছিন্নভিন্ন করে ফেলেছে বেওয়ারিশ তিনটি কুকুর।

রোববার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে ডেমরার বক্সনগর আলফালা স্কুলের পাশে তাদের বাসার গেটের সামনেই এই ঘটনা ঘটেছে। মুমূর্ষু অবস্থায় শিশু মাহিনুর আক্তারকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

অটোচালক মতিউর রহমান ও কুলসুম বেগম দম্পতির দুই সন্তানের মধ্যে মাহিনুর ছোট। সে তার পরিবারের সঙ্গে আলফালা স্কুলের বিপরীত পাশের একটি বাসায় থাকে।

শিশুর মা জানান, দুপুরের বাসার গেটের সামনে দাঁড়িয়ে ছিল মাহিনুর। হঠাৎ একটি কুকুর প্রথমে তাকে আক্রমণ করে। কুকুরটি তার মাথায় কামড়ে ধরে। পরে আরও ৩টি কুকুর তার সারা মুখে কামড়াতে থাকে। শিশুটির চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এসে কুকুরগুলোকে তাড়ানোর চেষ্টা করে। তবে কুকুরগুলো শিশুটিকে না ছাড়ায়, পরে বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে সেগুলোকে তাড়ানো হয়। পরে বাবা মাকে খবর দিলে তারা শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন।

ঢাকা মেডিকেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা জানান, শিশুটির সারা মুখমন্ডলে কুকুরের আঁচড় ও কামরানোর কারণে মাংসগুলো ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে। এছাড়া মাথায়ও কামড়ের চিহ্ন আছে। তার অবস্থা গুরুতর বলে জানান চিকিৎসকরা।

;

নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সব কিছুই কঠোর হবে: ইসি আলমগীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর বলেছেন, উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সব কিছুই কঠোর হবে, কোনো কিছু নরম হবে না। শান্তি, শৃঙ্খলা রক্ষা ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যা যা প্রয়োজন, করা হবে, যতটা কঠোর হওয়া প্রয়োজন, হতে হবে। এর কম করা যাবে না, আর কেউ কম করলে, গাফিলতি করলে তাকেও ছাড়া হবে না।

তিনি বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের চেয়ে উপজেলা নির্বাচনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশি জোরদার করা হয়েছে। জাতীয় নির্বাচনে শুধু সেনাবাহিনী ছিল। আর উপজেলা নির্বাচনে সেনাবাহিনীর সঙ্গে অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারীবাহিনীর সদস্যরাও থাকবেন।’

রোববার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিষয়ক এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার বলেন, আমরা জাতীয় নির্বাচন করেছি গত ৭ জানুয়ারি। এ নির্বাচনটি গোপালগঞ্জে যেমন শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। আমরা যে রেকর্ডটি করেছি সুষ্ঠু নির্বাচনের, সেটি আমরা ধরে রাখতে চাই।

তিনি আরও জানান, উপজেলায় নির্বাচনে যাতে ভোটাররা সুষ্ঠুভাবে ভোট দিতে পারেন, সুষ্ঠুভাবে যাতে ভোট গণনা হয়, সুষ্ঠুভাবে যাতে ফলাফল ঘোষণা করা যায় এবং জনগণ যাকে ভোট দেবেন, তিনিই যেন নির্বাচিত হতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে হবে। কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তি যেন ভয়ভীতি দেখিয়ে ভোটারদের কাছ থেকে ভোট আদায় করতে না পারেন বা ভোট কেন্দ্রে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারেন।

গণমাধ্যমকে সব কথা বলা ঝুঁকিপূর্ণ বলে মন্তব্য করে নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর বলেছেন, ‘পূর্বে আমরা দেখেছি স্থানীয় সরকার নির্বাচনে সবসময় ভোটের হার বেশি থাকে। আমি কোথাও বলিনি যে, শতকরা ৮০ ভাগ ভোট পড়বে। তবে কিছু গণমাধ্যম এমনটা প্রচার করেছে। অনেকে আবার এ নিয়ে কলামও লিখেছেন। এজন্য আমি গণমাধ্যমকে ভয় পাই।’

ইভিএম প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিগত কমিশন ইভিএম (ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন) কিনেছিলেন, এটার কিছু সমস্যা ছিল। ইভিএমগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, এটার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য যে লোকবল, অর্থ এবং সংরক্ষণের যে স্থান প্রয়োজন, সেসব আগের প্রজেক্টে ছিল না। ফলে এগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। যে ইভিএমগুলো ভালো আছে, তার ভিত্তিতে আমরা নয়টি জেলায় ইভিএমে ভোটগ্রহণের পরিকল্পনা করেছি।

জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ মতবিনিময় সভায় পুলিশ সুপার আল-বেলী আফিফা ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে, টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

পরে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের শহীদ সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে সুরা ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন তিনি।

;

হাওরে ৮০ শতাংশ পরিপক্ব হলে ধান কাটার পরামর্শ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
হাওরের ধানক্ষেত

হাওরের ধানক্ষেত

  • Font increase
  • Font Decrease

সম্ভাব্য ভারী বৃষ্টিপাতের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষায় হাওর অঞ্চলে ৮০ শতাংশ পরিপক্ব হলে বোরো ধান কাটার পরামর্শ দিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর।

রোববার (২৮ এপ্রিল) গণমাধ্যমে পাঠানো এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ পরামর্শ দিয়েছে অধিদফতর।

এতে বলা হয়, আবহাওয়া অধিদফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী ৩ মে থেকে বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব হাওর অঞ্চলের (সিলেট, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, কিশোরগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও নেত্রকোনো) অনেক জায়গায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভবনা রয়েছে। এমন অবস্থায় হাওর অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে দণ্ডায়মান ফসল রক্ষার জন্য নিম্নলিখিত পরামর্শ দেওয়া হলো-

>> বোরো ধান ৮০ শতাংশ পরিপক্ব হয়ে গেলে দ্রুত সংগ্রহ করে নিরাপদ ও শুকনো জায়গায় রাখুন।
>> দ্রুত পরিপক্ক সবজি সংগ্রহ করুন।
>> নিষ্কাশন নালা পরিষ্কার রাখুন যেন ধানের জমিতে পানি জমে না থাকতে পারে।
>> জমির আইল উঁচু করে দিন।
>> ফসলের জমি থেকে অতিরিক্ত পারি সরিয়ে ফেলার ব্যবস্থা রাখুন।
>> সেচ, সার ও বালাইনাশক প্রদান থেকে বিরত থাকুন।
>> বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
>> কলা ও অন্যান্য উদ্যানতাত্বিক ফসল এবং সবজির জন্য খুঁটির ব্যবস্থা করুন।

;