মাদকাসক্তদের পুনর্বাসনে আহ্ছানিয়া মিশন, ২০ বছরে সুস্থ ২৮ শতাধিক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মাদকাসক্তদের পুনর্বাসনে আহ্ছানিয়া মিশন, ২০ বছরে সুস্থ ২৮ শতাধিক

মাদকাসক্তদের পুনর্বাসনে আহ্ছানিয়া মিশন, ২০ বছরে সুস্থ ২৮ শতাধিক

  • Font increase
  • Font Decrease

আহ্ছানিয়া মিশন মাদকাসক্তি চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কেন্দ্র বলছে, গত ২০ বছরে তাদের কাছে ২ হাজার ৭৮৯ জন রোগী চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করেছেন। এসব রোগীদের মধ্যে ২৯ দশমিক ৮ শতাংশ ইয়াবা ও ৩৩ দশমিক ৮ শতাংশ গাঁজা গ্রহণকারী।

এছাড়া ১৪ দশমিক ৯ শতাংশ ঘুমের ওষুধ, ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ হিরোইন, ১২ দশমিক ৬ শতাংশ এ্যালকোহল এবং ৪৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ একই সঙ্গে একাধিক মাদক গ্রহণকারী, বাকিরা অন্যন্য মাদক গ্রহণকারী। মানসিক রোগের মধ্যে সিজোফ্রিনিয়া ১৮ দশমিক ৩ শতাংশ, বাইপোলার ১৪ দশমিক ৪৩ শতাংশ, ডিপ্রেশন ১৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ, ওসিডি ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ এবং বাকিরা অন্যান্য মানসিক রোগে আক্রান্ত ছিল।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) গাজীপুর আহ্ছানিয়া মিশন মাদকাসক্তি চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে এসব তথ্য জানান ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য ও ওয়াশ সেক্টরের পরিচালক ইকবাল মাসুদ।

তিনি জানান, ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন ১৯৯০ সাল থেকে মাদকদ্রব্য অপব্যবহার বিরোধী কার্যক্রম পরিচালনা করলেও তার প্রতিষ্ঠানিক রূপ নেয় ২০০৪ সালের ৪ মে গাজীপুরে আহ্ছানিয়া মিশন মাদকাসক্তি চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। এই প্রতিষ্ঠানটি ছাড়াও ঢাকা আহছানিয়া মিশন ২০১০ সালে আহ্ছানিয়া মিশন মাদকাসক্তি চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কেন্দ্র, যশোর, ২০১৪ সালের এপ্রিল মাসে আহ্ছানিয়া মিশন নারী মাদকাসক্তি চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কেন্দ্র এবং ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মুন্সিগঞ্জে আহ্ছানিয়া হেনা আহমেদ মনোযত্ন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করে।

গত ২০ বছরে কেন্দ্রটি মাদকদ্রব্যের অপব্যবহারের ধ্বংসাত্মক প্রভাবের সঙ্গে লড়াইরত অগণিত ব্যক্তি এবং পরিবারের জন্য আলোর বাতিঘর হয়ে উঠেছে। আমাদের সামগ্রিক চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় যত্ন ও চিকিৎসা সেবা প্রদান নয় বরং তাদের দক্ষতা উন্নয়নের জন্য শিক্ষা প্রদান করা হয়েছে।

প্রতিষ্ঠানটি ২০০৪ সাল থেকে এ পর্যন্ত ২ হাজার ৭৮৯ জনকে সেবা প্রদান করেছে। ২ হাজার ৭৮৯ জন চিকিৎসা গ্রহণকারীর মধ্যে মাদকাসক্ত জনিত সমস্যা দুই হাজার ১৪২ জনের এবং মানসিক সমস্যা ৬৪৭ জনের । যার মধ্যে এ পর্যন্ত সুস্থতার হার প্রায় ৭৫ শতাংশ।

গত দুই দশকের তথ্যের আলোকে, ২ হাজার ৭৮৯ জন রোগীর মধ্যে ৮৭ দশমিক ৮৮ শতাংশ চিকিৎসার মেয়াদ পূর্ণ করেছে, মেয়াদ পূর্ণ না করে চলে গেছে ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ এবং বিভিন্ন কারণে ১ দশমিক ৫ শতাংশ রোগীকে রেফার করা হয়েছে এবং ২ দশমিক ২৯ শতাংশ রোগী বর্তমানে চিকিৎসারত রয়েছে। আহ্ছানিয়া মিশন মাদকাসক্তি চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কেন্দ্র ডাম হেল্থ অ্যাপের মাধ্যমে রোগী ও তাদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে থাকেন।

চিকিৎসা সেবা গ্রহণকারীদের মধ্যে ২৯ দশমিক ৮ শতাংশ ইয়াবা, ৩৩ দশমিক ৮ শতাংশ গাঁজা, ১৪ দশমিক ৯ শতাংশ ঘুমের ওষুধ, ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ হিরোইন, ১২ দশমিক ৬ শতাংশ এ্যালকোহল এবং ৪৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ একই সঙ্গে একাধিক মাদক গ্রহণকারী, বাকিরা অন্যান্য মাদক গ্রহণকারী। মানসিক রোগের মধ্যে সিজোফ্রিনিয়া ১৮ দশমিক ৩ শতাংশ, বাইপোলার ১৪ দশমিক ৪৩ শতাংশ, ডিপ্রেশন ১৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ, ওসিডি ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ এবং বাকিরা অন্যান্য মানসিক রোগে আক্রান্ত ছিল।

পরিচালক ইকবাল মাসুদ আরও বলেন, এই কেন্দ্রটি তিন ধরনের রোগী যেমন মাদকদ্রব্য নির্ভরশীল, আচরণগত এবং মানসিক সমস্যাগ্রস্থ তাদের ৬ মাস ভিত্তিক চিকিৎসা সেবা প্রদান করে থাকে। এছাড়াও পূর্ণ মেয়াদ চিকিৎসা সম্পূর্নকারী ক্লায়েন্টরা পরবর্তিতে রিলেপ্স করলে রিভিউ ক্লায়েন্ট হিসাবে ৩ মাস ভিত্তিক চিকিৎসা সেবা গ্রহন করতে পারবে। যারা পূর্ণমেয়াদি চিকিৎসা গ্রহণ করে এখনও সুস্থ আছেন তারা সেন্টার থেকে বছরে সর্বোচ্চ ১২ দিন বিনামূল্যে থাকা, খাওয়া ও কাউন্সেলিং সেবা পাচ্ছেন।

কেন্দ্রটি আধুনিক ও বিজ্ঞানসন্মত প্রক্রিয়ায় চিকিৎসা সেবা প্রদান করে থাকেন। চিকিৎসা প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ হলো ক্লায়েন্টের সমস্যাগুলো নিরূপণ ও ড্রাগ টেস্ট করা। এরপর ক্লায়েন্টের চিকিৎসা পরিকল্পনা করা হয়। ডিটক্সিফিকেশন বা নির্বিষকরণের মাধ্যমে ক্লায়েন্টের মূল চিকিৎসা প্রক্রিয়া শুরু হয়।

ধারাবাহিক ও নিয়মিত চিকিৎসা সেবার অংশ হিসেবে রয়েছে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মাধ্যমে সাধারণ স্বাস্থ্য সেবা প্রদান, চিকিৎসক দ্বারা নিয়মিত চেকআপের ব্যবস্থা, যে সকল রোগীদের দীর্ঘমেয়াদী রোগ যেমন: উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিকস, অ্যাজমা ইত্যাদি রোগ ব্যাধি থাকে তাদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও পরামর্শ প্রদান, প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা, অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ মনো চিকিৎসকের মাধ্যমে মাসে ২ বার মনো চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়।

   

কিরগিজস্তানে আতঙ্কিত বাংলাদেশি শিক্ষার্থী সিয়ামের খোলা চিঠি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সালমান ফারসী সিয়াম

সালমান ফারসী সিয়াম

  • Font increase
  • Font Decrease

কিরগিজস্তানের বিশকেকে সহিংসতার ঘটনায় আতঙ্কিত বাংলাদেশি শিক্ষার্থী সালমান ফারসী সিয়াম খোলা চিঠি পাঠিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের কাছে।

কিরগিজ স্টেট মেডিকেল একাডেমিতে এমবিবিএস দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী সিয়াম সোমবার (২০ মে) খোলা চিঠিতে লিখেছেন, কিরগিজস্তানে অবস্থানরত শিক্ষার্থীরা নিরাপত্তাহীনতায় আছে এবং আতঙ্কিত।

তিনি লিখেছেন, আমি কিরগিজস্তানে অবস্থানরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থী সালমান ফারসী সিয়াম। বর্তমানে কিরগিজস্তানে যা অবস্থা, তার ওপর ভিত্তি করে ভারত, পাকিস্তানের সরকার তাদের সব শিক্ষার্থীদের জন্যে চার্টার ফ্লাইটের ব্যবস্থা করে ইতোমধ্যে দেশে পৌঁছানোর ব্যবস্থা শুরু করে দিয়েছে। এখনকার যে অবস্থা তাতে করে সব বাংলাদেশি মেডিকেল শিক্ষার্থীরা প্রচণ্ড রকম আতঙ্কে রয়েছে। এবং তাদের পরিবারের মানুষদের চিন্তা কোনভাবেই কমছে না। যারা বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে আছে তাদেরকে আমরা নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে পারলেও ৬০-৭০ শতাংশ শিক্ষার্থী ফ্ল্যাটে অবস্থান করছে, যাদের নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

এমতাবস্থায় আমরা চার্টার ফ্লাইটের ব্যবস্থা করছি যেটার প্রসেস অনেক বেশি জটিলতা এবং খরচ অনেক বেশি হওয়ায় সব শিক্ষার্থী চাইলেই যেতে পারছে না। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা'র পক্ষ হতে একান্ত সহযোগিতা কামনা করছি। আমরা চাই আমাদের জন্যে ১-২ দিনের মধ্যে চার্টার ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা হোক।

উল্লেখ, গত ১৩ মে একদল মিশরীয় শিক্ষার্থীর সঙ্গে কিরগিজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। তবে কী নিয়ে তাদের মধ্যে এই বিরোধ হয় তা নিশ্চিত নয়। ওই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে শুক্রবার রাতে কিরগিজ রাজধানীতে বেশকিছু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেল ও বেসরকারি আবাসনে হামলা চালায় স্থানীয়রা। এসব হোস্টেল ও ভবনে মূলত বিদেশি শিক্ষার্থীরা বসবাস করেন।

;

ঢাকায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলবে, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা সিটিতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচলের অনুমতি দিতে বলেছেন বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (২০ মে) দুপুরে গুলিস্তান ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ওলামা লীগের প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ঢাকা সিটিতে ব্যাটারিচালিত তিন চাকার গাড়ি চলাচল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ছিলো। কিন্তু আজকে মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচলের অনুমতি দিতে বলেছেন। তবে ২২টি মহাসড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধ থাকবে।

তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্যের বাজারে মেহেনতি মানুষের দুঃখ দুর্দশা বিবেচনা করে বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিটি এলাকায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালু রাখার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এদিকে, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধের প্রতিবাদে আজ সকাল থেকে রাজধানীর রামপুরায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছে রিকশাচালকরা।এবং থ্রি-হুইলার ও সমজাতীয় মোটরযান নীতিমালা চূড়ান্ত ও কার্যকর করে ইজিবাইক, অটোরিকশাসহ ব্যাটারিচালিত যানবাহনের দ্রুত নিবন্ধন, লাইসেন্স প্রদান ও রুট পারমিটসহ ৭ দফা দাবি জানিয়েছেন রিকশা-ভ্যান ও ইজিবাইক সংগ্রাম পরিষদের নেতারা। দাবি আদায় না হলে আগামী ২৭ মে থেকে সারাদেশে লাগাতার কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।

সম্প্রতি সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের রাজধানীর অলিগলিতে দাপিয়ে বেড়ানো বিপজ্জনক ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের নির্দেশ দেন। এরপর ঢাকা মহানগরীতে ব্যাটারি অথবা মোটরচালিত রিকশা বা ভ্যান এবং রংচটা, জরাজীর্ণ, লক্কড়-ঝক্কড় মোটরযান চালানো বন্ধ করা না হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানায় বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ)।

;

ভোটার উপস্থিতি নিয়ে কমিশন উদ্বিগ্ন নয়: ইসি আলমগীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বর্তমান কমিশনের সময়ে সবগুলো ভোটই শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ হয়েছে দাবি করে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি নিয়ে ইসি উদ্বিগ্ন নয়, ভোট পড়লেই খুশি।

সোমবার (২০ মে) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনের নিজ কক্ষে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

;

গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে সেগুন কাঠ জব্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে সেগুন কাঠ জব্দ

গোয়েন্দা পুলিশের অভিযানে সেগুন কাঠ জব্দ

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদফতরের (এনএসআই) অভিযানে উদ্ধার হয়েছে ৫ হাজার ১০০ পিস সেগুন গাছের গুঁড়ি।

রোববার (১৯ মে) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে হাটহাজারীর রংগীপাড়া এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

চট্টগ্রাম জেলা এনএসআই সূত্রে জানা গেছে, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ৫ হাজার ১০০ পিস সেগুন গাছের গুঁড়ি পাওয়া যায়। তবে, কাঠের মালিক দাবিদার কাউকে পাওয়া যায়নি। খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এবিএম মশিউজ্জামান, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মেহরাজ শারমিন, এনএসআই এর প্রতিনিধি দল, বনবিভাগের কর্মকর্তাসহ হাটহাজারী থানা পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হোন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এবিএম মশিউজ্জামান বলেন, সরকারি ক্রয়াদেশের বাইরে অধিকাংশ গাছের গুঁড়ির রাখার প্রমাণ পাওয়া যায়। কিছু গাছের গুঁড়ির মার্কিং নম্বর থাকলেও অধিকাংশ গুঁড়িতে কোনও মার্কিং নম্বর ছিলো। মালিক না পাওয়ায় আমরা এই সব জব্দ করেছি। পরে জব্দ করা কাঠের গুঁড়িগুলোর বিষয়ে অজ্ঞাতনামা হিসেবে নিয়মিত মামলা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।

;