২৪ ঘণ্টায় নতুন শনাক্ত ১১৬ জন, মৃত্যু নেই

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস


স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ১১৬ জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে দেশে মোট শনাক্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৯ লাখ ৫০ হাজার ৭২৫ জনে। শনাক্তের হার ১ দশমিক ০৬ শতাংশ।

একই সময়ে দেশে করোনাভাইরাসে কারো মৃত্যু হয়নি। ফলে মৃত্যুর সংখ্যা ২৯ হাজার ১১৭ অপরিবর্তিতই থাকল।

সোমবার (২১ মার্চ) স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

দেশে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত (কোভিড-১৯) প্রথম রোগী শনাক্ত হয় ২০১৯ সালের ৮ মার্চ। তার ১০ দিন পর ১৮ মার্চ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।

   

কামরাঙ্গীরচর থেকে কাউকে উচ্ছেদ করা হবে না: তাপস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
কামরাঙ্গীরচর থেকে কাউকে উচ্ছেদ করা হবে না: তাপস

কামরাঙ্গীরচর থেকে কাউকে উচ্ছেদ করা হবে না: তাপস

  • Font increase
  • Font Decrease

কামরাঙ্গীরচরে বসবাসরত কাউকে উচ্ছেদ করা হবে না বলে আশ্বস্ত করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। এসময় তিনি সেখানে বসবাসরত সবাইকে অমূলক অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হতেও অনুরোধ করেছেন।

রোববার (০৫ মে) বিকালে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান কার্যালয় নগর ভবনের মেয়র হানিফ মিলনায়তনে ‘কামরাঙ্গীরচরকে নান্দনিক, বাসযোগ্য ও বুদ্ধিদীপ্ত (Smart) এলাকা হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষে উন্নয়ন পরিকল্পনা’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস এসব কথা বলেন।

ডিএসসিসি মেয়র বলেন, ‘আপনাদের মধ্যে একটি শঙ্কা আছে যে, কামরাঙ্গীরচরের যে উন্নয়ন পরিকল্পনা করা হয়েছে তা বাস্তবায়নের জন্য আপনাদেরকে উচ্ছেদ করা হবে। আমি আগেও পরিষ্কার করেছি, আবারও বলছি, সেখান থেকে কাউকে উচ্ছেদ করা হবে না। এই উন্নয়ন পরিকল্পনা আপনাদের জন্য। সেখানে আপনারা থাকবেন, আপনাদের পরিবার থাকবে, আপনাদের বংশধরেরা থাকবে। কিন্তু আপনারা অমূলক অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবেন না।’

কামরাঙ্গীরচর কেন্দ্রিক উন্নয়ন পরিকল্পনা তুলে ধরে মেয়র আরও বলেন, ‘আমরা পোস্তগোলা থেকে রায়ের বাজার পর্যন্ত ৮ সারির ইনার সার্কুলার রোড করছি। কামরাঙ্গীরচরবাসী সেই সড়কের সুফল ভোগ করবে। এছাড়া কামরাঙ্গীরচরের ৫৫ নম্বর ওয়ার্ডে ঝাউচর সড়ক ৬ সারিতে উন্নীত করার জন্য কাউকে উচ্ছেদের প্রয়োজনই হবে না। দ্বিতীয়ত, ৫৬ নম্বর ওয়ার্ডে নদীর পাড় ঘেঁষে ৪ সারির যে সড়ক প্রশস্ত করা হচ্ছে সেখানে ব্যক্তি মালিকানাধীন কারো কোনো এক ইঞ্চি জমিও পড়ছে না। তৃতীয়ত, ৫৭ নম্বর ওয়ার্ডে ৮ সারির সড়ক প্রশস্ত করার জন্য মাত্র ৩.৪ একর জমি অধিগ্রহণ করতে হবে। বাকীটা পুরোটাই সরকারি জমি। সেই ৩.৪ একর জমিতে যাদের বাড়ি পড়বে আমরা তাদেরকে সরকারি নিয়মে ক্ষতিপূরণ তো দেবোই। পাশাপাশি আমি আর কামরুল চাচা (অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম) তাদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করব। সুতরাং, অহেতুক শঙ্কার কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই।’

কেন কামরাঙ্গীরচরে উন্নয়ন পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে তার যথার্থতা তুলে মেয়র বলেন, ‘একটি বিষয় আপনারা নিশ্চয় অনুধাবন করবেন, আজ নতুন প্রজন্মের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ পুরাতন ঢাকায় থাকেন না। তারা হয় নতুন ঢাকা নয়তো উত্তরার মতো জায়গায় বসবাস করেন। এর মূল কারণ হলো, পুরাতন ঢাকা বাসযোগ্যতা হারিয়েছে। কামরাঙ্গীরচরের যে অবস্থা, তাতে সেখানে বাসযোগ্যতা হলো তিন লক্ষ মানুষের। কিন্তু আপনাদের কথামতো সেখানে বসবাস করে ২০ লক্ষ মানুষ। সুতরাং এখনই যদি কোনো পদক্ষেপ না নেওয়া হয় তাহলে কামরাঙ্গীরচরও অচিরেই বাসযোগ্যতা হারাবে। সেজন্যই আমাদের এই উন্নয়ন পরিকল্পনা। তবে আমি আপনাদের আবারও আশ্বস্ত করছি, সেখান থেকে কাউকে অন্যায়ভাবে, অবৈধভাবে উচ্ছেদ করা হবে না।’

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, ‘উনি আমাদের যে উন্নয়ন পরিকল্পনা দেখিয়েছেন তাতে আমাদের মাঝে যে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব, ভয়-ভীতি ছিল তা অনেকাংশেই কমে এসেছে। এই উন্নয়ন পরিকল্পনায় তিনটা সড়ক প্রশস্ত করা হচ্ছে। সুতরাং, আমরা মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের বক্তব্যে আশ্বস্ত হয়েছি। তারপরও আমি বলবো, আমার নামে যে ১০৪ ফুটের সড়ক প্রশস্ত করা হবে তাতে ৩.৪ একর জমি অধিগ্রহণের প্রয়োজন হবে। সেসব জমির মালিকদের সরকারি নিয়মানুযায়ী ক্ষতিপূরণ দেওয়ার পাশাপাশি তাদেরকে কামরাঙ্গীরচরের অন্যান্য সরকারি জমিতে পুনর্বাসন করা যায় কিনা সেটা আপনি বিবেচনা করবেন। আমি আশাবাদী, আপনি সহযোগিতা করবেন।’

অনুষ্ঠানে কামরাঙ্গীরচরবাসীর পক্ষে ঢাদসিক মেয়রের কাছে লিখিত স্মারকলিপি হস্তান্তর করা হয়।

মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মাঝে করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, সচিব আকরামুজ্জামানসহ করপোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, ঢাদসিক'র ৫৫, ৫৬ ও ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড ও সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলরবৃন্দ, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

চট্টগ্রামে কাপড়ের রং দিয়ে তৈরি হতো আইসক্রিম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে কাপড়ের রং দিয়ে তৈরি হতো আইসক্রিম

চট্টগ্রামে কাপড়ের রং দিয়ে তৈরি হতো আইসক্রিম

  • Font increase
  • Font Decrease

পানির সাথে ক্ষতিকর রং চিনির মিশ্রণে চলছিলো আইসক্রিম তৈরি। এরপর ব্রান্ডের মোড়ক লাগিয়ে চলে যাচ্ছিল স্থানীয় বাজারে। চট্টগ্রাম নগরীর চাঁন্দগাও মোহরা এলাকায় এরকম একটি আইসক্রিম কারখানার সন্ধান পায় নিরাপদ খাদ্য অধিদফতর। যেখানে আইসক্রিম তৈরি করতে খাবারের রঙের পরিবর্তে তৈরি হচ্ছিল ক্ষতিকর কাপড়ের রং।

রোববার (৫ মে) সকাল থেকে চলা এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুস সোবহান।

এ সময় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে আইসক্রিম তৈরি করায় স্থানীয় নেয়ামত শাহ আইসক্রিম কারখানাটিকে সতর্ক করে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। অপর একটি অভিযানে আইসক্রিম তৈরিতে পরিচ্ছন্নতা বিধি অনুসরণ না করায় নেজার ফুড বেভারেজ নামের আরও একটি আইসক্রিম কারখানাকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করে নিরাপদ খাদ্য অধিদফতর।

অভিযানের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন নিরাপদ খাদ্য অধিদফতরের সহকারী উপ পরিচালক আবদুর সোবাহান। আইসক্রিম তৈরিতে ক্ষতিকর এই সব রং ব্যবহার না থামালে স্বাস্থ্যের জন্য বড় ক্ষতি বলছেন ভোক্তা নিরাপদ খাদ্য অধিদফতরের কর্মকর্তারা।

 

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

গ্রামে ৮ থেকে ১২ ঘণ্টা লোডশেডিং, বিদ্যুৎ গেল কোথায়: সংসদে চুন্নু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লোডশেডিং নিয়ে সংসদে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিরোধী দলের চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি চ্যালেঞ্জ করে বলেন, গ্রামে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কোথাও ১২ ঘণ্টা, কোথাও ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে। সরকার বলেছে ২৮ হাজার বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্যাপাসিটি রয়েছে। তাহলে এই বিদ্যুৎ গেল কোথায়?

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় সংসদ অধিবেশনে তিনি এ প্রশ্ন করেন। এ সময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।

মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, এই মুহূর্তে সারাদেশের মানুষ অনেক সমস্যায় আছে। তার মধ্যে দুটি সমস্যায় মানুষ খুব আক্রান্ত। একটি হলো বিদ্যুৎ। এই মৌসুমে সারাদেশে গ্রামে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কোথাও ১২ ঘণ্টা, কোথাও ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে। আর সরকার বলেছে ২৮ হাজার বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্যাপাসিটির কথা, তাহলে এই বিদ্যুৎ গেল কোথায়? বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীকে আমার এলাকার মানুষ দাওয়াত দিয়েছে, লোডশেডিং হয় কিনা দেখার জন্য।

তিনি আরও বলেন, যে সব বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ভাড়ায়, তাদের সক্ষমতার ৪১ শতাংশ সক্ষমতা থাকার পরেও বসে আছে এবং ২২-২৩ আর্থিক বছরে বসে থেকে ভাড়া বাবদ ২৬ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। আগের পার্লামেন্টে আমি বলেছিলাম, আমার এলাকায় প্রায় বিদ্যুৎ চলে যায়। বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী আমাকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন, আমি আজকে চ্যালেঞ্জ চাই না। আমি চাই সশরীরে উনি আমার এলাকায় একটু যাবেন, যে কয় ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকে।

চুন্নু বলেন, দায়মুক্তি দিয়ে যেসব চুক্তি আমরা করেছি, সেগুলো দয়া করে প্রত্যাহার করুন। বিদ্যুৎ উৎপাদন না করে বসে বসে জরিমানা দেওয়া হবে, এ চুক্তি বাতিল করুন। সেসব কোম্পানি বিদ্যুৎ দিলে বিল পরিশোধ করবেন। বসিয়ে রেখে এভাবে এক বছরে ২৬ হাজার কোটি টাকা দেবেন, তারপর আবার লোডশেডিংও থাকবে! ঢাকায় থেকে অসহনীয় অবস্থা আপনারা বুঝবেন না।

তিনি বলেন, বিদ্যুতের অপচয় বন্ধ করুন। বিদ্যুতের দাম বাড়াচ্ছেন। মন্ত্রী একটি সুন্দর কথা বলেন, সমন্বয়। সমন্বয়ের মানে মূল্যবৃদ্ধি। এ সমন্বয় আগামী তিন বছর বারবার করবেন। ভর্তুকি তুলে নিলে বিদ্যুতের দাম দ্বিগুণ হয়ে যাবে দুই-তিন বছর পর। মানুষ কিনতে পারবে কি না, আমি জানি না। আমি বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীকে বলব, শুধুমাত্র দাম না বাড়িয়ে এমন কিছু পদক্ষেপ নিন, যাতে জনগণের ওপর চাপ না পড়ে, একটি সহনীয় অবস্থায় আপনারা সরকারেও থাকতে পারেন, আর বিদ্যুৎও যাতে পাওয়া যায়।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;

হাওরে ৭০, অন্যান্য এলাকায় ৫০ শতাংশ ভর্তুকি পাচ্ছে কৃষক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কৃষি উৎপাদন সহায়তার জন্য সরকার কৃষি যন্ত্রপাতি কৃষকের মাঝে সহজ ও কম মূল্যে বিতরণের লক্ষ্যে উন্নয়ন সহায়তার মাধ্যমে হাওর ও দক্ষিণাঞ্চলে ৭০ শতাংশ এবং অন্যান্য অঞ্চলে ৫০ শতাংশ ভর্তুকির মাধ্যমে আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতি সরবরাহ করছে।

রোববার (৫ মে) জাতীয় সংসদে বিরোধী দলের চিফ হুইপ মো. মুজিবুল হকের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুস শহীদের পক্ষে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, এই ভর্তুকি মূল্যে কৃষি যন্ত্রপাতি সরবরাহের ফলে ধান কর্তন সময়ে হাওর এলাকায় শ্রমিকের যে সংকট তৈরি হয় তার অবসান ঘটবে। কৃষকগণ স্বল্পতম সময়ে তাদের গোলায় ফসল তুলতে পারবে।

মন্ত্রী বলেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের বাজেটে ‘কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা’ নামে একটি খাত রয়েছে। এ খাত হতে মূলতঃ দেশের প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকদের মাঝে কৃষি পুনর্বাসন কর্মসূচির পাশাপাশি বিভিন্ন ফসল চাষে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করতে প্রণোদনা কর্মসূচিও পরিচালনা করা হয়। পুনর্বাসন বা প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় বিনামূল্যে বীজ, সার, কীটনাশকসহ অন্যান্য উপকরণ সহায়তা প্রদান করা হয়ে থাকে।

কৃষকদের সার্বিক কল্যাণ এবং বিভিন্ন ফসল চাষে তাদের আগ্রহী করে তোলার জন্য প্রতি অর্থবছরেই নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়তার নিরিখে কর্মসূচিগুলোর লক্ষ্যমাত্রাও বৃদ্ধি করা হয়।

  বাংলাদেশে করোনাভাইরাস

;