করোনাভাইরাসের ধাক্কা পোশাক-চামড়া খাতে

  করোনা ভাইরাস


মাহফুজুল ইসলাম, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ডলারের তুলনায় টাকার দাম কমে যাওয়াসহ বিভিন্ন ইস্যুতে টানা সাতমাস নেতিবাচক ধারায় রয়েছে দেশের তৈরি পোশাক খাত। এর সঙ্গে নতুন করে যোগ হয়েছে চীনের করোনাভাইরাস। এতে বড় ধরনের বিপদে পড়েছে তৈরি পোশাক খাত। শুধু তাই নয়, এর প্রভাবে পার্শ্ববর্তী দেশ থাইল্যান্ড এবং সিঙ্গাপুরের সঙ্গে আমদানি-রফতানি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।

বছরের শুরুতেই চীনে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়া দেশটির সঙ্গে আমদানি-রফতানি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে আটকে রয়েছে হাজার হাজার সেল-বাই অর্ডার। স্থবির হয়ে আছে পোশাক কারখানার কার্যক্রম।

বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) নেতারা বলছেন, তৈরি পোশাকের অর্ডার চলে যাচ্ছে ভিয়েতনাম, ভারত এবং শ্রীলঙ্কায়। এতে বাংলাদেশের উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। চরম ঝুঁকির মুখে পড়েছে ব্যবসা-বাণিজ্য।

গার্মেন্টস মালিকরা বলছেন, মরণব্যাধি করোনাভাইরাসের কারণে দেশের কাঁচামাল আসছে না। ক্লায়েন্টের পণ্য দিতে পারছে না। বসে বসে শ্রমিকদের বেতন দিতে হচ্ছে। কবে এই অবস্থার উন্নতি হবে তারও কোনো আভাস পাওয়া যাচ্ছে না। এখন গার্মেন্টস কারখানাগুলো টিকে রাখাই দায়। এছাড়া আমদানির অভাবে স্থানীয় বাজারে পণ্যের মূল্যও বেড়ে যাবে। তাই এখনই আমদানি-রফতানির জন্য বিকল্প রাষ্ট্র খুঁজতে হবে। একই সঙ্গে এর প্রভাব মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে।

সার্বিক বিষয়ে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন-এফবিসিসিআইয়ের সহসভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘এমনিতেই আমাদের ব্যবসা ভালো যাচ্ছে না। নতুন করে করোনাভাইরাসের ফলে আমাদের কাঁচামাল আনা বন্ধ রয়েছে। ফলে মালের অভাবে প্রোডাক্ট তৈরি করতে পারছি না। শ্রমিকদের বসিয়ে বেতন দিচ্ছি। এভাবে তো বেশিদিন চলতে পারব না।’

তিনি আরও বলেন, ‘গত সাতমাস ধরে নেগেটিভ অবস্থায় আছি। নতুন করে ভাইরাসের কারণে বড় ধাক্কা পড়েছে পোশাক খাতে। এ অবস্থা বিরাজ করছে চামড়া খাতেও।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে, গত অর্থবছর (২০১৮-১৯) চীন থেকে ১৪দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলার পরিমাণ কাঁচামাল আমদানি করেছে। এর মধ্যে তৈরি পোশাক শিল্পের কাঁচামালই ১৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ। যা সারাবিশ্ব থেকে কাঁচামাল আমদানির ২৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ। শুধু তাই নয় একই সময় চীনে ৮৩২ দশমিক ২ মিলিয়ন ডলার সমপরিমাণ পণ্য রফতানি করছে। যার বেশির ভাগই চামড়া পণ্য। ফলে এবছর দুটি সেক্টরে আমদানি-রফতানিতে বড় ধাক্কা খাবে। যা দেশের অর্থনীতির জন্য দুঃসংবাদ। কারণ শতভাগ রফতানিমুখী এ দুটি খাতের ক্রেতারা চলে যাচ্ছে ভিয়েতনাম, ভারত এবং শ্রীলঙ্কার মতো দেশে। যা দেশের অর্থনীতির জন্য কখনো মঙ্গলকর না।

বাংলাদেশ-চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিসিসিআই) তথ্য মতে, এই দুই সেক্টর ছাড়াও সবমিলে চীনের সঙ্গে ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাণিজ্য রয়েছে। এই ঝুঁকিতে পড়েছে স্থানীয় মুদ্রায় যা প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকা (প্রতি ডলার ৮৫ টাকা হিসাবে)।

২০১৭-১৮ অর্থবছরে বাংলাদেশ-চীন দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১২ দশমিক ৪ বিলিয়ন ইউএস ডলার। ২০২১ সাল নাগাদ এটি ১৮ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হবে। এই সম্ভাবনায় করোনাভাইরাস পরিস্থিতি প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে পারে।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের হিসাবে বিদায়ী অর্থবছরে চীন থেকে প্রায় ১৩ বিলিয়ন ডলারের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন নির্মাণসামগ্রী, মূলধনী যন্ত্রপাতি, শিল্পের কাঁচামাল, বিভিন্ন খেলনা এবং খাদ্যসামগ্রী। বর্তমানে সব ধরনের আমদানি-রফতানি বন্ধ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে দেশটির কর্মকর্তাদের ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ছুটি দেওয়া হয়েছে। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি চীনা প্রশাসন সিদ্ধান্ত নেবে তারা এসব পণ্য সরবরাহ শুরু করবে কিনা।

অনেক দেশ চীনের আকাশপথে বিমান চলাচলও বন্ধ করে দিয়েছে। বাংলাদেশও চীনের নাগরিকদের আগমনী ভিসা বন্ধ করেছে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, সমস্যা দীর্ঘায়িত হলে এর নেতিবাচক প্রভাব কাটিয়ে ওঠা কঠিন।

এ বিষয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘করোনাভাইরাসের কারণে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে স্থবিরতা এসেছে। চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।’

তিনি আরও বলেন, ‘চীন থেকে আমরা বিশাল অঙ্কের পণ্য আমদানি করি। এর উল্লেখযোগ্য অংশ শিল্পকারখানায় ব্যবহার হয়। পাশাপাশি দেশটিতে রফতানিও রয়েছে। ভাইরাসের কারণে সব খাতই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’

উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসে এখন পর্যন্ত চীনের মূল ভূখণ্ড ও এর বাইরে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮০৩ জনে। এর মধ্যে শুধুমাত্র হুবেই প্রদেশে ৭৮০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে আঞ্চলিক স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা। এছাড়া দেশটিতে সাড়ে ৩৪ হাজার আক্রান্তকে শনাক্ত করা গেছে। চীনের বাইরে ২৫টি দেশে ২৭০ জন করোনায় আক্রান্তকে শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। চীন মূল ভূখণ্ড বাদে ফিলিপাইন ও হংকংয়ে দুজন মারা গেছে। এই অবস্থায় পার্শ্ববর্তী দেশ থাইল্যান্ড এবং সিঙ্গাপুরের সঙ্গে ব্যবসায়ী কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।

   

এ দফায় সোনার দাম ভরিতে কমল ১৮৭৮ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদায়ী এপ্রিলের ৩০ তারিখ টানা ৭ দফায় কমানো হয়েছিল সোনার দাম। এবার ৮ম দফায় কমানো হয়েছে এক হাজার ৮৭৮ টাকা। ফলে সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার নতুন দাম এখন ১ লাখ ৯ হাজার ১৬৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা আগামীকাল শুক্রবার (৩ মে) থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে গত ৩০ এপ্রিল ভালো মানের একভরি সোনার দাম ৪২০ টাকা কমানো হয়। তার আগে ২৯ এপ্রিল ১ হাজার ১১৫ টাকা, ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়। এখন আবার দাম কমানোর মাধ্যমে আট দফায় ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ১০ হাজার ২৬২ টাকা কমল।

  করোনা ভাইরাস

;

ইসলামী ব্যাংক থেকে রেমিট্যান্স নিয়ে গাড়ি জিতলেন কাপাসিয়ার মুঞ্জিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের মেগা পুরস্কার হিসেবে ৩০ লাখ টাকা দামের ১,৫০০ সিসির প্রাইভেটকার বিজয়ী হয়েছেন কাপাসিয়া শাখার অধীন এজেন্ট আউটলেটের গ্রাহক মুঞ্জিল।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ঢাকার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত ড্র-য়ের মাধ্যমে সৌদি আরব প্রবাসী মুছাম্মৎ লতিফা সুলতানার পাঠানো রেমিট্যান্সের প্রেক্ষিতে তার স্বামী মুঞ্জিল এ মেগা পুরস্কার বিজয়ী হন।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা ও ট্রান্সফাস্ট বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার ফারজানা আলমের উপস্থিতিতে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় ব্যাংকের এডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী ও মো. আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির ও কাজী মো. রেজাউল করিম, ইন্টারন্যাশনাল সার্ভিসেস উইং প্রধান মোহাম্মদ ইহসানুল ইসলাম, ফরেন রেমিট্যান্স সার্ভিসেস ডিভিশন প্রধান মোহাম্মদ শাহাদাত উল্যাহ ও ওভারসিজ ব্যাংকিং ডিভিশন প্রধান সাইফুদ্দীন মুহাম্মদ খালেদসহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ১২ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ইসলামী ব্যাংক-ট্রান্সফাস্ট বিশেষ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন পরিচালিত হয়। এ ক্যাম্পেইনে প্রতি ব্যাংকিং ডে-তে ডিজিটাল ড্র-য়ের মাধ্যমে ৩০ জন গ্রাহক ১ লাখ টাকা করে পুরস্কার লাভ করেন।

 

  করোনা ভাইরাস

;

এপ্রিলে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি ডলার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের বিদায়ী এপ্রিল মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২০৪ কোটি মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২২ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার সমান ১১০ টাকা ধরে)। দৈনিক গড় হিসেবে এর পরিমাণ ৭৪৮ কোটি টাকা।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

এর আগে চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার। ফেব্রুয়ারিতে আসে ২১৬ কো‌টি ৪৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং মার্চে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে প্রবাসীরা ১৯৫ কোটি ৮৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। এ ছাড়া ফেব্রুয়ারিতে ১৫৬ কোটি চার লাখ ৮০ হাজার ডলার, মার্চে ২০২ কোটি ২৪ লাখ ৭০ হাজার ডলার, এপ্রিলে ১৬৮ কোটি ৪৯ লাখ ১০ হাজার ডলার, মে মাসে ১৬৯ কোটি ১৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার, জুন মাসে  ২১৯ কোটি ৯০ লাখ ৮০ হাজার ডলার, জুলাইয়ে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার ডলার, আগস্টে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার, সেপ্টেম্বর মাসে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার, অক্টোবরে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ ৩০ হাজার ডলার, নভেম্বর ১৯৩ কোটি ৪০ হাজার ডলার এবং ডিসেম্বরে এসেছিল ১৯৯ কোটি ১২ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

উল্লেখ্য, ২০২২-২৩ অর্থবছরে প্রবাসীরা ২ হাজার ১৬১ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।  

  করোনা ভাইরাস

;

আরো ১৫ বছর ব্যবসা করবে ফাইবার এট হোম



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) কর্তৃক ন্যাশনওয়াইড টেলিকমিউনিকেশন ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক (এনটিটিএন) অপারেটর ফাইবার এট হোম-কে ১৫ বছর মেয়াদী নবায়নকৃত এনটিটিএন লাইসেন্স হস্তান্তর করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) আগারগাঁওয়ে বিটিআরসি ভবনে লাইসেন্স হস্তান্তর করেন কমিশনের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মহিউদ্দিন আহমেদ। ফাইবার এট হোমের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. রফিকুল রাহমান নবায়নকৃত লাইসেন্সটি গ্রহণ করেন।

কমিশন থেকে ইতোমধ্যে তিনটি সরকারি এবং তিনটি বেসরকারিসহ মোট ছয়টি প্রতিষ্ঠানকে এনটিটিএন লাইসেন্স প্রদান করেছে।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সর্বপ্রথম ফাইবার এট হোম লিমিটেড ২০০৯ সালের ৭ জানুয়ারি বিটিআরসির কাছ থেকে ১৫ বছরের জন্য লাইসেন্স পায়। এ বছরের গত ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্সের মেয়াদ কার্যকর ছিল। পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠানের পক্ষে ১২ নভেম্বর-২০২৩ নবায়নের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ বছরের ৭ জানুয়ারি থেকে আগামী ১৫ বছরের জন্য এনটিটিএন লাইসেন্স কমিশন থেকে নবায়ন করা হয়।

লাইসেন্স হস্তান্তর অনুষ্ঠানে কমিশনের ভাইস-চেয়ারম্যান মো. আমিনুল হক, স্পেকট্রাম বিভাগের কমিশনার শেখ রিয়াজ আহমেদ, সিস্টেমস অ্যান্ড সার্ভিসেস বিভাগের কমিশনার জনাব মো. দেলোয়ার হোসাইন, লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্সিং বিভাগের মহাপরিচালক জনাব আশীষ কুমার কুণ্ডুসহ বিটিআরসি ও প্রতিষ্ঠানটির ঊধ্বর্তন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

  করোনা ভাইরাস

;