ইমরানের জয়ে জেমাইমা: ‘‌আমার খোকার বাবা রাজা হবে!’‌‌



ড. মাহফুজ পারভেজ, কন্টিবিউটিং এডিটর, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বামী-স্ত্রী'র আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক না থাকলেও যে 'সুসম্পর্ক' বজায় রাখা যায়, প্রমাণ করলেন পাকিস্তানের হবু প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সাবেক স্ত্রী জেমাইমা। একদার স্বামী ইমরানের বিজয়ে উচ্ছ্বসিত হয়ে পুরো বিশ্বকে জানালেন, ‘‌আমার খোকার বাবা রাজা হবে!’‌‌

ইমরান খানই পাকিস্তানের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন, এই সম্ভাবনায় যখন সবে ফুল ধরেছে, প্রথম যাঁরা টুইট করে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন, তাঁদের একজনের নাম জেমাইমা গোল্ডস্মিথ। ইমরানের প্রথম বেগম এবং খানসাহেবের দুই বাচ্চার মা। জেমাইমার সেই উচ্ছ্বসিত টুইটের বাংলা করলে দাঁড়ায়— ‘‌আমার খোকার বাবা রাজা হবে!’‌‌

পাকিস্তানের পক্ষে বিশ্ব ক্রিকেটে নেতৃত্ব দেওয়া পাঞ্জাবি সন্তান ইমরান খান নিয়াজি শেষ পর্যন্ত দেশটি রাজা হতেই চলেছেন। প্রধানমন্ত্রীর মসনদ পর্যন্ত আসতে দুস্তর রাজনৈতিক পথ পাড়ি দিতে হয়েছে তাঁকে। রক্ষণশীল পাকিস্তানের প্রেক্ষাপটে ক্ষমতার স্বাদ পেতে তাঁর মতো একজন প্লেবয়কেও হতে হয়েছে সামরিক বাহিনী, ধর্মগুরু, পীর ও মাজারের প্রতি নমনীয়।

এক সময়ের ক্রিকেটে বিশ্বসেরা ফার্স্ট বোলার ইমরানের বিচিত্র রাজনৈতিক জীবনের মতোই ব্যক্তিগত জীবনে মিশে আছে একাধিক স্ত্রী এবং অসংখ্য বান্ধবী। রাজনীতিতে তিনি যেমন শূন্য থেকে শুরু করেছেন, তেমনি একাধিক স্ত্রী বদলের কারণে তাঁর পারিবারিক জীবনও বার বার শূন্য থেকে শুরু করতে হয়েছে।

এক পর্যায়ে দলের মহিলা নেতা-কর্মীদের কাছ থেকে তাঁর বিরুদ্ধে যৌন হয়রানীর অভিযোগ উচ্চারিত হয়। এহেন ইমরান খান যখন সেক্স, ধর্ম আর আর্মির মধ্যে চমৎকার ভারসাম্য গড়ে দেশের রাজনৈতিক ক্ষমতা কব্জা করেন, তখন প্রথম স্ত্রী জেমাইমার উচ্ছ্বাস মোটেও অস্বাভাবিক নয়।

অবশ্য ইমরানের সঙ্গে জেমাইমার বিয়েটাও ছিল চরম নাটকীয়তায় ভরপুর। ক্রিকেট বা রাজনীতির নাটকীয় রোমাঞ্চের চেয়ে তা কোনো অংশে কম ছিল না। দুজনের মধ্যে ধর্ম আর বিত্তের পার্থক্যের সঙ্গে সঙ্গে ছিল বয়সের বিস্তর ফারাক। পাশ্চাত্যের ধনার্ঢ্য ইহুদি পিতার রূপসী কন্যা জেমাইমার সঙ্গে ক্রিকেটের অস্তমিত তারকা ইমরানের বিয়ে নিয়েও হয়েছিল তুমুল হৈচৈ। সুখের সন্ধানে জন্মভূমি ছেড়ে পাকিস্তানে ইমরানের কাছে চলে আসা জেমাইমাকে শেষ পর্যন্ত ভাঙা সংসার ফেলে স্বদেশেই ফিরে যেতে হয়।

লন্ডনের অভিজাত মহলে একাকীত্বে হাঁফিয়ে ওঠা, ধনীর দুলালি জেমাইমা বেগমের এবার ইচ্ছে হতেই পারে পাকিস্তানের ‘‌ফার্স্ট লেডি’‌ হওয়ার। ভোটের দিন সকালে যে দেশের উদ্দেশে জেমাইমার টুইট ছিল এই বলে যে, ‘‌Happy Election Day Pakistan, you maddening, beautiful, crazy, beloved old friend.’‌ (যে নেতার প্রতি বিশ্বাস আছে, তাঁকেই যেন পায় পাকিস্তান)। শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন জেমাইমা এটা নিশ্চিত হয়েই যে, এবার তাঁর প্রাক্তন স্বামীর দিকেই ভোটের পাল্লা ভারী।

জেমাইমার বিশ্বাস সত্য হয়েছে অবশেষে। ইমরান বিজয়ী হয়েছেন। কিন্তু শত ষড়যন্ত্র আর প্রাসাদ রাজনীতির জটিল দেশ পাকিস্তানের সম্ভাব্য প্রধানমন্ত্রীর প্রাক্তন স্ত্রী জেমাইমার কি হবে? প্রাক্তন স্বামীর প্রধানমন্ত্রীত্ব পেলে প্রাক্তন স্ত্রী হিসাবে তিনি কি পাবেন? কিংবা কি হারাবেন?
ইমরানের জয়ে উচ্ছ্বসিত জেমাইমা কি জানেন, তার খোকার বাবা রাজা হলে খোকাদের ভাগ্যের কি হবে?

স্বামী-স্ত্রী'র আনুষ্ঠানিক ও পারিবারিক সম্পর্ক না থাকার পরেও জেমাইমা ব্যক্তিগত 'সুসম্পর্ক' বজায় রাখার যে চমৎকার প্রমাণ দিলেন, রাজনীতির মতো নিষ্ঠুর ময়দানে সে সৌজন্য ও শুভেচ্ছার কতটুকু মূল্যায়ন হবে, তা বলা মুস্কিল। বিশেষ করে, দেশটি যখন পাকিস্তান আর লোকটি যখন ইমরান খান নিয়াজি, তখন নিশ্চিত করে ইতিবাচক কিছু বলার উপায় থাকে কি!

 

   

স্কটল্যান্ডের প্রথম মুসলিম ফার্স্ট মিনিস্টার হামজার পদত্যাগ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্কটল্যান্ডের ক্ষমতাসীন স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির (এসএনপি) নেতা পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত হামজা ইউসুফ ফার্স্ট মিনিস্টার পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টি (এসএনপি) এবং স্কটিশ গ্রিনসের মধ্যকার ক্ষমতাসীন জোট ভাঙার পরই হামজা ইউসুফ এই পদক্ষেপ নেন। চুক্তিটি শেষ হওয়ার পর থেকে চাপে ছিলেন এই নেতা।

স্কটিশ পার্লামেন্টে বিরোধী দল দুটি আস্থা ভোটের প্রস্তাব দিয়েছে। একটি ফার্স্ট মিনিস্টার ও আরেকটি স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির সরকারের বিরুদ্ধে। গত সপ্তাহে এই ভোট হয় স্কটিশ পার্লামেন্টে। কিন্তু সেই ভোটে হেরে যান হামজা। ফলে পদত্যাগ করা ছাড়া আর কোনো বিকল্প ছিল না তার সামনে।

পদত্যাগের পর ইউসুফ বলেন, ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য আমি আমার মূল্যবোধ এবং নীতির বাণিজ্য করতে ইচ্ছুক নই। তিনি বলেন, পরবর্তী ফার্স্ট মিনিস্টার নিযুক্ত হওয়ার আগে পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্ব পালন করবেন।

গত বছর স্কটল্যান্ডের ক্ষমতাসীন স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির নেতা নির্বাচিত হয়েছিলেন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত হামজা ইউসুফ। তৎকালীন ফার্স্ট মিনিস্টার নিকোলা স্টার্জেনের পদত্যাগের পর এসএনপির দলীয় প্রধানের পদটিতে ৩৭ বছর বয়সী হামজা ইউসুফ ছিলেন সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রার্থী। করোনাভাইরাস মহামারির সময় স্কটল্যান্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। সে সময় দক্ষতার সঙ্গে স্কটল্যান্ডের স্বাস্থ্যখাত সামলিয়েছেন। এরই ধারাবাহিকতায় গত বছরের মার্চে স্কটল্যান্ডের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম হিসেবে ফার্স্ট মিনিস্টার নির্বাচিত হয়েছিলেন হামজা।

হামজার জন্ম স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোয় হলেও তার পূর্বপুরুষেরা উনিশ শতকের ষাটের দশকে পাকিস্তানের পাঞ্জাব থেকে স্কটল্যান্ডে পাড়ি জমিয়েছিলেন। তার বাবা মুজাফফর ইউসুফের জন্ম পাকিস্তানে, আর মা সায়িস্তার জন্ম কেনিয়ায়।

;

ইতিহাসের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা দেখলো মিয়ানমার



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমার তাদের ইতিহাসের সবচেয়ে উষ্ণতম মাসের মুখোমুখি হয়েছে। দেশটিতে রোববার (২৮ এপ্রিল) রেকর্ড ৪৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১১৮.৭৬ ফারেনহাইট) তাপমাত্রার নতুন রেকর্ড হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) মিয়ানমারের আবহাওয়া বিভাগ সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ডের এই তথ্য জানিয়েছে। আবহাওয়া বিভাগের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রোববার মিয়ানমারের মধ্যাঞ্চলীয় ম্যাগওয়ে রাজ্যের চাউক শহরে তাপমাত্রা ৪৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছেছে। যা মিয়ানমারের ইতিহাসে ৫৬ বছর আগে রেকর্ড সংরক্ষণ শুরু করার পর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।

এছাড়া দেশটির আরেক শহর মান্দালয়ে তাপমাত্রা ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এবং দেশটির বাণিজ্যিক রাজধানী খ্যাত ইয়াঙ্গুনে তাপমাত্রা ছিলো ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

মিয়ানমারের চাউক শহরের একজন বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, ‘এখানে অত্যন্ত গরম এবং আমদের সবাইকে বাড়িতেই থাকতে হচ্ছে, এই পরিস্থিতিতে আমরা কিছুই করতে পারছি না।’

জাতিসংঘের বৈশ্বিক আবহাওয়া ও জলবায়ু নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থা ওয়ার্ল্ড মেটেরোলজিক্যাল অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএমও) বলেছে, ২০২৩ সালে বিশ্বজুড়ে তাপমাত্রা রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে। অন্যান্য মহাদেশের চেয়ে এশিয়ায় বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাব পড়েছে বেশি। এ কারণে এই মহাদেশের তাপমাত্রাও বাড়ছে।

;

যুদ্ধবিরতি-ই গাজার সেরা সমাধান: ব্লিঙ্কেন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজা উপত্যকায় চলমান ইসরায়েলের আগ্রাসনে বর্তমানে যে পরিস্থিতি বিরাজ করছে যুদ্ধবিরতিই তার সবচেয়ে সেরা সমাধান বলে মনে করছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেন। গাজা ইস্যুতে সোমবার (২৯ এপ্রিল) সৌদি আরবে পৌঁছে এ কথা বলেন তিনি। 

সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, রিয়াদে সৌদির জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। এছাড়া যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় পরবর্তী করণীয় নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের ৫ দেশ কাতার, মিসর, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও জর্ডানের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন।

এছাড়া ইউরোপের দেশগুলোর সঙ্গে কিভাবে আরব দেশগুলোকে সমন্বয় করা যায় তা নিয়েও আলোচনা করবেন ব্লিঙ্কেন। দীর্ঘ যুদ্ধের ফলে বিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার পুনর্নির্মাণ প্রচেষ্টায় ইউরোপ কিভাবে সহায়তা করতে পারে তা নিয়েও তিনি আলোচনা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

সন্ত্রাসী সংগঠন-হামাসকে নির্মূল করতে ইসরাইলের উদ্দেশ্যের সঙ্গে একমত যুক্তরাষ্ট্র, যাতে ভবিষ্যতে গাজায় আর কোনও ভূমিকা রাখতে না পারে দলটি। তবে ইসরাইল গাজা উপত্যকা দখল করুক-এমনটাও চায় না যুক্তরাষ্ট্র। এর পরিবর্তে গাজার শাসন ব্যবস্থায় আরব দেশগুলোর সমর্থনসহ সংস্কারকৃত ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষকে কিভাবে অর্ন্তভুক্ত করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হবে। পাশাপাশি রিয়াদের সঙ্গে ইসরাইলের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ চুক্তি ও ওয়াশিংটন রিয়াদকে দ্বিপাক্ষিক প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা প্রতিশ্রুতির সঙ্গে পারমাণবিক সহযোগিতা চুক্তির বিষয় নিয়েও আলোচনা করবেন। 

রিয়াদ থেকে জর্ডান ও ইসরাইলে যাবেন ব্লিঙ্কেন। সেখানে গাজায় মানবিক সহায়তা বৃদ্ধি ও একটি টেকসই যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিশ্চিতের গুরুত্বের ওপর জোর দেবেন তিনি। গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে এ নিয়ে সপ্তমবারের মতো মধ্যপ্রাচ্য সফর করছেন ব্লিঙ্কেন।



;

নিউ ইয়র্কে দুই বাংলাদেশি হত্যায় সন্দেহভাজন যুবক গ্রেফতার



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কের বাফেলোতে দুই বাংলাদেশি বাবুল মিয়া এবং আবু ইউসুফকে গুলি করে হত্যায় জড়িত থাকার সন্দেহে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রোববার (২৮ এপ্রিল) তাকে গ্রেফতার করে বাফেলো পুলিশ।

পুলিশের বরাত দিয়ে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো এ খবর জানিয়েছে।

জানা গেছে, শনিবার (২৭ এপ্রিল) ভরদুপুরে গুলি করে হত্যা করে এক বন্দুকধারী। যে বাড়িতে বাবুল মিয়া ও আবু ইউসুফকে গুলি করা হয়, তার  পাশের একটি সিসিটিভি ফুটেজ থেকে ওই যুবককে শনাক্ত হয়। অবশ্য এখন পর্যন্ত গ্রেফতারকৃত যুবকের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।

এদিকে দুই বাংলাদেশিকে হত্যার প্রতিবাদে রবিবার জোহরের নামাজের পর বাফেলো মুসলিম সেন্টারের সামনে এক বিক্ষোভ-সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সেখান থেকে অবিলম্বে দুর্বৃত্তকে গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়। দলমত নির্বিশেষে সর্বস্তরের প্রবাসী এই বিক্ষোভ-সমাবেশে অংশ নেন।

এতে উপস্থিত ছিলেন বাফেলো সিটি মেয়র বাইরেন ডাব্লিউ ব্রাউন, বাফেলো পুলিশ কমিশনার জোসেফ গ্রেমাগলিয়াসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। তারা এসেছিলেন কমিউনিটির সংকটে সংহতি প্রকাশ করতে। 

বিক্ষোভের দুই ঘণ্টা পরই সন্দেহভাজন দুর্বৃত্তকে সিটির ইস্ট ডেলাভান এবং নর্থ ফর্ক এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা একটি গাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়।

জোড়া খুনের সংবাদ জানার পরপরই নিউ ইয়র্কে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল মো. নাজমুল হুদা নিহতদের স্বজন এবং বাফেলো কমিউনিটির মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।

;