বাইডেনের বিপক্ষে ৭১% নাগরিক, জনপ্রিয়তায় এগিয়ে ট্রাম্প



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সম্প্রতি এক জরিপে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে জনপ্রিয়তায় পেছনে ফেলেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বাইডেনের জনপ্রিয়তায় ধসের পেছনে তার গাজানীতি দায়ী বলে মনে করে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।

সিএনএন জানিয়েছে, নতুন এক জরিপে ৬০ শতাংশ মার্কিনি বাইডেনের নীতিমালা ও কার্যক্রমকে ‘ডিস–অ্যাপ্রুভাল’ বা অসম্মতি জানিয়েছেন। অন্যদিকে ৪০ শতাংশ মনে করেন, বাইডেনের কার্যক্রম সঠিক পথেই রয়েছে।

এ ছাড়া ৭১ শতাংশ মার্কিনি মনে করেন, ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধে বাইডেন যে নীতি অবলম্বন করেছেন, তা ভুল ছিল। এর বিপরীতে ২৮ শতাংশ মার্কিনি বাইডেনের নীতিকে সমর্থন জানিয়েছেন।

জরিপে অংগ্রহণকারীরা বাইডেনের অন্যান্য নীতিরও সমালোচনা করেছেন। যেমন বাইডেনের স্বাস্থ্য ও শিক্ষানীতির প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন মাত্র ৪৫ ও ৪৪ শতাংশ মানুষ। এ ছাড়া অর্থনীতি বিষয়ে বাইডেনের নীতিকে সমর্থন করেছেন ৩৪ শতাংশ এবং মুল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে বাইডেনের নীতিকে সমর্থন করেছেন ২৯ শাতাংশ মার্কিনি।

বেশির ভাগ মার্কিন নাগরিক মনে করেন, ট্রাম্পের শাসনামলের চার বছর ভালো ছিল। তিনি বাইডেনের তুলনায় সফল প্রেসিডেন্ট ছিলেন। ৫৫ শতাংশ মার্কিনি বলেছেন, ট্রাম্প সফল ছিলেন। অন্যদিকে ৪৪ শতাংশ বলেছেন, তিনি ব্যর্থ ছিলেন।

বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ব্যাপারে ৬১ অংশগ্রহণকারীরা বলেছেন, তিনি দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। আর মাত্র ৩৯ শতাংশ বলেছেন, তিনি সফল। 

সিএনএন জানিয়েছে, ১৭ শতাংশ মার্কিনির মতে, বাইডেন-ট্রাম্প উভয়েই ব্যর্থ। তাই পরও ভোট দিতে হলে ৪৩ শতাংশ ট্রাম্পকে ভোট দেওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেছেন, আর ৩১ শতাংশ বাইডেনকে ভোট দেওয়ার কথা জানিয়েছেন।

গত ১৮ থেকে ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত সিএনএন এই জরিপ চালিয়েছে। এই জরিপে অংশ নিয়েছিল ১ হাজার ২১২ জন প্রাপ্ত বয়স্ক মার্কিন নাগরিক। অনলাইন ও টেলিফোনের মাধ্যমে এ জরিপ পরিচালনা করেছে এসএসআরএস।

   

বিস্ফোরণের ঝুঁকিতে বোয়িংয়ের শত শত বিমান



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উড়োজাহাজ প্রস্তুতকারী বৈশ্বিক জায়ান্ট বোয়িংয়ের ৭৭৭ সিরিজের অন্তত ৩০০টি বিমান উড্ডয়নরত অবস্থায় মাঝ আকাশে বিস্ফোরণের ঝুঁকিতে রয়েছে। 

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এমন ঝুঁকি তৈরি হয়েছে বলে জানায় যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকারের বিমান পরিষেবা বিষয়ক নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইউএস ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফএএ)।

বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে  জানিয়েছে এফএএ এই তথ্য জানিয়েছে। সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্টের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, এফএএ এর চিহ্নিত ৩০০ টি ত্রুটিযুক্ত উড়োজাহাজের  সবগুলোই যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ যাত্রী পরিষেবার কাজে নিয়োজিত। বাইরের যেসব দেশে বোয়িং ৭৭৭ সিরিজের বিভিন্ন বিমান রয়েছে, সেগুলোকে এর মধ্যে ধরা হয়নি। তবে এফএএ জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে থাকা ৭৭৭ সিরিজের উড়োজাহাজগুলোও এই আশঙ্কা বা ঝুঁকির বাইরে নয়।

৭৭৭ সিরিজের ৭৭-২০০, ২০০ এলআর, ৭৭৭-৩০০, এবং ৩০০ইআর এবং ৭৭৭এফ উপসিরিজের বিমানগুলোতে দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি বলে জানিয়েছে এফএএ। 

বাংলাদেশের সরকারি উড়োজাহাজ পরিষেবা সংস্থা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের নিজস্ব ১৬টি বিমানের মধ্যে চারটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ সিরিজের।

মূলত ছোটো একটি যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এত বড় ঝুঁকিতে পড়েছে বোয়িং ৭৭৭ সিরিজের উড়োজাহাজগুলো। এফএএ’র তথ্য অনুসারে, ত্রুটিযুক্ত উড়োজাহাজের ফুয়েলট্যাংক শীতল ও ঝুঁকিমুক্ত রাখতে জন্য যে প্রযুক্তি বা ইগনেশন সোর্স ব্যবহার করা হয়, সেটি দুর্বল। ফলে ইঞ্জিন গরম হতে থাকলে তা ফুয়েলট্যাংকে প্রভাব ফেলবে এবং তার জেরেই আকাশে উড্ডয়নরত অবস্থায় বিস্ফোরণের ঝুঁকিতে পড়বে উড়োজাহাজগুলো।

‘ফুয়েল ট্যাংকের ভেতরে থাকা ত্রুটিপূর্ণ ইগনিশন সোর্স এই সমস্যার জন্য দায়ী। এফএএ অবিলম্বে বোয়িং কর্তৃপক্ষকে ৭৭৭ সিরিজের সবগুলো বিমান পরীক্ষার নির্দেশ দিচ্ছে,’ বৃহস্পতিবারের বিবৃতিতে বলেছে এফএএ।

প্রসঙ্গত, ১৯১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটল শহরে প্রতিষ্ঠিত বোয়িং কোম্পানি বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বিমান প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান। পরে কোম্পানির সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যের আর্লিংটনে স্থানান্তর করা হয়।

কোম্পানির বয়স ১০০ বছর পেরিয়ে গেলেও যুক্তরাষ্ট্র এবং বিশ্বজুড়ে এখনও দাপটের সঙ্গে চলছে বোয়িংয়ের বিমানগুলো। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ দুই বিমান পরিষেবা সংস্থা আমেরিকান এয়ারলাইন্স এবং ইউনাইটেড এয়ার‌লাইন্সের পুরো ফ্লাইট অপারেশন পরিচালনা করে বোয়িংয়ের বিভিন্ন সিরিজের বিমান।

তবে ২০২১ সালে বোয়িংয়ের ৭৮৭ ড্রিমলাইনার সিরিজের বিমানগুলোতে গুরুতর যান্ত্রিক ত্রুটির অভিযোগ ওঠে। অভিযোগের তদন্ত ও যাচাই শেষে ওই বছরই ড্রিমলাইনার সিরিজের বিমান তৈরি স্থগিত রাখতে বোয়িং কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয় এফএএ। সেই সঙ্গে এই সিরিজের সবগুলো বিমান গ্রাউন্ডেড করে যথাযথ পরীক্ষা ও ত্রুটি সারানোর পরামর্শও দেয় মার্কিন বিমান পরিষেবা নিয়ন্ত্রণক সংস্থা।

২০২৩ সালের শেষ দিকে বোয়িংয়ের ৭৭৭ সিরিজের বিমানগুলোর বিরুদ্ধেও যান্ত্রিক ত্রুটির অভিযোগ ওঠার পর জানুয়ারি থেকে তদন্ত শুরু করে এফএএ। তার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে বৃহস্পতিবার।

এএফএএ’র এই বিবৃতির কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া এখনও জানায়নি বোয়িং কর্তৃপক্ষ।

;

জর্জিয়ার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞার হুমকি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিতর্কিত ‘ফরেইন এজেন্ট’ বিলের জন্য জর্জিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক রাখায় বিষয়ে পুনর্বিবেচনার পাশাপাশি দেশটির বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা জানিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বিতর্কিত ওই বিলটির বিরুদ্ধে জর্জিয়ায় ব্যাপক আকারে বিক্ষোভ হচ্ছে। 

সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেন অ্যান্টনি বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বলেন, ভিসা নিষেধাজ্ঞা জর্জিয়ার গণতন্ত্র দুর্বলের জন্য দায়ী ব্যক্তি ও তাদের পরিবারের সদস্যের ওপর আরোপ করা হবে। 

ব্লিঙ্কেন আরও বলেন, দেশটির সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক বজায় রাখতেই গণতন্ত্রের পক্ষে কাজ করে যাব। যদি কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান জর্জিয়ার গণতন্ত্রকে দুর্বল এবং বাধাগ্রস্ত করে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধেও ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। 

ব্লিঙ্কেন বলেন, নতুন আইন পাসের ফলে জর্জিয়ার নাগরিকদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা আরও ক্ষুণ্ণ হবে এবং দেশটির মিডিয়া প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজের সুযোগ হারাবে। 

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা প্রত্যাশা করছি দেশটির নেতারা বিতর্কিত এই বিলটির বিষয়ে পুনর্বিবেচনা করবেন এবং জাতির প্রত্যাশা ও ইউরো আটলান্টিক দেশগুলোর মতামতকে গুরুত্ব দিবে। তাহলেই আমরা জর্জিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করব। এছাড়া তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়ার বিষয়টিও পুনর্বিবেচনা করা হবে।

গত সপ্তাহে দেশটির ক্ষমতাসীন দল জর্জিয়ান ড্রিম পার্টি বিতর্কিত ওই বিলটি পাস করে। এটি পাসের পরই দেশটির পার্লামেন্ট ভবনের বাইরে এর বিরোধীতা করে হাজার হাজার বিক্ষোভকারী বিক্ষোভ করছেন। তাদের হটাতে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে পুলিশ।

;

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির দাবি জার্মানির বিরোধী দলের



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনকে একে একে স্বীকৃতি দিচ্ছে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ। এবার দেশটিকে স্বীকৃতির দাবি জানিয়েছে জার্মানির বিরোধী দল। বৃহস্পতিবার (২৩ মে) আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জার্মানির উগ্র বামপন্থি বিরোধী দল দ্য লেফট (ডাই লিঙ্কে) সরকারে কাছে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতির দাবি জানিয়েছে। বৃহস্পতিবার দলটি এ দাবি জানায়।

পাবলিক ব্রডকাস্টার এমডিআরকে পররাষ্ট্র নীতিবিষয়ক মুখপাত্র গ্রেগর গিসি বলেন, ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য এ পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। কেননা কেবল ফিলিস্তিন রাষ্ট্রই হামাস ও অন্যান্য উগ্রবাদী দলকে মোকাবিলা করতে পারে। এ সময় তিনি সংসদে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতির জন্য একটি প্রস্তাব উত্থাপনের কথাও জানান।

গ্রেগর গিসি বলেন, ইসরায়েলের চেয়ে হামাস ও অন্যান্য সংগঠনের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিন কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে পারে। ইসরায়েল কেবল সামরিকভাবে এটি করতে পারে। কিন্তু ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ অভ্যন্তরীণ কাঠামো দিয়ে এর মোকাবিলা করতে পারে।

এ আইনপ্রণেতা জোর দিয়ে বলেন, হলোকাস্টের কারণে ফিলিস্তিনের স্বীকৃতির পক্ষে কথা বলার ব্যাপারে জার্মানিতে বিশেষ বিধিনিষেধ আছে।

তিনি বলেন, এমন অনেক দেশ আছে যারা ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের ট্রেন মিস করা উচিত নয়। এ বিষয়ে আমাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে আসা উচিত।

তিনি আরও বলেন, ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্যই এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। আর তা কেবল ফিলিস্তিনিদের নয়, ইসরায়েলকেও নিরাপত্তা দেবে।

এর আগে আন্তার্জাতিক বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির ঘোষণা দিয়েছে ইউরোপের তিন দেশ নরওয়ে, স্পেন ও আয়ারল্যান্ড। গত বুধবার (২২ মে) একযোগে এ ঘোষণা দেন দেশ তিনটির প্রধানমন্ত্রীরা। তারা বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির প্রয়োজনে ফিলিস্তিনকে একটি রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেবেন তারা। একমাত্র স্বীকৃতিই এই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠা করবে।

বুধবার সংবাদ সম্মেলনে নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী জোনাস গহর স্টোর বলেন, একটি দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানই সর্বোত্তম পথ। ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি না থাকলে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি আসতে পারে না। নরওয়ে আগামী ২৮ মে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে বলেও ঘোষণা দেন জোনাস গহর স্টোর।

নরওয়ের ঘোষণার পরপরই, আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাইমন হ্যারিসও এক সংবাদ সম্মেলনে ফিলিস্তিন স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, আয়ারল্যান্ডও ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেবে।

;

ভিয়েতনামে আবাসিক ভবনে আগুন লেগে নিহত ১৪



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ে একটি জনবহুল আবাসিক ভবনে অগ্নিকাণ্ডে ১৪ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও ৩ জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৪ মে) সকালে এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

দেশটির জননিরাপত্তা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ভিয়েতনামের রাজধানীতে একটি সরু গলিতে পাঁচতলা ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সাতজনকে উদ্ধার করতে পেরেছে ফায়ার ফাইটার কর্মীরা। 

মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, কী কারণে ওই ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে সে সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি। এছাড়া যারা নিহত হয়েছে তাদের পরিচয়ও শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। গত বছরের সেপ্টেম্বরে রাজধানী হ্যানয়কে একটি আবাসিক ভবনে অগ্নিকাণ্ডে ৫৬ জনের মৃত্যু হয়। ওই ঘটনায় শিশুসহ আরও ৩৭ জন আহত হয়। 

;