শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে শীর্ষে অস্ট্রেলিয়া



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
ব্যাটসম্যানদের পর বোলারদের দাপট। অনায়াসে জয়ের বন্দরে অস্ট্রেলিয়া

ব্যাটসম্যানদের পর বোলারদের দাপট। অনায়াসে জয়ের বন্দরে অস্ট্রেলিয়া

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বকাপে আগের দুই ম্যাচে বৃষ্টির বদন‌্যতায় দল পেয়েছিল পয়েন্ট। কিন্তু খেলা মাঠে গড়াতেই শ্রীলঙ্কাকে চেনা গেল। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাত্তাই পেলো না তারা। লঙ্কানদের অনায়াসে হারিয়ে অজিরা বুঝিয়ে দিয়েছে শিরোপা ধরে রাখতেই তারা এসেছে ইংল্যান্ডে।

শনিবার লন্ডনের কেনিংটন ওভালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৮৭ রানের বড় জয় তুলে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া।

টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে রান পাহাড়ে চড়ে বসে অজিরা। তারা ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে করে ৩৩৪ রান। অ্যারন ফিঞ্চের ব্যাট থেকে আসে ১৫৩। জবাব দিতে নেমে শ্রীলঙ্কা ৪৫.৫ ওভারে অলআউট হয়ে করে ২৪৭ রান।

তারই পথ ধরে পাঁচ ম্যাচে চার জয় আর এক হারে ৮ পয়েন্ট অর্জন করেছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া। পয়েন্ট তালিকার র্শীষে আছে তারাই। আফগান ও ক্যারিবিয়ানদের হারিয়ে তারা ধরাশায়ী হয় ভারতের কাছে। এরপর পাকিস্তানকে হারিয়ে জয়ের ছন্দে ফেরে অজিরা।

অন্যদিকে পাঁচ ম্যাচে এক জয় দুই হার ও দুটি পরিত্যক্ত ম্যাচে শ্রীলঙ্কা তুলেছে ৪ পয়েন্ট। নিউজিল্যান্ডের কাছে হারের পর জয় পায় আফগানদের বিপক্ষে।  বৃষ্টির কারণে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের বিপক্ষে তাদের ম্যাচ মাঠে না গড়ায় দুটি পয়েন্ট এমনিতেই পেয়ে যায় লঙ্কানরা। এবার অজিদের কাছে হেরে সেমি-ফাইনালে ওঠার পথটা কঠিন হয়ে গেল দিমুথ করুনারত্নেদের।

রান পাহাড়ের সামনে জবাব দিতে নেমে লাগসই জবাবটাই দিতে শুরু করেছিল শ্রীলঙ্কা। দুই ওপেনার দিমুথ করুনারত্নে ও কুসল পেরেরা দাপটে খেলতে শুরু করেন। মনে হচ্ছিল উত্তেজনাকর সমাপ্তির দেখা মিলবে লড়াইয়ে। দুজন প্রথম উইকেট জুটিতেই জমা করেন ১১৫ রান।

কুসল পেরেরা তুলেন মাত্র ৩৬ বলে ৫২ রান। এরপর আক্ষেপ নিয়ে ফেরেন করুনারত্নে। মাত্র ৩ রানের জন্য সেঞ্চুরি পেলেন না লঙ্কান অধিনায়ক। তিনি ফিরতেই কোনঠাসা হয়ে পড়ে উপমহাদেশের দলটি। এরপর অজি বোলারদের তোপে বালির বাধের মতো ভেঙে পড়ে তাদের ব্যাটিং লাইন আপ।

মিচেল স্টার্ক ঝড় তুলে ৫৫ রানে নেন ৪ উইকেট। কেন রিচার্ডসনের শিকার ৪৭ রানে ৩ উইকেট। দুটি উইকেট নেন প্যাট কামিন্স।

ওভালে টস হেরে শুরুতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালোই করেছিল অস্ট্রেলিয়া। তবে দলীয় ৮০ রানে ফেরেন আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান ডেভিড ওয়ার্নার (২৬)। এরপর অবশ্য উসমান খাজা দ্রুত ফেরেন সাজঘরে। এরপরই ফিঞ্চ ও স্টিভেন স্মিথের ব্যাট নিরাপদে এগিয়ে যায় অজিরা।

৫৩ বলে হাফসেঞ্চুরি তুলে নেন ফিঞ্চ। আর ক্যারিয়ারের ১৪ নম্বর সেঞ্চুরি তুলে নেন ৯৭ বলে। ১২৮ বলে দেড়শ। স্মিথের সঙ্গে ১৭৩ রানের জুটি গড়ে ইসরু উদানার শিকার অজি ক্যাপ্টেন। এবারের আসরে এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ ইনিংস খেলা জেসন রয়ের ১৫৩ স্পর্শ করে আউট তিনি। খেলেন মাত্র ১৩২ বল। ইনিংসে ছিলে পাঁচ ছক্কা ও ১৫ চার। 

এরপর লাসিথ মালিঙ্গা ফেরান স্মিথকে। তার ব্যাট থেকে আসে ৫৯ বলে ৭৩ রান। ২৫ বলে অপরাজিত ৪৬ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। তবে ম্যাচসেরা অ্যারন ফিঞ্চই!

সংক্ষিপ্ত স্কোর-

অস্ট্রেলিয়া: ৫০ ওভারে ৩৩৪/৭ (ওয়ার্নার ২৬, ফিঞ্চ ১৫৩, খাজা ১০, স্মিথ ৭৩, ম্যাক্সওয়েল ৪৬*, মার্শ ৩, কেয়ারি ৪, কামিন্স ০, স্টার্ক ৫*; মালিঙ্গা ১/৬১, উদানা ২/৫৭, ডি সিলভা ২/৪০)
শ্রীলঙ্কা: ৪৫.৫ ওভারে ২৪৭/১০ (করুনারত্নে ৯৭, কুসল পেরেরা ৫২, থিরিমান্নে ১৬, মেন্ডিস ৩০, ম্যাথুস ৯, সিরিবর্দনা ৩, থিসারা ৭, ডি সিলভা ১৬*, উদানা ৮, মালিঙ্গা ১, প্রদিপ ০; স্টার্ক ৪/৫৫, কামিন্স ২/৩৮, বেহরেনডর্ফ ১/৫৯, রিচার্ডসন ৩/৪৭)
ফল: অস্ট্রেলিয়া ৮৭ রানে জয়ী
ম্যাচসেরা: অ্যারন ফিঞ্চ

   

হায়দরাবাদকে গুঁড়িয়ে আইপিএল চ্যাম্পিয়ন কলকাতা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফাইনাল বুঝি এভাবেই জিততে হয়! কলকাতা নাইট রাইডার্স তা করে দেখাল বটে। টুর্নামেন্টের অন্যতম সেরা ব্যাটিং লাইন আপ নিয়ে ফাইনালে আসা সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে গুঁড়িয়েই দিল রীতিমতো। ১১৩ রানে অলআউট করে তাদের ডোবাল আইপিএল ফাইনালের ইতিহাসে সর্বনিম্ন রানে গুটিয়ে যাওয়ার গ্লানিতে। এরপর ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে সে রান তাড়া করে ফেলল মোটে ৬৩ বল খেলে, ৮ উইকেট হাতে রেখে। আর তাতেই এক দশক পর আবারও আইপিএলের শিরোপা যাচ্ছে কলকাতায়। আইপিএলের চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স।

এবারের আইপিএলে যেখানেই অধিনায়ক কামিন্স টস জিতেছেন, প্রায় সব দিনই নিয়েছেন ব্যাট করার সিদ্ধান্ত। নেবেনই বা না কেন? দলের ওপেনিং জুটিতে যখন থাকবে ট্র্যাভিস হেড আর অভিষেক শর্মার মতো দুজন, তখন পাওয়ারপ্লেতে সাঁড়াশি আক্রমণ চালিয়ে প্রতিপক্ষের টুঁটি চেপে যে কোনো অধিনায়কই চাইবেন।

তবে এমন চাওয়া যে সব দিন কাজে দেয় না, তার প্রমাণটা তো হায়দরাবাদ পেয়েছিল কোয়ালিফায়ারেই! এই কলকাতার বিপক্ষেই শুরুতে ব্যাট করে ধসে পড়েছিল দলটার ব্যাটিং লাইন আপ। সেই ভুলটা ফাইনালেও হলো। এবার আরও বড় পরিসরে। 

ইনিংসের প্রথম ওভারেই মিচেল স্টার্কের নিখুঁত এক ডেলিভারি স্টাম্প উপড়ে দেয় অভিষেক শর্মার। সে বলটা যেন আঘাত হানল গিয়ে সোজা হায়দরাবাদের আত্মবিশ্বাসেও। পরের ওভারে বৈভব অরোরা তুলে নিলেন ট্র্যাভিস হেডের উইকেট। ৬ রান তুলতে দুই ওপেনারকে খুইয়ে বসে হায়দরাবাদ। গোটা আইপিএল জুড়ে যে দলটা পাওয়ারপ্লেতে ভয়ের দোকান সাজিয়ে বসেছে সব দলের জন্য, সেই দলটা কি-না আইপিএল ফাইনালে পাওয়ারপ্লেতে তুলতে পারল মোটে ৪০, তাও ৩ উইকেট খরচায়!

সে ধাক্কাটা থেকে আর বেরোনো হয়নি হায়দরাবাদের। এইডেন মার্করাম, হাইনরিখ ক্লাসেনরা মিডল অর্ডারে ছিলেন বলে একটা আশার প্রদীপ জ্বলছিল হায়দরাবাদের। তবে নারাইন, রাসেলদের তোপের সামনে সে প্রদীপ নিভতে সময় নেয়নি। ৭৭ রানে ৭ উইকেট খুইয়ে এক পর্যায়ে তো দুই অঙ্কে শেষ হয়ে যাওয়ার শঙ্কাই তৈরি হয়েছিল দলটার।

শেষমেশ সে শঙ্কা থেকে দলটাকে উদ্ধার করেন অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। তবে সে ২৪ রানের ইনিংস দলকে তিন অঙ্কে নিয়ে যায় বটে, কিন্তু আইপিএল ফাইনালে সর্বনিম্ন রানের রেকর্ড গড়া থেকে হায়দরাবাদকে উদ্ধার করতে পারেনি। ১১৩ রানে অলআউট হয়ে নতুন নজির গড়ে আইপিএল ২০১৬ এর চ্যাম্পিয়নরা। 

ম্যাচ তো কার্যত ওখানেই শেষ! তবু প্যাট কামিন্স একটা আশা জাগিয়েছিলেন সুনীল নারাইনকে দ্রুত ফিরিয়ে। তবে সে আশাটাও উবে যেতে সময় নেয়নি। কলকাতা বিষয়টা সামলে নেয় ভেঙ্কটেশ আইয়ার আর ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজের ব্যাটে। তাদের ৯১ রানের জুটি ম্যাচের বাকি অনিশ্চয়তাটুকুও শেষ করে দেয়। দলীয় ১০২ রানে যখন গুরবাজ ফিরলেন, তখন জয়ের বন্দরটা থেকে হাতছোঁয়া দূরত্বে কলকাতা। অধিনায়ক শ্রেয়াস আইয়ার নেমে শুধু দলের জাহাজটাকে টেনে নিয়ে গেছেন জয়ের বন্দরে। তাতে ৮ উইকেটে ম্যাচটা জিতে ১০ বছর পর আবারও চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে মাতে কলকাতা।

;

ফাইনালের মঞ্চে নিষ্প্রভ হায়দরাবাদ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্কোরবোর্ডে একটা সময় সানরাইজার্স হায়দরাবাদের রান দেখাচ্ছিল ৭৭/৭, ফাইনালের মতো বড় ম্যাচে যা একদমই কাম্য নয়। সেখানে থেকে নির্ধারিত ওভার শেষ হওয়ার আগেই সবকটি উইকেট হারিয়ে প্যাট কামিন্সদের দলীয় সংগ্রহ দাঁড়ায় ১১৩ রানে।

ম্যাচে যেন একক আধিপত্য দেখিয়েছে কলকাতার ফাস্ট বোলাররা। প্রথম আঘাতটা করেন অজি গতিদানব মিচেল স্টার্ক। তাকে নিয়ে হওয়া সমালোচনার যোগ্য জবাব তিনি দিয়ে দেখালেন বিগত তিন ম্যাচে, সঙ্গে আজ ফাইনালের বড় মঞ্চেও।

হারশিত রানা ও আন্দ্রে রাসেলও ছিলেন দারুণ ছন্দে, স্টার্কের মতো তারাও তুলে নিয়েছেন দুটি করে উইকেট।

অপরদিকে ব্যাট হাতে নিষ্প্রভ ছিলেন হায়দরাবাদের ব্যাটাররা। যে ব্যাটাররা পুরো আইপিএল জুড়েই চালিয়েছেন তাণ্ডব, গড়েছেন একাধিক রেকর্ড, তারাই আজ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চে এসে যেন খেই হারিয়ে ফেললেন। রানের খাতা ঠিকমতো খোলার আগেই একে একে সাজঘরে ফেরত গেছেন সবাই।

নিজেদের তৃতীয় আইপিএল শিরোপা তুলে ধরতে কলকাতা নাইট রাইডার্সের প্রয়োজন মাত্র ১১৪ রান। এই ছোট পুঁজি নিয়ে লড়াই কতক্ষণ জমিয়ে রাখতে পারে হায়দরাবাদ সেটাই এখন দেখার অপেক্ষা।

সংক্ষিপ্ত স্কোর (১ম ইনিংস)

হায়দরাবাদঃ ১১৩/১০ (১৮.৩ ওভার); কামিন্স ২৪, মারক্রাম ২০; রাসেল ৩-১৯, স্টার্ক ২-১৪।

;

কলকাতার বোলারদের তোপের মুখে হায়দরাবাদ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে যেন বড়সড় ধাক্কা খেল হায়দরাবাদ। পাওয়ার-প্লের ছয় ওভার শেষে ৩ উইকেট হারিয়ে তাদের সংগ্রহ ৪০ রান।

প্রথম ওভারের শেষ বলে মিচেল স্টার্কের দুর্দান্ত এক সুইং ডেলিভারিতে বোল্ড হন অভিষেক শর্মা দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে অরোরার আউটসুইং খেলতে ব্যর্থ হন ট্র্যাভিস হেড, ব্যাটের কোণায় লেগে উইকেটরক্ষকের তালুবন্দি হয় বল। রানের খাতা খোলার আগেই আউট হন হেড।

দলের হাল ধরতে উইকেটে অবস্থান করেন এইডেন মারক্রাম এবং রাহুল ত্রিপাঠি। চতুর্থ ওভারের দ্বিতীয় বলে আবারও স্টার্কের শিকার হন রাহুল। ২১ রানে টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারকে হারিয়ে বিপাকে পড়ে হায়দরাবাদ।

পাওয়ার-প্লে শেষে হায়দরাবাদের স্কোরবোর্ডে লেখা হয় ৪০ রান। উইকেটে আছেন এইডেন মারক্রাম ও নীতিশ কুমার।

;

ফাইনাল টসে জিতে ব্যাটিংয়ে হায়দরাবাদ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলের ১৭ তম আসরের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। যেখানে টসে জিতে শুরুতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে হায়দরাবাদ।

আইপিএলের এবারের আসরে ফাইনাল ম্যাচের আগে দুইবার মুখোমুখি হয়েছে কলকাতা-হায়দরাবাদ। যেখানে দুই ম্যাচেই জয়ের হাসি হেসেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। সবশেষ আইপিএলের কোয়ালিফায়ার ম্যাচে পাত্তাই পায়নি হায়দরাবাদ, ৮ উইকেটের বিশাল জয় তুলে নিয়েছিল শ্রেয়াস আইয়ারের দল। এর আগে গ্রুপ পর্বের ম্যাচে ৪ রানের জয় পেয়েছিল তারা।

আজ ফাইনাল ম্যাচে এককভাবে ফেভারিট বলা যাচ্ছে না কাউকেই। কারণ দুই দলই চলতি আইপিএলে দেখিয়েছে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স। বিশেষ করে ব্যাট হাতে বিধ্বংসী ছিল দু'দলের ক্রিকেটাররাই।

২০১৪ সালের পর কলকাতার আর শিরোপা জেতা হয়নি। এবার সেই আক্ষেপ ভুলিয়ে দিতে চান শ্রেয়াস। অপরদিকে প্রথমবারের মতো নেতৃত্ব পেয়েই দলকে ফাইনালে তুলেছেন কামিন্স। শিরোপা তার হাতে উঠলে অধিনায়ক হিসেবে নতুন এক উচ্চতাতেই উঠবেন তিনি।

কলকাতা একাদশ: সুনীল নারাইন, রহমানুল্লাহ গুরবাজ (উইকেটরক্ষক), শ্রেয়াস আইয়ার (অধিনায়ক), ভেঙ্কটেশ আইয়ার, রিংকু সিং, আন্দ্রে রাসেল, রমনদীপ সিং, মিচেল স্টার্ক, বৈভব অরোরা, হর্ষিত রানা, বরুণ চক্রবর্তী।

হায়দরাবাদ একাদশ: ট্র্যাভিস হেড, অভিষেক শর্মা, রাহুল ত্রিপাঠি, এইডেন মার্করাম, নীতিশ কুমার, হেনরিখ ক্লাসেন (উইকেটরক্ষক), শাহবাজ আহমেদ, প্যাট কামিন্স (অধিনায়ক), ভুবনেশ্বর কুমার, জয়দেব উনাদকাট, টি নটরাজন।

;