হৃদয়ের কাছে প্রতিটি ইনিংসই সমান গুরুত্বপূর্ণ



বার্তা২৪ স্পোর্টস
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তাওহিদ হৃদয়ের শুরুটা হয়েছে বেশ ভালো। পরিসংখ্যান, ইম্প্যাক্ট, ম্যাচ জেতানো পারফর্ম্যান্স সব মিলিয়ে হৃদয় যেন উড়ছিলেনই রীতিমতো। তবে সেই উড়তে থাকা হৃদয়কে বাস্তবতার তেঁতো স্বাদ পেয়েছেন এশিয়া কাপে। ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো এক অঙ্কে বিদায় নেওয়া, রান না পাওয়া ভুগিয়েছে তাকে।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এশিয়া কাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ২০, আফগানিস্তানের বিপক্ষে ডু অর ডাই ম্যাচে ০ এবং পাকিস্তানের বিপক্ষে সুপার ফোরের ম্যাচে মাত্র ২ রান। সব মিলিয়ে তিন ইনিংসে মাত্র ২২ রান। অথচ হৃদয় এশিয়া কাপ শুরু করেছিলেন এর দ্বিগুণের বেশি রানের গড় নিয়ে। তাতেই মনে হচ্ছিল, বিশ্বকাপের ঠিক আগে বুঝি অফফর্ম পেয়ে বসল তাকে!

তবে সে শঙ্কাটা বেশিক্ষণ টিকতে দেননি বগুড়ার এই ক্রিকেটার। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দলের ব্যাটিং বিপর্যয়ে খেললেন ৯৭ বলে ৮২ রানের লড়াকু ইনিংস।
তিন ইনিংসে রান পাননি তিনি। তবে সেটা হৃদয়ের আত্মবিশ্বাসকে টলাতে পারেনি। সেটা তার কথাতেই স্পষ্ট। ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের আগে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন এই মিডল অর্ডার ব্যাটার।

সেখানে তিনি বলেন, ‘আপস অ্যান্ড ডাউনস যেটা বলছেন বা সবাই যেটা বলছে প্রত্যেকটা প্লেয়ার প্রত্যেকটা ম্যাচে ভালো খেলে না এটাই স্বাভাবিক। আর একটা দুইটা তিনটা ম্যাচ রান করি নি দেখেই যে আমি অফ ফর্মে চলে গেলাম, জিনিসটা এমনও না। আমার মনে হয় এখানে একটু বোঝার ভুল আছে। কিন্তু আমার টিম থেকে এবং কোচদের থেকে শুরু করে প্লেয়ারদের ভেতর থেকে কারও এই রকম হয়নি যে এই রকম অবস্থায় আছি। আমি মনে করি এখানে না, প্রত্যেকটা আন্তর্জাতিক ম্যাচ- বড় আসর হোক, ছোট আসর হোক প্রত্যেকটা আন্তর্জাতিক ম্যাচই খুব গুরুত্বপূর্ণ, প্রত্যেকটা প্লেয়ারের জন্য। হতে পারে এশিয়া কাপ বা হয়তো বিশ্বকাপ না আমি মনে করি প্রত্যেকটা ম্যাচই প্রত্যেকটা প্লেয়ারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সব সময় ট্রাই করি যে, অ্যাজ অ্যা প্লেয়ার আমার টিমকে কন্ট্রিবিউট করার।’

তবে এশিয়া কাপ কিংবা অন্যান্য ছোট দলগুলোর বিপক্ষে সিরিজ, এসবকে এভাবে আলাদা করতে রাজি নন তাওহিদ। তার কাছে সমান গুরুত্বপূর্ণ পাচ্ছে প্রতিটা বল, প্রতিটা ম্যাচ, প্রতিটা সিরিজ। কোনো ইনিংসকেও ছোট করে দেখতে নারাজ তিনি।

 

তিনি বলেন, ‘হয়তো বা এখানে একটু আরও ভালো অপনেন্ট মোকাবেলা করলাম। আমার কাছে যেটা মনে হয়, অনেক এক্সপেরিয়েন্স বোলার ফেস করেছি। বোলিংটা দেখেছি। অনেক সময় পরিবেশ আলাদা থাকে। কিন্তু আমার কাছে মনে হয়, অ্যাজ এ প্লেয়ার হিসেবে আমি যেটা ফিল করি প্রত্যেকটা দিন, প্রত্যেকটা ম্যাচ, প্রত্যেকটা বল আমার কাছে একই মনে হয়। কোথায় বড় টুর্নামেন্ট বা কোথায় ছোট টিম বা অপনেন্টে কে আছে আমি আসলে এইসব দেখি না। আমি সব সময় ট্রাই করি যেন বলটা দেখি, বলটা দেখে খেলার ট্রাই করি। যে কোনো পরিবেশ এটা ওয়ার্ল্ড কাপও হতে পারে, এশিয়া কাপও হতে পারে, একটা ছোট টিমের সঙ্গে সিরিজ। আমি আসলে এইভাবে রেডি থাকি আসলে।’

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একাই লড়েছেন কিন্তু দলের পক্ষে ফলাফল আসেনি। যেটা স্বাভাবিকভাবেই হতাশ করেছে এই তরুণকে। যার কারণে নিজের এমন দুর্দান্ত ইনিংসকেও বাড়তি গুরুত্ব দিতে পারছেন না। আছে ইনিংস শেষ করে আসতে না পারার আক্ষেপও।

তার ভাষ্য, ‘অবশ্যই হতাশার। আমার ৮২ রান আমার কাছে মনে হয় কোনো কাজের না। যদি টিমটা জিততো সেক্ষেত্রে তখন নিজের ক্ষেত্রে একটা স্যাটিসফেকশন কাজ করত। তো আশা করি যে, নেক্সট টাইম এই রকম কোনো অপরচুনিটি আসে ট্রাই করবো যেনো এখন থেকে ম্যাচটা শেষ করে আসা যায়।’

   

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য তিন ভেন্যুর নাম প্রস্তাব করেছে পাকিস্তান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২৫ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য তিনটি ভেন্যু ঠিক করে আইসিসিকে চিঠি দিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। লাহোর, করাচি এবং রাওয়ালপিণ্ডির মাঠে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সব ম্যাচ আয়োজন করতে চায় তারা। এছাড়া মধ্য-ফেব্রুয়ারিকে টুর্নামেন্টের সম্ভাব্য উইন্ডো ধরে একটা সময়সূচিও আইসিসির কাছে জমা দিয়েছে পাকিস্তান।

২০১৭ সালে সবশেষ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ইংল্যান্ডে। সেবার শিরোপা জয় করেছিল পাকিস্তান। সেটাই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির শেষ আসর হওয়ার কথা ছিল। তবে ২০২২ সালে আইসিসি আবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয়। ২০২৫ সালে স্বাগতিক হিসেবে পাকিস্তানকে বেছে নেয় আইসিসি।

সম্প্রতি আইসিসির একটি প্রতিনিধিদল চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রস্তুতি পরিদর্শনের জন্য পাকিস্তান সফর করে। তারপরই ভেন্যু এবং সূচি তৈরি করে আইসিসিকে পাঠিয়েছে পিসিবি।

আট দলের এই টুর্নামেন্টের ব্যপ্তি হতে পারে দুই সপ্তাহ। পাকিস্তান সূচি এবং ভেন্যু চূড়ান্ত করে প্রস্তাব পাঠানোর পর এখন আইসিসির বিভিন্ন দল সেটা পর্যালোচনা করবে। তারপর অংশগ্রহণকারী সব দেশের বোর্ড এবং সম্প্রচারকদের সঙ্গেও বিষয়টি নিয়ে আলাপ করবে আইসিসি। এরপরই চূড়ান্ত সূচি প্রকাশ করা হয়।

সূচি এবং ভেন্যুর নাম প্রস্তাবের বিষয়টি নিশ্চিত করে পিসিবি সভাপতি মহসিন নাকভি বলেন, ‘চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে পাকিস্তানে অনুষ্ঠিতব্য ম্যাচের সূচি আইসিসিকে পাঠানো হয়েছে। আইসিসির নিরাপত্তা দল পাকিস্তানে এসেছিল, তাদের সঙ্গে আমাদের ভালো বৈঠক হয়েছে। আমরা পাকিস্তানে সুন্দ্র একটা টুর্নামেন্ট আয়োজনে সচেষ্ট।’

যদিও চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ম্যাচ খেলতে পাকিস্তানে যাওয়ার ব্যাপারে অনীহা রয়েছে ভারতের। বিষয়টি নিয়ে সামনের দিনগুলোতে নাটকীয় পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। তবে পাকিস্তান আপাতত সেদিকে মনোযোগ না দিয়ে টুর্নামেন্ট আয়োজনে নিজেদের সর্বোচ্চভাবে প্রস্তুত করছে।

;

ভারতীয় স্পিনারদের দুষলেন মুরালিধরন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলের চলতি আসরে প্রায় প্রতি ম্যাচেই পাইকারি দরে রান তুলছে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে আগে যেখানে ২০০ রান হতো কালেভদ্রে, সেখানে এবারের আইপিএলে বেশিরভাগ ম্যাচেই রান উঠেছে ২০০ এর অধিক। আবার সে রান তাড়া করে জয়ও পেয়েছে দলগুলো।

ক্রিকেট খেলাটা সাম্প্রতিক সময়ে যেন শুধু ব্যাটিং নির্ভর হয়ে গেছে, এমনটাই বলছেন অনেক ক্রিকেট বিশ্লেষক ও দর্শকরা। বোলারদের অসহায়ত্ব প্রকাশ পাচ্ছে প্রতি ম্যাচেই। তবে এই বিষয়ে মুখ খুলে কিছুটা ভিন্ন মত প্রকাশ করলেন লঙ্কান কিংবদন্তি স্পিনার মুত্তিয়া মুরালিধরন। বর্তমানে তিনি সানরাইজার্স হায়দরাবাদের স্পিন বোলিং কোচ হিসেবে আছেন, তার দলই এবার আইপিএল ইতিহাসে দলীয় সর্বোচ্চ ২৮৭ রানের রেকর্ড গড়েছে।

চলতি আইপিএলে এমন রান-বন্যার জন্য মূলত স্পিনারদেরই দোষ দিচ্ছেন মুরালিধরন। তার মতে, এবারের আইপিএলে রান বেশি হচ্ছে কারণ, স্পিনাররা বল ঘোরাতে পারছেন না। কিংবদন্তি এই স্পিনার নিজেও দীর্ঘদিন ব্যাটারদের নিজের স্পিন ঘূর্ণিতে নাস্তানাবুদ করেছেন। আইপিএলে ৬৬ ম্যাচে ৬৩ উইকেট শিকার করেছেন তিনি।

বরাবরের মতোই ভারতের পিচ স্পিনসহায়ক হয়ে থাকে। তবে এবারের আসরে দেখা যাচ্ছে ফ্ল্যাট উইকেট। যার ফলে রান হচ্ছে প্রচুর। এরকম পিচে স্পিনারদের দাপট নেই বললেই চলে। নেই পর্যাপ্ত টার্নও। তার ওপর স্পিনাররাও যেন বল ঘোরানোর সর্বোচ্চ চেষ্টাটা করছেন না।

তিনি বলেছেন, ‘ভারতে এ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে বেশির ভাগ স্পিনারই বল ঘোরানোর চেষ্টা করছে না। আমার কাছে বল ঘোরানোটাই প্রধান মাপকাঠি। ওরা কিছুটা জোরে বল করছে, কিন্তু ঘোরাচ্ছে না। বল সুইং করাতে দেখা যাচ্ছে না।‘

স্পিনারদের ঘাটতি নিয়ে মুরালিধরন আরও বলেন, ‘স্পিনাররা যদি বল ঘোরাত বা সুইং করতে পারত, তাহলে ব্যাটারদের মস্তিষ্ক আগে থেকেই এটা জানতে পারত না। আমার মনে হয়, এ কারণেই স্পিনারদের বল ঘোরানো শিখতে হবে। যদি ওরা এটা করতে পারে, তাহলে আরও ভালো করার সুযোগ থাকবে।‘

;

বিশ্বকাপের জন্য কিউইদের দল ঘোষণা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরে জুনে পর্দা উঠছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসরের। এবারই প্রথমবার ২০ দল নিয়ে আইসিসির সবচেয়ে বড় টুর্নামেন্ট হতে যাচ্ছে এটি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং যুক্তরাষ্ট্রের মাঠে অনুষ্ঠিত হবে সবকটি ম্যাচ।

টুর্নামেন্টটি শুরু হতে এখনও সময় বাকি এক মাসের মতো। সবার আগে আজ (সোমবার) সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে দল ঘোষণা করল নিউজিল্যান্ড। ১৫ সদস্যের এই দলে প্রায় সবাই ছিলেন ২০২২ বিশ্বকাপেও। প্রথমবারের মতো মাত্র দুইজন কিউইয়ের জায়গা হয়েছে দলে, তারা হলেন রাচিন রবীন্দ্র ও ম্যাট হেনরি।

১৫ সদস্যের কিউইদের এই দলটি অভিজ্ঞতায় ভরপুর। অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসনে এবারের আসর মিলিয়ে নিজের ষষ্ঠ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলবেন। তবে এই ক্ষেত্রে তার চেয়েও অভিজ্ঞ টিম সাউদি, কারণ তিনি খেলবেন নিজের সপ্তম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ।

দল নিয়ে বেশ সন্তুষ্ট কিউইদের কোচ গ্যারি স্টেড। বিশ্বকাপ ভাবনায় তিনি বলেন, ‘আশা করছি ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠগুলো বেশ বৈচিত্র্যময় পরিস্থিতির তৈরি করবে। সেসব অবস্থার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার মতো উপযুক্ত দল আমরা পেয়েছি।‘

নিউজিল্যান্ডের বিশ্বকাপ দল: কেন উইলিয়ামসন (অধিনায়ক), ফিন অ্যালেন, ট্রেন্ট বোল্ট, মাইকেল ব্রেসওয়েল, মার্ক চ্যাপম্যান, ডেভন কনওয়ে, লকি ফার্গুসন, ম্যাট হেনরি, ড্যারিল মিচেল, জিমি নিশাম, গ্লেন ফিলিপস, রাচিন রবীন্দ্র, মিচেল সান্টনার, ইশ সোধি, টিম সাউদি।

ট্রাভেলিং রিজার্ভ: বেন সিয়ার্স।

;

শিরোপার দাবিদার ম্যানচেস্টার সিটি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে শিরোপার দৌড়ে একে অপরকে টেক্কা দিয়েই যাচ্ছে আর্সেনাল, ম্যানচেস্টার সিটি ও লিভারপুল। শীর্ষের এই তিন দলের যেকোনো এক দল তুলে ধরবে চলতি মৌসুমের লিগ শিরোপা। তবে পয়েন্ট টেবিলের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় এগিয়ে আছে ম্যানচেস্টার সিটি ও আর্সেনাল।

গতরাতে টটেনহামকে তাদেরই মাঠে যেয়ে হারিয়েছে আর্সেনাল। ঠিক তার পরের ম্যাচেই নটিংহাম ফরেস্টকে তাদের ঘরের মাঠে ২-০ গোলের হারিয়ে দিয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি। এই রাত শেষে ৮০ পয়েন্টের সঙ্গে শীর্ষস্থান নিজেদের দখলেই রাখল আর্সেনাল, এক ম্যাচ কম খেলে ৭৯ পয়েন্টের সঙ্গে দুইয়ে আছে সিটি।

এদিন ম্যাচের শুরু থেকেই স্বাগতিকদের চেপে ধরে রাখতে থাকে পেপ গার্দিওলার শিষ্যরা। ফলাফল আসে ৩২তম মিনিটে। কেভিন ডি ব্রুইনার অ্যাসিস্ট থেকে নটিংহামের জালে বল জড়ান জোস্কো গাভার্ডিওল। এগিয়ে থেকেই প্রথমার্ধ শেষ করে সিটি।

বিরতির পর কয়েকবার আক্রমণের সুযোগ তৈরি করলেও সমতায় ফিরতে ব্যর্থ হয় স্বাগতিকরা। উল্টো ৭১তম মিনিটে দলের হয়ে ব্যবধান বাড়ান আর্লিং হালান্ড। এবারের গোলেও নিজের ভূমিকা বেশ ভালোমতই পালন করেছেন বেলজিয়ান মিডফিল্ডার ডি ব্রুইনা। পরে কোনো দলই আর কোনো গোলের দেখা না পাওয়ায় সহজ জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে ম্যান সিটি।

এই জয়ের পর লিভারপুলকে টপকে পয়েন্ট তালিকায় আবারও দুইয়ে উঠে এলো গার্দিওলার দল। আর্সেনালের থেকে মাত্র ১ পয়েন্ট পিছিয়ে থাকলেও ম্যান সিটি ম্যাচও খেলেছে আর্সেনালের থেকে একটি কম। সেই হিসেবে শিরোপার দৌড়ে এগিয়ে আছে তারা। কারণ পরের তিন ম্যাচেই জয় পেলে আর্সেনালের পয়েন্ট গিয়ে দাঁড়াবে ৮৯ তে। অপরদিকে নিজেদের বাকি চারটি ম্যাচেই জয় তুলে নিলে ম্যানচেস্টার সিটির পয়েন্ট হবে ৯১।

;