বিএনপি ও খালেদাকে নিয়ে যা বললেন নাসিম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা: কামরুল হাসান নাসিম যিনি নিজেকে বিএনপি পুনর্গঠনের উদ্যোক্তা হিসেবে দাবি করে আসছেন। কখনো দল পুনর্গঠনের ডাক, কখনো সাংবাদিক সম্মেলন, আবার কখনো বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি দিয়ে আলোচিত সমালোচিত হয়েছেন তিনি।

সম্প্রতি দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি নিয়ে তিনি যে কথা বলেছেন তা নতুন আলোচনা সমালোচনা তৈরি হবে।

নাসিম মনে করেন বিএনপি আর জিয়াউর রহমানের আদর্শের পথে নেই। এমনকি জাতীয়তাবাদী চিন্তা চেতনার বাইরে চলে গেছে। বিএনপি এখন জামায়াতবাদী চেতনা লালন করছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

একদিকে তিনি বিএনপিকে জাতীয়তাবাদী চেতনার উপর দাঁড়িয়ে পুনর্গঠনের কথা বলছেন, অন্যদিকে দলের চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে তার অপরাধ স্বীকার করার কথাও বলছেন।

সেই সঙ্গে তিনি খালেদা জিয়াকে নতি স্বীকার করে বলতে বলেন, ‘আমি (খালেদা জিয়া) দল ও দেশের জন্য নেতৃত্ব দেয়ার মত চরিত্র কখনই ছিলাম না। আমার পুত্র তারেক রহমান ওর বাবার মত হতে পারেনি। আমি জামায়াতের সাথে রাজনীতি করাটাকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করলাম।’

নাসিম মনে করেন, এই স্বীকারোক্তির মাধ্যমে বিএনপি জাতীয়তাবাদী চেতনায় ফিরে যাবে এবং দলের নেতাকর্মীরা উজ্জীবিত হবে। জিয়ার আদর্শ বাস্তবায়নে সকলে এক হয়ে কাজ করবে।

খালেদা জিয়ার মুক্তি প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগকে উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, দলের পক্ষ থেকে আমি বর্তমান সরকারকে বলবো, আপনারা খালেদা জিয়াকে মুক্তির দেওয়ার চিন্তা-ভাবনা করুন। কারণ, ফাঁকা মাঠে গোল দেয়ার আমাদের কোন উদ্দেশ্য নেই। আবার তৃতীয় অগণতান্ত্রিক শক্তিকে প্রত্যাশা করি না। সব ভুলে একজন অযোগ্য নেত্রী ও দুষ্টু মা খালেদা জিয়াকে মুক্ত দিন। কারণ, দল পুনর্গঠনে অতিসত্বর তাঁকে আমাদের দরকার।

নিজেকে একজন ওষুধওয়ালা দাবি করে নাসিম বলেন, বিএনপি'র পাঁচটি অসুখ রয়েছে। এ রোগগুলো যতদিন দল থেকে দূর করা না হবে, ততদিন জিয়ার আদর্শ বাস্তবায়ন হবে না। অসুখগুলো হলো- দলটি জাতীয়তাবাদী চেতনা থেকে জামায়াতবাদী হয়ে পড়েছে, নাশকতাকে রাজনীতির হাতিয়ার করে নিয়েছে, বিদেশি শক্তির ওপর অতিমাত্রায় নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে, জনস্বার্থ সংরক্ষণে রাজনীতি করতে পারছে না এবং দল পরিচালনায় জিয়া ও তারেক রহমান ব্যর্থ। অথচ তারা এই সমস্যাগুলো সমাধানে কোন উদ্যোগ নিচ্ছে না।

তিনি মনে করেন, এই মুহূর্তে বিএনপি আওয়ামী লিগের সঙ্গে রাজনৈতিক লড়াই করার সক্ষমতা নেই। তাই আমি (নাসিম) চেষ্টা করছি বিএনপি'র সর্বস্তরের নেতৃবৃন্দকে এটা বোঝাতে যে, আপাতত দল পুনর্গঠন করতে বছর চারেক সময় লাগবে।
আগামী চার বছরে দল পুনর্গঠন করে ২০২২ সালে শুরু হবে লড়াই। কেননা এই মুহূর্তে জনস্বার্থ-সংশ্লিষ্ট ইস্যুগুলোতে আমরা কোনো ভূমিকা রাখতে পারেনি। এমনকি আগামীতে ক্ষমতায় গেলে আমি জনগণের জন্য কি করব তার কোন সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ নিয়ে আমাদের কাছে। আমাদের উচিত হবে একদিকে দলকে পুনর্গঠন করা এবং দলের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা যে আমিরা দেশের জন্য কি কাজ করবো।

বিএনপি‘র পুনর্গঠন প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, জিয়াউর রহমানকে সামনে রেখে রাজনীতি করতে হবে। ত্রিশ বছরের অধিক সময় ধরে খালেদা জিয়াই দলের ঐক্যের প্রতীক। তাকে রেখেই পুনর্গঠন করতে হবে। তবে রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে দেয়া যাবে না। তাছাড়া সজ্জন চরিত্রের দুই একজন মির্জা ফখরুলের মতো নেতাদের নিয়ে বিএনপি পুনর্গঠন করতে হবে। গণতান্ত্রিক উপায়ে নির্বাচনের মাধ্যমে শীর্ষ নেতৃত্ব নির্বাচিত করে ঢেলে সাজাতে হবে।

কামরুল হাসান নাসিম এও বলেন যে, দল পুনর্গঠনের পর জনগণের প্রতি আমাদের আহ্বান থাকবে 'তোমরা আমাদের নির্বাচিত করো'। পুনর্গঠিত বিএনপি মুক্তিযুদ্ধকে ধারণ করে শহীদ জিয়াকে নিয়ে গর্ব করবে, বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা বলবে। জামায়াতকে নিয়ে রাজনীতি করবে না। এতে করে দলের ভেতরে যেমন শৃঙ্খলা ফিরে আসবে তেমনইভাবে দলের বাইরে যারা জাতীয়তাবাদী চেতনায় বিশ্বাসী ড. কামাল, বি. চৌধুরী, মাহমুদুর রহমান মান্নাসহ অনেকেই আমাদের সেই লড়াইয়ে শামিল হবে। এমনকি, বিএনপির জন্য শেখ হাসিনাও উদার হবেন।

   

'বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভয়াবহ। সামনে এই সংকট আরো প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। 

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রংপুর সার্কিট হাউজে এসে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে এসব কথা বলেন তিনি।

সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে জিএম কাদের বলেন, সামনে অর্থনৈতিক সংকটের কারণে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে। দেশের রিজার্ভ এখন ১০ বিলিয়নের নিচে নেমে এসেছে, যা এ যাবৎ কালের সর্বনিম্ন। এখন বলা হয় ৩ মাসের আমাদানি করার মতো অর্থ থাকলেই নাকি যথেষ্ট। কিন্তু আমরা যতটুকু জানি আমদানি ব্যয় আগের তুলনায় অনেক কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এখন ৭/৮ মিলিয়নের জায়গায় ৪/৫ মিলিয়নে নেমে এসেছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অনেক বড় বড় কথা বলেন, তাকে আমি রেসপেক্ট করি। কিন্তু তিনি যেসব কথা বলছেন এটা জনগণ আর বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ আগে জনগণকে ধারণ করলেও এখন তারা জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। আগে আওয়ামী লীগ একটা গাছের মতো ছিলো জনগণ যেখানে বিশ্রাম নিতো এখন সেটা পরগাছা হয়ে গেছে। তারা দেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

এর আগে দুপুরে জিএম কাদের ঢাকা থেকে বিমানযোগে সৈয়দপুর বিমান বন্দরে আসেন। সেখান থেকে সরাসরি রংপুর সার্কিট হাউজে এসে পৌঁছালে জেলা প্রশাসক মোবাস্বের হাসান, পুলিশ সুপার ফেরদৌস আলম চৌধুরী, মহানগর জাপার সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসির, জেলা সভাপতি আলাউদ্দিন মিয়াসহ প্রশাসনের ও পার্টির নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।

;

দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত: চুন্নু



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ও জাতীয় পার্টি (জাপা) মহাসচিব মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, দীর্ঘ সময় রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা হ্রাস পেয়েছে। দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত।

শনিবার (১৮ মে) জাপার বনানী কার্যালয়ে জাতীয় পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় এ মন্তব্য করেন।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি’র ওপর মানুষ আস্থা রাখতে পারছে না। কারণ, আন্দোলন সংগ্রামে বিএনপি সফল হতে পারছে না। এই দুটি দলের বিকল্প হিসেবে সাধারণ মানুষ জাতীয় পার্টিকে বেছে নিতে চায়। আগামী দিনে জাতীয় পার্টির উজ্জল ভবিষ্যত আছে। তাই, জাতীয় পার্টিকে আরো শক্তিশালী করতে হবে।

পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক ডাঃ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান আকাশের সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন সদস্য সচিব ডাঃ রাকিব। পেশাজীবী পরিষদের লেহাজ উদ্দিন, সাংবাদিক নিশাত শাহরিয়ার, অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম, মোঃ নুরুজ্জামান, সোয়াইব ইফতেখার, ডাঃ মোঃ আজীজ বক্তব্য রাখেন।

উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মোঃ খলিলুর রহমান খলিল, ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ সেলিম, যুগ্ম দফতর সম্পাদক সমরেশ মন্ডল মানিক, কেন্দ্রীয় সদস্য শেখ মোঃ আবু ওয়াহাব।

;

সরকার বয়কটে ইসরায়েল-ভারতের পণ্য বয়কট হবে: আলাল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ‘ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য’ মন্তব‌্য করে বিএনপি'র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মুয়াজ্জিন হোসেন আলাল বলেছেন, এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েল ও ভারতের পণ্যকে বয়কট করা হবে। তাই, এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

শনিবার (১৮ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘বাংলাদেশ সিভিল রাইটস সোসাইটি’-এর উদ্যোগে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে এক নাগরিক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আলাল বলেন, ‘দ্য হিন্দুস্থান টাইমস’-এ একটি খবর দেখলাম, ভারত থেকে ইসরায়েলকে দেওয়া অস্ত্র বহর ইউরোপের একটি দেশ স্পেন তাদের বন্দরে রাখার অনুমতি দেয়নি। তারা ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছে সেই জাহাজকে।

একই সঙ্গে ইউরোপের অন্যান্য দেশকেও স্পেন বলেছে, ইসরায়েলকে সমরাস্ত্র দেওয়া বন্ধ করতে হবে এবং তারা নিজেরাও বন্ধ করেছে। অথচ আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ যেখানে লাখ লাখ মানুষ রক্ত দিয়ে একটি মানচিত্র অর্জন করেছে, সেখানে ইসরায়েলের থাবা প্রায় বসেছে। তা না হলে রাতের বেলায় গোপনে ইসরায়েল সংস্থার বিমান কীভা‌বে অবতরণ করে! ভারত থেকে ইসরায়েলকে অস্ত্র পাঠানো হচ্ছে, সমর্থন করা হচ্ছে। স্পেনের মতো একটি দেশ এর প্রতিবাদ করেছে। কিন্তু আমরা প্রতিবাদ করছি না!

তিনি বলেন, ভারত এত বড় আমাদের প্রতিবেশী একটি রাষ্ট্র অথচ ধীরে ধীরে বাংলাদেশের জনগণের মন থেকে তারা উঠে গেছে। ফেলানি তো কোনো মাদকের সঙ্গে জড়িত ছিল না অথচ তার লাশ কাঁটাতারে ঝুলেছে। তাকে কেন কাঁটাতারে ঝুলতে হয়েছিল! প্রতিদিন ‘গরু পাচারকারী’ আখ্যা দিয়ে অসংখ্য মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে, যেটা বিশ্বের অন্যান্য দেশের সীমান্তে হয় কি না আমাদের জানা নেই, একই অবস্থা আজ ইসরায়েল করছে ফিলিস্তিনিদের ওপর!

যুবদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, মিয়ানমারের গণহত্যার বিপক্ষে আমাদের পক্ষে গাম্বিয়ার মতো দেশ আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারে, তাহলে আমরা কেন আজ ফিলিস্তিনের পক্ষে আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারবো না! আজ এ সরকার ভারতকে তোষামোদ করে নিজে ক্ষমতায় থাকার জন্য বিশ্বের সব মানবতাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিচ্ছে। সুতরাং, আমরা মনে করি, ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য হচ্ছে, বাংলাদেশের বর্তমান সরকার। এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েলকে পূর্ণ বয়কট করা হবে; ভারতীয় পণ্যকেও বয়কট করা হবে। এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

এ সময় সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

;

সরকারের ধারাবাহিকতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা একটা কথা কেউ বলি না, আজকের বাংলাদেশের এতো উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি কেন? সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতার কারণে। এর কারণেই বাংলাদেশের এত উন্নয়ন ও অর্জন সম্ভব হয়েছে। এই কারণে বিশ্বের বিস্ময়ে রূপান্তরিত হতে পেরেছে বাংলাদেশ।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অতি আপনজন এই দেশের জনগণ। হতাশা কবলিত বাংলাদেশে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন।

 সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

;