বিএনপিতে ‘অদৃশ্য বলয়’, দ্বিধায় তৃণমূল



মুজাহিদুল ইসলাম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলে (বিএনপি) একাধিক ‘অদৃশ্য বলয়’ সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ তৃণমূল নেতাকর্মীদের। কারণ দলটির কোনো কর্মসূচিতে এখন শীর্ষ নেতাদের একসাথে দেখা যায় না। ফলে দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়েছেন তৃণমূলের নেতাকর্মীরাও। বিএনপি টুকরো টুকরো হয়ে যাচ্ছে বলেও মনে করছেন মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, কেন্দ্রের নির্দেশনা না থাকায় নেতারা খেয়াল খুশি মতো চলছেন। দল পুনর্গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও নেতৃত্বে বিভক্তির ছাপ স্পষ্ট হয়ে উঠছে। বিশেষ করে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন একটি বলয়ে এবং গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, মির্জা আব্বাস ও আব্দুল মঈন খান অপর একটি বলয়ের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।

আর নানামুখী চাপে আছেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। আলোচনা সভা- মানববন্ধনে নেই আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও নজরুল ইসলাম খান। কোরামের বাইরে আছেন লে. জে. মাহবুবুর রহমান ও রফিকুল ইসলাম মিয়া সহ বাকিরা।

জানা যায়, গত নির্বাচনের পর দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠক হলেও পরবর্তীতে আর কোনো বৈঠকের বিষয়ে একমত হতে পারেননি কেন্দ্রীয় নেতারা। পরবর্তীতে ব্যর্থতার জন্য দোষারোপের রাজনীতি শুরু হয় নেতাদের মধ্যে।

নেতাকর্মীদের অভিযোগ, কেন্দ্রের কোনো কর্মসূচিতে এখন আর গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, মির্জা আব্বাস সহ প্রভাবশালীদের একসাথে দেখা যায় না। রুহুল কবির রিজভী চলেন নিজের মতো। এক সময়ের মাঠ কাঁপানো ছাত্র নেতারাও আছেন আড়ালে। তারেক জিয়ার একেক সিদ্ধান্তে বিরক্ত দলের সর্বোচ্চ ফোরাম। খালেদার মুক্তিতে তারেক জিয়া আসলে কী চান সেটা মির্জা ফখরুলদের কাছে স্পষ্ট নয়। ফলে কর্মসূচি দেওয়ার ক্ষমতা কার হাতে- সেটা জানতে চায় তৃণমূল।

দলীয় সূত্রে জানা যায়, মূলত কেন্দ্রের নির্দেশনা না থাকা, নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন না করা, খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে ব্যর্থ হওয়া, তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনার সব দরজা বন্ধ হওয়া, নির্বাচনের ব্যর্থতা, কূটনৈতিক ব্যর্থতা, আন্দোলনেরব্যর্থতা ইত্যাদি পর্যালোচনা করে ব্যর্থতার দায় কেউ নিতে চান না। সবাই একে অপরকে দুষছেন। ফলে দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরামেও বিভক্তি দেখা দিয়েছে। আর এই বিভক্তি ছড়িয়ে পড়েছে তৃণমূলে।

এই বিভক্তি স্পষ্ট হয় জাতীয় নির্বাচনের পর। ভোট কারচুপির বিরুদ্ধে নির্বাচনি ট্রাইব্যুনালে মামলা করার নির্দেশনা থাকলেও তা মানেননি কেউই। আর গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার নির্দেশনা থাকলেও অনেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অংশ নেন। এরপর দুই শতাধিক নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করে বিএনপি।

এ বিষয়ে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘দলীয় নির্দেশনা অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। তবে দলের মধ্যে সমন্বয়হীনতাও রয়েছে।’

বিএনপির অর্থ যোগানদাতা হিসেবে পরিচিত এক ব্যবসায়ী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘গত ১০থেকে ১১ বছর ধরে দলকে আর্থিক সহায়তা করে আসছি, এখন ব্যবসা বন্ধের পথে। টিকে থাকতে ক্ষমতাসীনদের সাথে মিশে থাকতে হচ্ছে। দলের নেতাদের ভুল সিদ্ধান্তে আমরা সর্বস্বান্ত। নিজের পরিচয় টুকুও দিতে পারি না। এমনকি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকেও রাজনৈতিক পরিচয় মুছে ফেলতে হচ্ছে।’

প্রসঙ্গত, একাদশ সংসদ নির্বাচনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট আটটি আসন পায়। পরবর্তীতে জোটগতভাবে শপথ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু সেই নির্দেশনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে শপথ নিয়েছেন গণফোরামের প্রার্থী সুলতান মোহাম্মদ মনসুর। আর শপথ নেওয়ার আশায় আছেন গণফোরামের আরেক বিজয়ী প্রার্থী মোকাব্বির।

এদিকে, রাজনৈতিক সমঝোতার মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে বিএনপির নির্বাচিত প্রার্থীরা শপথ নিতে পারেন- এমন আলোচনাও শুরু হয়েছে। অবশ্য বিএনপির আইনজীবীরা জানিয়েছেন, আইনি প্রক্রিয়ায় খালেদা জিয়ার মুক্তি সম্ভব নয়। যেহেতু তাকে রাজনৈতিক মামলায় শাস্তি দেওয়া হয়েছে তাই এটা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে হবে।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়ে এখন সমঝোতার প্রশ্ন আসছে। কিন্তু সমঝোতা তখন হয়, যখন শক্তি সমান সমান থাকে। শক্তি ভারসাম্যহীন হলে কিছুই হয় না।’

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে সবকিছুই করতে হবে। তাই সেটা আইনি বা রাজনৈতিক যেটাই হোক।’ খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়ে সরকারের সাথে সমঝোতা চান কিনা- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সমঝোতার প্রশ্ন আসছে কেন?দেশে কি আইন কানুন নেই?’

   

'বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভয়াবহ। সামনে এই সংকট আরো প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। 

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রংপুর সার্কিট হাউজে এসে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে এসব কথা বলেন তিনি।

সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে জিএম কাদের বলেন, সামনে অর্থনৈতিক সংকটের কারণে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে। দেশের রিজার্ভ এখন ১০ বিলিয়নের নিচে নেমে এসেছে, যা এ যাবৎ কালের সর্বনিম্ন। এখন বলা হয় ৩ মাসের আমাদানি করার মতো অর্থ থাকলেই নাকি যথেষ্ট। কিন্তু আমরা যতটুকু জানি আমদানি ব্যয় আগের তুলনায় অনেক কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এখন ৭/৮ মিলিয়নের জায়গায় ৪/৫ মিলিয়নে নেমে এসেছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অনেক বড় বড় কথা বলেন, তাকে আমি রেসপেক্ট করি। কিন্তু তিনি যেসব কথা বলছেন এটা জনগণ আর বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ আগে জনগণকে ধারণ করলেও এখন তারা জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। আগে আওয়ামী লীগ একটা গাছের মতো ছিলো জনগণ যেখানে বিশ্রাম নিতো এখন সেটা পরগাছা হয়ে গেছে। তারা দেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

এর আগে দুপুরে জিএম কাদের ঢাকা থেকে বিমানযোগে সৈয়দপুর বিমান বন্দরে আসেন। সেখান থেকে সরাসরি রংপুর সার্কিট হাউজে এসে পৌঁছালে জেলা প্রশাসক মোবাস্বের হাসান, পুলিশ সুপার ফেরদৌস আলম চৌধুরী, মহানগর জাপার সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসির, জেলা সভাপতি আলাউদ্দিন মিয়াসহ প্রশাসনের ও পার্টির নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।

;

দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত: চুন্নু



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ও জাতীয় পার্টি (জাপা) মহাসচিব মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, দীর্ঘ সময় রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা হ্রাস পেয়েছে। দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত।

শনিবার (১৮ মে) জাপার বনানী কার্যালয়ে জাতীয় পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় এ মন্তব্য করেন।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি’র ওপর মানুষ আস্থা রাখতে পারছে না। কারণ, আন্দোলন সংগ্রামে বিএনপি সফল হতে পারছে না। এই দুটি দলের বিকল্প হিসেবে সাধারণ মানুষ জাতীয় পার্টিকে বেছে নিতে চায়। আগামী দিনে জাতীয় পার্টির উজ্জল ভবিষ্যত আছে। তাই, জাতীয় পার্টিকে আরো শক্তিশালী করতে হবে।

পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক ডাঃ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান আকাশের সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন সদস্য সচিব ডাঃ রাকিব। পেশাজীবী পরিষদের লেহাজ উদ্দিন, সাংবাদিক নিশাত শাহরিয়ার, অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম, মোঃ নুরুজ্জামান, সোয়াইব ইফতেখার, ডাঃ মোঃ আজীজ বক্তব্য রাখেন।

উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মোঃ খলিলুর রহমান খলিল, ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ সেলিম, যুগ্ম দফতর সম্পাদক সমরেশ মন্ডল মানিক, কেন্দ্রীয় সদস্য শেখ মোঃ আবু ওয়াহাব।

;

সরকার বয়কটে ইসরায়েল-ভারতের পণ্য বয়কট হবে: আলাল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ‘ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য’ মন্তব‌্য করে বিএনপি'র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মুয়াজ্জিন হোসেন আলাল বলেছেন, এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েল ও ভারতের পণ্যকে বয়কট করা হবে। তাই, এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

শনিবার (১৮ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘বাংলাদেশ সিভিল রাইটস সোসাইটি’-এর উদ্যোগে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে এক নাগরিক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আলাল বলেন, ‘দ্য হিন্দুস্থান টাইমস’-এ একটি খবর দেখলাম, ভারত থেকে ইসরায়েলকে দেওয়া অস্ত্র বহর ইউরোপের একটি দেশ স্পেন তাদের বন্দরে রাখার অনুমতি দেয়নি। তারা ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছে সেই জাহাজকে।

একই সঙ্গে ইউরোপের অন্যান্য দেশকেও স্পেন বলেছে, ইসরায়েলকে সমরাস্ত্র দেওয়া বন্ধ করতে হবে এবং তারা নিজেরাও বন্ধ করেছে। অথচ আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ যেখানে লাখ লাখ মানুষ রক্ত দিয়ে একটি মানচিত্র অর্জন করেছে, সেখানে ইসরায়েলের থাবা প্রায় বসেছে। তা না হলে রাতের বেলায় গোপনে ইসরায়েল সংস্থার বিমান কীভা‌বে অবতরণ করে! ভারত থেকে ইসরায়েলকে অস্ত্র পাঠানো হচ্ছে, সমর্থন করা হচ্ছে। স্পেনের মতো একটি দেশ এর প্রতিবাদ করেছে। কিন্তু আমরা প্রতিবাদ করছি না!

তিনি বলেন, ভারত এত বড় আমাদের প্রতিবেশী একটি রাষ্ট্র অথচ ধীরে ধীরে বাংলাদেশের জনগণের মন থেকে তারা উঠে গেছে। ফেলানি তো কোনো মাদকের সঙ্গে জড়িত ছিল না অথচ তার লাশ কাঁটাতারে ঝুলেছে। তাকে কেন কাঁটাতারে ঝুলতে হয়েছিল! প্রতিদিন ‘গরু পাচারকারী’ আখ্যা দিয়ে অসংখ্য মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে, যেটা বিশ্বের অন্যান্য দেশের সীমান্তে হয় কি না আমাদের জানা নেই, একই অবস্থা আজ ইসরায়েল করছে ফিলিস্তিনিদের ওপর!

যুবদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, মিয়ানমারের গণহত্যার বিপক্ষে আমাদের পক্ষে গাম্বিয়ার মতো দেশ আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারে, তাহলে আমরা কেন আজ ফিলিস্তিনের পক্ষে আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারবো না! আজ এ সরকার ভারতকে তোষামোদ করে নিজে ক্ষমতায় থাকার জন্য বিশ্বের সব মানবতাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিচ্ছে। সুতরাং, আমরা মনে করি, ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য হচ্ছে, বাংলাদেশের বর্তমান সরকার। এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েলকে পূর্ণ বয়কট করা হবে; ভারতীয় পণ্যকেও বয়কট করা হবে। এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

এ সময় সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

;

সরকারের ধারাবাহিকতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা একটা কথা কেউ বলি না, আজকের বাংলাদেশের এতো উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি কেন? সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতার কারণে। এর কারণেই বাংলাদেশের এত উন্নয়ন ও অর্জন সম্ভব হয়েছে। এই কারণে বিশ্বের বিস্ময়ে রূপান্তরিত হতে পেরেছে বাংলাদেশ।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অতি আপনজন এই দেশের জনগণ। হতাশা কবলিত বাংলাদেশে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন।

 সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

;