৮৭ উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করলো আ.লীগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনের জন্য ৮৭ জন চেয়ারম্যানপ্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ।

শনিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) রাজধানী ধানমন্ডিস্থ আওয়সমী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এ ঘোষণা করেন।

প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনের চেয়ারম্যান পদের প্রার্থিতা চূড়ান্ত করতে শুক্রবার স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সভা অনুষ্ঠিত। সেখানে ১২ জেলার ৮৭ উপজেলার চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত করে দলটি।

তবে এ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর নাম দলীয় ভাবে ঘোষণা না করে উন্মুক্ত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলের মনোনয়ন বোর্ড বলেও জানান তিনি।

সভায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মনোনীত উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীদের চূড়ান্ত নামের তালিকা: (প্রথম ধাপ)

রংপুর বিভাগ

জেলা : পঞ্চগড়

পঞ্চগড় সদর উপজেলা, চেয়ারম্যান  মোঃ আমিরুল ইসলাম, তেঁতুলিয়া চেয়ারম্যান কাজী মাহামুদুর রহমান,  দেবীগঞ্জ চেয়ারম্যান মোঃ হাসনাৎ জামান চৌধুরী (জর্জ), বোদা চেয়ারম্যান মোঃ ফারুক আলম, আটোয়ারি চেয়ারম্যান মোঃ তৌহিদুল ইসলাম

জেলা : নীলফামারী

নীলফামারী সদর চেয়ারম্যান  শাহিদ মাহমুদ, ডোমার চেয়ারম্যান তোফায়েল আহমেদ, ডিমলা চেয়ারম্যান মোঃ তবিবুল ইসলাম (বীর মুক্তিযোদ্ধা), সৈয়দপুর চেয়ারম্যান মোঃ মোখছেদুল মোমিন, কিশোরগঞ্জ চেয়ারম্যান মোঃ জাকির হোসেন বাবুল,  জলঢাকা চেয়ারম্যান মোঃ আনছার আলী (মিন্টু)

জেলা : লালমনিরহাট

লালমনিরহাট সদর চেয়ারম্যান    মোঃ নজরুল হক পটোয়ারী ভোলা, পাটগ্রাম চেয়ারম্যান   মোঃ রুহুল আমিন বাবুল, হাতীবান্ধা চেয়ারম্যান মোঃ লিয়াকত হোসেন, আদিতমারী চেয়ারম্যান মোঃ রফিকুল আলম, কালীগঞ্জ চেয়ারম্যান, মাহবুবুজ্জামান আহমেদ

জেলা : কুড়িগ্রাম

নাগেশ্বরী চেয়ারম্যান মোস্তফা জামান  , উলিপুর   চেয়ারম্যান মোঃ গোলাম হোসেন মন্টু , চিলমারী চেয়ারম্যান শওকত আলী সরকার, রৌমারী চেয়ারম্যান      মোঃ মজিবুর রহমান  ,  ভুরুঙ্গামারী চেয়ারম্যান মোঃ নুরুন্নবী চৌধুরী , রাজারহাট          চেয়ারম্যান আবু নুর মোঃ আক্তারুজ্জামান, ফুলবাড়ী চেয়ারম্যান মোঃ আতাউর রহমান, রাজিবপুর চেয়ারম্যান মোঃ শফিউল আলম, কুড়িগ্রাম সদর চেয়ারম্যান          আমান উদ্দিন আহমেদ

রাজশাহী বিভাগ

জেলা : জয়পুরহাট

জয়পুরহাট সদর চেয়ারম্যান এস এম সোলায়মান আলী, পাঁচবিবি চেয়ারম্যান মোঃ মনিরুল শহিদ মণ্ডল, আক্কেলপুর চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুস সালাম আকন্দ, কালাই চেয়ারম্যান মোঃ মিনফুজুর রহমান, ক্ষেতলাল চেয়ারম্যান মোঃ মোস্তাকিম মণ্ডল।

জেলা : রাজশাহী

পবা চেয়ারম্যান মোঃ মুনসুর রহমান , তানোর চেয়ারম্যান মোঃ লুৎফর হায়দার রশীদ, পুঠিয়া চেয়ারম্যান মোঃ জি এম হিরা বাচ্চু, দূর্গাপুর চেয়ারম্যান মোঃ নজরুল ইসলাম,  বাঘা  চেয়ারম্যান মোঃ লায়েব উদ্দীন,  গোদাগাড়ী চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম,  চারঘাট চেয়ারম্যান মোঃ ফকরুল ইসলাম, মোহনপুর চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুস সালাম, বাগমারা চেয়ারম্যান অনিল কুমার সরকার।

জেলা : নাটোর

নাটোর সদর চেয়ারম্যান মোঃ শরিফুল ইসলাম রমজান, গুরুদাসপুর চেয়ারম্যান মোঃ জাহিদুল ইসলাম,  বাগাতিপাড়া চেয়ারম্যান মোঃ সেকেন্দার রহমান, সিংড়া চেয়ারম্যান মোঃ শফিকুল ইসলাম, বড়াইগ্রাম চেয়ারম্যান মোঃ সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী, লালপুর চেয়ারম্যান মোঃ ইসাহাক আলী।

জেলা : সিরাজগঞ্জ

সিরাজগঞ্জ সদর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ রিয়াজ উদ্দিন, চৌহালী চেয়ারম্যান মোঃ ফারুক হোসেন,  কাজীপুর চেয়ারম্যান মোঃ খলিলুর রহমান সিরাজী, রায়গঞ্জ চেয়ারম্যান ইমরুল হোসেন তাং, উল্লাপাড়া চেয়ারম্যান মোঃ শফিকুল ইসলাম, শাহজাদপুর চেয়ারম্যান মোঃ আজাদ রহমান, বেলকুচি চেয়ারম্যান মোঃ আলী আকন্দ, তাড়াশ চেয়ারম্যান সঞ্জিত কুমার কর্মকার।

ময়মনসিংহ বিভাগ

জেলা : জামালপুর

জামালপুর সদর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবুল হোসেন, বকশীগঞ্জ চেয়ারম্যান এ,কে, এম সাইফুল ইসলাম, দেওয়ানগঞ্জ চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কালাম আজাদ, মেলান্দহ চেয়ারম্যান মোঃ কামরুজ্জামান, মাদারগঞ্জ চেয়ারম্যান, মোঃ ওবায়দুর রহমান বেলাল, সরিষাবাড়ী চেয়ারম্যান মোঃ গিয়াস উদ্দিন পাঠান, ইসলামপুর চেয়ারম্যান এস.এম. জামাল আব্দুন নাছের

জেলা : নেত্রকোণা

নেত্রকোণা সদর চেয়ারম্যান মোঃ তফসির উদ্দিন খান, খালিয়াজুরী চেয়ারম্যান, গোলাম কিবরিয়ার জব্বার, দূর্গাপুর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এমদাদুল হক খান, মোহনগঞ্জ চেয়ারম্যান মোঃ শহীদ ইকবাল, বারহাট্টা চেয়ারম্যান মোঃ গোলাম রসুল তালুকদার, কলমাকান্দা চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল খালেক, মদন চেয়ারম্যান মোঃ হাবিবুর রহমান, পূর্বধলা চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম সুজন, কেন্দুয়া চেয়ারম্যান মোঃ নুরুল ইসলাম।

সিলেট বিভাগ

জেলা : হবিগঞ্জ

হবিগঞ্জ সদর চেয়ারম্যান মোঃ মশিউর রহমান শামীম, নবীগঞ্জ চেয়ারম্যান মোঃ আলমগীর চৌধুরী, লাখাই চেয়ারম্যান মোঃ মুশফিউল আলম আজাদ, বাহুবল চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল হাই, মাধবপুর চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আতিকুর রহমান, চুনারুঘাট চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল কাদির লস্কর, আজমিরীগঞ্জ চেয়ারম্যান মোঃ মর্ত্তুজা হাসান, বানিয়াচং চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কাশেম চৌধুরী

জেলা : সুনামগঞ্জ

সুনামগঞ্জ সদর  চেয়ারম্যান মোঃ খায়রুল হুদা, জামালগঞ্জ চেয়ারম্যান মোঃ ইউসুফ আল আজাদ, শাল্লা চেয়ারম্যান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, বিশ্বম্ভরপুর চেয়ারম্যান মোঃ রফিকুল ইসলাম তালুকদার, ধর্মপাশা চেয়ারম্যান শামীম আহমেদ মুরাদ, ছাতক চেয়ারম্যান মোঃ ফজলুর রহমান, দোয়ারাবাজার চেয়ারম্যান আব্দুর রহিম,দিরাই চেয়ারম্যান প্রদীপ রায়, তাহিরপুর চেয়ারম্যান করুণা সিন্ধু চৌধুরী বাবলু, দক্ষিণ সুনামগঞ্জ চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কালাম

   

'বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভয়াবহ। সামনে এই সংকট আরো প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। 

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রংপুর সার্কিট হাউজে এসে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে এসব কথা বলেন তিনি।

সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে জিএম কাদের বলেন, সামনে অর্থনৈতিক সংকটের কারণে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে। দেশের রিজার্ভ এখন ১০ বিলিয়নের নিচে নেমে এসেছে, যা এ যাবৎ কালের সর্বনিম্ন। এখন বলা হয় ৩ মাসের আমাদানি করার মতো অর্থ থাকলেই নাকি যথেষ্ট। কিন্তু আমরা যতটুকু জানি আমদানি ব্যয় আগের তুলনায় অনেক কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এখন ৭/৮ মিলিয়নের জায়গায় ৪/৫ মিলিয়নে নেমে এসেছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অনেক বড় বড় কথা বলেন, তাকে আমি রেসপেক্ট করি। কিন্তু তিনি যেসব কথা বলছেন এটা জনগণ আর বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ আগে জনগণকে ধারণ করলেও এখন তারা জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। আগে আওয়ামী লীগ একটা গাছের মতো ছিলো জনগণ যেখানে বিশ্রাম নিতো এখন সেটা পরগাছা হয়ে গেছে। তারা দেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

এর আগে দুপুরে জিএম কাদের ঢাকা থেকে বিমানযোগে সৈয়দপুর বিমান বন্দরে আসেন। সেখান থেকে সরাসরি রংপুর সার্কিট হাউজে এসে পৌঁছালে জেলা প্রশাসক মোবাস্বের হাসান, পুলিশ সুপার ফেরদৌস আলম চৌধুরী, মহানগর জাপার সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসির, জেলা সভাপতি আলাউদ্দিন মিয়াসহ প্রশাসনের ও পার্টির নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।

;

দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত: চুন্নু



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ও জাতীয় পার্টি (জাপা) মহাসচিব মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, দীর্ঘ সময় রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা হ্রাস পেয়েছে। দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত।

শনিবার (১৮ মে) জাপার বনানী কার্যালয়ে জাতীয় পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় এ মন্তব্য করেন।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি’র ওপর মানুষ আস্থা রাখতে পারছে না। কারণ, আন্দোলন সংগ্রামে বিএনপি সফল হতে পারছে না। এই দুটি দলের বিকল্প হিসেবে সাধারণ মানুষ জাতীয় পার্টিকে বেছে নিতে চায়। আগামী দিনে জাতীয় পার্টির উজ্জল ভবিষ্যত আছে। তাই, জাতীয় পার্টিকে আরো শক্তিশালী করতে হবে।

পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক ডাঃ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান আকাশের সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন সদস্য সচিব ডাঃ রাকিব। পেশাজীবী পরিষদের লেহাজ উদ্দিন, সাংবাদিক নিশাত শাহরিয়ার, অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম, মোঃ নুরুজ্জামান, সোয়াইব ইফতেখার, ডাঃ মোঃ আজীজ বক্তব্য রাখেন।

উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মোঃ খলিলুর রহমান খলিল, ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ সেলিম, যুগ্ম দফতর সম্পাদক সমরেশ মন্ডল মানিক, কেন্দ্রীয় সদস্য শেখ মোঃ আবু ওয়াহাব।

;

সরকার বয়কটে ইসরায়েল-ভারতের পণ্য বয়কট হবে: আলাল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ‘ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য’ মন্তব‌্য করে বিএনপি'র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মুয়াজ্জিন হোসেন আলাল বলেছেন, এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েল ও ভারতের পণ্যকে বয়কট করা হবে। তাই, এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

শনিবার (১৮ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘বাংলাদেশ সিভিল রাইটস সোসাইটি’-এর উদ্যোগে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে এক নাগরিক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আলাল বলেন, ‘দ্য হিন্দুস্থান টাইমস’-এ একটি খবর দেখলাম, ভারত থেকে ইসরায়েলকে দেওয়া অস্ত্র বহর ইউরোপের একটি দেশ স্পেন তাদের বন্দরে রাখার অনুমতি দেয়নি। তারা ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছে সেই জাহাজকে।

একই সঙ্গে ইউরোপের অন্যান্য দেশকেও স্পেন বলেছে, ইসরায়েলকে সমরাস্ত্র দেওয়া বন্ধ করতে হবে এবং তারা নিজেরাও বন্ধ করেছে। অথচ আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ যেখানে লাখ লাখ মানুষ রক্ত দিয়ে একটি মানচিত্র অর্জন করেছে, সেখানে ইসরায়েলের থাবা প্রায় বসেছে। তা না হলে রাতের বেলায় গোপনে ইসরায়েল সংস্থার বিমান কীভা‌বে অবতরণ করে! ভারত থেকে ইসরায়েলকে অস্ত্র পাঠানো হচ্ছে, সমর্থন করা হচ্ছে। স্পেনের মতো একটি দেশ এর প্রতিবাদ করেছে। কিন্তু আমরা প্রতিবাদ করছি না!

তিনি বলেন, ভারত এত বড় আমাদের প্রতিবেশী একটি রাষ্ট্র অথচ ধীরে ধীরে বাংলাদেশের জনগণের মন থেকে তারা উঠে গেছে। ফেলানি তো কোনো মাদকের সঙ্গে জড়িত ছিল না অথচ তার লাশ কাঁটাতারে ঝুলেছে। তাকে কেন কাঁটাতারে ঝুলতে হয়েছিল! প্রতিদিন ‘গরু পাচারকারী’ আখ্যা দিয়ে অসংখ্য মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে, যেটা বিশ্বের অন্যান্য দেশের সীমান্তে হয় কি না আমাদের জানা নেই, একই অবস্থা আজ ইসরায়েল করছে ফিলিস্তিনিদের ওপর!

যুবদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, মিয়ানমারের গণহত্যার বিপক্ষে আমাদের পক্ষে গাম্বিয়ার মতো দেশ আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারে, তাহলে আমরা কেন আজ ফিলিস্তিনের পক্ষে আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারবো না! আজ এ সরকার ভারতকে তোষামোদ করে নিজে ক্ষমতায় থাকার জন্য বিশ্বের সব মানবতাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিচ্ছে। সুতরাং, আমরা মনে করি, ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য হচ্ছে, বাংলাদেশের বর্তমান সরকার। এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েলকে পূর্ণ বয়কট করা হবে; ভারতীয় পণ্যকেও বয়কট করা হবে। এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

এ সময় সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

;

সরকারের ধারাবাহিকতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা একটা কথা কেউ বলি না, আজকের বাংলাদেশের এতো উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি কেন? সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতার কারণে। এর কারণেই বাংলাদেশের এত উন্নয়ন ও অর্জন সম্ভব হয়েছে। এই কারণে বিশ্বের বিস্ময়ে রূপান্তরিত হতে পেরেছে বাংলাদেশ।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অতি আপনজন এই দেশের জনগণ। হতাশা কবলিত বাংলাদেশে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন।

 সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

;