আ.লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রির সংখ্যা নিয়ে ‘লুকোচুরি’



রেজা-উদ্-দৌলাহ প্রধান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নৌকার মনোনয়ন ফরম নেওয়ার সময় শেষ। টানা চারদিন উৎসবমুখর পরিবেশে ধানমন্ডির আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন নৌকার প্রার্থী হতে ইচ্ছুকরা। সারাদেশ থেকে আগত আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের ঢল নেমেছিল ধানমণ্ডির কার্যালয় মুখে। এদিকে মনোনয়ন ফরম বিক্রি হল, বিক্রি বাবদ কী পরিমাণ অর্থ আওয়ামী লীগের তহবিলে জমা হল তার সঠিক কোন তথ্য দিতে পারেনি সংশ্লিষ্ট নেতারা। ফরম বিক্রির সংখ্যা নিয়ে ‘লুকোচুরি’ দেখা গেছে দলীয় নেতাদের মাঝে। যা নিয়ে ইতোমধ্যে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠছে। তবে অনেকেই এ লুকোচুরিকে নির্বাচনের কৌশল হিসেবেও দেখছে।

গোপালগঞ্জ-৩ (টুঙ্গীপাড়া-কোটালীপাড়া) আসনে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার মনোননপত্র সংগ্রহ করার মধ্যদিয়ে শুক্রবার একাদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রি আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। প্রধানমন্ত্রীর পর, স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ করেন। আট বিভাগের আটটি বুথ থেকে একযোগে মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ করতে থাকেন সারাদেশ থেকে আগত প্রার্থীরা। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত প্রায় নিরবিচ্ছিন্নভাবে চলে মনোননয়ন ফরম বিক্রির কার্যক্রম।

গত চারদিনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের হিড়িক পড়ে যায় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে। কে চায় না মনোনয়ন? সাধারণ কর্মী থেকে রানিং মন্ত্রী/এমপি, ব্যবসায়ী থেকে সাবেক সরকারি কর্মকর্তা/আমলা, চলচ্চিত্র তারকা থেকে খেলোয়ার, সাংবাদিক থেকে শিক্ষক সবাই হতে চান নৌকার মাঝি। এমনকি আলেম, ওলামারা, অন্য রাজনৈতিক দলের সদস্য তারাও কিনেছেন নৌকার মনোনয়নপত্র। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিতে সর্বস্তরের এইসাড়া দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন খোদ দলীয় সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মনোনয়ন ফরম বিক্রি করতে হিমশিম খান সংশ্লিষ্টরা। ফরম বিক্রির প্রথমদিন থেকেই নিয়মিত ব্রিফিংয়ে দলীয় নেতারা এক সংখ্যা ও বুথ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের হিসেবে আরেক সংখ্যা দেখা যায়। যা পরের দুই দিনও ছিল। সমন্বয়হীনতায় শেষ দিকে অবস্থা এমন ফরম বিক্রির সঠিক সংখ্যা নেই সংশ্লিষ্ট নেতা-কর্মীদের কাছে। সোমবার (১২ নভেম্বর) রাতে দলের মনোনয়ন ফরম বিতরণ শেষ হয়েছে।

কতটি মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে— জানতে চাইলে দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, ‘এবার আমরা প্রত্যাশার চেয়েও বেশি মনোনয়ন ফরম বিতরণ করেছি। এই সংখ্যাটি সম্ভবত চার হাজার ২৩ হবে।’

এ দিকে ফরম বিক্রির সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন বুথের কর্মীরা জানান, মনোনয়ন ফরম বিক্রির সংখ্যা চার হাজার ১০০ উপরে হবে।

সংশ্লিষ্ট নেতাদের কাছ থেকে পাওয়া আরেক হিসেবে দেখা গেছে, চার দিনে ৩ হাজার ৬২৮টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে। যার মধ্যে প্রথম দিন শুক্রবার এক হাজার ৩২৯টি, শনিবার এক হাজার ১৩২ টি, রোববার ৮৩৫ ও শেষ দিনে ৩৩২টি মনোনয়নপত্র বিক্রি হয়। এবার আওয়ামী লীগের প্রতিটি মনোনয়নপত্রের দাম ছিল ৩০ হাজার টাকা। সে হিসেবে মনোনয়ন ফরম বিক্রি করে দলীয় কোষাগারে ১০ কোটি ৮৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা জমা হবে। কিন্তু প্রকৃত সংখ্যা নিশ্চিত না হওয়ায় ফরম বিক্রি করে আয়কৃত প্রকৃত অর্থের পরিমাণও নিশ্চিত নয়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘বিক্রিত মনোনয়ন ফরমের নির্দিষ্ট সংখ্যা এই মুহূর্তে কারো জানা নেই। একেক জন তাই একেক রকমভাবে সংখ্যা জানাচ্ছেন।’

এদিকে মনোনয়ন ফরম বিক্রির সংখ্যা নিয়ে গড়মিলের পেছনে রাজনৈতিক কৌশল দেখছে কেউ কেউ। এমনিক তৃণমূলের অনেক আওয়ামী লীগ নেতারা ধারণাও তাই। জানতে চাইলে মনোনয়ন ফরম বিতরণের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত থাকা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির কয়েকজন সদস্য বার্তা২৪কে বলেন, বিপক্ষ দলকে চাপে রাখার জন্য অনেক সময় নির্বাচনী কৌশল হিসেবে সঠিক সংখ্যা জানানো হয় না। প্রক্সি ক্যান্ডিডেট, ডামি ক্যান্ডিডেট সহ নানা ব্যাপার আছে এর মধ্যে। যা অনেক সময় চমক হিসেবে সামনে আনা হয়।

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিতরণ শেষে হলেও জমা নেওয়ার সময় মঙ্গলবার (১৩ নভেম্বর) পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। মাহবুব উল আলম হানিফ জানান, ‘মনোনয়ন ফরম জমা নেওয়ার জন্যও আজ (সোমবার) সন্ধ্যা পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া ছিল। তবে অনেকেই আসতে পারেননি। অনেকেই দূরদূরান্ত থেকে এসেছেন। ফরম সংগ্রহ করে জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে কিছু তথ্য জোগাড় করতে হয়তো কারও সময় লেগেছে। সে কারণে আগামীকালও (মঙ্গলবার) ফরম জমা নেওয়া হবে। ফরম জমা নিতে আমাদের দফতর মঙ্গলবারও খোলা থাকবে।’

   

'বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভয়াবহ। সামনে এই সংকট আরো প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। 

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রংপুর সার্কিট হাউজে এসে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে এসব কথা বলেন তিনি।

সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে জিএম কাদের বলেন, সামনে অর্থনৈতিক সংকটের কারণে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে। দেশের রিজার্ভ এখন ১০ বিলিয়নের নিচে নেমে এসেছে, যা এ যাবৎ কালের সর্বনিম্ন। এখন বলা হয় ৩ মাসের আমাদানি করার মতো অর্থ থাকলেই নাকি যথেষ্ট। কিন্তু আমরা যতটুকু জানি আমদানি ব্যয় আগের তুলনায় অনেক কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এখন ৭/৮ মিলিয়নের জায়গায় ৪/৫ মিলিয়নে নেমে এসেছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অনেক বড় বড় কথা বলেন, তাকে আমি রেসপেক্ট করি। কিন্তু তিনি যেসব কথা বলছেন এটা জনগণ আর বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ আগে জনগণকে ধারণ করলেও এখন তারা জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। আগে আওয়ামী লীগ একটা গাছের মতো ছিলো জনগণ যেখানে বিশ্রাম নিতো এখন সেটা পরগাছা হয়ে গেছে। তারা দেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

এর আগে দুপুরে জিএম কাদের ঢাকা থেকে বিমানযোগে সৈয়দপুর বিমান বন্দরে আসেন। সেখান থেকে সরাসরি রংপুর সার্কিট হাউজে এসে পৌঁছালে জেলা প্রশাসক মোবাস্বের হাসান, পুলিশ সুপার ফেরদৌস আলম চৌধুরী, মহানগর জাপার সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসির, জেলা সভাপতি আলাউদ্দিন মিয়াসহ প্রশাসনের ও পার্টির নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।

;

দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত: চুন্নু



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ও জাতীয় পার্টি (জাপা) মহাসচিব মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, দীর্ঘ সময় রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা হ্রাস পেয়েছে। দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত।

শনিবার (১৮ মে) জাপার বনানী কার্যালয়ে জাতীয় পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় এ মন্তব্য করেন।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি’র ওপর মানুষ আস্থা রাখতে পারছে না। কারণ, আন্দোলন সংগ্রামে বিএনপি সফল হতে পারছে না। এই দুটি দলের বিকল্প হিসেবে সাধারণ মানুষ জাতীয় পার্টিকে বেছে নিতে চায়। আগামী দিনে জাতীয় পার্টির উজ্জল ভবিষ্যত আছে। তাই, জাতীয় পার্টিকে আরো শক্তিশালী করতে হবে।

পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক ডাঃ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান আকাশের সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন সদস্য সচিব ডাঃ রাকিব। পেশাজীবী পরিষদের লেহাজ উদ্দিন, সাংবাদিক নিশাত শাহরিয়ার, অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম, মোঃ নুরুজ্জামান, সোয়াইব ইফতেখার, ডাঃ মোঃ আজীজ বক্তব্য রাখেন।

উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মোঃ খলিলুর রহমান খলিল, ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ সেলিম, যুগ্ম দফতর সম্পাদক সমরেশ মন্ডল মানিক, কেন্দ্রীয় সদস্য শেখ মোঃ আবু ওয়াহাব।

;

সরকার বয়কটে ইসরায়েল-ভারতের পণ্য বয়কট হবে: আলাল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ‘ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য’ মন্তব‌্য করে বিএনপি'র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মুয়াজ্জিন হোসেন আলাল বলেছেন, এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েল ও ভারতের পণ্যকে বয়কট করা হবে। তাই, এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

শনিবার (১৮ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘বাংলাদেশ সিভিল রাইটস সোসাইটি’-এর উদ্যোগে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে এক নাগরিক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আলাল বলেন, ‘দ্য হিন্দুস্থান টাইমস’-এ একটি খবর দেখলাম, ভারত থেকে ইসরায়েলকে দেওয়া অস্ত্র বহর ইউরোপের একটি দেশ স্পেন তাদের বন্দরে রাখার অনুমতি দেয়নি। তারা ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছে সেই জাহাজকে।

একই সঙ্গে ইউরোপের অন্যান্য দেশকেও স্পেন বলেছে, ইসরায়েলকে সমরাস্ত্র দেওয়া বন্ধ করতে হবে এবং তারা নিজেরাও বন্ধ করেছে। অথচ আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ যেখানে লাখ লাখ মানুষ রক্ত দিয়ে একটি মানচিত্র অর্জন করেছে, সেখানে ইসরায়েলের থাবা প্রায় বসেছে। তা না হলে রাতের বেলায় গোপনে ইসরায়েল সংস্থার বিমান কীভা‌বে অবতরণ করে! ভারত থেকে ইসরায়েলকে অস্ত্র পাঠানো হচ্ছে, সমর্থন করা হচ্ছে। স্পেনের মতো একটি দেশ এর প্রতিবাদ করেছে। কিন্তু আমরা প্রতিবাদ করছি না!

তিনি বলেন, ভারত এত বড় আমাদের প্রতিবেশী একটি রাষ্ট্র অথচ ধীরে ধীরে বাংলাদেশের জনগণের মন থেকে তারা উঠে গেছে। ফেলানি তো কোনো মাদকের সঙ্গে জড়িত ছিল না অথচ তার লাশ কাঁটাতারে ঝুলেছে। তাকে কেন কাঁটাতারে ঝুলতে হয়েছিল! প্রতিদিন ‘গরু পাচারকারী’ আখ্যা দিয়ে অসংখ্য মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে, যেটা বিশ্বের অন্যান্য দেশের সীমান্তে হয় কি না আমাদের জানা নেই, একই অবস্থা আজ ইসরায়েল করছে ফিলিস্তিনিদের ওপর!

যুবদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, মিয়ানমারের গণহত্যার বিপক্ষে আমাদের পক্ষে গাম্বিয়ার মতো দেশ আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারে, তাহলে আমরা কেন আজ ফিলিস্তিনের পক্ষে আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারবো না! আজ এ সরকার ভারতকে তোষামোদ করে নিজে ক্ষমতায় থাকার জন্য বিশ্বের সব মানবতাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিচ্ছে। সুতরাং, আমরা মনে করি, ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য হচ্ছে, বাংলাদেশের বর্তমান সরকার। এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েলকে পূর্ণ বয়কট করা হবে; ভারতীয় পণ্যকেও বয়কট করা হবে। এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

এ সময় সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

;

সরকারের ধারাবাহিকতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা একটা কথা কেউ বলি না, আজকের বাংলাদেশের এতো উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি কেন? সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতার কারণে। এর কারণেই বাংলাদেশের এত উন্নয়ন ও অর্জন সম্ভব হয়েছে। এই কারণে বিশ্বের বিস্ময়ে রূপান্তরিত হতে পেরেছে বাংলাদেশ।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অতি আপনজন এই দেশের জনগণ। হতাশা কবলিত বাংলাদেশে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন।

 সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

;