রাজনৈতিক জোট ও দলে ‘ভাঙা-গড়ার’ ইঙ্গিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রাজনৈতিক জোট ও দলে ‘ভাঙা-গড়ার’ ইঙ্গিত

রাজনৈতিক জোট ও দলে ‘ভাঙা-গড়ার’ ইঙ্গিত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনীতি একটি ক্রান্তিকাল পার করছে। এরই মধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক জোট ও দলে ভাঙনের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ করে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট এবং বিকল্পধারায় ভাঙনের আভাস পাওয়া যাচ্ছে।

জানা গেছে, বিএনপি’র নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের শরিক দলগুলোর মধ্যে একটা চাঁপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। মতামত না নেয়া, একক সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয়া, মূল্যায়ন না করাসহ বিভিন্ন প্রেক্ষিতে জোটের শরিকদের মধ্যে এই ক্ষোভ।

এরই মধ্যে বিএনপি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে 'জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট' গঠন করেছে। যেখানে নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) আসম আব্দুর রব ও যুক্তফ্রন্টের বেশকিছু নেতা যোগ দিয়েছেন। এই জোট অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি আদায় ও কল্যাণমূলক রাষ্ট্র বিনির্মাণের লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছে। তবে নিজেদের অর্জন-বিসর্জনের অঙ্ক মেলাতে না পেরে আত্মঘাতী সিদ্ধান্তের মঞ্চ প্রস্তুত করছেন ২০ দলীয় জোটের দুই শরিক দল।

জানা গেছে, জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট, ২০ দলীয় জোট ও চলমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ ও ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এনডিপি। যেখানে দুই দলের পক্ষ থেকে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরা হবে।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বিএনপি থেকে কোনো আশার বার্তা না আসলে জোট থেকে বেরিয়ে আসার ঘোষণাও দিতে পারেন নেতারা।

বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির একজন সিনিয়র নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বার্তা২৪.কম’কে বলেন, ‘বিএনপি একক সিদ্ধান্ত জোটের ওপর চাপিয়ে দেয়, বৈঠকে আমাদের মতামত নেওয়া হয়না। তারপরও আমরা জোটের স্বার্থে চুপ ছিলাম। কিন্তু বিএনপি শরিকদের মূল্যায়ন না করে এখন যাদের কর্মী নেই তাদের সঙ্গে পিরিত (ভালোবাসা) করছে।’

২০ দলীয় জোটের শরিক অন্য আরেক নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আক্ষেপ করে বলেন, ‘ধৈর্যেরও একটা সীমা আছে। দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামে পরীক্ষিত বন্ধুদের বাদ দিয়ে তারা কাদের পেছনে দৌঁড়াচ্ছে? আমাদের সাথে পরামর্শও করে না। উল্টো বলে আমাদের (শরিক) জন্য নাকি বিএনপি ক্ষতিগ্রস্ত। বিএনপি ৯০ ভাগ হলে পরিধি অনুযায়ী আমরাও তো ১০ ভাগ ক্ষতিগ্রস্ত। যেখানে মূল্যায়ন নেই সেখানে থেকে লাভ কী?’

ভাঙনের মুখে বিকল্পধারা বাংলাদেশ

অন্যদিকে, বিভক্ত হয়ে পড়েছেন বিকল্পধারার সভাপতি একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন জোট যুক্তফ্রন্ট। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদ ও উদারতাবাদকে পুঁজি করে বিকল্পধারা বাংলাদেশ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ও নাগরিক ঐক্য নিয়ে ২০১৭ সালে এই জোট গঠন করা হয়। জেএসডি, নাগরিক ঐক্য ইতোমধ্যে ঐক্যফ্রন্টে যোগ দিয়েছেন। তবে বিকল্পধারার একটি অংশকে দেখা গেছে ঐক্যফ্রন্টের কর্মসূচিতে। ফলে ভেঙে যেতে পারে বিকল্পধারা।

বিএনপিকে এককভাবে ক্ষমতায় আনা যাবে না, জামায়াতকে বাদ দিতে হবে, ১৫০ আসন ছেড়ে দিতে হবে, দুই বছর ক্ষমতায় থাকতে দিতে হবে-এমন কয়েকটি শর্ত দেন বি চৌধুরীর। ফলে জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়া থেকে ছিটকে পড়ে দলটি। তবে বিকল্পধারার একটি বড় অংশ প্রস্তুতি নিচ্ছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের যোগ দিতে।

দল থেকে বের হয়ে আসা এক নেতা না প্রকাশ না করার শর্তে জানান, শিগগিরই তলবি সভা করে এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানো হবে। বিকল্পধারার সাংগঠনিক অবস্থা অনেকটা নড়বড়ে। দলের কেন্দ্রীয় কমিটিতে ৭১ জন সদস্যের নাম থাকলেও কার্যত সক্রিয় আছেন ১৭-২০ জন। এখন এর মধ্যে ১৭ জনই দলত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। শিগগিরই সংবাদ সম্মেলন করে আমাদের অবস্থান জানাবো।

দলীয় সূত্র বলছে, বিক্ষুব্ধ নেতারা বর্তমান সভাপতি, মহাসচিব ও যুগ্ম মহাসচিবসহ কয়েকজনকে বহিস্কার করে নতুন কমিটি ঘোষণা করতে পারেন।

এদিকে নবগঠিত জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শরিক তিন দলের মধ্যে সমন্বয় করে নির্বাচনে আসন বণ্টন এবং নানামুখী চাপের মধ্যে ঐক্য সংহত রাখতে একমত হয়েছেন নেতারা। এ নিয়ে ড. কামাল হোসেনের চেম্বারে বৈঠকও হয়েছে।

সূত্র বলছে, সুষ্ঠু নির্বাচন এবং নির্বাচনকালীন সরকার কী ধরনের হবে এ নিয়ে ঐক্যফ্রন্ট নতুন কর্মসূচির একটা রূপরেখা শিগগিরই তুলে ধরা হবে। আন্দোলন ও নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করে সরকারকে সময় বেঁধে দেওয়া হবে।

   

'বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, সাংবাদিকদের বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটা সরকারের একটা গণবিরোধী সিদ্ধান্ত এবং এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহার করা উচিত। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভয়াবহ। সামনে এই সংকট আরো প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। 

রোববার (১৯ মে) দুপুরে রংপুর সার্কিট হাউজে এসে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে এসব কথা বলেন তিনি।

সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে জিএম কাদের বলেন, সামনে অর্থনৈতিক সংকটের কারণে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে। দেশের রিজার্ভ এখন ১০ বিলিয়নের নিচে নেমে এসেছে, যা এ যাবৎ কালের সর্বনিম্ন। এখন বলা হয় ৩ মাসের আমাদানি করার মতো অর্থ থাকলেই নাকি যথেষ্ট। কিন্তু আমরা যতটুকু জানি আমদানি ব্যয় আগের তুলনায় অনেক কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এখন ৭/৮ মিলিয়নের জায়গায় ৪/৫ মিলিয়নে নেমে এসেছে।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অনেক বড় বড় কথা বলেন, তাকে আমি রেসপেক্ট করি। কিন্তু তিনি যেসব কথা বলছেন এটা জনগণ আর বিশ্বাস করে না। আওয়ামী লীগ আগে জনগণকে ধারণ করলেও এখন তারা জনগণের ঘাড়ে চেপে বসেছে। আগে আওয়ামী লীগ একটা গাছের মতো ছিলো জনগণ যেখানে বিশ্রাম নিতো এখন সেটা পরগাছা হয়ে গেছে। তারা দেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

এর আগে দুপুরে জিএম কাদের ঢাকা থেকে বিমানযোগে সৈয়দপুর বিমান বন্দরে আসেন। সেখান থেকে সরাসরি রংপুর সার্কিট হাউজে এসে পৌঁছালে জেলা প্রশাসক মোবাস্বের হাসান, পুলিশ সুপার ফেরদৌস আলম চৌধুরী, মহানগর জাপার সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসির, জেলা সভাপতি আলাউদ্দিন মিয়াসহ প্রশাসনের ও পার্টির নেতাকর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান।

;

দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত: চুন্নু



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ ও জাতীয় পার্টি (জাপা) মহাসচিব মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, দীর্ঘ সময় রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা হ্রাস পেয়েছে। দেশের মানুষ বর্তমান সরকারের ওপর বিরক্ত।

শনিবার (১৮ মে) জাপার বনানী কার্যালয়ে জাতীয় পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় এ মন্তব্য করেন।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি’র ওপর মানুষ আস্থা রাখতে পারছে না। কারণ, আন্দোলন সংগ্রামে বিএনপি সফল হতে পারছে না। এই দুটি দলের বিকল্প হিসেবে সাধারণ মানুষ জাতীয় পার্টিকে বেছে নিতে চায়। আগামী দিনে জাতীয় পার্টির উজ্জল ভবিষ্যত আছে। তাই, জাতীয় পার্টিকে আরো শক্তিশালী করতে হবে।

পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক ডাঃ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান আকাশের সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন সদস্য সচিব ডাঃ রাকিব। পেশাজীবী পরিষদের লেহাজ উদ্দিন, সাংবাদিক নিশাত শাহরিয়ার, অধ্যক্ষ শরিফুল ইসলাম, মোঃ নুরুজ্জামান, সোয়াইব ইফতেখার, ডাঃ মোঃ আজীজ বক্তব্য রাখেন।

উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মোঃ খলিলুর রহমান খলিল, ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ সেলিম, যুগ্ম দফতর সম্পাদক সমরেশ মন্ডল মানিক, কেন্দ্রীয় সদস্য শেখ মোঃ আবু ওয়াহাব।

;

সরকার বয়কটে ইসরায়েল-ভারতের পণ্য বয়কট হবে: আলাল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ‘ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য’ মন্তব‌্য করে বিএনপি'র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মুয়াজ্জিন হোসেন আলাল বলেছেন, এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েল ও ভারতের পণ্যকে বয়কট করা হবে। তাই, এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

শনিবার (১৮ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘বাংলাদেশ সিভিল রাইটস সোসাইটি’-এর উদ্যোগে ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে এক নাগরিক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আলাল বলেন, ‘দ্য হিন্দুস্থান টাইমস’-এ একটি খবর দেখলাম, ভারত থেকে ইসরায়েলকে দেওয়া অস্ত্র বহর ইউরোপের একটি দেশ স্পেন তাদের বন্দরে রাখার অনুমতি দেয়নি। তারা ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছে সেই জাহাজকে।

একই সঙ্গে ইউরোপের অন্যান্য দেশকেও স্পেন বলেছে, ইসরায়েলকে সমরাস্ত্র দেওয়া বন্ধ করতে হবে এবং তারা নিজেরাও বন্ধ করেছে। অথচ আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশ যেখানে লাখ লাখ মানুষ রক্ত দিয়ে একটি মানচিত্র অর্জন করেছে, সেখানে ইসরায়েলের থাবা প্রায় বসেছে। তা না হলে রাতের বেলায় গোপনে ইসরায়েল সংস্থার বিমান কীভা‌বে অবতরণ করে! ভারত থেকে ইসরায়েলকে অস্ত্র পাঠানো হচ্ছে, সমর্থন করা হচ্ছে। স্পেনের মতো একটি দেশ এর প্রতিবাদ করেছে। কিন্তু আমরা প্রতিবাদ করছি না!

তিনি বলেন, ভারত এত বড় আমাদের প্রতিবেশী একটি রাষ্ট্র অথচ ধীরে ধীরে বাংলাদেশের জনগণের মন থেকে তারা উঠে গেছে। ফেলানি তো কোনো মাদকের সঙ্গে জড়িত ছিল না অথচ তার লাশ কাঁটাতারে ঝুলেছে। তাকে কেন কাঁটাতারে ঝুলতে হয়েছিল! প্রতিদিন ‘গরু পাচারকারী’ আখ্যা দিয়ে অসংখ্য মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে, যেটা বিশ্বের অন্যান্য দেশের সীমান্তে হয় কি না আমাদের জানা নেই, একই অবস্থা আজ ইসরায়েল করছে ফিলিস্তিনিদের ওপর!

যুবদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, মিয়ানমারের গণহত্যার বিপক্ষে আমাদের পক্ষে গাম্বিয়ার মতো দেশ আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারে, তাহলে আমরা কেন আজ ফিলিস্তিনের পক্ষে আন্তর্জাতিক আদালতে বাদী হতে পারবো না! আজ এ সরকার ভারতকে তোষামোদ করে নিজে ক্ষমতায় থাকার জন্য বিশ্বের সব মানবতাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিচ্ছে। সুতরাং, আমরা মনে করি, ইসরায়েল ও ভারতের পণ্য হচ্ছে, বাংলাদেশের বর্তমান সরকার। এই সরকারকে যদি বয়কট করা যায়, তাহলে ইসরায়েলকে পূর্ণ বয়কট করা হবে; ভারতীয় পণ্যকেও বয়কট করা হবে। এই আওয়ামী লীগ সরকারকে বয়কট করাই হচ্ছে, এখন সবচাইতে বড় কাজ।

এ সময় সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

;

সরকারের ধারাবাহিকতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে: কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতায় দেশে এতো উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা একটা কথা কেউ বলি না, আজকের বাংলাদেশের এতো উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি কেন? সরকারের ধারাবাহিকতা এবং স্থায়িত্বতার কারণে। এর কারণেই বাংলাদেশের এত উন্নয়ন ও অর্জন সম্ভব হয়েছে। এই কারণে বিশ্বের বিস্ময়ে রূপান্তরিত হতে পেরেছে বাংলাদেশ।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অতি আপনজন এই দেশের জনগণ। হতাশা কবলিত বাংলাদেশে জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিনি। আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন।

 সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

;