আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছেন উপকূলবাসী

  ঘূর্ণিঝড় বুলবুল


স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, খুলনা
আশ্রয়কেন্দ্রে উপকূলবাসী, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

আশ্রয়কেন্দ্রে উপকূলবাসী, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের প্রভাবে খুলনায় দমকা হাওয়ার সঙ্গে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। বৃহত্তর খুলনার দাকোপ-কয়রা-পাইকগাছা-সাতক্ষীরা-মংলা উপকূলের লক্ষাধিক মানুষ ঝড়ের আতঙ্কে দিনাতিপাত করছে। যে কোনো মুহূর্তে ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতের আশঙ্কা করছেন অনেকে। কেউ কেউ আবার আশ্রয়কেন্দ্রে প্রয়োজনীয় মালামাল নিয়ে ছুটছেন।

শনিবার (৯ নভেম্বর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এ অঞ্চলের আকাশে ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টিপাত হচ্ছে। উপকূলের নদীগুলোতে পানির উচ্চতা বেড়েই চলেছে। পানির উচ্চতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক। উপকূলীয় এসব অঞ্চলের মানুষের ভয়, পানি বাড়লেই যেকোনো সময় বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি ঢুকে যেতে পারে। তাই উপকূলীয় এসব এলাকার অনেকেই প্রাণের মায়ায় নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে ছুটছেন। স্থানীয় আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন কেউ কেউ।

আশ্রয়কেন্দ্রে যাচ্ছে উপকূলবাসী

খুলনার জেলা প্রশাসক হেলাল হোসেন বার্তাটোয়েন্টিফোর. কমকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ মোকাবিলায় ইতোমধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। স্বেচ্ছাসেবকরা প্রতিটি বাড়ি বাড়ি গিয়ে উপকূলের বাসিন্দাদের সতর্ক করছেন। এতসব আয়োজনের পরেও আশ্রয় কেন্দ্রে মানুষ যেতে চাচ্ছেনা। তাই উপজেলা প্রশাসন ও সিপিপি এর সদস্যরা স্থানীয়দের আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যাচ্ছে। দুর্যোগ পরবর্তী প্রস্তুতি হিসেবেও শুকনো খাবার, টিআর চাউল, নগদ অর্থ ও ঢেউটিন মজুদ রয়েছে। মাঝি ও উপকূলবাসীদের সতর্ক করতে চলছে মাইকিং।

আশ্রয়কেন্দ্র

জেলা ত্রাণ কর্মকর্তা আজিজুল হক জোয়ার্দার বলেন, ঘূূর্ণিঝড় বুলবুল মোকাবিলায় জেলার ৩৪৯টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এছাড়া উপকূলীয় উপজেলা কয়রা, দাকোপ ও পাইকগাছায় ২৪ হাজার স্বেচ্ছাসেবককে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় আক্রান্ত এলাকায় ত্রাণ পৌঁছে দেবার জন্য সব ধরণের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

খুলনা জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। জেলায় ৩৪৯টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা রাখা আছে। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে একটি এবং নয়টি উপজেলায় নয়টি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। স্থানীয় লোকজনকে সতর্ক করতে উপকূলীয় উপজেলাগুলোতে মাইকিং করা হচ্ছে। সার্বিক পরিস্থিতি মোকাবিলায় পর্যাপ্ত মেডিকেল টিমও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

   

টবের পানিতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় লাখ টাকা জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

টবের পানিতে ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় রাজধানীর কুড়িলে ভবন মালিককে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সোমবার (৬ মে) ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা করেন।

এদিন কুড়িল বিশ্বরোড এলাকায় ডিএনসিসি'র উদ্যোগে মেয়র আতিকুল ইসলামের নেতৃত্বে ডেঙ্গু প্রতিরোধে জনসচেতনতা মূলক কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। কর্মসূচির অংশ হিসেবে মেয়র ১৭নং ওয়ার্ড পরিদর্শন করেন। এসময় অত্র এলাকার দুটি বাড়ির টবে জমে থাকা পানিতে এডিস মশার অস্তিত্ব পাওয়া গেলে মেয়রের উপস্থিতিতে একটি বাড়িকে এক লাখ টাকা জরিমানা এবং অপর বাড়ির নামে নিয়মিত মামলা করে ডিএনসিসির ভ্রাম্যমাণ আদালত।

ডেঙ্গু মশা প্রতিরোধে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার প্রশ্নে কোন ছাড় দেওয়া হবে না জানিয়ে মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, আমরা কারো বিরুদ্ধে মামলা বা জরিমানা করতে চাই না। আমরা চাই এই শহর সুস্থ থাকুক, শহরের মানুষগুলো সুস্থ থাকুক। সিটি করপোরেশনের একার পক্ষে ডেঙ্গু প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়। ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশা থেকে রক্ষা পেতে নগরবাসী এবং সিটি করপোরেশনকে একত্রিত হয়ে কাজ করতে হবে। অন্যথায় ডেঙ্গু প্রতিরোধ সম্ভব নয়।

তিনি আরও বলেন, এই সময় ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার বংশবিস্তারের জন্য মোক্ষম সময়। রোদ বৃষ্টির এই সময়ে যেখানেই পানি জমার সুযোগ থাকবে সেখানেই ভয়ংকর এই এডিস মশা জন্ম নিবে। তাই আজ থেকেই নিজ নিজ বাসা বাড়িসহ পুরো এলাকা পরিষ্কার করে ফেলতে হবে। যদি কোন বাড়ি বা প্রতিষ্ঠানে পরিত্যক্ত অবস্থায় জমে থাকা পানির অস্তিত্ব পাওয়া যায় তাহলে সিটি করপোরেশন জরিমানা করাসহ আইন ব্যবস্থা নেবে।

এর আগে, বেলা ১১টায় কর্মসূচির শুরুতে পূর্বের দেওয়া কথা অনুযায়ী রাস্তায় পড়ে থাকা খালি চিপসের প্যাকেট, বোতল ও ডাবের খোসা নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে থেকে কিনে নেয় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন।

  ঘূর্ণিঝড় বুলবুল

;

সিলেটে গরু চরাতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটের কানাইঘাটে গরু চরাতে গিয়ে বজ্রাপতে মাহতাব উদ্দিন (৪৫) নামে এক জনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (৬মে) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কানাইঘাট উপজেলার ১নং লক্ষ্মীপাশা ইউনিয়নে এই ঘটনা ঘটে।

নিহত মাহতাব কানাইঘাটের সড়কের বাজার দর্পনগর পশ্চিম (করচটি) গ্রামের বাসিন্দা।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কানাইঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর হোসেন সরদার। তিনি জানান, মাহতাব উদ্দিন তার কয়েকটি গরু নিয়ে হাওরের দিকে যাচ্ছিলেন। পথে তিনি বজ্রাঘাতে মারা যান।

  ঘূর্ণিঝড় বুলবুল

;

রাজধানীতে ইজিবাইক চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে চোরাইকৃত ১৭টি ইজিবাইক উদ্ধারসহ চোর চক্রের ৮ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব-১০)। একই সঙ্গে চুরির কাজে ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে বলেও জানানো হয়। 

সোমবার (৬ মে) র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-১০ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) সহকারী পুলিশ সুপার এম. জে. সোহেল এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এম. জে. সোহেল জানান, সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ইজিবাইক চুরির ঘটনা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিভিন্ন চোরচক্র সংগঠিতভাবে গরিব, অসহায় ও সাধারণ মানুষের একমাত্র আয়ের উৎস ইজিবাইক চুরি করে তাদের ক্ষতি সাধন করে আসছে। র‌্যাব এই চোরচক্রদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার মাধ্যমে ইজিবাইক চুরি রোধকল্পে অভিযান অব্যহত রেখেছে। যার ধারাবাহিকতায় র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল গত ২৬ মার্চ নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার ও বন্দর এলাকায় একাধিক অভিযান পরিচালনা করে চোরাইকৃত ১৪টি ইজিবাইক উদ্ধার ও চোরচক্রের ৫ জনকে গ্রেফতার করে।


তিনি বলেন, গ্রেফতারকৃত আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদ ও তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাব-১০ এর আভিযানিক দল ইজিবাইক চোর চক্রটির সাথে সম্পৃক্ত পলাতক অন্যান্য আসামিদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে অভিযান অব্যাহত রাখে। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল (৫ মে) গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ থানার হাসনাবাদ এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে আন্তঃজেলা ইজিবাইক চোর চক্রের অন্যতম মূলহোতা মো. কবির (৫০), সহ আরও ৩ জনকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃতরা হলো, মো. দুলাল শিকদার (৫১) ও মো. সেলিম (৪১)। এ সময় তাদের কাছ থেকে চোরাইকৃত আরও ৩টি ইজিবাইক ও ১টি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়।

তিনি বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, গ্রেফতারকৃত মো. কবির ইজিবাইক চোর চক্রটির মূলহোতা এবং দুলাল শিকদার কবিরের প্রধান সহযোগী। দুলাল শিকদার ঢাকার কেরাণীগঞ্জ, শ্যামপুর ও যাত্রাবাড়ীসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে টার্গেট খুঁজে ও ইজিবাইক চুরির জন্য সুবিধাজনক স্থান নির্ধারণ করে কবিরকে জানায়। পরে কবির দুলালকে নিয়ে তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী যাত্রাবাড়ী, ধোলাইপাড়, জুরাইন, হাসনাবাদ, কদমতলীসহ বিভিন্ন ইজিবাইক স্ট্যান্ডে গিয়ে তাদের পূর্বপরিকল্পিত ও সুবিধাজনক স্থানে যাওয়ার কথা বলে ইজিবাইক ভাড়া করে। কোন ইজিবাইক চালক সেখানে যেতে অস্বীকৃতি জানালে দুলাল ও শিকদার তাদেরকে নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে অধিক ভাড়া দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে রাজি করিয়ে নিয়ে যেত। পরে তাদের সুবিধাজনক স্থানে পৌঁছামাত্র দুলাল ভাড়া দেওয়ার জন্য বিভিন্ন তালবাহানা করে বিলম্ব করতে থাকে এবং অপরদিকে কবির বিভিন্ন চেতনানাশক ঔষধ ব্যবহার করে ঐ ইজিবাইক চালককে অজ্ঞান করে ফেলে রেখে তার ইজিবাইক নিয়ে দ্রত ঘটনাস্থল হতে পালিয়ে যেত।

পরবর্তীতে কবির ও দুলাল চোরাইকৃত ইজিবাইক তাদের অপর সহযোগী মো. সেলিমের নিকট হস্তান্তর করত। সেলিম চোরাইকৃত বিভিন্ন ইজিবাইক তার হেফাজতে রেখে সেগুলোর রং, আকৃতি ও কাঠামো পরিবর্তন করে পার্শবর্তী জেলা নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকার বিনিময়ে বিক্রি করত।

তিনি বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে আরো জানা যায়, কবিরের নেতৃত্বে চক্রটি প্রায় ১ বছর যাবৎ ঢাকার বিভিন্ন এলাকা হতে ইজিবাইক চুরি করে সেগুলোর বিক্রি করে আসছিল। তার বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানায় ১টি চুরির মামলা এবং গ্রেফতারকৃত সেলিমের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় চুরি, মাদক ও হত্যাসহ মোট ৪টি মামলা রয়েছে বলে জানা যায়।

গ্রেফতারকৃত আসামিদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

  ঘূর্ণিঝড় বুলবুল

;

রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলায় সহযোগিতার আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রোহিঙ্গা গণহত্যার বিচারের দাবিতে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গাম্বিয়ার দায়ের করা মামলায় আইনি ও আর্থিক সহযোগিতা প্রদানের জন্য ওআইসি সদস্য দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।

সম্মেলনের শেষ দিনের অধিবেশনে পশ্চিম আফ্রিকার স্থানীয় সময় রোববার (৫ মে) বিকেলে ওআইসি মহাসচিব হিসেইন ব্রাহিম তাহা'র উপস্থিতিতে গাম্বিয়ার বিচার বিষয়ক মন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেল দাওদা এ জালও ওআইসি নেতৃবৃন্দের সামনে মিয়ানমারে রোহিঙ্গা গণহত্যা মামলার অগ্রগতি তুলে ধরেন।

অধিবেশনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে রোহিঙ্গাদের আইনি অধিকার প্রতিষ্ঠার বিষয়ে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে মামলা করায় গাম্বিয়াকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।

তিনি বলেন, আইন ও আর্থিক বিষয়ে ওআইসি সদস্য দেশগুলোর সহযোগিতা মামলার দ্রুত নিষ্পত্তিতে সহায়ক হবে।

সভায় সৌদি আরব, তুরস্ক, মালয়েশিয়া, প্যালেস্টাইনসহ উপস্থিত সদস্য রাষ্ট্রসমূহের প্রতিনিধিরা রোহিঙ্গা সমস্যার দ্রুত ও স্থায়ী সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

এ সময় গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মামাদৌ তাঙ্গারা মিয়ানমার হতে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় প্রদানের জন্য বাংলাদেশ সরকারকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।

  ঘূর্ণিঝড় বুলবুল

;