ভারতের নির্বাচন কমিশনে সিইসি ছাড়া কেউ নেই!



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের শিডিউল ঘোষণার মাত্র দু’চারদিন আগে সরকারের অনুরোধ উপেক্ষা করে আকস্মিক পদত্যাগ করেছেন ভারতের নির্বাচন কমিশনের কমিশনার অরুণ গোয়েল। এর আগেই তিন সদস্যের এই কমিশনে একজন কমিশনার পদ ফাঁকা ছিল। কমিশনে এখন অবশিষ্ট আছেন শুধু প্রধান নির্বাচন কমিশনার বা সিইসি রাজীব কুমার।

অরুণ গোয়েলের এই পদত্যাগ নিয়ে ভারতের সর্বত্র আলোচনা, সমালোচনা। এমনকি এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বিরোধী দল কংগ্রেস ও তৃণমূল কংগ্রেস। তারা নির্বাচন কমিশনকে  ‘নির্বাচন বাদ দেয়া’ কমিশন হিসেবে কটাক্ষ করেছে। 

শনিবার (৯ মার্চ) সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। 

প্রতিবেদনে বলা হয়, নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত একটি নতুন আইন নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে মতবিরোধ দেখা দিয়েছিল কমিশনার অরুণ গোয়েলের। এ কারণে তিনি লোকসভা নির্বাচনের শিডিউল ঘোষণার মাত্র কয়েকদিন বাকি থাকতেই শনিবার পদত্যাগ করেছেন কমিশনার। তার পদত্যাগপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করেছেন প্রেসিডেন্ট দ্রুপদি মুরমু।

আইন মন্ত্রণালয়ের নোটিফিকেশন অনুযায়ী, এই পদত্যাগ তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে। ফলে কমিশনে এখন আছেন শুধু প্রধান নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার।

সূত্রগুলো বলেছে, সরকার তাকে পদত্যাগ করা থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করা সত্ত্বেও ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছেন অরুণ গোয়েল। তিনি যে অসুস্থ এমন জল্পনা আগেই খারিজ করে দেয়া হয়েছিল। শীর্ষ কর্মকর্তারা আগেই বলেছেন, পুরোপুরি সুস্থ আছেন অরুণ গোয়েল। তাহলে কেন আকস্মিকভাবে এই অসময়ে তার পদত্যাগ?

এমন প্রশ্ন এখন চায়ের দোকান থেকে উপরতলা পর্যন্ত। এর জবাবে নির্বাচন কমিশন সূত্র জানিয়েছে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার ও কমিশনার অরুণ গোয়েলের মধ্যে ফাইল নিয়ে মতবিরোধ সৃষ্টি হয়। গত বছর শেষের দিকে নতুন একটি আইন প্রণয়ন করা হয়। এই আইনে দেশের শীর্ষ নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া সংস্কার করা হয়েছে। সংশোধিত এই প্রক্রিয়ায় বাছাই প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ থেকে বাদ দেয়া হয়েছে ভারতের প্রধান বিচারপতিকে। এ ঘটনায় মতবিরোধের কারণে পদত্যাগ করে থাকতে পারেন অরুণ গোয়েল।

উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এই নির্বাচন কমিশনারের আকস্মিক বিদায় নেয়া নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্ন তুলেছেন কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট মল্লিকার্জুন খাড়গে। 

এক্সে তিনি ইংরেজিতে লিখেছেন, লোকসভা নির্বাচন ঘোষণার অল্প কয়েকদিন সময় হাতে আছে। এই মুহূর্তে ভারতে এখন একজনমাত্র নির্বাচন কমিশনার আছেন। কিন্তু কেন? আগেও আমি বলেছি, যদি স্বাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোকে পর্যায়ক্রমিকভাবে ধ্বংস করা বন্ধ না করি আমরা, তাহলে আমাদের গণতন্ত্রকে দখল করবে একনায়কতন্ত্র। যেহেতু নির্বাচন কমিশনারদের বাছাইয়ের নতুন প্রক্রিয়ায় সব ক্ষমতা দেয়া হয়েছে কার্যত ক্ষমতাসীন দল ও প্রধানমন্ত্রীকে, তাই মেয়াদ শেষ হওয়ার ২৩ দিন পরেও কেন নতুন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেননি? মোদি সরকারকে এসব প্রশ্নের উত্তর দিতেই হবে। যৌক্তিক ব্যাখ্যাও তাদের দিতে হবে। 

কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) কে.সি বেনুগোপাল বলেন, লোকসভা নির্বাচন যখন দ্বোরগোড়ায় তখন নির্বাচন কমিশনার অরুণ গোয়েল পদত্যাগ করেছেন। বিশ্বের সবচেয়ে বড় গণতন্ত্রের সুস্থতায় এটা এক গভীর উদ্বেগের বিষয়। ২০১৯ সালের নির্বাচনে অশোক লাভাসার ভিন্নমত ও তার তদন্তের উদাহরণ টেনে এনে বেনুগোপাল সাংবিধানিক সংস্থাগুলোর ওপর সরকারের প্রভাব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। বিগত লোকসভা নির্বাচনের সময় বিভিন্ন মডেল কোড লঙ্ঘনের সিদ্ধান্ত নিয়ে ভিন্নমত প্রকাশ করে পদত্যাগ করেছিলেন কমিশনার অশোক লাভাসা। 

উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা সাকেট গোখলে। তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে এখন নির্বাচন কমিশনে দু’টি পদে নিয়োগ দিতে হবে। আকস্মিকভাবে নির্বাচন কমিশনার অরুণ গোয়েল পদত্যাগ করেছেন। অন্য নির্বাচন কমিশনারের পদও শূন্য। ফলে এখন নির্বাচন কমিশনে আছেন একজনমাত্র ব্যক্তি। তিনি হলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।

উল্লেখ্য, অরুণ গোয়েল অবসরপ্রাপ্ত একজন সরকারি কর্মকর্তা। তিনি পাঞ্জাবে ভারতীয় প্রশাসনিক পর্যায়ে ১৯৮৫ সালের ব্যাচের কর্মকর্তা ছিলেন। ২০২২ সালের নভেম্বরে নির্বাচন কমিশনে যোগ দেন। 


   

ট্রুডোর অনুষ্ঠানে খালিস্তানপন্থি স্লোগান, ভারতের সমন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারত-কানাডার বিদ্যমান কূটনৈতিক টানাপোড়েনে আবার উত্তেজনা বেড়েছে। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো উপস্থিত হয়েছেন এমন একটি অনুষ্ঠানে ‘খালিস্তান জিন্দাবাদ’ স্লোগান দেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় সোমবার (২৯ এপ্রিল) নয়া দিল্লিতে অবস্থিত কানাডার ডেপুটি হাই কমিশনারকে এ ঘটনায় সমন পাঠায় ক্ষুব্ধ ভারত।

কানাডার ডেপুটি হাই কমিশনারকে জানিয়ে দেয়া হয়, এ ঘটনায় দুই দেশের সম্পর্কের ওপর বড় রকম প্রভাব পড়বে এবং সহিংসতার পরিবেশকে উৎসাহিত করবে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিবৃতিতে বলেছে, কোনো অনুষ্ঠানে চেক না করে এমন কর্মকাণ্ড চালাতে দেয়ার বিরুদ্ধে ভারত সরকার গভীরভাবে উদ্বিগ্ন ও শক্ত প্রতিবাদ জানাচ্ছে। এ  ঘটনা আরও একবার দেখিয়ে দিল যে, কানাডা সরকার বিচ্ছিন্নতাবাদী, উগ্রপন্থি এবং সহিংসতাকে রাজনৈতিক স্পেস দিচ্ছে । অব্যাহত এ ঘটনা শুধু কানাডা-ভারতের সম্পর্কের ওপরই ক্ষতিগ্রস্ত করে না, একই সঙ্গে কানাডায় সহিংসতা এবং অপরাধের একটি পরিবেশ সৃষ্টিতে উৎসাহিত করে। 

উল্লেখ্য, কানাডা ভিত্তিক সিপিএসি টিভিতে প্রচারিত একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ‘খালসা দিবস’ উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানের মঞ্চের দিকে হেঁটে যাচ্ছেন ট্রুডো। সে সময় বেশ জোরে স্লোগান দেয়া হচ্ছে ‘খালিস্তান জিন্দাবাদ’।

এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নিউ ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা জগমিত সিং এবং টরন্টোর মেয়র অলিভিয়া চৌ। ওই শহরে বার্ষিক অনুষ্ঠান  হিসেবে এতে রোববার যোগ দিয়েছিলেন হাজার হাজার মানুষ। 

এনডিটিভি বলেছে, এতে ভাষণে ট্রুডো কানাডায় শিখ সম্প্রদায়ের অধিকার ও স্বাধীনতা সুরক্ষিত রাখার অঙ্গীকার করেন। ঘৃণা ও অবমাননা থেকে তাদেরকে রক্ষার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। উল্লেখ্য, এর আগে শিখ নেতা নিজারকে হত্যার জন্য জন্য তিনি সরাসরি ভারতকে দায়ী করেন। কিন্তু ভারত  সে অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে। তাদের এ অভিযোগকে উদ্ভট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে অভিহিত করে ভারত। অটোয়া শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আশ্রয় দিচ্ছে বলে ভারতের অভিযোগ।

;

পেরুতে ৬৫০ ফুট খাদে বাস পড়ে নিহত ২৫



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লাতিন আমেরিকার দেশ পেরুতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ২৫ জন নিহত হয়েছেন। পাহাড়ি রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় যাত্রীবাহী একটি বাস খাদে পড়ে এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয়েছেন আরও বহু মানুষ।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বার্তাসংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, পেরুর উত্তরাঞ্চলে পাহাড়ি রাস্তা থেকে একটি বাস খাদে পড়ে যাওয়ার পর কমপক্ষে ২৫ জন মারা গেছেন। এক ডজনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন বলে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ সোমবার জানিয়েছে।

স্থানীয় কর্মকর্তা ওলগা বোবাডিলা আরপিপি রেডিওকে বলেছেন, গত রোববার গভীর রাতে কাজামার্কার আন্দিয়ান অঞ্চলে গর্তযুক্ত ময়লা রাস্তায় এই ঘটনা ঘটে এবং বাসটি প্রায় ২০০ মিটার (প্রায় ৬৫০ ফুট) গভীরে পড়ে যায়।

দুর্ঘটনার পর তাৎক্ষণিকভাবে ২৩ জনের নিহত হওয়ার কথা জানানো হলেও পরে এই তথ্য হালনাগাদ করে ২৫ জন বলে জানানো হয়।

উদ্ধারকর্মীরা এবং দমকলকর্মীরা দুর্ঘটনাস্থলে রয়েছেন এবং সেখান থেকে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া এই দুর্ঘটনা ও প্রাণহানির পর সেলেনডিন পৌরসভা ৪৮ ঘণ্টার শোক ঘোষণা করেছে।

;

কলম্বিয়ায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে ৯ সেনা নিহত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দক্ষিণ আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ৯ জন সেনা সদস্য নিহত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত সোমবার কলম্বিয়ার ৯ জন সেনা উত্তর বলিভার বিভাগে তাদের হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে মারা গেছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। দেশের এই অঞ্চলেই বৃহত্তম কোকেন কার্টেলের সঙ্গে দেশটির সামরিক বাহিনী লড়াই করছে। বিধ্বস্ত এই হেলিকপ্টারটি ছিল রাশিয়ার তৈরি এমআই-১৭ মডেলের হেলিকপ্টার।

দুর্ঘটনার বিষয়ে দেশটির প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেট্রো এক্স-কে বলেছেন, হেলিকপ্টারটি উপসাগরীয় গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযানের জন্য নতুন সৈন্যদের সরবরাহ করার সময় দুর্ঘটনাটি ঘটেছে।

তবে প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেট্রো বা দেশটির সামরিক বাহিনীর কেউই রাশিয়ার তৈরি এই হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ সম্পর্কে কিছু বলেনি।
এদিকে হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের ঘটনায় গালফ ক্ল্যান গোষ্ঠীর কোনো সংশ্লিষ্টতা আছে কি না তা জানা যায়নি।

;

স্কটল্যান্ডের মুসলিম ফার্স্ট মিনিস্টার হামজার পদত্যাগ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্কটল্যান্ডের ক্ষমতাসীন স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির (এসএনপি) নেতা পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত হামজা ইউসুফ ফার্স্ট মিনিস্টার পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টি (এসএনপি) এবং স্কটিশ গ্রিনসের মধ্যকার ক্ষমতাসীন জোট ভাঙার পরই হামজা ইউসুফ এই পদক্ষেপ নেন। চুক্তিটি শেষ হওয়ার পর থেকে চাপে ছিলেন এই নেতা।

স্কটিশ পার্লামেন্টে বিরোধী দল দুটি আস্থা ভোটের প্রস্তাব দিয়েছে। একটি ফার্স্ট মিনিস্টার ও আরেকটি স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির সরকারের বিরুদ্ধে। গত সপ্তাহে এই ভোট হয় স্কটিশ পার্লামেন্টে। কিন্তু সেই ভোটে হেরে যান হামজা। ফলে পদত্যাগ করা ছাড়া আর কোনো বিকল্প ছিল না তার সামনে।

পদত্যাগের পর ইউসুফ বলেন, ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য আমি আমার মূল্যবোধ এবং নীতির বাণিজ্য করতে ইচ্ছুক নই। তিনি বলেন, পরবর্তী ফার্স্ট মিনিস্টার নিযুক্ত হওয়ার আগে পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্ব পালন করবেন।

গত বছর স্কটল্যান্ডের ক্ষমতাসীন স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির নেতা নির্বাচিত হয়েছিলেন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত হামজা ইউসুফ। তৎকালীন ফার্স্ট মিনিস্টার নিকোলা স্টার্জেনের পদত্যাগের পর এসএনপির দলীয় প্রধানের পদটিতে ৩৭ বছর বয়সী হামজা ইউসুফ ছিলেন সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রার্থী। করোনাভাইরাস মহামারির সময় স্কটল্যান্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। সে সময় দক্ষতার সঙ্গে স্কটল্যান্ডের স্বাস্থ্যখাত সামলিয়েছেন। এরই ধারাবাহিকতায় গত বছরের মার্চে স্কটল্যান্ডের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম হিসেবে ফার্স্ট মিনিস্টার নির্বাচিত হয়েছিলেন হামজা।

হামজার জন্ম স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোয় হলেও তার পূর্বপুরুষেরা উনিশ শতকের ষাটের দশকে পাকিস্তানের পাঞ্জাব থেকে স্কটল্যান্ডে পাড়ি জমিয়েছিলেন। তার বাবা মুজাফফর ইউসুফের জন্ম পাকিস্তানে, আর মা সায়িস্তার জন্ম কেনিয়ায়।

;