জাপার দুর্গ রংপুর বিভাগের সম্ভাব্য প্রার্থীরা



সেরাজুল ইসলাম সিরাজ, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট
জাতীয় পার্টি /ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় পার্টি /ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অন্যান্য বিভাগের মতো জাপার দুর্গ বৃহত্তর রংপুরেও প্রার্থীদের খসড়া প্রার্থীর তালিকা করে রেখেছে জাতীয় পার্টি। আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট হলেও  বৃহত্তর রংপুরের ২২ আসনের মধ্যে ১৮টি আসন চায় দলটি। যদিও আওয়ামী লীগও কম যায়না, তারাও ১১টির বেশি ছাড় দিতে চায় না।

রংপুর জেলা

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকেই হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ রংপুর-৩ (সদর) আসন থেকে নির্বাচিত হয়ে আসছেন। একাধিক আসনে বিজয়ী এরশাদ নবম জাতীয় সংসদ (২০০৮ সালে) ছাড়া প্রতিবারেই রংপুর-৩ আসন রেখে দিয়েছেন। ২০০৮ সালে ঢাকা-১৭ আসন রেখে রংপুর-৩ ছেড়ে দিলে রওশন এরশাদ বিজয়ী হন।

এই আসনে এবারও হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ প্রার্থী হচ্ছেন এটা পুরোপুরি নিশ্চিত। রংপুর-১ আসনে রয়েছেন প্রেসিডিয়াম সদস্য স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন সমবায় প্রতিমন্ত্রী মসিউর রহমান রাঙা, রংপুর-২ আসাদুজ্জামান চৌধুরী, আনিসুল ইসলাম মণ্ডল, অধ্যাপক আসাদুজ্জামান চৌধুরী ডাবলু, রংপুর-৪ সিরাজুল ইসলাম ভরসা, মোস্তফা সেলিম বেঙ্গল ও অ্যাড. মো: আফাজুল হক (বিএনএ জোট), রংপুর-৫ আসনে ফকরুজ্জামান জাহাঙ্গীর, রংপুর-৬ আসনে কেন্দ্রীয় জাতীয় পার্টির সদস্য নুরে আলম জাদু।

আরও পড়ুন: ঢাকা বিভাগে জাতীয় পার্টির সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকা

কুড়িগ্রাম জেলা

কুড়িগ্রাম-১ আসনে বর্তমান সাংসদ মোস্তাফিজুর রহমান, কুড়িগ্রাম-২ পনির  উদ্দিন আহমেদ ও শফিকুল ইসলাম চৌধুরী। যদিও এই  আসনে রওশন পুত্র রাহগির আল মাহি এরশাদ সাদের কথাও শোনা যাচ্ছে। রওশন  এরশাদ নিজে এ বিষয়ে প্রস্তাব উত্থাপন করেছেন। কুড়িগ্রাম-৩ ডা. আক্কাস আলী ও আবু তাহের খায়রুল হক, কুড়িগ্রাম-৪ মেজর (অব.) আসরাফ-উদ-দৌলা, অধ্যাপক ইউনুস আলী অ্যাড. মো: এমদাদুল হক ও জাহেদুল ইসলাম জাহিদ।

লালমনিরহাট জেলা

লালমনিরহাট জেলার ৩ আসনে একক প্রার্থী রয়েছে। এখানে এরশাদের ভাই ও ভাতিজা নির্বাচনের জোর প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন। লালমনিরহাট-১ আসনে ভাতিজা (মামাতো ভাইয়ের ছেলে) মেজর (অব.) খালেদ আখতার, লালমনিরহাট-২ আসনে রোকন উদ্দিন বাবলু, লালমনিরহাট-৩ আসনে ছোট ভাই পার্টির কো-চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের নাম তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।

নীলফামারী জেলা

নীলফামারী-১ আসনে জাফর ইকবাল সিদ্দিকী ও মাওলানা আনম মাসউদ হুসাইন আল কাদেরী (ইসলামী ফ্রন্ট), নীলফামারী-২ সাজ্জাদ পারভেজ, নীলফামারী-৩ কাজী ফারুক কাদের, মেজর (অব.) রানা ও বাদশা আলমগীর, নীলফামারী-৪ বর্তমান সাংসদ শওকত চৌধুরী, ভাগিনা আদেলুর রহমান আদেল ও বিএনএ জোটের অ্যাড মো: আফাজুল হক।

গাইবান্ধা জেলা

গাইবান্ধা-১ আসনে বর্তমান সাংসদ ব্যারিস্টার শামী হায়দার পাটোয়ারী, গাইবান্ধা-২ আব্দুর রশীদ সরকার, গাইবান্ধা-৩ ব্যারিস্টার দিলারা খন্দকার শিল্পী, গাইবান্ধা-৫ পার্টির কো-চেয়ারম্যান বেগম রওশন এরশাদ, আতাউর রহমান আতা ও এএইচএম গোলাম শহীদ রঞ্জু।

আরও পড়ুন: সিলেট বিভাগে জাতীয় পার্টির সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকা

পঞ্চগড় জেলা

পঞ্চগড়-১ আসনে আবু সালেক, পঞ্চগড়-২ আসনে লুৎফর রহমান রিপন।

ঠাকুরগাঁও জেলা

ঠাকুরগাঁও-১ রেজাউর রাজী স্বপন চৌধুরী, ঠাকুরগাঁও-২ নুরুন নাহার বেগম, হাজী বদিউজ্জামান, ইসতিয়াক অনিক ও শহীদ উদ্দিন শামীম (বিএনএ জোট), ঠাকুরগাঁও-৩ হাফিজ উদ্দিন আহমেদ।

দিনাজপুর জেলা

দিনাজপুর-১ শাহিনুর ইসলাম ও রশিদুল ইসলাম, দিনাজপুর-২ অ্যাড. জুলফিকার হোসেন, দিনাজপুর-৩ আনোয়ার হোসেন জীবন চৌধুরী ও আহমেদ শফি রুবেল, দিনাজপুর-৪ মোনাজাত চৌধুরী মিলন ও আলহাজ্ব সেকেন্দার আলী, দিনাজপুর-৫ সোলায়মান সামি, দিনাজপুর-৬ আসনে দেলোয়ার হোসেন ও অ্যাড পিকুল হাসান (বিএনএ জোট)।

   

উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দ্বিতীয় ধাপে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে সারা দেশে ৪৫৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে। আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য ইন এইড টু দ্যা সিভিল পাওয়ার এর আওতায় ১৯ মে থেকে আগামী ২৩ মে পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিজিবি মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে

;

‘ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হওয়ায় ভোটার উপস্থিতি কম’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ না থাকা এবং ভোটাররাও রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত হয়ে যাওয়ার কারণে ভোটার উপস্থিতি কম বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

রোববার (১৯ মে) দুপুরে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নিজ রুমে গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তিনি এই কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপির ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণ গণতান্ত্রিক অধিকার। তবে কোনো ভোটারকে সহিংসতার মাধ্যমে ভোট প্রদানে বাধা দিতে পারবে না। নির্বাচন কমিশনের ওপর কারো অনাস্থা নেই। বিএনপির অনাস্থা রাজনৈতিক ইস্যু। 

তিনি আরও বলেন, আশা করি দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হবে। ছোটখাটো যে সব সমস্যা মাঠে আছে সেগুলো যাতে না হয়, সেজন্য প্রশাসন অত্যন্ত সতর্ক রয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন প্রথম ধাপের নির্বাচনের চেয়েও সুষ্ঠু হবে।

গোপালগঞ্জে একজন মারা গেছে, সেখান থেকে কী শিক্ষা নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এই ঘটনা নির্বাচনের কারণে নাকি ব্যক্তিগত কারণে সেটাও দেখতে হবে। তদন্ত না হলে তো মূল কারণ বলা যায় না। এছাড়া নির্বাচন না থাকলে এদেশে সহিংসতা হয়না তাতো নয়। এখন পুলিশ যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে কিনা সেটা দেখতে হবে। তাছাড়া পুলিশ প্রশাসন ভোটের পরে ৪৮ ঘণ্টা থাকে। সে সময়ের মধ্যে তো কিছু হয়নি।

ধান কাটা ভোট কম পড়ার প্রধান কারণ কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, বিষয়টা এমন নয়। আপানারা কেন বিষয়টা ওইদিকে নিয়ে আমাদের খোঁচা দেন৷ ওইদিন তাৎক্ষণিক কারণ ছিল সকালে বৃষ্টি হয়েছিলো। অন্যান্য কারণের মধ্যে ধান কাটা ছিল, বড় দল অংশ নেয়নি এসব কারণে ভোট কম পড়েছে। তাছাড়া ভোট কম পড়ার পেছনে একটি বড় ফ্যাক্টর বিএনপি। বিশেষ করে আরেকটি বড় কারণ হলো স্থানীয় নির্বাচনে ভোটাররা চাকরিস্থল থেকেও আসতে চায় না।

নির্বাচন কমিশনার কমিশনার আরও বলেন, এখন ৬০ শতাংশের বেশি ভোটাররা আসতে চায় না। এটা সারা পৃথিবীতেই এমন। ভারতেও সব দল অংশ নিলেও ৬০ শতাংশ ভোট পড়ে।

;

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচন, দ্বিতীয় ধাপ

১শ ১৬ জন কোটিপতির প্রার্থীর লড়াই



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ১শ ৫৭টি উপজেলায় ১শ ১৬ জন কোটিপতি প্রার্থী ভোটের মাঠে লড়াই করছেন বলে জানিয়েছে, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি)।

রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর ধানমণ্ডির মাইডাস সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ২য় ধাপে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের হলফনামা বিশ্লেষণে এই তথ্য পাওয়া গেছে বলে জানায় টিআইবি।

টিআইবি জানায়, উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ১শ ৫৭টি উপজেলায় একহাজার ৮শ ১১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তার মধ্যে ১শ ১৬ জন প্রার্থী রয়েছেন কোটিপতি, যা আগের নির্বাচনের তুলনায় তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান বলেন, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে কোটিপতি প্রার্থী রয়েছেন, ১শ ৫ জন। ভাইস চেয়ারম্যান পদে রয়েছে আটজন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে কোটিপতির সংখ্যা তিনজন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, কোটিপতি সম্পদের তালিকার শীর্ষে আছেন নোয়াখালীর সেনবাগের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এস.এম. জাহাঙ্গীর আলম মানিক। তার অস্থাবর সম্পদ মোট ৮৪ দশমিক ৭৬ কোটি টাকা।

তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন ধামরাইয়ের সুধীর চৌধুরী। তার অস্থাবর সম্পদ মূল্য ৩৫ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা। তৃতীয় অবস্থানে আছেন শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী মোহাম্মদ ইদ্রিস ফরাজী। তার অস্থাবর সম্পদ মূল্য ২২ দশমিক ৮৭ কোটি টাকা।

ইফতেখারুজ্জামান আরো বলেন, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে ৫ বছরে চেয়ারম্যান প্রার্থীর আয় বেড়েছে প্রায় ১১ হাজার শতাংশ। এইক্ষেত্রে দেখা যায়, অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে, স্ত্রীর সাড়ে ১১ হাজার ও নির্ভরশীলদের সম্পদ বৃদ্ধির হার ১২ হাজার চারশত শতাংশ।

;

তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

মোংলায় ২ চেয়ারম্যান ও ১ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করার দায়ে দুইজন চেয়ারম্যান ও একজন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীকে মোট ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং মোংলা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. তরিকুল ইসলাম এ জরিমানা করেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মো. তরিকুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, বাগেরহাটের মোংলা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন এবং গলদা চিংড়ি প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবু তাহের হাওলাদার বড় গেট ও তোরণ বানিয়ে নির্বাচনের প্রচারণা চালিয়ে আসছেন, যা নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন। সে কারণে দুই প্রার্থীকে ১০ হাজার করে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

এছাড়া এ নির্বাচনে টিউবওয়েল প্রতীকের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ওবাইদুল ইসলাম হিমেল একটি গাড়িতে দুটি মাইক এবং পৌর শহরের নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া পোস্টার ও বড় ব্যানার ঝুলিয়ে নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। এজন্য তাকেও ৪০ হাজার জরিমানা করা হয়েছে।

জরিমানার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য এসব প্রার্থীদের সতর্ক করা হয় এবং নির্বাচনি আচরণবিধি যাতে কেউ লঙ্ঘন করতে না পারেন, সেজন্য এ ধরনের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে তৃতীয় ধাপে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলায় নির্বাচন হবে আগামী ২৯ মে। এ নির্বাচনে তিনজন চেয়ারম্যান, সাতজন ভাইস চেয়ারম্যান ও তিনজন নারী ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নির্বাচনে লড়ছেন বলে জানা গেছে।

;