ঢাকা বিভাগে জাতীয় পার্টির সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকা



সেরাজুল ইসলাম সিরাজ, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট
জাতীয় পার্টির লোগো, ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় পার্টির লোগো, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির নির্বাচনে অংশ নেওয়া না নেওয়ার ওপর নির্ভর করছে জাতীয় পার্টির ভোটের কৌশল। বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটগতভাবে নির্বাচনে অংশ নেবে।

আর বিএনপি নির্বাচনে না এলে জাতীয় পার্টির নেতৃত্বাধীন সম্মিলিত জাতীয় জোট পৃথকভাবে ৩শ’ আসনেই নির্বাচন করবে। জাতীয় পার্টির দু’ধরনের নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। এর অংশ হিসেবে ৩শ’ আসনে খসড়া প্রার্থী তালিকা প্রস্তুত করেছে জাতীয় পার্টি। একাধিক বিকল্প ও সম্মিলিত জাতীয় জোটের শরিকদের জন্য কিছু আসন ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বার্তা২৪.কম-এ প্রথম ধাপে প্রকাশ করা হচ্ছে ঢাকা বিভাগের প্রার্থীদের তালিকা।

ঢাকা-১ আসনে একক প্রার্থী রয়েছে বর্তমান এমপি প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম, ঢাকা-২ আসনে শাকিল আহমেদ শাকিল, ঢাকা-৩ আসনে মনির সরকার ও হাজী সাব্বির আলী, ঢাকা-৪ বর্তমান এমপি প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, ঢাকা-৫ প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, ঢাকা-৬ বর্তমান এমপি প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ।

ঢাকা-৮ আসনে মোট চারজন প্রার্থীদের তালিকা করা হয়েছে। এই আসনে শরীক দল ইসলামী মহাজোটের একজনের নামও সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই আসনে ইসলামী মহাজোটের প্রার্থী আমিনা মোর্তুজা টলি, জাতীয় পার্টির রয়েছেন প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহিদুর রহমান টেপা, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জাতীয় সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম রুবেল।

ঢাকা-৯ আসনে খসড়া তালিকায় প্র্রার্থী হিসেবে রয়েছেন প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন খান, ঢাকা-১০ আসনে মো. হেলাল উদ্দিন, ঢাকা-১১ আসনে এসএম ফয়সল চিশতী ও কাজী আবুল খায়ের, ঢাকা-১২ দেওয়ান আলী, ঢাকা-১৩ শফিকুল ইসলাম সেন্টু ও নিসার উদ্দিন চৌধুরী (বিএনএ জোট), ঢাকা-১৪ মোস্তাকুর রহমান মোস্তাক, ঢাকা-১৫ সামছুল হক, ঢাকা-১৬ আসনে সুলতান আহমেদ সেলিম ও আমানত হোসেন আমানত।

ঢাকা-১৭ আসনে পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, ঢাকা-১৮ আসনে চিত্রনায়ক মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা, বাহাউদ্দিন আহমেদ বাবুল ও জাকির হোসেন মৃধা। এই আসনে বিএনএ জোটের প্রার্থী হিসেবে আখতার হোসেনের নাম রয়েছে।

ঢাকা-১৯ বাহাদুর ইসলাম ইমতিয়াজ, আবুল কালাম আজাদ ও কাজী মতিউর রহমান, ঢাকা-২০ আসনে রয়েছেন খান মোহাম্মদ ইস্রাফিল খোকন ও দেলোয়ার হোসেন মিলন।

গাজীপুর জেলা
রাজধানীর নিকটবর্তী জেলা গাজীপুর-১ আসনে খন্দকার আব্দুস সালাম ও শরিফুল ইসলাম শরিফ, গাজীপুর-২ এমএম নেওয়াজ উদ্দিন, অ্যাড মাহাবুব আল মামুন ও জয়নাল আবেদীন, গাজীপুর-৩ আজাহারুল ইসলাম সরকার ও মোতাহার হোসেন মানিক, গাজীপুর-৪ আজম খান, আরিফুর রহমান খান, আনোয়ার কবির ও সামছুদ্দিন খান, গাজীপুর-৫ জয়নাল আবেদীন, শিশির আজম ও মোশারাফ হোসেন।

নরসিংদী জেলা
নরসিংদী-১ আসনে শফিকুল ইসলাম শফিক, ওসমান গণি ভুঁইয়া (ইসলামী মহাজোট), নরসিংদী-২ আজম খান, এসকে কামরুল ইসলাম, আবু সাঈদ স্বপন, রফিকুল ইসলাম খান (বিএনএ জোট), নরসিংদী-৩ রেজাউল ইসলাম বাসেত ও আলমগীর কবীর, নরসিংদী-৫ মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সাত্তার ও মনির হোসেন।

মানিকগঞ্জ জেলা
মানিকগঞ্জ-১ আসনে সুলতান মাহমুদ, আলী কসর ও আরশেদ আলী (ইসলামী মহাজোট), মানিকগঞ্জ-২ সৈয়দ মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান, মিজানুর রহমান মিরু ও আবুল কালাম আজাদ (ইসলামী মহাজোট), মানিকগঞ্জ-৩ আসনে জহিরুল ইসলাম রুবেল, হাবিবুল্লাহ ও আব্দুল খালেদ খান (ইসলামী মহাজোট)।

নারায়ণগঞ্জ জেলা
নারায়ণগঞ্জ-১ সাইফুল ইসলাম ও কেএম আবু হানিফ হৃদয় (ইসলামী মহাজোট), নারায়ণগঞ্জ-২ জাতীয় যুব সমাজের সভাপতি আলমগীর শিকদার লোটন ও কেএম আবু হানিফ হৃদয় (ইসলামী মহাজোট), নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে বর্তমান এমপি লিয়াকত হোসেন খোকা ও অনন্যা হুসেইন মৌসুমী, নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে সালাউদ্দিন খোকা মোল্লা, অ্যাড জিনাত ফেরদৌসা ঝুমা (ইসলামী মহাজোট), নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে বর্তমান এমপি সেলিম ওসমান, মিসেস পারভীন ওসমান ও জয়নাল আবেদীন।

মুন্সীগঞ্জ জেলা
মুন্সীগঞ্জ-১ প্রেসিডিয়াম সদস্য এরশাদের আইনজীবী শেখ মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, মুন্সীগঞ্জ-২ আসনে জয়নাল আবেদীন, নোমান মিয়া, কুতুব উদ্দিন আহমেদ ও শফিকুল ইসলাম খন্দকার (ইসলামী মহাজোট), মুন্সীগঞ্জ-৩ আব্দুল বাতেন ও গোলাম মোহাম্মদ রাজু।

টাঙ্গাইল জেলা
টাঙ্গাইল-১ মো. মঞ্জু, টাঙ্গাইল-২ সামছুল হক তালুকদার, টাঙ্গাইল-৩ অ্যাড. সুয়েত আলী, টাঙ্গাইল-৪ মোস্তাক আহমেদ, টাঙ্গাইল-৫ পীরজাদা শফিউল আলম মনির, আবুল কাশেম ও মোজাম্মেল হক, টাঙ্গাইল-৬ এমদাদ হোসেন, টাঙ্গাইল-৭ যুগ্ম মহাসচিব জহিরুল আলম জহির ও নুরুল ইসলাম নুরু, টাঙ্গাইল-৮ কাজী আশরাফ সিদ্দিকী।

কিশোরগঞ্জ জেলা
কিশোরগঞ্জ-১ আসনে এসএম মোস্তফা খান পাঠান, আশরাফ উদ্দিন রেনু, মোস্তাইন বিল্লা ও আব্দুল গণি, কিশোরগঞ্জ-২ সৈয়দ সাদরুল উল্লাহ মাজু, আবু সাঈদ, মো. খুররম জাহাঙ্গীর আলম সৈকত। কিশোরগঞ্জ-৩ বর্তমান এমপি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মজিবুল হক চুন্নু, বিএনএ জোটের আনোয়ার হোসেন, কিশোরগঞ্জ-৪ শেখ মোহাম্মদ আবু ওয়াহাব ও কাজী আফতাব, কিশোরগঞ্জ-৫ হোসাইন উদ্দিন হিরা, অ্যাড. আইয়ুব, তাজুল ইসলাম তোজ ভৈরবী ও কিশোরগঞ্জ-৬ আলহাজ আবু বক্কর সিদ্দিক ও এনকে সোহেল।

রাজবাড়ী জেলা
রাজবাড়ী-১ খন্দকার হাবিবুর রহমান বাচ্চু, হাজী শাহাদত হোসেন মিল্টন, রাজবাড়ী-২ মোহাম্মদ আবুল হোসেন, এবিএম নুরুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম, রফিকুল শামীম ও মনোয়ার ই খোদা মন্টি চৌধুরী।

গোপালগঞ্জ জেলা
গোপালগঞ্জ-১ আব্দুল মান্নান শেখ মুন্নু, গোপালগঞ্জ-২ আলমগীর হোসেন ও কাজী শাহীন গোপালগঞ্জ-৩ মোঃ রঞ্জন ও নুর ইসলাম (ইসলামী মহাজোট)

ফরিদপুর জেলা
ফরিদপুর-১ আক্তারুজ্জামান খান ও কামরুজ্জামান, ফরিদপুর-২ মিয়া আলমগীর ও ফরিদুল রহমান শিপন, ফরিদপুর-৩ এসএম ইয়াহিয়া ও হাসিনা ইমরান চৌধুরী, ফরিদপুর-৪ আনোয়ার হোসেন ও শামসুল কবীর চৌধুরী (বিএনএ জোট)।

শরীয়তপুর জেলা
শরীয়তপুর-১ মাসুদ উর রহমান মাসুদ, শরীয়তপুর-২ শারমিন পারভীন লিজা ও সুলতান সরদার, শরীয়তপুর-৩ মম ওয়াসিম ও এমএ হান্নান।

মাদারীপুর জেলা
মাদারীপুর-১ জহিরুল ইসলাম মিন্টু, মাদারীপুর-২ সিরাজুল ইসলাম স্বপন, মাদারীপুর-৩ এমএ খালেক।

এই তালিকা প্রার্থীদের জনপ্রিয়তার ভিত্তিতে করা হয়েছে। যদিও পার্লামেন্টারী বোর্ড প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করবে। তবুও খুব কম ক্ষেত্রেই এই তালিকার পরিবর্তন হতে পারে। এর ভেতর থেকেই প্রার্থী চূড়ান্ত করার নীতিগত সিদ্ধান্ত রয়েছে।

অন্য বিভাগের খসড়া তালিকা জানতে চোখ রাখুন বার্তা২৪.কমে

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;