একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিতে আবেদন শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

রোববার (২৬ মে) সকাল ৮টা থেকে এ কার্যক্রম শুরু হয়। অনলাইনে ভর্তির এ প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১১ জুন পর্যন্ত।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের কারিগরি সহায়তায় কেন্দ্রীয়ভাবে অনলাইনে ভর্তির কাজটি হয়। আগের মতো এবারও একাদশ শ্রেণির ভর্তিতে কোনো বাছাই পরীক্ষা হবে না। এসএসসি ও সমমানের ফলের ভিত্তিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। অবশ্য ঢাকার নটর ডেম কলেজসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান তাদের নিজেদের মতো শিক্ষার্থী ভর্তি করে থাকে।

অনলাইনে আবেদন

শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রকাশিত একাদশ শ্রেণির ভর্তি নীতিমালায় বলা হয়েছে, চলতি বছর অনলাইনে নির্ধারিত ওয়েবসাইটে (www.xiclassadmission.gov.bd) একাদশ শ্রেণির ভর্তির আবেদনের কার্যক্রম চলবে। অনলাইন ছাড়া শিক্ষার্থীরা ভর্তির আবেদন করতে পারবেন না। এবার আবেদন ফি ১৫০ টাকা। এই আবেদন ফি দিয়ে শিক্ষার্থীদের সর্বনিম্ন ৫টি এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজে পছন্দক্রম দিতে হবে। একজন শিক্ষার্থী যতগুলো কলেজে আবেদন করবে, এগুলোর মধ্য থেকে তার মেধা, কোটা ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে একটিমাত্র কলেজে ভর্তির অবস্থান নির্ধারণ করা হবে।

মেধা কোটা কত

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে মোট শূন্য আসনের ৯৩ শতাংশ মেধা কোটা হিসেবে বিবেচিত হবে। এসব শূন্য আসন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। বাকি ৭ শতাংশের মধ্যে ৫ শতাংশ আগের মতোই বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য বরাদ্দ থাকবে। অবশিষ্ট ২ শতাংশের ১ শতাংশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ১ শতাংশ মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর-সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য রাখা হয়েছে। আগের মতো এবারও এসব আসনে শিক্ষার্থী না থাকলে তা মেধা কোটায় বিবেচিত হবে। কোটার ক্ষেত্রে আবেদনকারী সংখ্যা বেশি হলে মেধার ভিত্তিতে তালিকা করা হবে।

গ্রুপ নির্বাচন পদ্ধতি

বিজ্ঞান বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের যেকোনো একটিতে আবেদন করতে পারবেন। মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থীরা শুধু মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ভর্তির সুযোগ পাবেন। একইভাবে ব্যবসায় শিক্ষার শিক্ষার্থীরা শুধু ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগে আবেদনের জন্য যোগ্য বিবেচিত হবে।

মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে বিজ্ঞান গ্রুপে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপের যেকোনোটি এবং সাধারণ ও মুজাব্বিদ মাহির গ্রুপ থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞান গ্রুপ ছাড়া যেকোনোটিতে আবেদন করতে পারবেন।

কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাও সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের যেকোনে গ্রুপে ভর্তির আবেদন করতে পারবেন।

আবেদন, ফল প্রকাশ, নিশ্চায়ন ও ভর্তির সিডিউল

প্রথম ধাপ: এ ধাপে আবেদন শুরু হবে ২৬ মে, চলবে ১১ জুন পর্যন্ত। ১২-১৩ আবেদন যাচাই-বাছাই ও আপত্তি নিষ্পত্তি এবং পছন্দক্রম পরিবর্তনের সুযোগ দেওয়া হবে। একই সময়ে (১২-১৩ জুন) এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণে ফলাফল পরিবর্তিত হওয়া শিক্ষার্থীদের আবেদন গ্রহণ করা হবে। ১৪-১৮ জুন ঈদুল আজহা উপলক্ষে অনলাইন সার্ভিস ও কল সেন্টার বন্ধ থাকবে।

২৩ জুন রাত ৮টায় প্রথম ধাপে আবেদনকারীদের ফল প্রকাশ করা হবে। ২৩ জুন ফল প্রকাশের পর থেকে ২৯ জুন রাত ৮টা পর্যন্ত শিক্ষার্থীর নির্বাচন নিশ্চায়ন করতে হবে। ৪ জুলাই পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রথম মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ করা হবে।

দ্বিতীয় ধাপ: ৩০ জুন শুরু হবে দ্বিতীয় ধাপের আবেদন। এ ধাপে আবেদন চলবে ২ জুলাই রাত ৮টা পর্যন্ত। ৪ জুলাই রাত ৮টায় দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ করা হবে। ৫ থেকে ৮ জুলাই রাত ৮টা পর্যন্ত দ্বিতীয় ধাপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের নিশ্চায়ন প্রক্রিয়া চলবে। ১২ জুলাই দ্বিতীয় মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ করা হবে।

তৃতীয় ধাপ: ৯-১০ জুলাই তৃতীয় ধাপে আবেদন শুরু হবে। ১২ জুলাই তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ এবং ১৩-১৪ জুলাই তৃতীয় ধাপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের নিশ্চায়ন করতে হবে।

ভর্তি: ১৫ থেকে ২৫ জুলাই পর্যন্ত তিন ধাপে নির্বাচিত এবং সফলভাবে নিশ্চায়ন করা শিক্ষার্থীদের ভর্তি প্রক্রিয়া চলবে। এরপর ৩০ জুলাই অনুষ্ঠানিকভাবে সারাদেশে একযোগে একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হবে।

কলেজ বা সমমানের প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন

সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডের পূর্বানুমতি ছাড়া একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিকৃত কোন ছাত্রছাত্রীর ছাড়পত্র ইস্যু করা যাবে না। কিংবা বোর্ডের পূর্বানুমতি ব্যতীত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কর্তৃক ইস্যুকৃত ছাড়পত্রের বরাতে ভর্তি করা যাবে না। ছাড়পত্রের (টিসি) মাধ্যমে ভর্তির ক্ষেত্রে কলেজ বা সমমানের প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষকে এ ধরনের ভর্তিকৃত ছাত্রছাত্রী ভর্তির ১৫ দিনের মধ্যে রেজিস্ট্রেশন ফিসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডে জমা দিতে হবে।

ভর্তি ফি সর্বোচ্চ ৮৫০০ টাকা

এবার একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির সর্বোচ্চ ফি ৮ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার ইংরেজি ভার্সনের নন-এমপিও কলেজগুলো এ হারে ভর্তি ফি নিতে পারবে। আর ঢাকা মেট্রোপলিটনের বাংলা ভার্সনের নন-এমপিও কলেজগুলো একাদশে ভর্তিতে সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৫০০ টাকা ভর্তি ফি নিতে পারবে।

ঢাকা ছাড়া অন্য মেট্রোপলিটন এলাকার বাংলা ভার্সনের নন-এমপিও কলেজগুলো সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা ও ইংরেজি ভার্সনের নন-এমপিও কলেজগুলো সর্বোচ্চ ৬ হাজার টাকা ভর্তি ফি নিতে পারবে। জেলা পর্যায়ের বাংলা ভার্সনের নন-এমপিও কলেজগুলো ৩ হাজার টাকা ও ইংরেজি ভার্সনের নন-এমপিও কলেজগুলো ৪ হাজার টাকা ফি নিতে পারবে। আর উপজেলা পর্যায়ের বাংলা ভার্সন নন-এমপিও কলেজ ২ হাজার ৫০০ টাকা ও ইংরেজি ভার্সন নন-এমপিও কলেজ ৩ হাজার টাকা ফি নিতে পারবে।

অন্যদিকে ঢাকা মেট্রোপলিটনের এমপিওভুক্ত কলেজগুলো বাংলা ও ইংরেজি ভার্সনে ভর্তির ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ হাজার টাকা। ঢাকা ছাড়া অন্যান্য মেট্রোপলিটন এলাকার বাংলা ভার্সনের এমপিওভুক্ত কলেজগুলো ও ইংরেজি ভার্সনের এমপিওভুক্ত সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকা ভর্তি ফি নিতে পারবে। জেলা পর্যায়ের বাংলা ভার্সনের এমপিওভুক্ত কলেজ ও ইংরেজি ভার্সনে এমপিওভুক্ত কলেজ ২ হাজার টাকা ফি নিতে পারবে। আর উপজেলা পর্যায়ের বাংলা ভার্সনে এমপিওভুক্ত কলেজ ১ হাজার ৫০০ টাকা ও ইংরেজি ভার্সন এমপিওভুক্ত কলেজ ১ হাজার ৫০০ টাকা ফি নিতে পারবে।

ভর্তি আবেদনের যোগ্যতা

২০২২, ২০২৩ ও ২০২৪ সালে দেশের যেকোনো শিক্ষা বোর্ড থেকে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

বিদেশি কোনো বোর্ড বা অনুরূপ কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডে তার সনদের মান নির্ধারণের পর ভর্তির যোগ্য বিবেচিত হবে।

একাদশ শ্রেণিতে আসন কত

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় এবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২০ লাখ ১৩ হাজার ৫৯৭ জন। এর মধ্যে পাস করেছে ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৩ জন।দেশের সরকারি-বেসরকারি কলেজ, মাদরাসা, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মোট আসন প্রায় ৩৪ লাখ। সেই হিসাবে সব শিক্ষার্থী ভর্তি হলেও ফাঁকা থাকবে অর্ধেকের বেশি আসন।

ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই

একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হবে আগামী ৩০ জুলাই।

ঢাকার নটর ডেম কলেজসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ছাড়া একাদশ শ্রেণির ভর্তিতে কোনো বাছাই পরীক্ষা হয় না। এসএসসি ও সমমানের ফলের ভিত্তিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। একজন শিক্ষার্থী যতগুলো কলেজে আবেদন করবে, তার মধ্য থেকে শিক্ষার্থীর মেধা, কোটা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে ভর্তির জন্য একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তার অবস্থান নির্ধারণ করা হয়।

   

ইউজিসির বাজেট: কোন বিশ্ববিদ্যালয় কত পাচ্ছে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৫৫টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য উন্নয়ন ও পরিচালন বাবদ মোট ১১ হাজার ৬৯০ কোটি ৪ লাখ টাকার বাজেট অনুমোদন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)।

বুধবার (১২ জুন) ইউজিসিতে অনুষ্ঠিত ১৬৭তম পূর্ণ কমিশন সভায় এই বাজেট অনুমোদন করা হয়। এ ছাড়া সভায় ইউজিসির ৮৭ কোটি ৪০ লাখ টাকার (নিজস্ব আয়সহ) বাজেট অনুমোদন করা হয়।

ইউজিসি সূত্রে জানা গেছে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য আগামী অর্থবছরে বরাদ্দকৃত ১১ হাজার ৬৯০ কোটি টাকার মধ্যে পরিচালন বাজেট ৬ হাজার ৭৭২ কোটি টাকা, যেখানে সরকারি বরাদ্দ ৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকা এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মাধ্যমে অর্জিত রাজস্ব আয় ১ হাজার ২৭২ কোটি টাকা। এ ছাড়া উন্নয়ন বাজেট রয়েছে ৪ হাজার ৯১৭ কোটি টাকা।

ইউজিসির সভায় জানানো হয়, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মূল বাজেটে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য সরকারের অনুদান হিসেবে ৫ হাজার ৫০০ কোটি টাকার সংস্থান করা হয়। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে অর্জিত রাজস্ব আয় ধরা হয় ১ হাজার ২৭২ কোটি ৫৩ কোটি টাকা। পূর্ণ কমিশন সভায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য গবেষণা খাতে ১৮৮ কোটি ৬৫ লাখ টাকা বরাদ্দের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া ইউজিসি থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের বিদেশে পিএইচডি স্কলারশিপের জন্য ১০ কোটি টাকাসহ গবেষণা খাতে ৩৩ কোটি টাকা বরাদ্দ অনুমোদন করা হয়। যা গত অর্থবছরের চেয়ে ৩ কোটি টাকা বেশি।

কোন বিশ্ববিদ্যালয় কত বরাদ্দ পেল

আসন্ন অর্থবছরে পরিচালন ব্যয় বরাদ্দপ্রাপ্তির শীর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি বরাদ্দ পাচ্ছে ৮০৪ কোটি ৪১ লাখ টাকা। গবেষণা খাতেও ঢাবিকে সবচেয়ে বেশি ২০ কোটি টাকা বাজেট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে সবচেয়ে কম বরাদ্দ পাচ্ছে নওগাঁর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টির জন্য বরাদ্দ রয়েছে ৩ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও মুজিবনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণায় এক টাকাও বরাদ্দ পাচ্ছে না।

বাজেট বরাদ্দে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের আগামী অর্থবছরের বাজেটের পরিমাণ ৪৭৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা। গবেষণায় বিশ্ববিদ্যালয়টি পাচ্ছে ১৪ কোটি টাকা। তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে থাকা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় পাবে ৩৯৭ কোটি ৭২ লাখ টাকা, আর গবেষণায় বরাদ্দ পাচ্ছে ১২ কোটি টাকা। চতুর্থ অবস্থানে থাকা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় পাবে ২৭৯ কোটি ১২ লাখ টাকা। বিশ্ববিদ্যালয়টি গবেষণায় পাবে ৭ কোটি ২০ লাখ।

অন্যান্য সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ১৭৩ কোটি ৫ লাখ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ১৬৯ কোটি ২১ লাখ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ১৫৪ কোটি ৯৪ লাখ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ৬৫ কোটি ৫২ লাখ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় ৬১ কোটি ৪৬ লাখ, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস ৯৫ কোটি ৮৩ লাখ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ৭১ কোটি ৪৪লাখ টাকা, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ৪৯ কোটি ২৬ লাখ, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় ১৮ কোটি ৩ লাখ, শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয় ৭ কোটি ৪০ লাখ, কিশোরগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয় ১০ কোটি ৩০ লাখ, নওগাঁর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয় ৩ কোটি ৯৫ লাখ এবং মুজিবনগর বিশ্ববিদ্যালয় ৬ কোটি ৯৭ লাখ টাকা বাজেট পাচ্ছে।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ১৭০ কোটি ৮ লাখ টাকা, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ১১৮ কোটি ৫০ লাখ, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৯৫ কোটি ৭৮ লাখ, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ১০২ কোটি ৬৮ লাখ, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৯৬ কোটি ৫২ লাখ, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৯০ কোটি ৭৮ লাখ, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৫২ কোটি ৫৮ লাখ, গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৫৮ কোটি ৫৪ লাখ, পিরোজপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৮ কোটি ৫০ লাখ, রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ১৯ কোটি ৫৬ লাখ, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ২১ কোটি ৫৫ লাখ, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৪ কোটি ৪৭ লাখ এবং সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৮ কোটি ৮৮ লাখ টাকা বরাদ্দ পাচ্ছে।

কৃষিবিষয়ক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ৩৪৫ কোটি ৯৮ লাখ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ৮৭ কোটি ৭৮ লাখ টাকা, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ১১৮ কোটি ৬৯ লাখ, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ৮৫ কোটি ৫৭ লাখ টাকা, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ২৭ কোটি ৭১ লাখ, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ১৫ কোটি ২০ লাখ টাকা এবং কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ১৩ কোটি ৯৬ লাখ টাকা পাচ্ছে।

প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ২২৯ কোটি ৩০ লাখ, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) ৮৩ কোটি ৪২ লাখ, রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) ১০০ কোটি ১৭ লাখ, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) ১১৬ কোটি ৮৯ লাখ এবং ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ডুয়েট) ৮৬ কোটি ৫৯ লাখ টাকা বরাদ্দ পাচ্ছে।

চিকিৎসাবিষয়ক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) ১৬১ কোটি ৬৪ লাখ এবং শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ৪ কোটি ১ লাখ টাকা অর্থ বরাদ্দ পাচ্ছে। বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় ৬০ কোটি ৮৮ লাখ, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় ৩৯ কোটি ৯৮ লাখ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয় ৪১ কোটি ১১ লাখ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি ১৬ কোটি ২১ লাখ এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অ্যাভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয় ৪৩ কোটি ৩৪ লাখ টাকার বরাদ্দ পাচ্ছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বরাদ্দ ২০ কোটি টাকা।

;

ফল পরিবর্তন হওয়া শিক্ষার্থীদের কলেজে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফল পরিবর্তন হওয়া শিক্ষার্থীদের কলেজে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

ফল পরিবর্তন হওয়া শিক্ষার্থীদের কলেজে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

  • Font increase
  • Font Decrease

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলে সন্তুষ্ট না হয়ে খাতা চ্যালেঞ্জ করে ৮ হাজার ৮৭৫ জন পরীক্ষার্থীর ফলে পরিবর্তন এসেছে। ফলে তারা এখন নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী কাঙ্ক্ষিত কলেজে আবেদন করতে পারবেন।

বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) একাদশ শ্রেণির ভর্তি সংক্রান্ত পোর্টালে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আন্তঃশিক্ষাবোর্ড জানায়, কলেজ ভর্তির প্রথম ধাপের আবেদন যেহেতু চলমান, তাই পুনঃনিরীক্ষণে যাদের ফল পরিবর্তন হয়েছে, তাদের নতুন করে আবেদন করতে হবে না। আর যেসব শিক্ষার্থী আগের গ্রেডে বা নম্বরের কারণে কাঙ্ক্ষিত কলেজের জন্য আবেদন করতে পারেননি, কিন্তু পুনঃনিরীক্ষণে ফল পরিবর্তন হয়েছে এখন তারা কাঙ্ক্ষিত কলেজে আবেদন করতে পারবেন। এসব শিক্ষার্থী চাইলে আবেদন এডিট করে সেই সুযোগ নিতে পারবেন।

ফল পরিবর্তন হওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ হাজার ২২৪ জন। আর আগের ফলাফলে অনুত্তীর্ণ থাকা পরীক্ষার্থীদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ জন। আগের ফলাফলে অনুত্তীর্ণ থাকা পরীক্ষার্থীদের মধ্যে খাতা চ্যালেঞ্জ করে পাস করেছেন ১ হাজার ১১০ শিক্ষার্থী।

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের আবেদন আজ বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) শেষ হচ্ছে। ভর্তিচ্ছুকরা আজ রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

এবার কলেজে আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা। শিক্ষার্থীরা সর্বনিম্ন পাঁচটি এবং সর্বোচ্চ দশটি কলেজে পছন্দ দিতে পারবেন। একজন শিক্ষার্থী যত কলেজে আবেদন করবেন, তার মধ্য থেকে তার মেধা, কোটা ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে একটি কলেজে তার অবস্থান নির্ধারণ করা হবে।

;

ঈদের ছুটিতে প্রয়োজনে অনলাইনে ক্লাস: এনসিটিবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে শুরু হচ্ছে নতুন শিক্ষাক্রমের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির ষান্মাসিক মূল্যায়ন। এরই ধারাবাহিকতায় কতটুকু শিখন কার্যক্রমের ওপর এর মূল্যায়ন নেওয়া হবে সে বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড।

এনসিটিবি জানিয়েছে, ঈদের আগে যদি কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নির্ধারিত অংশের শিখন কার্যক্রম শেষ না হয়, প্রয়োজনে ওই প্রতিষ্ঠান ছুটির মধ্যেও অনলাইনে ক্লাস নিবে।

রোববার (৯ জুন) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর (মাউশি) মাধ্যমিক বিভাগের সহকারী পরিচালক এস এম জিয়াউল হায়দার হেনরী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।

এই নির্দেশনা বাস্তবায়নের উদ্দেশে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ইতোমধ্যে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

এনসিটিবি’র নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির বিষয়ভিত্তিক ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের সিলেবাস ও এই সংক্রান্ত নির্দেশনা মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

এতে বলা হয়, সম্প্রতি সারাদেশ থেকে দ্বৈবচয়নের মাধ্যমে কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করেছে এনসিটিবি। এইসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের পাঠ্যপুস্তকের কতটুকু পড়ানো হয়েছে, সেই তথ্য নিয়ে একটি সিলেবাস প্রণয়ন করেছে। তাতে ষান্মাসিক মূল্যায়নে বইয়ের শুরু থেকে কত পৃষ্ঠা পর্যন্ত মূল্যায়নে অন্তর্ভুক্ত হবে, তা নির্ধারণ করা হয়েছে।

আগামী ১২ জুন বুধবার পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্লাস চলবে। এরপর ঈদুল আজহার ছুটি শুরু হবে। ঈদের ছুটির আগেই সিলেবাসের অবশিষ্ট সিলেবাস সম্পন্ন করতে সামষ্টিক মূল্যায়নের জন্য বিকল্প উপায় অবলম্বন করতে নির্দেশনা দিয়েছে এনসিটিবি।

নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, প্রয়োজনে অনলাইনে ক্লাস করাতে হবে। কোন দল গত কাজ এখন তথ্য সংগ্রহ ইত্যাদি কাজ থাকলে তা বিকল্প উপায়ে গত কাজের বিষয়ে দলগত কাজের বদলে একক কাজ, পরিবারের সদস্যদের থেকে তথ্য সংগ্রহ পর্যবেক্ষণের কাজটি বাড়ির আশেপাশের থেকে ভিডিও দেখে ডকুমেন্ট দেখে বা অন্য করা সাহায্যে করা যেতে পারে। কাজ শেষে সক্রিয় পরীক্ষণের বদলে একটি অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিবে তার ধারণা আমাদের সময় ধারণ করে দেওয়ার বিষয়েও শিক্ষকদের দেওয়া হয়, এছাড়া অভিভাবকদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম গ্রুপ, মোবাইল গ্রুপে নির্দেশনা প্রদান করে শিক্ষার্থীদের বাড়িতে বসে করা কাজ শিক্ষকরা পর্যবেক্ষণ করবেন এবং ফিডব্যাক দেবেন।

তাছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের আগেই ছুটির মধ্যে শিক্ষার্থীদের করণীয় অভিজ্ঞতার ধাপগুলো সহজ ভাষায় বুঝিয়ে দিতেও শিক্ষকদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

;

এবার মাউশি থেকে বদলি হলেন সাবেক ভারপ্রাপ্ত ডিজি শাহেদুল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও শিক্ষা বিভাগ (মাউশি) ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক ও (কলেজ প্রশাসন) শাখার পরিচালক প্রফেসর মো. শাহেদুল খবির চৌধুরীকে এবার বদলি করা হয়েছে।

অর্থনীতি বিভাগের এই অধ্যাপককে রাজধানীর তেজগাঁও এলাকার সরকারি বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষ করা হয়েছে।

বুধবার (৫ জুন) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সরকারি কলেজ ২ এর উপ-সচিব চৌধুরী সামিয়া ইয়াসমীন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ বদলি করা হয়।

এর আগে, শাহেদুল খবিরের দুর্নীতি ও অনিয়ম নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করেছিল বার্তা২৪.কম। মাউশির মহাপরিচালক পদ থেকে তাকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তার পদে নিয়োগ পান অধ্যাপক নেহাল আহমেদ।

একই আদেশে মাউশির কলেজ ও প্রশাসন শাখার পরিচালক করা হয়েছে সরকারি বিজ্ঞান কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ এ বি এম রেজাউল করীমকে।

আদেশে আরও বলা হয়েছে, আগামী ১০ জুন তারিখের মধ্যে নতুন কর্মস্থলে যোগ দিতে বলা হয়েছে।

;