আরপিএমপিতে জনবল সংকটেও মনোবল ভাঙেনি ট্রাফিক বিভাগের



ফরহাদুজ্জামান ফারুক, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, রংপুর
সড়ক শৃঙ্খলা ফেরাতে লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

সড়ক শৃঙ্খলা ফেরাতে লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরপিএমপি) প্রতিষ্ঠার প্রথম বর্ষপূর্তি আজ ১৬ সেপ্টেম্বর। গেল বছরের এই দিনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আনুষ্ঠানিক ঘোষণার মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল আরপিএমপি। উত্তরের বিভাগীয় নগরী রংপুরে আইনের সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়াসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির সার্বিক উন্নতিতে কাজ করছে নতুন এই সংস্থাটি।

ইতোমধ্যে ২০৩ দশমিক ৫ কিলোমিটার আয়তনের বিশাল এই মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কে নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা ফেরাতে নগরবাসীর আস্থা অর্জনে সাফল্যের এক বছর পেরিয়েছে আরপিএমপি'র ট্রাফিক পুলিশ বিভাগ। নগরীতে যানজট নিরসন, ফুটপাত দখল মুক্তকরণ, জেব্রা ক্রসিং ও ওভারব্রিজ ব্যবহারে পথচারীদের সচেতন করতে ট্রাফিক বিভাগের নিরলস প্রচেষ্টা সাড়া ফেলেছে সবার মাঝে।

গেল এক বছরের পরিসংখ্যানে আরপিএমপির ৮৪ জন পুলিশ সদস্যকে নিয়ে গঠিত উত্তর ও দক্ষিণ ট্রাফিক পুলিশ বিভাগ পরিবহন শ্রমিক, মালিক, যাত্রী ও পথচারীদের সচেতন করার লক্ষ্যে একাধিক মতবিনিময় সভা করেছেন। নগরীর বিভিন্নস্থানে জনসচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করার পাশাপাশি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনীর মাধ্যমে পথচারীদের রাস্তা পারাপারে সতর্কতার ব্যাপারে সজাগ করেছেন।

শুধু তাই নয়, আনুষ্ঠানিক যাত্রার দুই মাস পার না হতেই ডিজিটাল পদ্ধতির ই-ট্রাফিকিং ব্যবস্থা চালু করেছেন মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার। দিন রাত নগরীর ২০টি পয়েন্টে রোদ-বৃষ্টি-ঝড়ে সড়ক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলায় ট্রাফিক বিভাগ কাজ করছে সেবার মানসিকতায়। সীমিত জনবল আর নানা সীমাবদ্ধতার মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলা আরপিএমপির ট্রাফিক পুলিশ বিভাগ গত ১ বছরে কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ১১ বার মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের নিকট হতে পুরস্কৃত হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নতুন আদলে সাজানো হয়েছে গুরুত্বপূর্ণ সড়কে রাস্তা পারাপার ও ব্যবহার পদ্ধতি। প্রতিদিন দুই বেলা নগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে চেকপোস্ট বসিয়ে পরিবহন শ্রমিকদের পাশাপাশি চালকদের বৈধতা, গাড়ির লাইসেন্স, হেলমেট, ইনস্যুরেন্স ও নম্বরবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে আসছে ট্রাফিক পুলিশ বিভাগ।

আইনের প্রতি অবহেলা ও সড়ক নিরাপত্তা আইন না মানায় সরকারি কোষাগারে গত এক বছরে শুধু মাত্র ই-ট্রাফিকিং এর মাধ্যমে জরিমানা আদায় হয়েছে ১ কোটি ৭৬ লক্ষ ৯৯ হাজার ৮শ টাকা। আর বিভিন্ন কারণে ট্রাফিক বিভাগই মামলা করেছে ৫৬ হাজার ৪৮৭টি। এতে একদিকে যেমন নগরীতে অবৈধ যানবাহন চলাচল কমে এসেছে, তেমনি চালকদের মধ্যে সচেতনতাও বৃদ্ধি পেয়েছে।

এ ব্যাপারে আরপিএমপির ট্রাফিক পুলিশ বিভাগের ইনচার্জ দেলোয়ার হোসেন বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ‘মানুষ আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হলেই সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানো সম্ভব। আমরা ট্রাফিক পুলিশরা জনগণকে আইন সম্পর্কে সচেতন করবার চেষ্টা করছি। চালক, পথচারী ও পরিবহন যাত্রীদের নিরাপত্তার স্বার্থে বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালানো বন্ধসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছি। পুরনো অভ্যাসে পরিণত নগরবাসীকে নতুন আদলে আনতে সময়ের প্রয়োজন আছে। তবে গত এক বছরের যে পরিবর্তন ও সাফল্য এসেছে, তাও একবারেই কম নয়।’

রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক বিভাগ) ফরহাদ ইমরুল কায়েস বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ‘মাত্র ৮৪ জন জনবল ও নানা সীমাবদ্ধতার মধ্য দিয়ে আমরা দুটি ট্রাফিক ইউনিটকে কাজে ব্যবহার করছি। গত বছর নগরবাসীর আন্তরিকতা এবং কমিশনারের প্রচেষ্টায় অনেক পরিবর্তন এসেছে। যানজট নিরসন থেকে শুরু করে রাস্তার ওপর গড়ে তোলা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, ফুটপাত দখলমুক্ত এবং নিয়মিত ট্রাফিক পুলিশ চেকপোস্টের মাধ্যমে অভিযান চালানোর কারণে এখন নগরীর সড়কে একটা সুন্দর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। তবে প্রত্যাশানুযায়ী সেবা নিশ্চিত করতে যেমন জনবল বাড়াতে হবে, তেমনি আরও কয়েক বছর অপেক্ষায় করতে হবে।’

   

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় সাংবাদিকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত শরিফুল ইসলাম শরিফ (৪২) নামে এক সাংবাদিকের মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালের দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। 

শরিফ মিরপুর উপজেলার ধুবইল ইউনিয়নের গেটপাড়া গ্রামের মৃত নাদের আলী মণ্ডলের ছেলে।

শরিফ ঢাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিক আমার সংবাদ পত্রিকার মিরপুর উপজেলা প্রতিনিধি ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী ও একটি পুত্র সন্তান রেখে গেছেন।

জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে কুষ্টিয়া থেকে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। পথে কুষ্টিয়া-মেহেরপুর আঞ্চলিক সড়কের তাঁতিবন্ধ এলাকায় জেটিআইয়ের সামনে পাখি ভ্যানের (তিন চাকার গাড়ি) সঙ্গে তার মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ হয়। এতে শরিফ গুরুতর আহত হন। এ অবস্থায় স্থানীয় জনগণ তাকে উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

;

পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা, তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি ছুঁই ছুঁই



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, চুয়াডাঙ্গা
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলা চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো অতি তীব্র তাপদাহ বয়ে যাচ্ছে। তাপমাত্রার পারদ উপরে উঠতে উঠতে এখন প্রায় ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁই ছুঁই অবস্থা।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বেলা তিনটায় এ জেলার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ১১ শতাংশ। যা এ মৌসুমে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। স্থানীয় আবহাওয়া অফিস বলছে, ২৬-৩০ এপ্রিল পর্যন্ত এ জেলার তাপমাত্রা আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এদিকে, সূর্যের প্রখরতায় ঘরের বাইরে বের হওয়া এক প্রকার দুঃসাধ্য হয়ে উঠেছে। আকাশ থেকে মনে হচ্ছে গনগনে আগুনের ফুলকি ঝরছে।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা যায়, গত শনিবার (২০ এপ্রিল) এ জেলায় সর্বোচ্চ ৪২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এরপর রোববার (২১ এপ্রিল) ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি, সোমবার (২২ এপ্রিল) ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি, মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) ৩৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি, বুধবার (২৪ এপ্রিল) ৪১ দশমিক ২ ডিগ্রি ও বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল।

শুক্রবার দুপুর ১২টায় এ জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ দশকিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ১৬ শতাংশ। বেলা তিনটায় তাপমাত্রা আরও বেড়ে দাঁড়ায় ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১৪ শতাংশ।


চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের সিনিয়র আবহাওয়া পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান জানান, এপ্রিল মাসের শুরু থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে মৃদু, মাঝারি, তীব্র ও অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত চলমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে। এপ্রিল মাসে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের কোনো সম্ভাবনা নেই। এসময় জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে গরমে অস্বস্তি বৃদ্ধি পেতে পারে।

তিনি আরও জানান, ২৬ এপ্রিল থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পাওয়ায় সম্ভাবনা রয়েছে। এসময় সকলকে সাবধানে থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।

এদিকে, বাইরে শরীর ঝলসানো রোদ ও তীব্র গরমে মানুষ এক প্রকার গৃহবন্দী হয়ে পড়েছেন। বাইরে না বেরিয়ে ঘরে অবস্থান করে ফ্যানের নিচে বিশ্রাম নিচ্ছেন বেশিরভাগ মানুষ। তবে ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে নিম্ন আয়ের দিনমজুর ও শ্রমিক শ্রেণির মানুষের ক্ষেত্রে। তারা এই তীব্র রোদ ও গরম উপেক্ষা করে জীবিকার তাগিদে বাইরে অবস্থান করছেন।

চুয়াডাঙ্গা শহরের ফুড ডেলিভারি বয় ফয়সাল ইকবাল বলেন, 'কী আর বলব, এই রোদ-গরমে বাইসাইকেল চালিয়ে বিভিন্ন গন্তব্যে মানুষের খাবার পৌঁছে দিচ্ছি। গরমে খুব কষ্ট হচ্ছে। তবে বসে থাকলেও হবে না। দিনশেষে নিজের পরিবারের জন্য খাবার কিনে বাসায় ফিরতে হবে।'

চুয়াডাঙ্গা আন্তঃজেলা চলাচলকারী একটি বাসের চালক বিল্লাল হোসেন জানান, এই তীব্র রোদ-গরমে মানুষ খুব একটা বাইরে বের হচ্ছে না। তাই তাদের যাত্রীও খুব একটা নেই। অন্যদিনের তুলনায় কম যাত্রী নিয়ে ট্রিপে যেতে হচ্ছে। এতে আর্থিকভাবেও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন তারা।

;

নওগাঁয় পরিবেশ ও জীববৈচিত্র রক্ষায় মানববন্ধন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জীববৈচিত্র ও পরিবেশ রক্ষা, নদী-খাল-বিল দখল ও দুষণের প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা), গ্রীণ ভয়েজ ও একুশের পরিষদ নওগাঁর।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ১০টায় নওগাঁ শহরের মুক্তির মোড় শহীদ মিনারের সামনের সড়কে এ কর্মসূচি পালিত হয়।

বাপার সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম বলেন- আন্দাসুরা বিলে প্রাকৃতিক ভাবে জন্ম নেওয়া পদ্মফুলকে বিভিন্ন ভাবে ধ্বংস করার চেষ্টা করা হচ্ছে। ওই বিলের লিজ বাতিল করা প্রয়োজন। আলতাদীঘি শালবনে ৮বার আগুন লেগেছে। উন্নয়নের নামে প্রায় ৩ হাজার গাছ কেটে ফেলা হয়েছে। কিভাবে আগুন লেগেছে বা লাগানো হয়েছে তার সঠিক কোন তথ্য আমরা জানিনা। এগুলো তদন্ত করা প্রয়োজন।

নওগাঁ জেলা বাপার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুকুল চন্দ্র কবিরাজ বলেন- আজ প্রকৃতির বিরুপ প্রভাপ পড়েছে। যা আমাদেরই সৃষ্টি। যেসব প্রাকৃতিক ভাবে গড়ে উটেছে তা সংরক্ষণ করা প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে। নদী দুষণ ও দখলমুক্ত রক্ষা করা হোক। প্রকৃতিগুলোকে আমরা কাজে লাগাতে পারি। শুধু মানববন্ধন করলেই হবে না তা বাস্তবায়ন করতে হবে। পরিবেশ রক্ষায় যতদুর যাওয়ার দরকার হবে আমরা যেতে চাই।

একুশে পরিষদ নওগাঁর সভাপতি অ্যাডভোকেট ডি.এম আব্দুল বারি বলেন, একসময় ছোট যমুনা নদীতে পালতোলা নৌকা ও লঞ্চ চলতো। বিভিন্ন জেলা থেকে বণিকরা ব্যবসা করার জন্য আসতো। নদী দখল-দুষণ ও পলি পড়ে ভরাট হওয়ায় সেই নৌকা আর আসেনা। নদী দুষণের ফলে জীববৈচিত্র আজ হুমকির মুখে। নদী আমাদের মা। নদী বাঁচাতে হবে। নদী বাঁচলে জীববৈচিত্র রক্ষা সহ নদীর ওপর নির্ভরশীলদের জীবন জীবিকা ও কর্মসংস্থান বাড়বে। এছাড়া প্রাকৃতিক ভাবে বেড়ে উঠা বন ও পদ্মফুল রক্ষায় আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) সদস্য ও একুশে পরিষদ নওগাঁ’র সভাপতি অ্যাডভোকেট ডি.এম আব্দুল বারি’র সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, একুশে পরিষদের সহসভাপতি প্রতাপ চন্দ্র সরকার, সাধারণ সম্পাদক এমএম রাসেল, সহসাধারণ সম্পাদক নাইচ পারভীন, শাকিরুল ইসলাম রাসেল, সুবল চন্দ্র মন্ডল, নওগাঁ সরকারি কলেজ শাখা একুশে পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শামিম, বাপা জেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুকুল চন্দ্র কবিরাজ ও সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।

;

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর গেন্ডারিয়ায় দ্রুতগামী ট্রাকের ধাক্কায় অজ্ঞাত পরিচয় আনুমানিক ৬০ বছর বয়সী এক বৃদ্ধার মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভোরে এই ঘটনাটি ঘটে। দুর্ঘটনার পর তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানানো হয়েছে।

;