ফুলবাড়িয়ায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায় পুকুরে ডুবে আব্দুল্লাহ (২) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (৫ আগস্ট) বিকেলে উপজেলার বিদ্যানন্দ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শিশুটি ওই গ্রামের মতিউর রহমানের ছেলে।

শিশুর বাবা মতিউর রহমান জানান, তার ছেলে দুপুর থেকে বাড়ির উঠানে খেলা করছিল। হঠাৎ স্বজনরা তাকে না দেখতে পেয়ে বাড়ির আশেপাশে খোঁজাখুজি শুরু করে। বিকেলে তার দেহ পানিতে ভাসতে দেখে বাড়ির লোকজন উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

তবে বিষয়টি পুলিশকে অবহিত করা হয়নি বলে জানান ফুলবাড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফিরোজ তালুকদার।

   

দক্ষিণ চট্টগ্রামের তৈলারদ্বীপ সেতুর টোল প্রত্যাহারের দাবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দক্ষিণ চট্টগ্রামের আনোয়ার-বাঁশখালীর সীমানায় সাঙ্গু নদীর ওপর নির্মিত ১৭ বছর আগে চালু হওয়া তৈলারদ্বীপ সেতুর টোল প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাঁশখালী স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন নামের একটি সংগঠন।

রোববার (৫ মে) সকালে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের এস রহমান হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় সংগঠনটি।

সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ওকান উদ্দীন সাকিবের সঞ্চালনায় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ।

আবদুল ওয়াহেদ বলেন, বাঁশখালীর সাঙ্গু নদীর ওপর সম্পূর্ণ দেশিয় অর্থায়নে নির্মিত হয়েছে তৈলারদ্বীপ সেতু। ২০০১ সালের ১৭ জানুয়ারি সেতুটি উদ্বোধন হয়। প্রায় ৩২ কোটি টাকা ব্যয়ে সেতুটি নির্মিত হয়। ২০০৭ সাল থেকে দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে টোল আদায় করা হচ্ছে।

'৩ বছরের ইজারা দিয়েই যেখানে নির্মাণ ব্যয় উঠে যায়, সেখানে দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে টোল আদায় সম্পূর্ণ অযৌক্তিক ও জনগণের অধিকারের পরিপন্থি। বাংলাদেশ গ্যাজেট, ২০১৪ এর সংশোধিত প্রজ্ঞাপন, টোল নীতিমালা অনুযায়ী, ভৌগোলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ও অনুন্নত আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনার প্রেক্ষিতে টোল মওকুফের বিধান থাকলেও এই সেতুর ক্ষেত্রে তা সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম।'

তিনি আরও বলেন, একটি সেতুতে টোল আদায় করা হয় সেতুর নির্মাণ ব্যয় এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য। সেই বিবেচনায় দেখা যায়, তৈলারদ্বীপ সেতুর নির্মাণ ব্যয় ৩২ কোটি টাকা। কিন্তু প্রতি ৩ বছরে এ সেতু থেকে টোল আদায় হয় ৩০-৩৫ কোটি টাকা। অথচ সেতু নির্মাণের পর থেকে কোনো ধরনের দৃশ্যমান মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ চোখে পড়েনি।

সাঙ্গু নদীর ওপর বিভিন্ন এলাকায় আরও ৫টি সেতু থাকলেও শুধু তৈলারদ্বীপ সেতু থেকেই টোল আদায় করা হচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয় সংবাদ সম্মেলনে। যা বাঁশখালীর মানুষের সাথে চরম বৈষম্যমূলক আচরণ বলে মনে করছেন তারা।

বাঁশখালী স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা অভিযোগ করে বলেন, কর্ণফুলী নদীর ওপর নির্মিত শাহ আমানত সেতুর চেয়ে তৈলারদ্বীপ সেতু তুলনামূলক ছোট সেতু হলেও দ্বিগুণ টোল দিতে হয় এ সেতুতে। রাতে চলাচল করা দূরপাল্লার যানবাহন থেকে টোকেনবিহীন অতিরিক্ত টাকা আদায় করা হচ্ছে।

সেতুটি টোলমুক্ত করা হলে বঙ্গোপসাগর তীরবর্তী এ অঞ্চলের সমুদ্র বাণিজ্য ও শিল্পোন্নয়নের অপার সম্ভাবনা আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা প্রকাশ করেন সংগঠনের সদস্যরা। পাশাপাশি তারা বাঁশখালীর আপামর জনসাধারণের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে তৈলারদ্বীপ সেতুর এই অন্যায্য ও বৈষম্যমূলক টোল প্রত্যাহারের অনুরোধ জানিয়েছেন।

;

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রেখেছে: স্পিকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বড় ভূমিকা রেখেছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

রোববার (৫ মে) সকালে রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক হোটেলে দুই দিনব্যাপী ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্সের প্রথমদিনের অনুষ্ঠানে তিনি এই কথা বলেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ ও বণিক বার্তা যৌথভাবে এই কনফারেন্স আয়োজন করে।

কনফারেন্স অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্পিকার বলেন, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অস্থিরতা চলছে। এর মাঝেও বাংলাদেশ ভালো করছে। এলডিসি পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের সঠিকভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে।

অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামালের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসেকা আয়েশা খান। প্যানেল আলোচক ছিলেন অর্থনীতিবিদ ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার, সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।

;

কাভার্ডভ্যান চালকের নেতৃত্বে ৯ মাসে শতাধিক অটোরিকশা ছিনতাই



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর রামপুরা থানার বনশ্রী এলাকা থেকে চালককে অজ্ঞান করে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ছিনতাই ও চালক নিহতের ঘটনায় চক্রের চার সদস্যকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ।

গ্রেফতাররা হলেন- ছিনতাই চক্রের মূলহোতা মো. শরীফুল ইসলাম (৩২) ও তার অন্যতম সহযোগী চান্দু (৪০) এবং চোরাই রিকশা কেনাবেচার সঙ্গে জড়িত ফুল মিয়া (৫৯) ও মো. আল আমিন (৩৮)।

শনিবার (৪ মে) রাজধানীর মুগদা মানিক নগর ও নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে সাতটি চোরাই রিকশা জব্দ করা হয়েছে।

রোববার (৫ মে) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) হায়াতুল ইসলাম।

সংবাদ সম্মেলনে হায়াতুল ইসলাম জানান, গত ৮ এপ্রিল রাত ৯টার দিকে আপ-ডাউন যাতায়াতের কথা বলে চালক শাহ আলম মিয়ার রিকশা ঠিক করে গ্রেফতাররা। পরবর্তীতে মাঝপথে কৌশলে রিকশা ছিনতাই করে নিয়ে নেয়।

তিনি বলেন, ঘুমের ওষুধ খাইয়ে অটোরিকশা ছিনতাই চক্রের মূলহোতা শরীফুল ইসলাম। তিনি পেশায় কাভার্ডভ্যানচালক। ৯ মাস আগে তিনি যে কাভার্ডভ্যান চালাতেন, সেটি মালিক বিক্রি করে দেওয়ায় বেকার হয়ে যান তিনি। এরপর একজনের মাধ্যমে অটোরিকশা চুরি করা শেখেন শরীফুল। শরীফুলের চক্র তিনজনের। তারা প্রতি সপ্তাহে অন্তত ৪টি রিকশা ছিনতাই করতেন।

এরই ধারাবাহিকতায় গত ৮ এপ্রিল রাত ৯টার দিকে রামপুরা থানার বনশ্রী এলাকা থেকে নিহত অটোরিকশাচালক শাহ আলমের রিকশায় দুজন যাত্রী ওঠেন। পরবর্তীতে পথিমধ্যে তার রিকশাটি অজ্ঞান পার্টি রিকশাটি নিয়ে যায়। শাহ আলমকে অজ্ঞান অবস্থায় স্বজনেরা উদ্ধার করে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৪ এপ্রিল তিনি মারা যান।

এ ঘটনায় নিহতের ছেলে রামপুরা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এই ঘটনায় জড়িতদের শনাক্তে বনশ্রী ও খিলগাঁও এলাকার শতাধিক সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে অজ্ঞান পার্টির মূলহোতা শরীফুল ইসলাম, তার সহযোগী চান্দু ও শাহাবুদ্দিনকে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে শনিবার (৪ মে) রাতে মুগদা থানার মানিক নগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে শরীফুল ও চান্দুকে গ্রেফতার করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ৩২টি চেতনানাশক ট্যাবলেট ও একটি অটোরিকশা জব্দ করা হয়। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে চোরাই অটোরিকশা কেনাবেচার সঙ্গে জড়িত ফুল মিয়া ও আল আমিনকে নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্দিরগঞ্জ থানার মিজমিজি এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয়। তাদের কাছ থেকে সাতটি চোরাই অটোরিকশা জব্দ করা হয়।

গ্রেফতার শরীফুল প্রাথমিকভাবে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন, তিনি গত ৯ মাসে শতাধিক রিকশা চুরি করেছেন। এমন কী শাহ আলমের রিকশা ছিনতাই করার পরেও অন্তত ৯টি অটোরিকশা ছিনতাই করেছেন। এই সব রিকশা তারা ফুল মিয়া ও অপর একটি চক্রের কাছে বিক্রি করতেন।

ডিসি হায়াতুল ইসলাম আরো বলেন, চোরাই রিকশা কেনার সঙ্গে জড়িত একটি গ্রুপের দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আরো একটি গ্রুপকে গ্রেফতার করতে মিরপুরে আমাদের অভিযান চলছে। শরীফুলের পলাতক এক সহযোগীকেও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

অটোরিকশাচালকদের উদ্দেশে ডিসি হায়াতুল ইসলাম বলেন, রিকশাচালকদের প্রতি আমাদের অনুরোধ থাকবে, যাত্রীদের কাছ থেকে কিছু খাবেন না। তাহলেই আপনাদের গাড়ি লুট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

;

খাগড়াছড়িতে মৌসুমের প্রথম কালবৈশাখীর তাণ্ডব



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, খাগড়াছড়ি
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

খাগড়াছড়িতে রোববার (৫ মে) ভোর ৫ টা থেকে মৌসুমের প্রথম কালবৈশাখীর তাণ্ডবে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

কালবৈশাখীর ঝড়ো তাণ্ডবে রামগড়, মানিকছড়ি ও দীঘিনালায় সবচেয়ে বেশী ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া জেলা সদরসহ অন্যান্য উপজেলায় ঝড়ো হাওয়ায় গাছ পালা ভেঙ্গে পড়ার পাশাপাশি বসতবাড়ি ও ফলজ বাগানের ক্ষতি হয়েছে।  

স্থানীয়রা জানান, মৌসুমের প্রথম কালবৈশাখীতে রামগড় বাজার, দারোগা পাড়াসহ জালিয়াপাড়া-রামগড় সড়কে গাছ উপড়ে পড়ে সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। পরে ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়রা সড়কে পড়ে থাকা গাছ সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করেন। এ ছাড়া রামগড়-জালিয়াপাড়া বৈদ্যুতিক সঞ্চালন লাইনের খুঁটি ভেঙ্গে এবং গাছের ডালপালা পড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। রামগড়ের দারোগা পাড়ায়, ফেনীর কুল, মহামুনী ও আশপাশের কয়েকটি গ্রামে কালবৈশাখীর তাণ্ডবে অর্ধশতাধিক বসতবাড়ির ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রামগড় ছাড়াও মানিকছড়ি, দীঘিনালায় কাল বৈশাখীতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

রামগড়ের নাকাপা এলাকার বাসিন্দা মো. সাইফুল জানান, ফজরের আজানের পর পর বজ্রপাত সহ বৃষ্টি শুরু হয়। বৃষ্টির মধ্যে ঝড়ো হাওয়ায় গাছপালা ভেঙ্গে পড়ে বাড়ির টিন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি অনেক ঘর-বাড়ির টিনের চালা উড়ে যায়।  ফলবাগানের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কালবৈশাখীতে।

রামগড় পৌরসভার মেয়র রফিকুল আলম কামাল জানান, রোববার ভোরের কালবৈশাখীতে পৌর এলাকার অনেক বসতবাড়ি ও বৈদ্যুতিক লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রণয়নে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের কাউন্সিলররা কাজ করছেন।

খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান জানান, মৌসুমের প্রথম কালবৈশাখীতে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রণয়নের কাজ চলছে। আজ বিকলের মধ্যে উপজেলা থেকে এ তথ্য পেলে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তের সংখ্যা নির্ণয় করা যাবে।

;