রাজাকারের নামে টেনিস কমপ্লেক্স, অপসারণের দাবি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, রাজশাহী, বার্তা২৪.কম
রাজশাহীতে মুক্তিযোদ্ধাদের  মানববন্ধন / ছবি: বার্তা২৪

রাজশাহীতে মুক্তিযোদ্ধাদের মানববন্ধন / ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসর তৎকালীন সন্ত্রাসী ছাত্র সংগঠন হিসেবে পরিচিত এনএসএফ নেতা জাফর ইমামের নাম রাজশাহী আন্তর্জাতিক টেনিস কমপ্লেক্স থেকে অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দিয়েছেন মুক্তিযোদ্ধারা।

বুধবার (২৭ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে রাজশাহী মহানগর ও জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের নেতারা বিভাগীয় কার্যালয়ের সামনে এ কর্মসূচি পালন করে। মানববন্ধন শেষে মুক্তিযোদ্ধারা বিভাগীয় কমিশনার নূর-উর-রহমানের কাছে তাদের দাবি কথা জানিয়ে স্মারকলিপি দেন।

মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য দেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর ইকবাল, যুদ্ধকালীন কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা সফিকুল রহমান রাজা, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক রুহুল আমিন প্রামানিক প্রমুখ।

অভিযোগ করে বক্তারা বলেন, জাফর ইমাম বরাবরই খোলস বদল করে চলেছেন। ১৯৬৮ সালের দিকে তিনি রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে ক্রীড়া কর্মকর্তা পদে যোগ দেন। স্বাধীনতাযুদ্ধে বিতর্কিত ভূমিকার জন্য দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার চাকরি চলে যায়। পরে কিছুদিন আত্মগোপনে থাকেন রাজাকার জাফর ইমাম। ১৯৭৩ সালের দিকে আবারও তিনি চাকরি ফিরে পান। ওই সময় কতিপয় ছাত্রলীগ নেতা অজ্ঞাত কারণে তাকে সমর্থন করে শিক্ষাবোর্ডে গার্ড দিয়ে অফিস করতে নিয়ে আসতেন। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে তাকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়। অথচ তার নামে এখনো টেনিস কমপ্লেক্স রয়েছে।

মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক রুহুল আমিন প্রামাণিক জানান, স্বাধীনতার অনেক আগেই রাজশাহী টেনিস কমপ্লেক্সটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ২০০৪ সালে মারা যান জাফর ইমাম। এরপর ২০০৫ সালে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট সরকারের আমলে তার নামে টেনিস কমপ্লেক্সটির নামকরণ করা হয়।

তিনি বলেন, ‘জাফর ইমামের নাম সরিয়ে আমরা বারবার একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা বা বুদ্ধিজীবীর নামে টেনিস কমপ্লেক্সটি নামকরণের দাবি জানিয়েছি। তবে অজানা কারণে গত ১০ বছরে তা সম্ভব হয়নি।’

জানতে চাইলে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার মো. নূর-উর-রহমান বলেন, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধারা আমার কাছে এসেছিলেন। তাঁরা তাঁদের দাবি-দাওয়া সম্বলিত স্মারকলিপি দিয়েছেন। আমি স্মারকলিপিটি সরকারের উচ্চ পর্যায়ে পাঠানোর ব্যবস্থা করব।’

তিনি আরও বলেন, ‘ইতিহাস জেনে আমিও টেনিস কমপ্লেক্সটির নাম পরিবর্তনের পক্ষে। তবে এটা সরকারি নিয়ম মেনেই করতে হবে। আশা করি দ্রুত প্রক্রিয়াগত জটিলতার সমাধান করে মুক্তিযোদ্ধাদের দাবি পূরণ করবে সরকার।’

   

সিলেটে চিনি ছিনতাইকাণ্ডে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটের বিয়ানীবাজারে ৪০০ বস্তা চিনি ছিনতাইয়ের ঘটনায় সদ্য বিলুপ্ত উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল হক তাহমিদকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রোববার (১৬ জুন) ভোরে পৌর শহরতলীর নিদনপুর এলাকায় তার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। জাহিদুল হক তাহমিদ নিদনপুর গ্রামের নুরুল হকের ছেলে।

গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিয়ানীবাজার থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবদুলাল ধর।

তাহমিদ চিনি ছিনতাইকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের করা মামলার এজহারভুক্ত আসামী না হলেও তদন্তে তার নাম উঠে আসায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এছাড়াও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার একটি অডিও কল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়ে। কল রেকর্ডে কীভাবে ছিনতাই করা চিনি বণ্টন করা হয়েছে তা প্রকাশ পেয়েছে।

এর আগে এই ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আরও দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ নিয়ে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

এদিকে, ট্রাকভর্তি চিনি ছিনতাইয়ের ঘটনায় এ পর্যন্ত ৩ জনকে গ্রেফতার ও ৮০ বস্তা চিনি উদ্ধার করা হলেও অবশিষ্ট ৩২০ বস্তা চিনি উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। তবে পুলিশ বলছে, চিনি উদ্ধারে পুলিশ তৎপর রয়েছে।

এব্যাপারে বিয়ানীবাজার থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবদুলাল ধর বলেন, চিনি ছিনতাইয়ের ঘটনায় তদন্তে প্রকাশিত হয় জাহিদুল হক তাহমিদের নাম তাই তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। রোববার সকালে তাকে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। তদন্তের স্বার্থে রিমাণ্ডের আবেদন করে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলেও তিনি জানান।

এর আগে চিনি ছিনতাইয়ের পর গত সোমবার ৮০ বস্তা চিনি ও একটি পিকআপ ভ্যান উদ্ধার করে পুলিশ। পরদিন মঙ্গলবার এজাহারভুক্ত দুই আসামীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন-কিশোরগঞ্জ জেলার মিঠামইন উপজেলার হোসাইনপুর গ্রামের মো. খলিল মিয়ার ছেলে মো. লিটন মিয়া (২৬) ও বড়লেখা উপজেলার শাহবাজপুর বোবারগুল এলাকার মোস্তফা উদ্দিনের ছেলে হাসান (২১)। তাদের মধ্যে লিটন মিয়া বর্তমানে বিয়ানীবাজার পৌরসভা এলাকার দাসগ্রামের লিচু টিলাস্থ ছাত্তার মিয়ার বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করছেন।

;

ভারী বৃষ্টিতে কুড়িগ্রাম শহরে জলাবদ্ধতা, ভোগান্তি



কল্লোল রায়, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুড়িগ্রাম
ভারী বৃষ্টিতে কুড়িগ্রাম শহরে জলাবদ্ধতা, ভোগান্তি

ভারী বৃষ্টিতে কুড়িগ্রাম শহরে জলাবদ্ধতা, ভোগান্তি

  • Font increase
  • Font Decrease

গত কয়েকদিন ধরে কুড়িগ্রামে থেমে থেমে ভারী বৃষ্টির কারণে জেলা শহরের অনেক স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। সঠিক ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকা, ড্রেন গুলো নিয়মিত পরিষ্কার না করায় প্রতিনিয়ত দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে বলে মনে করছেন পৌরবাসী। তবে এই সমস্যা সমাধানে কাজ চলমান বলে জানিয়েছে পৌরসভার মেয়র কাজিউল ইসলাম।

রোববার(১৬ জুন) দুপুরে পৌরসভার একাধিক ওর্য়াডে সরেজমিনে দেখা যায় ড্রেনগুলোতে দীর্ঘদিনের প্লাস্টিক বর্জ্য,ময়লা আর্বজনা জমে থাকায় বৃষ্টির এসব পানি সহজে নামতে পারছে না। এর মধ্যে জেলা প্রশাসন কার্যালয়, ফায়ার সার্ভিস, হাসপাতাল পাড়া,শিক্ষা অফিস,রৌমারী পাড়া,গনপূর্ত অফিস,তালতলা, হরিকেশ কানিপাড়া,হাটিরপাড়,স্বাধীন পাড়া,পৌরবাজার এলাকা,মধুর মোড়, দাদামোড়সহ পৌর শহরের অনেক স্থানে রাস্তাঘাট ও বাসা-বাড়িগুলোতে বৃষ্টির পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে।
পৌরসভার রৌমারি পাড়ার বাসিন্দা নাজমুল হোসেন বলেন,’গত কয়েকদিনের বৃষ্টির পানি জমে রাস্তা দিয়ে চলাচল করা খুবই অসুবিধা হয়েছে। পৌরসভার উদাসীনতায় আমাদের মতো বাসিন্দাদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।’


পৌরবাজারের ক্রেতা জুয়েল রানা বলেন,’বাজারের পাশের ড্রেনটি দীর্ঘদিন ধরে অকেজো হয়ে আছে। পৌরসভার লোকজন এসব দেখে না। ৩ দিন ধরে রাস্তায় বৃষ্টির পানি জমে জলাবদ্ধতার কারণে চলতে লোকজনের কষ্ট হচ্ছে।

সাংস্কৃতিক কর্মী শ্যামল ভৌমিক বলেন,’পৌর শহরের বৃষ্টির পানি গুলো নামতো পৌরসভার ঈদগাহের নালা দিয়ে এটি ভরাটের কারণে পানিগুলো আর নামতে পারছে না ফলে এমন জলজটের সৃষ্টি হয়েছে।

কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিস জানায়, গত ২৪ ঘন্টায় জেলায় ১৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আগামী দু'দিন ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।


কুড়িগ্রাম পৌরসভার মেয়র কাজিউল ইসলাম বলেন,’শহরের ড্রেনগুলোতে বৃষ্টির পানি বেশি থাকায় পানি ধীরে ধীরে নামছে। জলাবদ্ধতা নিরসনে কাজ চলমান রয়েছে।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন,’ স্থায়ীভাবে শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সাথে সমন্নয় করে কাজ করা হবে। আশা করছি দ্রুত এ বিষয়টির সমাধান হবে।

;

চুয়াডাঙ্গায় রেললাইনে ফাটল, ধীরগতিতে চলছে ট্রেন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চুয়াডাঙ্গা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চুয়াডাঙ্গায় রেললাইনে আকষ্মিক ফাটল দেখা দিয়েছে। এতে করে দুর্ঘটনা এড়াতে ওই স্থান দিয়ে ধীরগতিতে চলাচল করছে ট্রেন।

রোববার (১৬ জুন) বেলা ১১টার দিকে জীবননগর উপজেলার উথলী ঘোড়ামারা রেলগেটের অদূরে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থল রেললাইনের ওপর লাল কাপড় টাঙিয়ে মেরামতের কাজ চলছে বলে জানিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ।

উথলী রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার স্বপন বিশ্বাস বার্তা২৪.কমকে জানান, রেললাইন ফাটলের বিষয়টি প্রথমে উথলী ঘোড়ামারা রেলগেটের গেটম্যানের নজরে আসে। তিনি দ্রুত আমাদেরকে জানান। এরপরই ঘটনাস্থলে লাল কাপড় টাঙিয়ে মেরামতের কাজ শুরু হয়। এতে ফাটল স্থান দিয়ে ধীরগতিতে ট্রেন চলাচল করছে।

চুয়াডাঙ্গা স্টেশন মাস্টার মিজানুর রহমান বলেন, উথলীতে রেললাইনে ফাটল দেখা দিয়েছে বলে খবর পেয়েছি। ফাটল অংশ কেটে বাদ দিয়ে লাইনের মেরামত চলছে৷ বর্তমানে ঘটনাস্থল দিয়ে ১০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলাচল করছে। এতে ঈদ যাত্রায় ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় ঘটবে না বলে তিনি জানান।

এর আগে চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারি একই স্থানে রেললাইনে ফাটল দেখা দিয়েছিল। ওই সময় উথলী রেলস্টেশনের দায়িত্বরত স্টেশন মাস্টার আবু সাঈদ জানিয়েছিলেন, অতিরিক্ত ঠান্ডার কারণে রেললাইনে ফাটলের ঘটনা ঘটতে পারে।

;

ঈদের দিন বৃষ্টি হবে!



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪
বৃষ্টি / ছবি: বার্তা২৪

বৃষ্টি / ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

দরজায় কড়া নাড়তে নাড়তে অবশেষে চলেই এলো ঈদুল আজহা। আজ বাদে কাল (১৭ জুন) উদযাপিত হবে ২০২৪ সালের কোরবানির ঈদ। তবে ঈদের এই আনন্দের মধ্যে পানি ঢালার সংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস।

সোমবার( ১৭ জুন) ঈদের দিন দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আজ রোববার থেকেই দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হচ্ছে। রাজধানী ঢাকাতেও ঈদের দিন শেষ বিকাল বা সন্ধ্যায় রয়েছে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা। আষাঢ়ের প্রারম্ভে ঈদ হওয়ায় সবার মধ্যে একটা কৌতূহল কাজ করছিল, কেমন থাকবে কোরবানির ঈদের দিন আবহাওয়া! আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে জানানো হয়, দেশের বিভিন্ন বিভাগে কম বেশি মধ্যম ভারী বর্ষণ থেকে অধিক ভারী বৃষ্টি এবং বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

অধিদপ্তর উপ-পরিচালক ওমর ফারুক বলেন, ‘বর্ষার শুরুতে দেশের সব অঞ্চলে বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। তাই ঈদের দিন দেশের বিভিন্ন জায়গায় একেক রকম আবহাওয়া থাকতে পারে। অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী,দেশের ঈদের দিন তিন বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া অন্য বিভাগগুলোরও কোনো কোনো অঞ্চলে কম-বেশি বৃষ্টি থাকতে পারে।’

ওমর ফারুক আরও বলেন, ‘ঈদের দিন, অর্থাৎ ১৭ জুন দেশের রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় বৃষ্টিপাত হবে। একই সাথে চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়া বইতে পারে। সাথে হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সাথে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী থেকে অনেক ভারী বর্ষণ হতে পারে।’

ঈদের দিন বৃষ্টি না হলে তাপমাত্রার কেমন থাকবে এই বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ঈদের দিন সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব বিরাজমান থাকতে পারে।’

ঈদের এই শেষ সময়ের প্রস্তুতিতে নানারকম ব্যস্ততা কাজ করছে দেশবাসীর মধ্যে। কাল সারাদেশে পশু কুরবানি করা হবে। এমন মুহূর্তে বৃষ্টি হলে, তা পশুর বর্জ্য অপসারণে ইতিকর প্রভাব ফেলতে পারবে।  

;