ট্রাফিক সপ্তাহতেই সীমাবদ্ধ থাকছে শিক্ষার্থীদের দাবি



শাহরিয়ার হাসান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা, বার্তা২৪.কম
সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন, ছবি: বার্তা২৪

সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

গত বছরের ২৯ জুলাই রাজধানীতে এক সড়ক দুর্ঘটনায় ২ স্কুল শিক্ষার্থী নিহত হওয়ার পর নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীরা গোটা রাজধানী জুড়ে আন্দোলন করে। সেই আন্দোলনে নিরাপদ সড়কের জন্য ৯ দফা দাবি তুলে ধরেন শিক্ষার্থীরা।

গেল এক বছরে ৯ দফা দাবির কয়েকটি পূরণ হলেও, প্রধান দাবিগুলো বাস্তবায়িত হয়নি বলে আক্ষেপ করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। তারা বলছেন, 'ঘটনার পর ট্রাফিক সপ্তাহ, ট্রাফিক সচেতনতা পক্ষ, ট্রাফিক মাসে হয়েছে। তাছাড়া সড়ককে নিরাপদ রাখার জন্য কোন কাজ হয়নি।'

মঙ্গলবার (২০ মার্চ) সকালে রাজধানীর বসুন্ধরায় যমুনা ফিউচার পার্কের সামনে নদ্দা এলাকায় সুপ্রভাত পরিবহনের একটি বাসের চাপায় নিহত হন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) ছাত্র আবরার আহমেদ চৌধুরী।

এ ঘটনার প্রতিবাদে সেখানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলনে নামেন শিক্ষার্থীরা। বুধবার সকালে শিক্ষার্থীরা বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার প্রবেশ মুখে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন। বিইউপিসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কয়েকশ শিক্ষার্থী এতে যোগ দিয়েছেন। এ আন্দোলনে একাত্মতা প্রকাশ করে সায়েন্সল্যাব মোড়ে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন সিটি কলেজ, ধানমণ্ডি গভর্নমেন্ট বয়েজ স্কুল, গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজ, ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি বিজ্ঞান কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।

সরেজমিনে রাজধানী ঘুরে একাধিক শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত বছরের দেওয়া শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণ না হওয়ায় তারা আবারও মাঠে নেমেছেন।

সাইন্সল্যাব মোড়ে সিটি কলেজের শিক্ষার্থী মেহতাব খানম বার্তা২৪.কম-কে বলেন, 'গত বছর যখন অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা ঘটে। তখন আমার বেশ কিছু দাবি দিয়েছিলাম এ দাবির মধ্যে কয়েকটি পূরণ হলেও মূল দাবিগুলো পূরণ হয়নি। শুধু ট্রাফিক সপ্তাহে গাড়িতে মামলা দেওয়া ছাড়া অন্য কিছুই লক্ষ্য করা যায় নাই।'

শাহবাগ মোড়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী জুবায়ের বার্তা২৪.কম-কে বলেন, 'সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ছাত্র ছাত্রীদের দায়ভার সরকারের নেওয়ার কথা ছিল। ওই দায়ভার সরকার নিয়েছিল। কিন্তু ঘটনাস্থলে যে ফুটওভার ব্রিজ দেওয়ার কথা ছিল, সেটা এখনো বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হয়নি প্রশাসন।'

ফার্মগেট তেজগাঁও কলেজের শিক্ষার্থী মাহবুব আলম বার্তা২৪.কম-কে বলেন, 'গত বছরের ঘটনা পর আমরা যে ৯ দফা দাবি দিয়েছিলাম। এক বছরে শুধু ট্রাফিক সপ্তাহে মোটর বাইকের জরিমানা ছাড়া আর কিছুই দৃশ্যমান হয়নি। ট্রাফিকের চোখের সামনে দিয়ে লাইসেন্সবিহীন গাড়ি রাজধানীতে ছুটে চলছে। দেখার কেউ থাকে না।'

ধানমণ্ডি ২৭ এ অবস্থানরত ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী খালেদ আহমেদ একই বিষয়ে বার্তা২৪.কম-কে বলেন, 'সারাদেশে শিক্ষার্থীদের জন্য হাফ ভাড়া ব্যবস্থা করা হোক এমন একটা দাবি করা হয়েছিল। ঘটনার পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে শিক্ষার্থীদের বাসে দেখলেই বাসের হেলপার বাজে আচরণ করে। অতিরিক্ত যাত্রী তোলা নিষেধ, নির্ধারিত জায়গায় বাস থামার কথা বলা হয়েছিল। সেটাও মানছে না। জানতে ইচ্ছে করে তাহলে গত ১ বছরে কি পেলাম আমরা।'

নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের ফলে গণপরিবহনে কোন পরিবর্তন এসেছে কিনা জানতে চাইলে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বার্তা২৪.কম-কে বলেন, 'শিক্ষার্থীদের দাবির মধ্যে অন্যতম একটি দাবি ছিল, বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না। ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলাচল বন্ধ থাকবে। কিন্তু এ ধরনের কোনো পরিবর্তনই সড়কে দেখা যায়নি।'

অন্যদিকে আরবার আহমেদ চৌধুরীকে চাপা দেওয়া সুপ্রভাত বাসের চালকের ভারী যান চালানোর লাইসেন্স ছিল না। হালকা যান চালানোর লাইসেন্স নিয়েই তিনি বাসের মতো ভারী যান চালাচ্ছেন বলে জানিয়েছে ঢাকা উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম।

এটা জানার পর শিক্ষার্থীরা আরও অভিযোগ করেন, শুধু লোক দেখানো ট্রাফিক সপ্তাহ আমরা দেখেছি। যার সর্বশেষ প্রমাণ সুপ্রভাত গাড়ি চালকের লাইসেন্স ছিল না।

   

ফেনীতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে কিশোর গ্যাংয়ের ৬ সদস্য অস্ত্রসহ আটক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ফেনী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফেনীতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে কিশোর গ্যাংয়ের প্রধানসহ ৬ সদস্যকে দেশীয় অস্ত্রসহ আটক করেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)। কিশোর গ্যাংটি ‘এসডব্লিউএজি ৪৭’ নামে পরিচিত।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় র‍্যাব। এর আগে বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দিবাগত রাতে শহরের রামপুর এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।

আটককৃতরা হলো- ফেনী সদর উপজেলার সুন্দরপুর এলাকার মাইনুদ্দিনের ছেলে মো. সৈকত (১৭), বারাই গনি এলাকার মৃত আবুল হোসেনের ছেলে মো. বাবু (১৯), সোনাগাজী উপজেলার বাদাদিয়া এলাকার মাইনুদ্দিন মানিকের ছেলে মো. মাহি (২২), গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার জরম নদী এলাকার মো. রফিকুল ইসলামের ছেলে মো. মানিক (১৮),পাঁচগাছিয়া এলাকার রাজিবের ছেলে মো. আরমান (১৯) এবং মিয়াজী রোডস্থ মৃত স্বপনের ছেলে মো. আসিফ (১৮)।

র‍্যাব সূত্র জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শহরের রামপুর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে র‍্যাব। রামপুর পাকা রাস্তার ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন এ কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। সেখান থেকে দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় ধাওয়া করে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে স্টিলের চাকু ও ফোল্ডিং চাকু উদ্ধার করা হয়।

ফেনীস্থ র‍্যাব-৭ এর কোম্পানি অধিনায়ক মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন ধরে তারা শহরে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিল। র‍্যাব গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদের ডাকাতির প্রস্তুতিকালে আটক করে। পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়ার জন্য আটককৃত আসামিদের ফেনী মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

ফেনী মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, আসামিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

 

;

পঞ্চগড়ে নদীতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, পঞ্চগড়
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পঞ্চগড় সদর উপজেলায় চাওয়াই নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে আলমি আক্তার (১২) ও ইসরাত জাহান সিফাত (৯) নামে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে জেলার সদর উপজেলার অমরখানা ইউনিয়নেট চাওয়াই নদীর চৈতন্যপাড়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, নিহত আলমি ওই এলাকার আব্দুল আজিজের মেয়ে এবং সিফাত সাইফুল ইসলামের মেয়ে। তারা দুজনে সম্পর্কে ফুফু-ভাতিজি।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার দুপুরে আলমি ও সিফাত বাড়ির পাশে চাওয়াই নদীতে গোসল করতে যায়৷ নদীতে গোসল করতে গিয়ে সিফাত পানিতে ডুবে যেতে থাকলে তাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসে আলমি৷ পরে দুজনে পানিতে ডুবে যায়। এসময় নদীর পাড়ে থাকা অন্য আরেক শিশু বিষয়টি দেখে দৌড়ে তাদের পরিবারের লোকজনকে জানালে তারা দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে মৃত অবস্থায় পানির নিচ থেকে তাদের দুজনের মরদেহ উদ্ধার করে।

খবর পেয়ে পুলিশ মৃত দুই শিশুদের মরদেহের সুরতহাল করে।

পঞ্চগড় সদর থানার উপপরিদর্শক পলাশ চন্দ্র রায় বলেন, দুই শিশুর মধ্যে একজন সাঁতার জানতো, আরেকজন জানতো না। একজন আরেকজনকে বাঁচাতে গিয়ে দুজনেই একসাথে ডুবে মৃত্যু হয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা। ইউপি চেয়ারম্যানের মাধ্যমে মরদেহ সুরতহাল শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। 

;

র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক ফিরোজ, নিজ বাহিনীতে ফেরত যাচ্ছেন আরিফ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এলিট ফোর্স র‍্যাব-৩'র নতুন অধিনায়ক (সিও) হিসেবে দায়িত্ব পেতে যাচ্ছেন লে. কর্নেল মো. ফিরোজ কবীর। তিনি লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হবেন।

রোববার (২৮ এপ্রিল) ফিরোজ তার দায়িত্ব বুঝে নিবেন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) র‍্যাব সদরদফতরের একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

র‍্যাব সূত্রে জানা গেছে, লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ নিজ বাহিনীতে (সেনাবাহিনী) ফেরত যাচ্ছেন। তিনি র‍্যাব-৩ এর অধিনায়ক হিসেবে দুবছরের বেশি সময় দায়িত্ব পালন করেছেন। মেধাবী ও সৎ অফিসার হিসেবে পরিচিত এই সেনা কর্মকর্তা ঢাকা মেডিকেলসহ বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে দালাল বিরোধী অভিযান, মাদক-অস্ত্র উদ্ধার, খাদ্য মজুত করে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি ও কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য বন্ধে ব্যাপক অভিযান চালান। যা ব্যাপক প্রশংসিত হয়।

এদিকে র‍্যাব-৩ এর অধিনায়কের দায়িত্ব পাওয়া ফিরোজ কবীর সর্বশেষ র‍্যাব-৬'এর দায়িত্বে ছিলেন। সম্প্রতি তাকে বদলি করে র‍্যাব সদরদফতরে আনা হয়। গত মে মাসে তিনি র‍্যাব-৬'র অধিনায়কের দায়িত্ব পান। ভালো কাজের স্বীকৃতি হিসেবে চলতি বছর পুলিশ সপ্তাহে তিনি বাংলাদেশ পুলিশ পদক- বিপিএম পান।

অন্যদিকে ১৮ এপ্রিল র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈনকে নিজ বাহিনীতে ফেরত পাঠানো হয়। তার জায়গায় নতুন দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার আরাফাত ইসলাম। গত বুধবার আরাফাত তার বুঝে নেন। আর র‍্যাব-১৩'র অধিনায়কের দায়িত্ব পেয়েছেন কমান্ডার কামরুল হাসান।

রাজধানীর ব্যাংক পাড়া খ্যাত মতিঝিল, মুগদা, শাহ্জাহানপুর, পল্টন, খিলগাঁও, সবুজবাগ, রামপুরা, হাতিরঝিল, শাহবাগ ও রমনা থানা মিলে র‍্যাব-৩ এর আওতাধীন এলাকা। 

;

লামায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে পাহাড়ি সন্ত্রাসী আটক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দারবান
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের লামা উপজেলায় অস্ত্র দেখিয়ে চাঁদা আদায়কালে বন্দুকসহশ জুয়েল ত্রিপুরা (২৮) নামের এক পাহাড়ি সন্ত্রাসীকে আটক করেছে সেনাবাহিনী।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে লামা উপজেলার রুপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ি নাইক্ষ্যংমুখ এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক জুয়েল ত্রিপুরা(২৮) হলেন অনজাহা ত্রিপুরার ছেলে । সে লামা উপজেলার গজালিয়া ইউনিয়নের লুলাইং এলাকার বাসিন্দা।

স্থানীয়রা জানান, আজ দুপুরে জুয়েল ত্রিপুরা সহ আরও দুই জন সংঘবদ্ধ হয়ে লামা উপজেলার রূপসীপাড়া ইউনিয়নের দুর্গম নাইক্ষংমুখ এলাকায় বন্দুকের ভয় দেখিয়ে স্থানীয়দের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করছিল। সেই সময় স্থানীয় ব্যবসায়ীরা সেনাবাহিনীর টহল দল দেখতে পেয়ে বিষয়টি অবহিত করে। এ সময় সেনাবাহিনীর একটি টহল দল হাতেনাতে জুয়েল ত্রিপুরা কে আটক করে পুলিশকে সোপর্দ করেন। এর আগে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে অন্য দুই জন পালিয়ে যায়।

এই বিষয়ে লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামীম শেখ বলেন, এ ঘটনায় আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

;