‘তিতলি’ আক্রান্তের ঝুঁকিতে ১৯ জেলা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দিচ্ছেন মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া/ ছবি: বার্তা২৪.কম

সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দিচ্ছেন মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের ১৯ উপকূলীয় জেলা ঘূর্ণিঝড় ‘তিতলি’ দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া। সম্ভাব্য জেলাগুলো হল- বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা, ফেনী, ভোলা, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর ও শরীয়তপুর।

বৃহস্পতিবার (১১ অক্টোবর) তথ্য অধিদফতরে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ আশংকার কথা জানান।

মোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাব্য জেলাগুলোতে ঘূর্নিঝড় মোকাবেলায় বাড়তি প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ১৯টি জেলার সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল করা হয়েছে।’

‘স্থানীয় আশ্রয় কেন্দ্রসমূহ প্রস্তুত রাখা ও প্রয়োজনীয় যানবাহন প্রস্তুত রাখার জন্য জেলা প্রশাসনকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবেলায় ৫৬ হাজার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সিপিপি স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তারা প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে।’

মন্ত্রী জানান, সর্বশেষ পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত হ্যারিকেনের তীব্রতা সম্পন্ন ঘূর্ণিঝড় তিতলি উত্তর, উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বৃহস্পতিবার ভোরে গোপালপুরের নিকট দিয়ে ভারতের উড়িষ্যা ও অন্ধ্র উপকূল অতিক্রম করতে শুরু করেছে।

আগাম প্রস্তুতির কথা জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘নিয়মিতভাবে যে সব জেলায় দুর্যোগের আশঙ্কা রয়েছে সেই জেলাগুলোতে খাদ্য মজুদ রাখি। প্রতিটি জেলা প্রশাসকের অফিসে পর্যাপ্ত খাদ্য মজুদ আছে, যাতে করে যে কোন সময় খাদ্য সরবরাহ করা যায়। ইতোমধ্যে সে সব এলাকায় ২৫ হাজার শুকনো খাবার মজুদ রেখেছি। যা চাওয়া মাত্র দিতে পারবো। প্রতিটি জেলায় ২০০-৮০০ মেট্রিক টন চাল মজুদ রাখা হয়েছে।’

মন্ত্রী বলেন, জেলা প্রশাসক ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তাদেরকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সর্বাত্মক কাজ করতে। তবে দল মত নির্বিশেষে এসব দুর্যোগে কাজ করতে হবে। দুর্যোগের সময় কাউকে ডেকে আনা যায় না, নিজ উদ্যোগে এগিয়ে আসতে হয়।’

   

তেজগাঁওয়ে ছিনতাইকারী হৃদয় গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তেজগাঁওয়ের তালিকাভুক্ত ছিনতাইকারী হৃদয় মিয়াকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার (২৯এপ্রিল) রাতে তেজগাঁও থানার সোঁনারগাও ক্রসিং এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

পুলিশ জানায়, হৃদয় তেজগাঁও থানার তালিকাভুক্ত ছিনতাইকারী। তিনি দূরপাল্লার বাসের জানালার পাশে বসা যাত্রীদের ব্যাগ, মোবাইল ছিনিয়ে পালিয়ে যান। যেহেতু এ ধরণের মোবাইল, ব্যাগ ছিনিয়ে নিলেও দূরপাল্লার বাসগুলো থামেনা কিংবা যাত্রীরাও আর নামে না, তাই এসব যাত্রীদের টার্গেট করেন হৃদয়। ছিনতাই করতে গিয়ে যদি ধরা পরে যান তখন নিজের বুকে, পেটে ব্লেড মারতে থাকেন। তবুও কেউ ধরতে চাইলে তার গায়ে পায়খানা ছুড়ে মারেন। থানা হাজতে আনলে সেখানেও পায়খানা করে দেন। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ৮ টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি মামলায় তার বিরুদ্ধে পরোয়ানাও রয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গতকাল রাতে সোঁনারগাও ক্রসিং এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

;

দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চুয়াডাঙ্গা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

টানা কয়েকদিন ধরে চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপদাহ বয়ে যাচ্ছে। প্রতিদিনই তাপমাত্রা বেড়ে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করছে। এবার অতীতের সব রেকর্ড ছাপিয়ে চুয়াডাঙ্গায় ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা রেকর্ড করা হয় ১২ শতাংশ।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বেলা তিনটায় চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার এ তাপমাত্রা রেকর্ড করে।

এর আগে ১৯৭২ সালের ১৮ মে রাজশাহীতে সর্বোচ্চ ৪৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এ হিসেবে ১৯৭২ সালের পর ৫২ বছরের মধ্যে এটিই দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। এদিকে, টানা এক মাস ধরে নজিরবিহীন উচ্চ খরতাপে দুঃসহ হয়ে উঠেছে এ অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রা।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) এ জেলায় সর্বোচ্চ ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি, শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি, শনিবার (২৭ এপ্রিল) ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি, রোববার (২৮ এপ্রিল) ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বশেষ সোমবার (২৯ এপ্রিল) ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় এ জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ১৪ শতাংশ। বেলা তিনটায় তাপমাত্রার পারদ আরও উপরে উঠে দাঁড়ায় ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ১২ শতাংশ।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান, এপ্রিল মাসের শুরু থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলায় কখনো মাঝারি, কখনো তীব্র থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত চলমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে। দেশের অন্যান্য অঞ্চলে বৃষ্টি হওয়ার কারণে আগামীকাল থেকে এ জেলার তাপমাত্রা কিছুটা কমে আসবে।

তিনি আরও জানান, আগামী ৪ মে পর থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলায়ও বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এটি এক সপ্তাহ মতো স্থায়ী হতে পারে। এসময় রোদের সাথে মাঝে মাঝে বৃষ্টি হওয়ায় তাপমাত্রা সহনশীল হবে।

এদিকে, গনগনে সূর্যের কড়া রোদের আগুনে ঝলসে যাচ্ছে চুয়াডাঙ্গার জনবসতি, মাঠ-ঘাট-প্রান্তর। খাল-বিল-পুকুরে পানি শুকিয়ে ফেটে চৌচির অবস্থা। দিনের অতি তীব্র তাপদাহের পাশাপাশি রাতে ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি নেই কোথাও। বাতাসে আর্দ্রতা বা জলীয়বাষ্পের পরিমাণ অস্বাভাবিক বেশি রয়েছে। এর ফলে প্রচণ্ড গরমে-ঘামে জনজীবনে কষ্ট-দুর্ভোগ ও অসুস্থতা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

এছাড়া টানা এক মাস ধরে অব্যাহত থাকা অবিরাম উচ্চ তাপপ্রবাহ, খরার দহন, অনাবৃষ্টিতে ঘরে ঘরে জ্বর-সর্দি-কাশি, ডায়রিয়া, চর্মরোগ, শ্বাসকষ্টসহ নানাবিধ রোগব্যাধিতে অসুস্থ হয়ে পড়েছে মানুষ। টানা তাপদাহে পুড়ছে আম-লিচু-জাম, পেপে, জামরুলসহ মৌসুমী ফল-ফলাদির বাগান, শাক-সবজি খেত, গবাদি পশু-পাখি, প্রাণ-প্রকৃতি, জীববৈচিত্র্য। পোলট্রি খাতে বিপর্যয় চলছে। খামারেই মারা যাচ্ছে প্রতিদিন অসংখ্য ব্রয়লার মুরগি ও বাচ্চা। ডিম উৎপাদন কমে গেছে।

চুয়াডাঙ্গা শহরের মুরগি খামারি আফজালুল হক বলেন, টানা তাপদাহে প্রতিদিনই অসংখ্যা মুরগি মারা যাচ্ছে। খামারের প্রায় সব মুরগিই অসুস্থ হয়ে ঝিমাচ্ছে। মুরগিগুলো বাঁচিয়ে রাখতে রাত-দিন খামারে শ্রম দিচ্ছি। তারপরও মারা যাচ্ছে। আর্থিকভাবে অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।

একটি বহুতল ভবনের নির্মাণ কাজ করছিলেন কিছু শ্রমিক। এদের মধ্যে আব্দুল মজিদ নামের এক রাজমিস্ত্রি বলেন, মাথার ওপর সূর্য দাউদাউ করে জ্বলছে, রোদের তাপে একেবারে পুড়ে যাচ্ছি। তারপরও কিছু করার নেই, কাজ না করলে খাবো কী? মাঝে মাঝে স্বল্প বিরতি দিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।

;

জনপ্রশাসনের শূন্য পদের সংখ্যা জানতে চায় সংসদীয় কমিটি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শূন্য পদের সংখ্যা ও শূন্য পদ পূরণ করার বিষয়ে জানতে চেয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) জাতীয় সংসদ ভবনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ড. মোহাম্মদ সাদিক এমপি। বৈঠকে কমিটি সদস্য ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, নূর-ই-আলম চৌধুরী, ড. শ্রী বীরেন শিকদার, মেহের আফরোজ, মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, শাহদাব আকবর, মোহাঃ আসাদুজ্জামান আসাদ এবং শাহ সারোয়ার কবীর অংশগ্রহণ করেন। বৈঠকে কমিটির সভাপতি কমিটির সকল সদস্য ও কর্মকর্তাকে স্বাগত জানিয়ে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন।

বৈঠকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সংক্ষেপে উপস্থাপন করা হয় এবং জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শূন্য পদের সংখ্যা ও তা পূরণ করতে গৃহীত ব্যবস্থা আগামী বৈঠকে উপস্থাপনের সুপারিশ করা হয়।

বৈঠকে জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব,পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব, সেতু বিভাগের সচিব, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিবসহ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

;

সিলেটে ট্রাক-অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, সিলেট
সিলেটে ট্রাক-অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২

সিলেটে ট্রাক-অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেট-কোম্পানীগঞ্জ সড়কের ধোপাগুল এলাকায় ট্রাক ও অটোরিকশা (সিএনজি) মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই দুজন মারা গেছেন।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দুপুর দেড়টায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনায় নিহতরা হলেন- সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার নোয়াগাঁওয়ের রফিক মিয়ার ছেলে তুহিন মিয়া (১৮) ও একই গ্রামের সিরাজ উদ্দিনের স্ত্রী সালেতুন্নেসা (৬০)।

এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে অটোরিকশা চালক ও এক যাত্রী রয়েছেন। তাৎক্ষণিক তাদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নুনু মিয়া।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, ধোপাগুল এলাকায় মঙ্গলবার বেলা দেড়টার দিকে সিলেট থেকে ছেড়ে যাওয়া ট্রাকের সঙ্গে সিলেটের দিকে আসা রেজিস্ট্রেশনবিহীন অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই তুহিন ও সালেতুন্নেসার মারা যায়।

খবর পেয়ে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের বিমানবন্দর থানা পুলিশ গিয়ে হতাহতদের উদ্ধার সিলেট এমএজি ওসমনাী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে।

এ ব্যাপারে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নুনু মিয়া বলেন, দুর্ঘটনার পর ট্রাকচালক পালিয়ে যান। তবে ট্রাক ও অটোরিকশা পুুলিশের হেফাজতে রয়েছে।

;