তামিমের উল্টো প্রশ্ন-কারা বলছে এসব কথা?



এম. এম. কায়সার, স্পোর্টস এডিটর, বার্তা২৪.কম, টন্টন, ইংল্যান্ড থেকে
টন্টনে সংবাদ সম্মেলনে টাইগার ওপেনার তামিম ইকবাল- ছবি: বার্তা২৪

টন্টনে সংবাদ সম্মেলনে টাইগার ওপেনার তামিম ইকবাল- ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ ক্রিকেটে এটা নতুন কিছু নয়। দল যখন ভালো অবস্থানে থাকে না। টানা কয়েকটা ম্যাচ হারে। তখনই হঠাৎ করে অনেক ‘ক্রিকেট পন্ডিত’ জন্ম নেন! আর অধুনা ফেসবুক কেন্দ্রিক এই ‘ক্রিকেট স্যার’রা প্রতিনিয়ত বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে পরামর্শ দিচ্ছেন। সমালোচনায় ধুয়ে ফেলছেন বিশ্বকাপে খেলা বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের।

অমুক কেন দলে? তুমুককে বাদ দাও! ওকে ফিরিয়ে আনো। আরে ও তো পুরো আনফিট, ওকে হটাও! হরদম নানান সমালোচনার বিষবাস্পের জটিলতা ছড়িয়ে এরা ক্রিকেট দলের উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি করছে। যাদের অবদান এবং কীর্তির ওপর দল আজ এই সাফল্যের স্তম্ভে দাড়িয়ে তাদেরকেই এরা বিশ্বকাপের মাঝপথ থেকে ছুঁড়ে ফেলার শ্লোগান তুলছেন!

মাশরাফির খেলা তাদের ভালো লাগছে না।  বলাবলি হচ্ছে মাশরাফি আনফিট। তামিম তাদের পছন্দের কেউ না। এমনকি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকেও তাদের ভালো লাগছে না। মুস্তাফিজও অনেকের চক্ষুশূল হয়ে পড়েছেন! বাইরের পরিমন্ডল থেকে আসা এমনসব সমালোচনা ক্রিকেটারদের কানেও যাচ্ছে। তারাও সামাজিক পরিমন্ডলেরই একজন। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের গ্রæপ পর্যায়ের ৯ ম্যাচের মাত্র ৪টি গেছে; এমন সময় সমালোচকদের এমনসব তীর্যক মন্তব্য ক্রিকেটাররা কিভাবে সামাল দিচ্ছেন? এই প্রশ্নটা করা হয়েছিলো শনিবার টন্টনের সংবাদ সম্মেলনে তামিম ইকবালকে।

প্রশ্নটা শুনে তামিম ইকবাল পাল্টা প্রশ্ন করলেন-‘কারা বলছে এসব কথা?’

তারপর তামিম ইকবাল পুরো ২ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড সময় নিয়ে এই প্রসঙ্গে যা বললেন তার পুরোটাই এখানে-‘আমারও সমালোচনা হচ্ছে শুনেছি। আমি আমার কথা বাদই দিলাম। মাশরাফি ভাইয়ের কথাই বলি। কিছুদিন আগে আমি এক সাক্ষাতকারে বলেছিলাম, যারা এসব কথা লিখছে বা বলছে, তারা এসব লেখা বা বলার আগে যদি দুইটা মিনিট একটুখানি চিন্তা করে যে আমি কার ব্যাপারে বলছি! যার সম্পর্কে বলছি, সে বা তিনি পেছনের ১৫/১৬ বছর বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য কি করেছেন, সেই হিসেব যদি মেলাই! বলা হচ্ছে সে আনফিট! আরে মাশরাফি ভাইকে যদি এখন আনফিট বলেন তাহলে তিনি তো ১০ বছর ধরেই আনফিট! অস্ত্রোপচার হওয়া তার দুটো হাঁটু তো কোনো সময়ই ভালো ছিলো না। তখন কিন্তু আমরা সেটা আবেগপ্রবণ হয়ে দেখেছি। এখন যখন একটু উনিশ-বিশ হচ্ছে (পারফরমেন্স) তখন সেটাকে আমরা অনেক বড়ো করে দেখছি। এমন একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে এখন কথা বলাবলি হচ্ছে যে ব্যক্তির হাত ধরেই আজ আমরা এখানে এসেছি। দল হিসেবে এবং ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজেও এভাবেই এসেছি। এখন তাকে নির্দয় সমালোচনা শুনতে হচ্ছে। এটা খুবই দুভার্গ্যজনক। উনি বাংলাদেশ ক্রিকেটকে এতদুর নিয়ে আসার জন্য যা করেছেন, তাতে উনার বিপক্ষে এমনভাবে আলোচনা-সমালোচনা করাটা খুবই দুভার্গ্যজনক! তিনি যা পেয়েছেন তারচেয়ে আরো অনেক অনেক বেশি সন্মান ও শ্রদ্ধা তার পাওয়া উচিত। আসলে লোকে কি বলে সেটা আমি খুব একটা গনায় আনি না। এখানে এসে দেখলাম কিছু কিছু বিদেশি ক্রিকেটার কিসব বলছে? আমার প্রশ্ন হলো-এই বিদেশিরা নিজেদের ক্যারিয়ারে কি করেছে? আগে সেদিকে তাদের নজর দেয়া উচিত। দেশের বাইরের মানুষজন কি বলছে না বলছে, সেটা আমার কাছে খুব বেশি বড়ো কোনো ব্যাপার না। কারণ প্রত্যেকের আলাদা একটা মতামত থাকতেই পারে। তবে দেশের মানুষের এটা বোঝা উচিত- কেউ যদি মাশরাফি মুর্তজার ব্যাপারে কথা বলার আগে অন্তত এটা তার জেনে নিক; মাশরাফি এই দেশকে কি দিয়েছেন! একজন ক্রিকেটারের জীবনে ভালো-মন্দ সময় যাবো। কখনো ভালো খেলবে। কখনো ভালো খেলবে না। শুধু ভালো খেললেই যে সঙ্গে থাকবেন তা তো না। যখন কোনো ক্রিকেটার খারাপ খেলবে তখনো তার পাশেই থাকতে হবে। এরকম মেগা ইভেন্টে প্রত্যেকটা খেলোয়াড় কিন্তু ভালো খেলে না। এই বিশ্বকাপের যে দল চ্যাম্পিয়ন হবে সেই দলেরও সব খেলোয়াড় কিন্তু ভালো খেলবে না। এগারোজনই ভালো খেলে না। কিছু খেলোয়াড় থাকবেই যারা অফফর্মে থাকবে। আশা করছি মানুষ সামনের সময়টায় সমালোচনা না করে ক্রিকেটারদের অবদানের কথাই বেশি মনে রাখবে!’

   

সিলেটের তিন স্কুলে জ্যোতিদের বর্ণিল দিন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কোনো বিদেশি ক্রিকেটার কিংবা সাকিব-তামিম-মাশরাফিদেরও কেউ নন। এতো এতো স্কুল পড়ুয়া ক্ষুদে ভক্তের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে যিনি আছেন তিনি বাংলাদেশ নারী দলের ক্রিকেটার। ক্যাপ্টেন নিগার সুলতানা জ্যোতি। উইমেন্স ক্রিকেট নিয়ে যেখানে কয়েকবছর আগেও স্বপ্ন দেখা ছিল দিবাস্বপ্নের মতো। সেখানে জ্যোতি দেখালেন চাইলে এইদেশেও নারী ক্রিকেটার হয়ে এমন সম্মান পাওয়া সম্ভব। এতো বড় ক্রেজ হওয়া সম্ভব।

কারো হাতে নোটবুক, কেউ এসেছেন খাতা নিয়ে,  কারো হাতে শুধুই পৃষ্ঠা, কারো কারো সাথে গ্রুপ সেলফি কিংবা হাত নাড়ানোর আবদার। সবই যেনো জ্যোতির নামের মতো  জ্বলজ্বলে দৃষ্টান্তই হয়ে থাকবে।

শুধুই কি জ্যোতি? তার দলও তাই। মেয়েদের ক্রিকেট সাফল্য পাচ্ছে, বাধার দেয়াল ভাঙছে। মারুফা-ফাহিমারা প্রমাণ করছেন আমরাও পারি, মেয়েরাও পারে।

প্রথমে আম্বরখানা গার্লস স্কুল, এরপর ব্লু বার্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজ, সবশেষে আনন্দ নিকেতন। সিলেটের এই তিন স্কুলে সোমবার আনন্দ বিলিয়েছেন জাতীয় দলের তিন রত্ন জ্যোতি, ফাহিমা এবং মারুফা। শুধুই সেলফি অটোগ্রাফ কিংবা হাত  উঁচিয়ে ধরাতেই শেষ না। ক্রিকেটেও মজেছেন স্কুল ছাত্রীদের সাথে। সেই সাথে ছিলো প্রশ্ন-উত্তর পর্ব। যেখানে জ্যোতি শেয়ার করেছেন তার উঠে আসার গল্প। এতো এতো দায়িত্ব আর চাপ সামলে কীভাবে এতো কুল থাকা যায়? সেসব।

এমন অসাধারণ  উদ্যোগের জন্য বাহবা পেতেই পারেন বিসিবির নারী উইংয়ের হেড অব অপারেশন্স হাবিবুল বাশার সুমন। মূলত উইমেন্স ক্রিকেটের প্রসার ঘটাতেই এমন উদ্যোগ। মেয়েরা যে খেলতে আসতে পারে, এটা নিরাপদ জায়গা, সেটা  প্রমাণের মঞ্চ হিসেবে বললেও ভুল হবে না বলে মনে করেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক।  সেই সাথে স্কুল পড়ুয়া মেয়েদের মাঠে আসার আহবান তো ছিলোই।

তিনটি স্কুলেই স্মারক হিসেবে দেওয়া হয়েছে জাতীয় নারী ক্রিকেট দলের ক্রিকেটারদের অটোগ্রাফ সম্বলিত একটি করে জার্সি।

;

সালাউদ্দিনের সমালোচনা গায়ে মাখছেন না কাবরেরা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনের সঙ্গে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের দুই লেগে বাংলাদেশের হারের পর কোচ হাভিয়ের কাবরেরার কঠোর সমালোচনা করেন বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। যদিও শক্তিমত্তায় যোজন যোজন এগিয়ে থাকা ফিলিস্তিনের বিপক্ষে বাংলাদেশের পারফরম্যান্স, বিশেষ করে ঘরের মাঠে জামাল ভূঁইয়ারা যে খেলা দেখিয়েছেন-তাতে ফুটবলপ্রেমীদের মুখে প্রশংসাই ঝরেছিল কোচের জন্য।

সালাউদ্দিনের চাঁছাছোলা সমালোচনার পর লম্বা একটা সময় মুখে কুলুপ এঁটে ছিলেন কাবরেরা। দীর্ঘ সময় পর আজ (সোমবার) বিষয়টি নিয়ে মুখ খুললেও যথেষ্ট নমনীয়ভাবেই উত্তর করেছেন বাংলাদেশ কোচ, ‘তিনি (কাজী সালাউদ্দিন) বাফুফের সভাপতি। সমালোচনা করার অধিকার রাখেন। এর পরেও আমাদের মধ্যে দল নিয়ে কথা হয়েছে, আমি তার সমালোচনা নিয়ে ভাবছি না।’

সালাউদ্দিনের সমালোচনাকে বরং ইতিবাচকভাবে দেখার চেষ্টা কাবরেরার, ‘আমরা অবশ্যই ভুল থেকে শিখবো।’

জুনে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে আতিথেয়তা দেবে বাংলাদেশ। সে ম্যাচকে সামনে রেখে অনুশীলন ক্যাম্প হবে। তবে যেহেতু ঘরোয়া ফুটবলের খেলা পুরোদমে চলছে, তাই অনুশীলন ক্যাম্প সংক্ষিপ্ত হবে বলেই জানালেন কাবরেরা। কবে নাগাদ ক্যাম্প শুরু হতে পারে তা জানিয়ে বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘এবার আমাদের অনুশীলন ক্যাম্প হবে সংক্ষিপ্ত। বিশেষ কিছু করার সুযোগ নেই। ২৯ মে লিগ শেষ হওয়ার পর বিশ্রাম নিয়ে খেলোয়াড়েরা ১ জুন রিপোর্ট করবে, ২ জুন থেকে ক্যাম্প শুরু করে দিতে চাচ্ছি।’

আগামী ৬ জুন বিকেল পৌনে পাঁচটায় বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় এশিয়ার জায়ান্ট অস্ট্রেলিয়াকে বিপক্ষে খেলবেন জামালরা। বিশ্বকাপ বাছাইয়ের প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার মাঠে ৭-০ গোলে হেরেছিল বাংলাদেশ।

;

‘বোলারদের কাজ শুধু মার খাওয়া’



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলের চলতি আসরে চলছে ব্যাটারদের রাজত্ব। বোলারদের ভাগে শুধুই হতাশা। উইকেটে বোলারদের জন্য তেমন কিছুই নেই। সুইং আর টার্নের আকালে ব্যাটারদের বল শুন্যে তুলে দিলেই সীমানা পেরিয়ে যায়। টি-টোয়েন্টিতে একসময়ের অভাবনীয় আড়াইশ ছাড়ানো সংগ্রহ এখন নিত্যদিনের ঘটনা। এই পরিস্থিতিতে বোলারদের অসহায়ত্ব নিয়ে অকপটে বললেন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে খেলা ভারতের জাতীয় দলের পেসার মোহাম্মদ সিরাজ।

রবিবার (২৮ এপ্রিল) গুজরাট টাইটান্সের দেয়া ২০১ রানের লক্ষ্য ১৬ ওভারেই তার দল তাড়া করার পর সিরাজ বলেন, ‘দেখুন, ক্রিকেট এখন অনেক বদলে গেছে। এখন প্রায় প্রতি ম্যাচেই ২৫-২৬০ রান হচ্ছে। কিছুদিন আগেও ২৫০ রান (টি-টোয়েন্টিতে) বিরল ছিল।’

কেন এমন রানের ফোয়ারা ছুটছে আইপিএলে, এই প্রশ্নের জবাবও দিয়েছেন সিরাজ, ‘বোলারদের জন্য কোনো সহায়তা নেই। ছোট মাঠ, পাটা পিচ, কোনো সুইং নেই। বোলারদের কাজ এখন শুধু বোলিং করা আর মার খাওয়া।’

তবে হাল ছাড়ার পাত্র নন সিরাজ। অন্য বোলারদের উদ্দেশে তার পরামর্শ, ‘বোলার হিসেবে আপনাকে আত্মবিশ্বাসী হতে হবে। আমি জীবনে অনেক উত্থান-পতন দেখেছি, তাই এক-দুইটা ম্যাচ আমার পক্ষে না এলেই আমি হাল ছেড়ে দেই না। আমি (ছন্দে) ফেরার পথ খুঁজতে থাকি।’

;

সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি হয়েও কেন পার্পল ক্যাপ পাননি মুস্তাফিজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হায়দরাবাদের বিপক্ষে ম্যাচটির আগের তিন ম্যাচে ৬৯ বলে ১৪৯ রান ব্যয় করেছিলেন মুস্তাফিজুর রহমান। ক্রমেই খরুচে হয়ে ওঠা মুস্তাফিজ স্বস্তি পেয়েছেন হায়দরাবাদের বিপক্ষে বোলিং করে। এমনিতে চলতি আসরে রানের ফোয়ারা ছোটালেও মুস্তাফিজদের বোলিং নৈপুণ্যে খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি হায়দরাবাদ। ২. ৫ ওভার বোলিং করে মুস্তাফিজ ১৯ রান খরচায় দুই উইকেট নিয়ে দলের জয় তো নিশ্চিত করেছেনই, উঠে এসেছেন আইপিএলের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারির তালিকার শীর্ষে। এরপরও অবশ্য পার্পল ক্যাপ জোটেনি তার!

মুস্তাফিজের সমান ১৪ উইকেট নিয়ে যৌথভাবে শীর্ষ উইকেটশিকারি ভারতের যশপ্রীত বুমরাও। পার্পল ক্যাপ এখন তার দখলেই রয়েছে। সমান ১৪ উইকেট রয়েছে আরেক ভারতীয় পেসার হার্শাল প্যাটেলেরও। মুস্তাফিজের চেয়ে একটি ম্যাচ বেশি বুমরা এবং হার্শাল।

তবে পার্পল ক্যাপের ক্ষেত্রে ম্যাচ কম বা বেশি খেলার বিষয়টি আসলে বিবেচ্য নয়। এক্ষেত্রে মুখ্য বিষয় হচ্ছে, বোলিং গড়। মুস্তাফিজের বোলিং গড় যেখানে ৯.৭৫, বুমরার বোলিং গড় ৬.৬৩। বোলিং গড়ে অনেকটা এগিয়ে থাকা বুমরার মাথাতেই তাই এখন শোভা পাচ্ছে পার্পল ক্যাপ। বুমরা-মুস্তাফিজের সমান ১৪ উইকেট পাওয়া অন্য বোলার হার্শাল আরও খরুচে, তার বোলিং গড় ১০.১৮।

আইপিএলে খেলার জন্য ১ মে পর্যন্ত ছুটি পেয়েছেন মুস্তাফিজ। চেন্নাইয়ের পরের ম্যাচটি একই দিনে, পাঞ্জাবের বিপক্ষে। সেই ম্যাচ খেলেই দেশের উদ্দেশে বিমানে চড়ার কথা এখন পর্যন্ত চলতি আসরে চেন্নাইয়ের পক্ষে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি মুস্তাফিজের।

;