এ্যানীর দুর্নীতি মামলা ৬ মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, ছবি: সংগৃহীত

শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষীপুর-৩ এর সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানীর জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপন সংক্রান্ত দুর্নীতি মামলায় জারি করা রুল খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।

একই সঙ্গে মামলাটির স্থগিতাদেশ তুলে দিয়ে আগামী ছয় মাসের মধ্যে বিচারিক আদালতকে মামলাটি নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৪ মে) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এ রায় দেন।

২০১৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট বিচারিক আদালতে মামলার কার্যক্রম ছয় মাসের জন্য স্থগিতসহ মামলার দায় থেকে দরখাস্তকারীকে কেন অব্যাহতি দেওয়া হবে না, সেই মর্মে জানতে চেয়ে চার সপ্তাহের রুল জারি করেছিলেন।

ওই বছরের ২৪ মে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। অভিযোগ গঠন আদেশকে চ্যালেঞ্জ করে এ্যানী হাইকোর্টে ওই ফৌজদারি রিভিশন মামলা দায়ের করেছিলেন।

দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মো. খুরশিদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। আসামিপক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন।

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ এনে ২০১৪ সালের ৯ অক্টোবর শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।

দুদকের উপ-পরিচালক মো. মঞ্জুর মোর্শেদ বাদী হয়ে রাজধানীর রমনা থানায় এ মামলা করেন।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, এ্যানী দুদকে দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে ১৩ লাখ ১৩ হাজার ৯৪০ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। এছাড়া দুদকের অনুসন্ধানে তার বিরুদ্ধে মোট ১ কোটি ৪০ লাখ ৪২ হাজার ৬৭০ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।

   

এবার আফতাবনগরে বসনো যাবে না পশুরহাট: হাইকোর্ট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে রাজধানীর আফতাবনগরে পশুরহাট বসানোর ইজারার বিজ্ঞপ্তি স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। ফলে এবার সেখানে পশুর হাট বসছে না।

বুধবার (৮ মে) বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।

আফতাবনগর আবাসিক এলাকা হওয়ায় আদালত এ আদেশ দিয়েছেন। আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট শাহ মঞ্জুরুল হক ও অ্যাডভোকেট এস এম শামীম হোসাইন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশগুপ্ত।

আইনজীবীরা জানিয়েছেন, আফতাবনগর আবাসিক এলাকায় হওয়ায় আদালত এ আদেশ দিয়েছেন। ফলে কোরবানির ঈদে সেখানে পশুর হাট বসানো যাবে না।

এর আগে আফতাবনগরে গরুর হাট বসানোর সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন ওই এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন ঢালী।

গত ৪ এপ্রিল ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানি পশুর হাট বসানোর জন্য ইজারা বিজ্ঞপ্তি দেয়। এই বিজ্ঞপ্তি চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়।

রিটে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সচিব, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, ঢাকা দক্ষিণ সিটির প্রধান ভূমি অফিসারসহ নয়জনকে বিবাদী করা হয়।

;

পরিবেশরক্ষায় গাছ কাটা নিয়ন্ত্রণে হাইকোর্টের রুল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পরিবেশ রক্ষায় রাজধানীসহ সারা দেশের গাছ কাটা নিয়ন্ত্রণে কমিটি গঠনের কেন নির্দেশনা দেওয়া হবে না-তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

মঙ্গলবার (৭ মে) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার সমন্বয়ে গঠিত একটি বেঞ্চ এ আদেশ দেন। পরিবেশ সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র এডভোকেট মনজিল মোরসেদ।

পরিবেশ রক্ষায় রাজধানীসহ সারা দেশের গাছ কাটা বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে ৫ মে রিট দায়ের করা হয়। জনস্বার্থে মানবাধিকার ও পরিবেশবাদী সংগঠন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ (এইচআরপিবি) এ রিট দায়ের করে।

তাপমাত্রা অত্যধিক বৃদ্ধি ও জনজীবন অতিষ্ঠ হওয়ার মধ্যেও বিভিন্ন এলাকায় হাজার হাজার গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে মর্মে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন সংযুক্ত করে রিটটি দায়ের করা হয়।

আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য ঢাকা শহরে যে পরিমাণ গাছপালা থাকা দরকার তা দিন দিন কমছে। তিনি বলেন, সম্প্রতি তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে মানুষের জীবনযাত্রা আরও দুর্বিষহ হয়ে উঠছে, যার কারণে সুষ্ঠুভাবে বেঁচে থাকার অধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। অন্যদিকে সামাজিক বনায়ন চুক্তিতে সারা দেশে লাগানো গাছগুলো কেটে ফেলার কারণে পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হচ্ছে যা বন্ধ না হলে বাংলাদেশের পরিবেশ বিপর্যয় ঘটবে ও মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

;

অর্থপাচার মামলায় ফরিদপুরের পৌর মেয়র ও কাউন্সিলরের জামিন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের মামলায় ফরিদপুর পৌরসভার মেয়র অমিতাভ বোস ও ওয়ার্ড কমিশনার গোলাম মো. নাসিরকে জামিন দিয়েছেন আদালত। একই সাথে ফরিদপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী শামসুল আলম চৌধুরীর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (৭ মে) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আস সামছ জগলুল হোসেনের আদালতে আসামিরা আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক ফরিদপুর পৌরসভার মেয়র অমিতাভ বোস ও ওয়ার্ড কমিশনার গোলাম মো. নাসিরকে জামিন ও ফরিদপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী শামসুল আলম চৌধুরীকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

আসামিপক্ষের আইনজীবী শাহিনুর ইসলাম এতথ্য নিশ্চিত করে বলেন, এই মামলায় সম্প্রতি আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন আদালত।

দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ২০২০ সালের ২৬ জুন রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলাটি দায়ের করেন সিআইডির পরিদর্শক এস এম মিরাজ আল মাহমুদ।

২০২১ সালের ৩ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সহকারী পুলিশ কমিশনার (এএসপি) উত্তম কুমার সাহা ১০ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করেন। গত বছর ১ সেপ্টেম্বর মামলাটি চার্জ গঠন বিষয়ে শুনানির জন্য ছিল। কিন্তু সেদিন মামলাটিতে কিছু অসংগতি দেখতে পাওয়ায় আদালত সুয়ো মোটো (স্বপ্রণোদিত) ভাবে সিআইডিকে পুনরায় তদন্তের নির্দেশ দেন।

 সেই নির্দেশনা মেনে নতুন করে আরও ৩৬ জনকে আসামি করে মোট ৪৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয় সিআইডি। রুবেল-বরকত ছাড়াও উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন, সাবেক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেনের আপন ভাই খন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবর, তার এপিএস সত্যজিৎ মুখার্জী, ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজমুল ইসলাম খন্দকার লেভী, শহর যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসিবুর রহমান ফারহান, খোন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবর, এএইচএম ফুয়াদ, ফাহাদ বিন ওয়াজেদ ওরফে ফাহিম, কামরুল হাসান ডেভিড, মুহাম্মদ আলি মিনার ও তারিকুল ইসলাম ওরফে নাসিম।

সম্পূরক চার্জশিটের নতুন আসামিরা হলেন, নিশান মাহমুদ ওরফে শামীম, মো. বিল্লাল হোসেন, মো. সিদ্দিকুর রহমান ওরফে সিদ্দিক, মো. সাইফুল ইসলাম জীবন, অ্যাডভোকেট অনিমেশ রায়, শামসুল আলম চৌধুরী, দীপক কুমার মজুমদার, শেখ মাহতাব আলী, সত্যজিৎ মুখার্জি, মো. শহীদুল ইসলাম ওরফে মজনু, ফকির মো. বেলায়েত হোসেন, গোলাম মো. নাছিম, মো. জামাল আহমেদ ওরফে জামাল, বেলায়েত হোসেন মোল্লা, মো. আফজাল হোসেন খান ওরফে শিপলু, অমিতাব বোস, চৌধুরী মো. হাসান, মো. জাফর ইকবাল ওরফে হারুন মন্ডল, বরকতের স্ত্রী আফরোজা আক্তার পারভীন, রুবেলের স্ত্রী সোহেলী ইমরুজ পুনুম, সাহেব সারোয়ার, আমজাদ হোসেন বাবু, স্বপন কুমার পাল, অ্যাডভোকেট জাহিদ ব্যাপারী, খলিফা জামাল, হাফিজুল হোসেন তপন, রিয়াজ আহমেদ শান্ত, আনোয়ার হোসেন আবু ফকির, মো. মনিরুজ্জামান মামুন, মাহফুজুর রহমান, সুমন সাহা, মো. আব্দুল জলিল শেখ, মো. রফিক মন্ডল, খন্দকার শাহীন আহমেদ ওরফে পান শাহীন, আফজাল হোসেন খান ও সাংবাদিক মোহাম্মাদ আরিফুর রহমান ওরফে দোলন।

;

মনজিল হত্যা মামলা: সৎ মা-ভাইসহ ৬ জনের যুক্তিতর্ক অব্যাহত



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী বাড্ডার আফতাবনগরে নিজ ফ্ল্যাটে ও লেভেল পড়ুয়া একেএম মনজিল হক হত্যা মামলায় সৎ মা লায়লা ইয়াসমিন লিপি ও ভাই একেএম ইয়াসিন হকসহ ৬ জনের পক্ষে যুক্তিতর্ক অব্যাহত রয়েছে।

মঙ্গলবার (৭ মে) দুপুরে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের আদালত আসামিদের যুক্তিতর্ক রেকর্ড করেন।

আসামিদের আইনজীবী রেজাউল করিম যুক্তিতর্ক উত্থাপন করেন, তবে এদিন তা শেষ না হওয়ায় আগামী ৪ জুন পরবর্তী তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।

এর আগে গত ৩০ এপ্রিল রাষ্ট্রপক্ষ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেন। ওইদিন আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে দাবি করে তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড প্রার্থনা করেন।

সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আজাদ রহমান এতথ্য নিশ্চিত করেন।

এ নিয়ে মামলাটিতে ৪২ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত।

মামলার অপর আসামিরা হলেন, সৎ মামা আবু ইউসুফ নয়ন, মামলার বাদী চাচা ফারুক মিয়া, রবিউল ইসলাম সিয়াম ও সিমান্ত হোসেন তাকবীর । মাহফুজুল ইসলাম অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় তার বিচার শিশু আদালতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আসামিদের মধ্যে ইয়াসিন ও সিয়াম কারাগারে। সিমান্ত হোসেন তাকবীর জামিনের। অপর তিন আসামি শুরু থেকে পলাতক রয়েছে।

জানা যায়, ২০১৭ সালের ১১ ডিসেম্বর রাজধানী বাড্ডার আফতাবনগরে নিজ ফ্ল্যাটে হত্যার শিকার হন ও লেভেল পড়ুয়া মনজিল হক (২৮)। হত্যাকাণ্ডের পর চাচা ফারুক মিয়া বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের নামে মামলা করেন।

পরে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) তদন্তে উঠে আসে সম্পত্তির লোভে মনজিলকে সৎ মা লায়লা ইয়াসমিন লিপি, সৎ মামা আবু ইউসুফ নয়ন ও সৎ ভাই একেএম ইয়াসিন হক (২৫) ও মামলার বাদী চাচা ফারুক মিয়া (৫৮) হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা।

২০২১ সালের ২৬ অক্টোবর আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন সিআইডি পুলিশের ইন্সপেক্টর মো. শামসুদ্দিন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, বাদী ফারুক ও নিহত মনজিলের বাবা আপন বড় ভাই। তারা একই সঙ্গে গার্মেন্টসের ব্যবসা করতেন। শান্তিনগর বাজারের পিছনে মনার ছেলে মনজিল এবং ইয়াসিন ও ফারুকের ছেলে নিজেদের যৌথ নামে একটি ফ্ল্যাট ছিল। কিন্তু মনা ওই ফ্ল্যাটটি তার ছেলেদের দিয়ে দলিল করিয়ে বিক্রি করে দেয়। এ নিয়ে নিহতের বাবার সঙ্গে ফারুকের দ্বন্দ্ব ছিল। নিহতের বাবার মারা যাওয়ার পর সেই ক্ষোভ মনজিলের ওপর ছিল। ওই ক্ষোভ থেকেই মনজিলকে হত্যার পরিকল্পনায় ভাতিজা ইয়াসিনের সঙ্গে চাচা ফারুক যোগ দেয়।

;