বিশ্বকাপ মিস করার শঙ্কায় স্টেইন!



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ডেল স্টেইন : ইনজুরি নিয়ে শঙ্কায়

ডেল স্টেইন : ইনজুরি নিয়ে শঙ্কায়

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বকাপের আগেভাগে বাংলাদেশের সঙ্গে দক্ষিণ আফ্রিকার একটা বড় মিল রয়েছে। বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দলের পাঁচ পেস বোলারের মধ্যে চারজনের ইনজুরি সমস্যা রয়েছে। রুবেল হোসেন, মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন, মুস্তাফিজুর রহমান ও আবু জায়েদ রাহী-এই চারজন পেসারই চোট নিয়ে ভুগছেন। অলরাউন্ডার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও হালকা চোটের কারণে শুধু ব্যাটিং করছেন, বোলিংয়ে কাঁধের ব্যবহার বাড়াচ্ছেন না।

দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্বকাপ দলের তিন পেসারও ইনজুরি তালিকায়। নামগুলো হলো, ডেল স্টেইন, কাসিগো রাবাদা ও লুঙ্গি এনগিদি। এছাড়াও অলরাউন্ডার জেপি দুমিনিও ইনজুরি সারাতে পুর্নবাসন প্রক্রিয়ায় আছেন।

দক্ষিণ আফ্রিকার ইনজুরিতে পড়া ক্রিকেটারদের এই তালিকায় সবচেয়ে বড় দুঃশ্চিন্তা হলো দলের মুল পেস বোলার ডেল স্টেইনকে ঘিরে। কাঁধের চোট  কবে সারবে তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। বিশ্বকাপ মিস করতে পারেন স্টেইন এমন একটা আগাম আশঙ্কাও তৈরি হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা শিবিরে!

বিশ্বকাপে ডেল স্টেইন যদি খেলতে না পারেন তাহলে তার জায়গায় দক্ষিণ আফ্রিকার ‘প্ল্যান বি’ তে কার নাম আছে-সেই বিষয়টি এখনো পরিস্কার করেননি দলটির জাতীয় নির্বাচন প্যানেলের আহবায়ক লিন্ডা জন্ডি।

২০১৯ সালের বিশ্বকাপে ডেল স্টেইনকেই দলের বোলিংয়ের নেতৃত্ব দেবেন-এমন পরিকল্পনা নিয়েই দক্ষিণ আফ্রিকা ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করে। তবে আইপিলে খেলার সময় হঠাৎ করে কাঁধের পুরানো চোট নিয়ে দেশে ফিরে আসেন ডেল স্টেইন। আইপিএলে রয়েল চ্যালেঞ্জার ব্যাঙ্গালোরের হয়ে মাত্র দুটি ম্যাচ খেলে ইনজুরিতে পড়েন তিনি।

১২ মে থেকে দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্বকাপ ক্যাম্প শুরু হচ্ছে। তবে সেই ক্যাম্প শুরুর আগে ডেল স্টেইন ফিটনেস ফিরে পাবেন কিনা-তা এখনো নিশ্চিত নয়। এই প্রসঙ্গে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের জাতীয় নির্বাচন প্যানেলের আহবায়ক লিন্ডা জন্ডি জানান-‘ ভারত থেকে ফিরে আসার পর স্টেইন তার ইনজুরি নিয়ে আমাদের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সঙ্গে কথাবার্তা বলেছে। পরামর্শ নিয়েছে। এখন আমরা তার চিকিৎসা এবং ফিটনেসের অগ্রগতির ব্যাপারে আমাদের মেডিকেল টিমের কাছ থেকে রিপোর্টের অপেক্ষায় আছি। ১২ মে’র অনুশীলন ক্যাম্পে স্টেইন যোগ দিলে আমরা পুরো ব্যাপারটা নিয়ে মেডিকেল টিমের সঙ্গে আলোচনায় বসবো। তারপর কোনো সিদ্ধান্ত নেবো।’

দক্ষিণ আফ্রিকার হেড কোচের দায়িত্বে আছেন ওটিস গিবসন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাবেক এই ক্রিকেটার নিজেই পেস বোলার ছিলেন। তাই অনুশীলন ক্যাম্পে ডেল স্টেইনের বোলিংয়ের নমুনা দেখলেই তিনি মুলত বুঝতে পারবেন বিশ্বকাপ খেলার মতো ফিটনেস তার আছে কিনা?

২৩ মে পর্যন্ত বিশ্বকাপের চুড়ান্ত দলের নাম ঘোষণার সুযোগ পাচ্ছে এবারের বিশ্বকাপে অংশগ্রহনকারি সবগুলো দল। ৩০ মে বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচেই দক্ষিণ আফ্রিকা নামছে। ওভালে সেই ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ স্বাগতিক ইংল্যান্ড।

একই মাঠে ২ জুন দক্ষিণ আফ্রিকা মুখোমুখি হবে বাংলাদেশের।

   

রিমালের প্রভাব পড়বে আইপিএল ফাইনালে?



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের দিকে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় রিমাল। সে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও কমবেশি পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এমনকি শনিবার (২৫ মে) খানিক বৃষ্টিও হয়েছে। তবে আজ আইপিএলের ফাইনালের দিনে বৃষ্টির তেমন কোনো সম্ভাবনা নেই বলেই জানাচ্ছে ইএসপিএনক্রিকইনফো।

শনিবার চেন্নাইয়ে কলকাতার অনুশীলন বৃষ্টির কারণে বিঘ্নিত হয়েছিল। তবে আজ সকাল থেকে চেন্নাইয়ে কোনো বৃষ্টিপাত হয়নি। আকাশ মেঘলা থাকলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা মোটে ৪ শতাংশ। তাই ঘূর্ণিঝড় রিমালের বড় কোনো প্রভাব আইপিএল ফাইনালে পড়বে না বলেই আশা করা যাচ্ছে।

আইপিএল ফাইনালে বৃষ্টির সম্ভাবনা মাথায় রেখে রিজার্ভ ডে রাখা হয়েছে। যদি ম্যাচে বৃষ্টি বাগড়া দেয়, তবে আম্পায়াররা সর্বাত্মক চেষ্টা করবেন আজই ম্যাচ শেষ করার। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করা দল অন্তত পাঁচ ওভার ব্যাট করতে পারলেই ম্যাচের ফলাফল হবে।

তবে একান্তই ম্যাচ শেষ করা সম্ভব না হলে তখন রিজার্ভ ডে’তে গড়াবে ম্যাচ। আইপিএল ফাইনাল রিজার্ভ ডে’তে গড়ানো অবশ্য নতুন কিছু নয়। গত আইপিএল ফাইনাল প্রথম দিন বৃষ্টিতে শেষ করতে না পারায় তা রিজার্ভ ডে’তে চলে যায়।

তবে রিজার্ভ ডে’তেও বৃষ্টি হানা দিলে ম্যাচ শেষ করতে ভারতীয় সময় রাত ১টা ৩৫ মিনিট বেজে যায়। যার ফলে কার্যত তিন দিন ধরে চলে আইপিএল ফাইনাল।

;

দেখে নিন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কোন দলে কারা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুয়ারে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আগামী ১ জুন যুক্তরাষ্ট্র এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজে পর্দা উঠবে এই ক্রিকেট মহাযজ্ঞের। টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকারী ২০ দলের স্কোয়াড এরই মধ্যে চূড়ান্ত হয়েছে। চলুন বিশ্বকাপে অংশ নিতে যাওয়া সব দলের স্কোয়াডে একবার চোখ বুলিয়ে নেয়া যাক...

গ্রুপ এ

কানাডা

কোচ: পুবুদু দাসানায়েকে

স্কোয়াড: নাভনীত ধালিওয়াল, অ্যারন জনসন, রাভিন্দেরপাল সিং, কানওয়ারপাল তাথগুর, শ্রেয়াস মোভা, ডিলন হেইলিগার, দিলপ্রীত বাজওয়া, হার্শ ঠাকের, জেরেমি গর্ডন, সাদ জাফর (অধিনায়ক), জুনায়েদ সিদ্দিকী, কালিম সানা, নিকোলাস কিরটন, পারগাত সিং ও রাইয়ান খান পাঠান

ভারত

কোচ: রাহুল দ্রাবিড়

স্কোয়াড: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), হার্দিক পান্ডিয়া, যশস্বী জয়সোয়াল, বিরাট কোহলি, সূর্যকুমার যাদব, রিশাভ পান্ত, সঞ্জু স্যামসন, শিভম দুবে, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, যুজবেন্দ্র চাহাল, আর্শদীপ সিং, যশপ্রীত বুমরা ও মোহাম্মদ সিরাজ

আয়ারল্যান্ড

কোচ: হাইনরিখ মালান

স্কোয়াড: পল স্টার্লিং (অধিনায়ক), মার্ক অ্যাডেয়ার, রস অ্যাডেয়ার, অ্যান্ড্রু বালবির্নি, কার্টিস ক্যাম্ফার, গ্যারেথ ডেলানি, জর্জ ডকরেল, গ্রাহাম হিউম, জশ লিটল, ব্যারি ম্যাকার্থি, নিল রক, হ্যারি টেক্টর, লোরকান টাকার, বেন হোয়াইট ও ক্রেইগ ইয়ং

পাকিস্তান

কোচ: গ্যারি কারস্টেন

স্কোয়াড: বাবর আজম (অধিনায়ক), মোহাম্মদ রিজওয়ান, সাইম আইয়ুব, ফখর জামান, উসমান খান, আজম খান, ইফতিখার আহমেদ, ইমাদ ওয়াসিম, শাদাব খান, মোহাম্মদ আমির, শাহিন শাহ আফ্রিদি, নাসিম শাহ, আব্বাস আফ্রিদি, হারিস রউফ ও আবরার আহমেদ

যুক্তরাষ্ট্র

কোচ: স্টুয়ার্ট ল

স্কোয়াড: মোনাঙ্ক প্যাটেল (অধিনায়ক), অ্যারন জোনস, শায়ান জাহাঙ্গীর, আন্দ্রিস গউস, নীতিশ কুমার, স্টিভেন টেইলর, হারমিত সিং, কোরি অ্যান্ডারসন, মিলিন্দ কুমার, নিসর্গ প্যাটেল, শাডলি ফন শকউইক, আলী খান, জেসি সিং, সৌরভ নেত্রভালকার ও নশতুশ কেনজিগে

 

গ্রুপ বি

অস্ট্রেলিয়া

কোচ: অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড

স্কোয়াড: ডেভিড ওয়ার্নার, ট্র্যাভিস হেড, মিচেল মার্শ (অধিনায়ক), গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, টিম ডেভিড, মার্কাস স্টয়নিস, ম্যাথু ওয়েড, মিচেল স্টার্ক, প্যাট কামিন্স, অ্যাডাম জ্যাম্পা, জশ হ্যাজেলউড, জশ ইংলিস, অ্যাশটন অ্যাগার, ক্যামেরন গ্রিন ও নাথান এলিস

ইংল্যান্ড

কোচ: ম্যাথু মট

স্কোয়াড: জশ বাটলার (অধিনায়ক), মঈন আলী, জফরা আর্চার, জনি বেয়ারস্টো, হ্যারি ব্রুক, স্যাম কারেন, বেন ডাকেট, টম হার্টলি, উইল জ্যাকস, ক্রিস জর্ডান, লিয়াম লিভিংস্টোন, আদিল রশিদ, ফিল সল্ট, রিস টপলি এবং মার্ক উড

নামিবিয়া

কোচ: পিয়ের দে ব্রুইনা

স্কোয়াড: গেরহার্ড ইরাসমাস (অধিনায়ক), জেন গ্রিন, মাইকেল ফন লিঙ্গেন, ডিলান লেইচার, রুবেন ট্রাম্পেলমান, জ্যাক ব্রাসেল, বেন শিকঙ্গো, টানজেনি লুঙ্গামেনি, নিকো ডাভিন, জেজে স্মিট, ইয়ান ফ্রাইলিঙ্ক, জেপি কোটজে, ডেভিড ভিসা, বার্নার্ড শলটজ, মালান ক্রুগার ও পিডি ব্লিনট

ওমান

কোচ: দুলীপ মেন্ডিস

স্কোয়াড: আকিব ইলয়াস (অধিনায়ক), প্রতীক আথাভালে, মেহরান খান, খালিদ কাইল, নাসিম খুশি, কশ্যপ প্রজাপতি, শোয়েব খান, জিশান মাকসুদ, মোহাম্মদ নাদিম, আয়ান খান, বিলাল খান, ফাইয়াজ বাট, শাকিল আহমেদ, কলিমউল্লাহ ও রাফিউল্লাহ

স্কটল্যান্ড

কোচ: ডগ ওয়াটসন

স্কোয়াড: রিচি বেরিংটন (অধিনায়ক), ম্যাথু ক্রস, ব্র্যাড কারি, ক্রিস গ্রিভস, ওলি হেয়ারস, জ্যাক জারভিস, মাইকেল জোনস, মাইকেল লিস্ক, ব্র্যান্ডন ম্যাকমালেন, জর্জ মানসি, সাফয়ান শারিফ, ক্রিস সোল, চার্লি টিয়ার, মার্ক ওয়াট ও ব্র্যাড হুইল

 

গ্রুপ সি

আফগানিস্তান

কোচ: জোনাথান ট্রট

স্কোয়াড: রহমানউল্লাহ গুরবাজ, ইব্রাহিম জাদরান, আজমতউল্লাহ ওমরজাই, নাজিবউল্লাহ জাদরান, মোহাম্মদ ইশাক, মোহাম্মদ নবী, গুলবদিন নাইব, রশিদ খান (অধিনায়ক), করিম জানাত, নাঙ্গয়াল খারোটি, মুজিব উর রহমান, নুর আহমেদ, নাভিন-উল-হক, ফজলহক দারুকি ও ফরিদ আহমেদ মালিক

নিউজিল্যান্ড

কোচ: গ্যারি স্টিড

স্কোয়াড: কেইন উইলিয়ামসন (অধিনায়ক), ফিন অ্যালেন, ট্রেন্ট বোল্ট, মাইকেল ব্রেসওয়েল, মার্ক চ্যাপমান, ডেভন কনওয়ে, লকি ফার্গুসন, ম্যাট হেনরি, ড্যারিল মিচেল, জিমি নিশাম, গ্লেন ফিলিপস, রাচিন রবীন্দ্র, মিচেল স্যান্টনার, ইশ সোধি ও টিম সাউদি

পাপুয়া নিউ গিনি

কোচ: তাতেন্দা তাইবু

স্কোয়াড: আসাদোল্লাহ ভালা (অধিনায়ক), সিজে আমিনি, আলেই নাও, চাদ সোপের, হিলা ভারে, হিরি হিরি, জ্যাক গার্ডনার, জন কারিকো, কাবুয়া ভাগি মোরেয়া, কিপলিং ডোরিগা, লেগা সিয়াকা, নরমান ভানুয়া, সেমা কামিয়া, সেসে বাউ ও টনি উরা

উগান্ডা

কোচ: অভয় শর্মা

স্কোয়াড: ব্রায়ান মাসাবা (অধিনায়ক), সাইমন সেসাজি, রজার মুকাসা, কসমাস কেয়ুতা, দীনেশ নাক্রানি, ফ্রেড আচেলাম, কেনেথ ওয়াইসোয়া, অল্পেশ রামজানি, ফ্রাঙ্ক এনসুবুগা, হেনরি সেনয়োন্দো, বিলাল হাসান, রবিনসন ওবুয়া, রিয়াজাত আলী শাহ, জুমা মিয়াজি ও রোনাক প্যাটেল

ওয়েস্ট ইন্ডিজ

কোচ: ড্যারেন স্যামি

স্কোয়াড: রভম্যান পাওয়েল, আলজারি জোসেফ, জনসন চার্লস, রস্টন চেজ, শিমরন হেটমায়ার, জেসন হোল্ডার, শেই হোপ, আকিল হোসেন, শামার জোসেফ, ব্র্যান্ডন কিং, গুডাকেশ মোটি, নিকোলাস পুরান, আন্দ্রে রাসেল, শেরফান রাদারফোর্ড ও রোমারিও শেফার্ড

 

গ্রুপ ডি

বাংলাদেশ

কোচ: চণ্ডিকা হাথুরুসিংহে

স্কোয়াড: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাসকিন আহমেদ, লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, সাকিব আল হাসান, তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী অনিক, তানভীর ইসলাম, শেখ মেহেদী হাসান, রিশাদ হোসেন, মুস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ও তানজিম হাসান সাকিব

নেপাল

কোচ: মন্টি দেসাই

স্কোয়াড: আসিফ শেখ, দীপেন্দ্র সিং আইরি, কুশল ভুর্তেল, সানদীপ জোরা, রোহিত পদেল (অধিনায়ক), কারান কেসি, কুশল মাল্লা, প্রাতিস জিসি, সোমপাল কামি, অনীল সাহ, অবিনাশ বোহারা, গুলশান ঝা, ললিত রাজবংশী, কমল আইরি ও সাগর ধাকাল

নেদারল্যান্ডস

কোচ: রায়ান কুক

স্কোয়াড: স্কট এডওয়ার্ডস (অধিনায়ক), আর‍য়ান দত্ত, বাস ডে লিড, ড্যানিয়েল ডোরাম, ফ্রেড ক্লাসেন, লোজ্ঞান ফন বাইক, ম্যাক্স ও’ডোড, মাইকেল লেভিট, পল ফন মিকেরেন, সাইব্র্যান্ড এঙ্গেলব্রাখট, তেজা নিদামানুরু, টিম প্রিঙ্গল, বিক্রম সিং, ভিভ কিংমা ও ওয়েসলি বারেসি

দক্ষিণ আফ্রিকা

কোচ: রব ওয়াল্টার

স্কোয়াড: এইডেন মার্করাম (অধিনায়ক), কুইন্টন ডি কক, রিজা হেনড্রিক্স, হাইনরিখ ক্লাসেন, ডেভিড মিলার, রায়ান রিকেলটন, ট্রিস্টান স্টাবস, মার্কো ইয়ানসেন, ওটনিল বার্টম্যান, জেরাল্ড কোয়েটজি, কেশব মহারাজ, বিয়র্ন ফরটুইন, আনরিখ নরকিয়া, কাগিসো রাবাদা ও তাবরাইজ শামসি

শ্রীলঙ্কা

কোচ: ক্রিস সিলভারউড

স্কোয়াড: ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা (অধিনায়ক), চরিথ আসালাঙ্কা, কুশল মেন্ডিস, পাথুম নিসাঙ্কা, কামিন্দু মেন্ডিস, সাদিরা সামারাবিক্রমা, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস, দাসুন শানাকা, ধনঞ্জয়া ডি সিলভা, মহীশ থিকশানা, দুনিথ ওয়েলালাগে, দুশমন্থা চামিরা, নুয়ান থুশারা, মাথিশা পাথিরানা ও দিলশান মাদুশাঙ্কা

;

বাংলাদেশ ভাল দল, আপনারাই তাদের চাপে রাখেন: স্টুয়ার্ট ল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্র ক্রিকেট দলের বর্তমান কোচ স্টুয়ার্ট ল। নিজের প্রথম অ্যাসাইনমেন্ট হিসেবে পেয়েছেন বাংলাদেশের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ, যেটিকে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি সিরিজ হিসেবেও বলা হচ্ছে। প্রথম দুই ম্যাচে জয় তুলে নিয়ে সিরিজ নিজেদের নামে করে নিয়েছে স্বাগতিকরা, যদিও শনিবার রাতে সবশেষ ম্যাচে দারুণ জয়ের সঙ্গে হোয়াইটওয়াশের লজ্জা এড়িয়েছে টাইগাররা।

এই স্টুয়ার্ট ল একসময় বাংলাদেশ জাতীয় দলের সঙ্গেও সম্পৃক্ত ছিলেন। ২০১২ সালে টাইগারদের প্রধান কোচ ছিলেন তিনি। সবশেষ গতবছরের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপেও বাংলাদেশকে কোচিং করিয়েছেন ল। তাই বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে বেশ ভালমতোই চিনেন সাবেক এই অজি কিংবদন্তি ক্রিকেটার।

সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে বাংলাদেশের হারের প্রধান কারণ হিসেবে তিনি মনে করেন, বাংলাদেশের চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের জয়ের ক্ষুধাটা বেশি ছিল। তিনি বলেন, ‘ম্যাচের প্রতি আমাদের বেশি আকাঙ্ক্ষা ও আবেগ ছিল। আমাদের ম্যাচ জয়ের ক্ষুধা ছিল বেশি। যদিও শেষ ম্যাচে বাংলাদেশ বেশ ভাল খেলে জিতেছে। আশা করি সামনে এগিয়ে যেতে তারা এখান থেকে শিক্ষা নিবে।‘

বিশ্বকাপের মতো বড় টুর্নামেন্টের আগে বাংলাদেশ দলের এমন পরাজয় এবং পারফরম্যান্স তাদের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে ল বলেছেন, ‘এটা দারুণ প্রস্তুতি হয়েছে। নেটে বল মারার চেয়ে মাঠের খেলা বেশি কাজে দেয়। একটা ম্যাচে যেকোনো কিছুই ঘটতে পারে। বিশ্বকাপটাও এমনই।‘

সবশেষে বাংলাদেশ দল নিয়ে তার নিজস্ব মতামত জানাতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ একটা ভাল দল, আপনারাই (মিডিয়া) তাদের চাপে রেখেছেন। এটা আমি জানি। তাদের প্রতি বিভাগেই ভাল মানের খেলোয়াড় আছে। আজ তাদের ব্যাটাররা সুন্দর শট খেলে রান নিয়েছেন, বোলাররাও গতির বৈচিত্র্য দেখিয়েছেন। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ একটি ভাল দল পেয়েছে।‘

;

৩১ বছর পর জার্মান কাপ জিতল লেভারকুজেন  



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বায়ার লেভারকুজনের আগের ম্যাচটিও ছিল শিরোপা সম্ভাবনার। তবে ইউরোপা লিগের ফাইনালে আতালান্তার কাছে ৩-০ ব্যবধানে ম্যাচটি হেরে শিরোপা হাতাছাড়া বাদে মৌসুমে ৫১ ম্যাচের রেকর্ড অপরাজিত যাত্রাটাও থামে জাবি আলোনসোর দলের। তবে নিজেদের পরের ম্যাচেই জয়ে ফিরল লেভারকুজেন। এবং জার্মান ক্লাব ফুটবলের দ্বিতীয় সারির দল কাইজারস্লাটার্নকে ১-০ ব্যবধানে হারিয়ে ৩১ বছর পর জার্মান কাপ জিতল ‘দ্য কোম্পানিস এলেভেন’ খ্যাত দলটি। 

চলতি মৌসুমে প্রথমবারের মতো বুন্দেসলিগা শিরোপা জয়ের পর জার্মান কাপ জিতে ‘ডাবল’ নিয়েই মৌসুম শেষ করলো লেভারকুজেন। এর আগে সবশেষ ১৯৯৩ সালে প্রথমবারের মতো জার্মান কাপ জিতেছিল তারা। এই জার্মান কাপটি ডিএফবি-পোকাল নামেও পরিচিত। 

বার্লিনের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে গত রাতের ম্যাচের শুরুতেই এগিয়ে যায় লেভারকুজেন। ১৭তম মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে জোরালো এক শটে বল লক্ষ্যে পৌঁছে দেন গ্রানিত জাকা। পরের প্রথমার্ধের শেষ দিকে এসে দুই হলুদ কার্ড মিলিয়ে লাল কার্ড দেখে মাঠে ছাড়েন লেভারকুজেন ডিফেন্ডার ওদিলন কোসসুনু। এতে ম্যাচের বাকি সময় ১০ জন নিয়েই খেলতে হয় জাবি আলোসনোর দলকে। 

এতে অবশ্য বিপক্ষ দলটি ভাঙতে পারেনি লেভারকুজেনের রক্ষণ। নিজেদের রক্ষণভাগ সামলানো ছাড়াও বল দখলে আধিপত্য ধরে রেখেই সেই এক গোলের ব্যবধানের জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে তারা। 

এ নিয়ে আসরের সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে মোট ৫৩ ম্যাচে কেবল একটি হার নিয়েই মৌসুম শেষ করলো লেভারকুজেন। কেবল আতালান্তার বিপক্ষে ম্যাচটি না হারলেই ‘নেভারলুজেন’ নামটা হয়ে যেত পরিপূর্ণ। 

;