হকির নির্বাচনে হঠাৎ ভেন্যু বদল! কূটচালের শঙ্কায় একপক্ষ



আপন তারিক, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
হকি ফেডারেশনে ভোট যুদ্ধে নামছে দুই পক্ষ

হকি ফেডারেশনে ভোট যুদ্ধে নামছে দুই পক্ষ

  • Font increase
  • Font Decrease

শঙ্কা কাটিয়ে অবশেষে সোমবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের নির্বাচন। মুখোমুখি দুই পক্ষ। কিন্তু নির্বাচন শুরু হতে যখন ২৪ ঘন্টারও কম বাকী তখন হঠাৎ বদলে গেল ভোটের ভেন্যু। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে (এনএসসি) নয়, ধানমন্ডি সুলতানা কামাল মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্সে সকালে শুরু ভোটগ্রহণ।

৮৪ জন কাউন্সিলরের ভোটে নির্ধারিত হবে ভোট ভাগ্য! বিজয়ীরা চার বছরের জন্য হকি ফেডারেশনের দ্বায়িত্ব নেবেন। ৫টি সহ-সভাপতি, ১টি সাধারণ সম্পাদক, ২টি যুগ্ম সম্পাদক, ১টি কোষাধ্যক্ষ ও ১৯টি কার্যনির্বাহী সদস্য পদে লড়বেন ৫৩ জন প্রার্থী!

গত দুই বছর ধরেই বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের নির্বাচন নিয়ে সরব কর্মকর্তারা। কিন্তু নানা অজুহাতে পিছিয়ে যাচ্ছিল সেই নির্বাচন। ২০১৭ সালে প্রার্থীরা মনোনয়ন পত্র তুললেও জমা দিতে পারেননি! বন্যার কারণে নির্বাচন স্থগিত করে এনএসসি। তারপর অ্যাডহক কমিটি দ্বায়িত্ব পালন করে গেছে। গত কয়েক মাসেও নির্বাচন নিয়ে জলঘোলা হয়েছে। অবশেষে যখন সব চূড়ান্ত তখনই ভোটকেন্দ্র বদলে ফেলায় প্রতিবাদে সোচ্চার একপক্ষ।

ভোটে প্রভাব বিস্তার করতেই ভেন্যু বদল-দাবী বাঁচাও হকি পরিষদের প্রার্থীদের। আবদুর রশিদ শিকদার-মমিনুল হক সাঈদ প্যানেল এনএসসির এই সিদ্ধান্তে হতাশ। যদিও নির্বাচন কমিশনার শাহ আলম সরদার রোববার জানিয়ে দিলেন, কাউন্সিলরদের উদ্বেগের কারনেই ভেন্যু বদলেছেন তারা।

কিন্তু কিছুতেই এই দাবীর সঙ্গে একমত নন বাঁচাও হকি পরিষদের সংগঠন মোহামেডান-মেরিনার্স-উষা জোটের প্রার্থীরা। বার্তা২৪.কমকে রোববার সন্ধ্যায় মেরিনার ইয়াংস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হাসানউল্লাহ খান রানা বলছিলেন, ‘এটা অবশ্যই নজিরবিহীন এক পরিবর্তন। নির্বাচনের যখন ১৫ ঘন্টার বাকী তখন কোথাও এভাবে ভেন্যু বদলে ফেলা হয়? এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাই আমরা। দেখুন হকির নির্বাচন নিয়ে একটি পক্ষ অনেক দিন ধরেই চক্রান্ত করছে। এটা তারই অংশ।’

নির্বাচনে রশিদ-সাঈদ প্যানেলের প্রতিপক্ষ সাজেদ আদেল-আব্দুস সাদেক প্যানেলের আপত্তির মুখেই পাল্টে গেছে ভেন্যু। এর আগে তাদেরই আবেদনের মুখে স্থগিত হয়েছিল নির্বাচন। হাসানউল্লাহ খান রানা বার্তা২৪.কমকে জানান, ‘কূটচালের অংশ হিসেবেই হঠাৎ এই ভেন্যু বদল। ধানমন্ডিতে ওই পক্ষের এলাকায় ভোট কতটা নিরাপদে হবে তা নিয়ে প্রশ্ন থাকছে।’ তবে নির্বাচন বয়কটের পথে হাটবে না হকি বাঁচাও পরিষদ।

সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী মমিনুল হক সাঈদ জানিয়ে রাখলেন, ‘দেখুন, আমরা শঙ্কায় আছি। একটা পক্ষ নির্বাচন বানচাল করতে উঠে পড়ে লেগেছে। সাধারণ ভোটারদের অধিকার কেড়ে নিতে চায় ওরা। নির্বাচন যেখানেই হবে আমরা সেখানেই অংশগ্রহণ করব। ভোট অনুষ্ঠিত হলে আমরাই জিতব।’

জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী বিভাগীয় ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সমর্থন মাঠে নামা আদেল-সাদেক পরিষদও। সহ-সভাপতি প্রার্থী সাজেদ এ আদেল স্পষ্ট জানিয়ে রেখেছেন, ‘দেখুন, নির্বাচনে লড়তে আমরা প্রস্তুত। সবার সমর্থন রয়েছে আমাদের সঙ্গে। আশা করছি, পূর্ণ পরিষদে নির্বাচিত হব আমরা।’

বাংলাদেশ হকি পথ হারিয়েছে অনেকদিন ধরেই। মাঠে খেলা নেই। আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও নেই সাফল্য। এমন কী ফেডারেশনেও নেই কোন উদ্যোগ। হকিতে শেষবার নির্বাচন হয়েছে ২০০৫ সালে। তারপর ২০১০ সালে একটি প্যানেল হওয়াতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাধারণ সম্পাদক হন খন্দকার জামিল উদ্দিন। ২০১৩ সালে শফিউল্লাহ মুনীর সরে দাঁড়ালে খাজা রহমতউল্লাহ সাধারণ সম্পাদক পদে আসেন।

অবশেষে আবারেও ভোটযুদ্ধ হকি ফেডারেশনে। দুই পক্ষই দেশের এক সময়ের জনপ্রিয় এই খেলাটির সোনালী দিন ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। কিন্তু আগের দিন ভেন্যু বদলে নানা শঙ্কা উঁকি দিচ্ছে-ভোট সুষ্ঠু হবে তো?

আরো পড়ুন-

হকি ফেডারেশনের নির্বাচন ২৯ এপ্রিল

হকিতে নতুন দিগন্ত সূচনার প্রতিশ্রুতি

‘বাঁচাও হকি পরিষদে’ থাকছেন যারা

   

ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় ইস্যুতে বিস্ফোরক কোহলি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির পক্ষে-বিপক্ষে কথা চালাচালি হচ্ছে বেশ। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) সচিব জয় শাহ ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির পক্ষে সাফাই গেয়েছেন। তবে বিপরীত মেরুতে অবস্থান করছেন ভারতের বর্তমান অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এবার রোহিতের সুরে সুর মেলালেন ভারতের কিংবদন্তি ব্যাটার বিরাট কোহলিও।

ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতির কারণে ‘খেলার ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে’ বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক কোহলি। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় ইস্যুতে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুতে খেলা এই ক্রিকেটার জিও সিনেমার সঙ্গে আলাপে বলেন, ‘বিনোদন খেলার একটা অংশ, তবে খেলায় এখন কোনো ভারসাম্য নেই। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম খেলার ভারসাম্য নষ্ট করছে। শুধু আমি-ই নই, অনেকেই এমনটা মনে করছে।’

গত মাসে এক পডকাস্টে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড় নীতি নিয়ে চাঁছাছোলা মন্তব্য করেন রোহিতও, ‘আমি এটার সমর্থক নই। অলরাউন্ডার ক্ষতি করছে এই নিয়ম। ক্রিকেট ১১ জনের খেলা, ১২ জনের নয়।’

কোহলি আশা করছেন, শিগগিরই আইপিএলে ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নিয়ম বাতিল করবে বিসিসিআই। ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের নীতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছিলেন জয় শাহ। এতে আশার আলো দেখছেন কোহলি, ‘জয় (শাহ) ভাই বলেছেন যে, তারা এটা পর্যালোচনা করছে। আমি নিশ্চিত পর্যালোচনার পর তারা এমন সিদ্ধান্ত নেবেন, যার মাধ্যমে খেলায় ভারসাম্য ফিরে আসবে।’

;

কোহলি-ধোনিদের বাঁচামরার ম্যাচে বাগড়া দিতে পারে বৃষ্টি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাঁচামরার ম্যাচে মুখোমুখি চেন্নাই সুপার কিংস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। প্লে-অফের চার দলের মধ্যে তিন দল নিশ্চিত হয়ে গেছে। এই দুই দলের মধ্যে যেকোনো একটি আজ চতুর্থ দল হিসেবে প্লে-অফে পা রাখবে।

কিন্তু এমন মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের সময় বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে বেঙ্গালুরুতে। ভারতের আবহাওয়া বিভাগ জানাচ্ছে, ম্যাচের সময় বৃষ্টির সম্ভাবনা ৬০ ভাগ। চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম যেখানে অবস্থিত, সেই মধ্য বেঙ্গালুরুতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে তারা।

বৃষ্টিতে যদি ম্যাচ ভেসে যায়, সেক্ষেত্রে কপাল পুড়বে বেঙ্গালুরুর, প্লে-অফে চলে যাবে চেন্নাই। আর যদি বৃষ্টির চোখরাঙানি ডিঙিয়ে খেলা মাঠে গড়ায় সেক্ষেত্রে বেঙ্গালুরুর সামনে সমীকরণ অনেকটা এরকম-আগে ব্যাট করলে ১৮ রানে জিততে হবে আর পরে ব্যাট করলে চেন্নাইয়ের দেয়া লক্ষ্য তাড়া করতে হবে ১১ বল হাতে রেখে। মানে কোহলিদের শুধু জিতলেই চলবে না, জিততে হবে এই দুটি শর্তের যেকোনো একটি পূরণ করে।

অন্যদিকে চেন্নাইয়ের জন্য সমীকরণ তুলনামূলক সহজ। জিতলেই প্লে-অফ, হারলেও থাকবে সুযোগ। বেঙ্গালুরুকে শর্ত পূরণ করতে না দিলেই প্লে-অফের টিকিট ধরা দেবে তাদের।

আজ (শনিবার) বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় তাৎপর্যপূর্ণ দক্ষিণ ভারতীয় ডার্বিতে মুখোমুখি হবে বেঙ্গালুরু ও চেন্নাই।

;

টেবিল টেনিসে রুমেল খানের দ্বিমুকুট জয়



Apon tariq
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রীড়াবান্ধব প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র পৃষ্ঠপোষকতায় ও বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএসপিএ) আয়োজনে চলছে ‘ওয়ালটন-বিএসপিএ স্পোর্টস কার্নিভাল-২০২৪।’ সেখানে একক টেবিল টেনিস ইভেন্টে অষ্টমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন দৈনিক জনকণ্ঠের রুমেল খান। রানার্স-আপ হয়েছেন সংবাদ সংযোগের মো. শামীম হাসান এবং তৃতীয় হয়েছেন দৈনিক খবরের কাগজের মাহমুদুন্নবী চঞ্চল।

আজ (শনিবার) সকালে শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ উডেন ফ্লোরে অনুষ্ঠিত হয় এই টেবিল টেনিস ইভেন্টটি।

এদিকে টেবিল টেনিসের দ্বৈত ইভেন্টে নবমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রুমেল খান ও মাহমুদুন্নবী চঞ্চল জুটি। এর মধ্য দিয়ে দ্বিমুকুট জয় করেন রুমেল খান। দ্বৈতে রানার্স-আপ হয় মজিবুর রহমান ও মোরসালিন আহমেদ জুটি এবং তৃতীয় হয়েছে মো. শামীম হাসান ও সাজ্জাদ হোসেন মুকুল জুটি।

এবার ৭টি ডিসিপ্লিনে মোট ১০টি ইভেন্টে অংশ নিচ্ছেন বিএসপিএ’র শতাধিক সদস্য। ইভেন্টগুলো হলো- ক্যারম একক ও দ্বৈত, টেবিল টেনিস একক ও দ্বৈত, দাবা, শুটিং, আর্চারি, সাঁতার, কল ব্রিজ ও টোয়েন্টি নাইন। সবকটি খেলাই অনুষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ও এর সংলগ্ন বিভিন্ন ভেন্যুতে।

প্রতিবারের মতো এবারও স্পোর্টস কার্নিভালের সেরা ক্রীড়াবিদের হাতে তুলে দেয়া হবে আব্দুল মান্নান লাডু ট্রফি ও অর্থ পুরস্কার। ট্রফি ও অর্থ পুরস্কার থাকছে সেরা দুই রানার্সআপের জন্যও। এছাড়া প্রতিটি ইভেন্টের সেরাদের জন্য ক্রেস্ট ও অর্থ পুরস্কার।

;

শিরোপা জেতানোর দুই দিন পর কোচকে বিদায় করল জুভেন্টাস



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুই দিন আগেই জুভেন্টাসকে কোপা ইতালিয়া জিতিয়েছিলেন ম্যাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রি। অথচ সেই কোপা ইতালিয়ার ফাইনালে মেজাজ হারানোর কারণে ক্লাবের চাকরি হারাতে হলো তাকে।

তুরিনে আতালান্তাকে ১-০ গোলে হারায় জুভেন্টাস। ম্যাচ চলাকালে রেফারিদের উপর মেজাজ হারিয়ে লাল কার্ড দেখতে হয় তাকে। শিরোপা উদযাপনের সময় ক্লাবের স্পোর্টিং ডিরেক্টরের সঙ্গে লেগে গিয়েছিল তার।

কোপা ইতালিয়ার ফাইনালে তার আচরণ খতিয়ে দেখার ঘোষণা দিয়েছে ইতালিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের ডিসিপ্লিনারি ট্রাইব্যুনাল।

সেসব বিষয়ের জের ধরেই অ্যালেগ্রিকে চাকরীচ্যুত করেছে জুভেন্টাস। এই সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয়া বিবৃতিতে জুভেন্টাস লিখেছে, ‘ইতালিয়ান কাপ ফাইনালে ক্লাবের মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক আচরণ তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। ক্লাবের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রত্যেক ব্যক্তিকে এই মূল্যবোধগুলো আপন করে নিতে হবে।’

জুভেন্টাসে অ্যালেগ্রির প্রথম অধ্যায় ছিল সাফল্যে মোড়ানো। ২০১৪-১৯ পর্যন্ত ‘তুরিনের বুড়ি’দের পাঁচটি লিগ, চারটি ইতালিয়ান কাপ জিতিয়েছিলেন। এছাড়া দুইবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালও খেলেছিল তার দল।

তবে ২০২১-২২ মৌসুমে জুভেন্টাসে ফিরে আগের সে সাফল্যের পুনরাবৃত্তি ঘটাতে পারেননি। এ যাত্রায় এক ইতালিয়ান কাপ ছাড়া আর কিছুই এনে দিতে পারেননি ক্লাবকে।

সিরি আ মৌসুমে এখনো দুই ম্যাচ বাকি রয়েছে জুভেন্টাসের। এই দুই ম্যাচে ক্লাবের ডাগআউটে দাঁড়াবেন পাওলো মন্তেরো। আগামী মৌসুমে বর্তমান বোলোনিয়া ম্যানেজার থিয়াগো মোত্তাকে অ্যালেগ্রির উত্তরসূরি করতে চাইছে জুভেন্টাস।

;