চেলসিকে হারিয়ে ফের শীর্ষে লিভারপুল



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
সতীর্থদের নিয়ে সাদিও মানের গোল উদযাপন

সতীর্থদের নিয়ে সাদিও মানের গোল উদযাপন

  • Font increase
  • Font Decrease

ম্যানচেস্টার সিটিকে উপভোগের সুযোগই দিলো না লিভারপুল। দিন না যেতেই ফের শীর্ষে পেপ গার্দিওলার দল। রোববার দিনের প্রথম ম্যাচে ক্রিস্টাল প্যালেসকে হারিয়ে শীর্ষে উঠে এসেছিল সিটি। কিন্তু বিকেল গড়াতেই তাদের টপকে গেলো লিভারপুল। আরেক জায়ান্ট চেলসিকে হারিয়ে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষে ফিরে এসেছে অলরেডরা!

রোববার এনফিল্ডে নিজেদের মাঠে চেলসিকে ২-০ গোলে হারিয়েছে লিভারপুল। এই জয়ে শিরোপা জয়ের পথে দলটি এগিয়ে গেলো আরো একধাপ!

অবশ্য আরো বড় ব্যবধানেই জিততে পারতো লিভাপুল। কিন্তু বারবারই সুযোগগুলো ঠিকঠাক মতো কাজে লাগাতে পারেন নি দলটির তারকা ফুটবলাররা। বিশেষ করে একেবারেই শুরুতে সাদিও মানের ভাসানো ক্রসে বলে চলে যায় মোহাম্মদ সালাহর কাছে। কিন্তু গোলের সহজতম সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেন নি তিনি।

পুরো প্রথমার্ধ এভাবেই আক্ষেপে সময় কেটেছে। গোল পেতে থাকতে হয় ৫১তম মিনিট অব্দি। এবার আর গোলের উৎস তৈরি নয়, দলকেই এগিয়ে দেন সাদিও মানে। সতীর্থ জর্ডান হেন্ডারসনের ভাসানো ক্রসে লাফিয়ে মাথাটা ছুঁইয়ে দেন দিনি (১-০)। এবারের প্রিমিয়ার লিগে এটি তার ১৮ নম্বর গোল।

দুই মিনিটে না যেতেই ব্যবধানটা দ্বিগুণ করে ফেলে লিভারপুল। এবার সেই চেনা সালাহর দেখা মিললো। দূরপাল্লার এক শটে বল পাঠিয়ে দেন চেলসির জালে। এটি চলতি লিগে তার ১৯তম গোল। সমান গোল করে যৌথভাবে শীর্ষে আছেন ম্যানসিটির সার্জিও আগুয়েরো।

ম্যাচে ফিরতে কম চেষ্টা করেনি চেলসিও। কিন্তু ইডেন হ্যাজার্ডরা সুযোগ কাজে লাগাতে না পারলে হতাশা নিয়েই মাঠ ছাড়ে দল। আর এই জয়ে ৩৪ ম্যাচে লিভারপুলের অর্জন ৮৫ পয়েন্ট। ৮৩ পয়েন্ট নিয়ে এরপরই আছে ম্যানচেস্টার সিটি। যারা রোববারই দিনের আরেক ম্যাচে ক্রিস্টাল প্যালেসকে হারিয়েছে ৩-১ গোলে।

প্রিমিয়ার লিগে টটেনহ্যাম হটস্পার ৩৩ ম্যাচে ৬৭ পয়েন্ট নিয়ে আছে তৃতীয় স্থানে এক পয়েন্ট কম নিয়ে এরপরই চেলসি। ৬৪ পয়েন্ট নিয়ে পঞ্চম স্থানে রয়েছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড।

   

ভিএআর বাতিল বিষয়ে ভোট দিবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবগুলো



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফুটবল খেলার শুরু থেকেই এটি পরিচালনার জন্য একজন রেফারি থাকার নিয়ম করা হয়। বিশেষ মুহুর্তে দ্রুত কোনো সিদ্ধান্ত নিতে হলে সেটি মাঠে থাকা রেফারিই করে থাকেন। এছাড়া মাঠের দুই পাশে দুইজন লাইন্সম্যান থাকেন যারা রেফারিকে সহযোগিতা করেন। সময়ের সঙ্গে এই খেলায় যোগ হলো ভিন্নধর্মী নিয়ম। প্রযুক্তির ছোঁয়ায় যোগ হলো ভিএআর (ভিডিও অ্যাসিস্টেন্ট রেফারি)।

২০১৬ সালে সর্বপ্রথম মূল কোনো ম্যাচে এই নতুন প্রযুক্তির প্রয়োগ শুরু হয়। মানুষ মাত্রই ভুল, মাঠে সিদ্ধান্ত দেওয়ার সময় রেফারিরাও ভুল করেন। বড় রকমের ভুল সিদ্ধান্ত রেফারি দিয়েছেন যার ফলে খেলার মোর ঘুরে গেছে এরকম নজিরও অনেক আছে। এই ভুলগুলো যাতে আর না হয় এজন্যেই এই ভিএআরের প্রয়োগ শুরু হয়।

তবে সমস্যা সমাধানের জন্য আনা ভিএআরই যেন সাম্প্রতিক সময়ে সমস্যার মূল কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে এই প্রযুক্তির ভুল প্রয়োগ নিয়ে তীব্র আলোচনা-সমালোচনা এবং প্রতিবাদ শুরু হয়েছে। জন্ম নিয়েছে নানা বিতর্কেরও।

বিষয়টি নিরপেক্ষভাবে সমাধান করতে এবার ভিএআরের থাকা কিংবা না থাকা বিষয়ে ভোটের ব্যবস্থা করেছে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ। আগামী মৌসুমের আগেই ভোটাভুটি করে এই বিষয়টির সুরাহা করতে চায় তারা।

প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব উলভারহ্যাম্পটন ২০২৪-২৫ মৌসুম থেকে ভিএআর বাতিল চেয়ে সম্প্রতি লিগ কর্তৃপক্ষের কাছে একটি সমাধান তুলে ধরেছে। আগামী ৬ জুন লিগের ২০টি ক্লাব ভিএআর এর পক্ষে-বিপক্ষে ভোট দেবে। কারণ চলতি মৌসুমে ভিএআরের বেশ কিছু সিদ্ধান্ত উলভারহ্যাম্পটনের বিপক্ষে গেছে। ক্লাবটি দাবি করে বলেছে যে, ভিএআর প্রিমিয়ার লিগের ঐতিহ্যকে অবমূল্যায়ন করছে।

ভিএআর প্রযুক্তি বাতিল করতে চাইলে এর পক্ষে সর্বনিম্ন দুই-তৃতীয়াংশ ভোট দরকার। অর্থাৎ, প্রিমিয়ার লিগের ২০টি ক্লাবের ১৪টি ক্লাবকে ভিএআরের বিপক্ষে ভোট দিতে হবে। তাহলেই আগামী মৌসুম থেকে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে আর দেখা যাবে না এই প্রযুক্তির প্রয়োগ।

;

কেন খেলেননি মেসি, কারণ জানালেন কোচ মার্টিনো



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিওনেল মেসি যেদিন ইন্টার মায়ামির হয়ে মাঠে নামেন, সেদিনই যেন প্রতিপক্ষকে কাবু করে ফেলে তারা। মেসি মাঠে নামার পর সবশেষ টানা পাঁচ ম্যাচেই জয় তুলে নিয়েছিল মায়ামি, মেসিও ছিলেন দুর্দান্ত ফর্মে। সমান তালে গোল করছিলেন এবং করাচ্ছিলেন।

তবে নিজেদের সবশেষ ম্যাচে বুধবার রাতে অরলান্ডো সিটির বিপক্ষে তাকে পায়নি মায়ামি। ফলে হোঁচটও খেতে হয়েছে ফ্লোরিডার দলটিকে, অরলান্ডো সিটির সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করেছে তারা। মেসি এই ম্যাচে না খেলার কারণ জানালেন দলের কোচ জেরার্ডো টাটা মার্টিনো। 

গেল রবিবার মন্ট্রিয়লের মুখোমুখি হয়েছিল মায়ামি। যেখানে প্রথমার্ধের শেষ দিকে ফাউলের শিকার হন মেসি। সে কারণে চোট পেয়ে মাঠও ছাড়তে হয়েছিল তাকে। পরে যদিও ফিরে এসে খেলেছেন পুরো ম্যাচে। পরে জানা গিয়েছিল যে তার চোট খুব একটা গুরুতর নয়। এমনকি অনুশীলনও করেছেন তিনি দলের সঙ্গেও। তবুও অরলান্ডোর বিপক্ষে খেলেননি মেসি।

ম্যাচের আগে সবকিছু স্বাভাবিক থাকার পরও মেসির মাঠে না নামা নিয়ে অনেক আলোচনা শুরু হয়। সে প্রশ্নের জবাবে মার্টিনো বলেন, ‘আগের ম্যাচে হাঁটুতে ব্যথা পেয়েছে, তাই সে কিছুটা অস্বস্তি বোধ করছিল। সে যে অনুশীলন করেছে, সেটাও কিন্তু চিকিৎসকদের বেধে দেওয়া ছকেই। পরীক্ষার ফল অবশ্য ভালোই এসেছে।’

মার্টিনো আরও বলেন, ‘সে (মেসি) নিজে তো স্বস্তিতে ছিলই না, সঙ্গে এক সপ্তাহে তিনটি ম্যাচের সূচিও আছে আমাদের। সে কারণে আজ তাকে না খেলানোটাকেই ভালো বলে মনে হয়েছে আমাদের। শনিবারের ম্যাচে তাকে খেলাতে চাই আমরা। তবে বিষয়টা পুরোপুরি নির্ভর করবে তার উন্নতির ওপর।’ 

মেসি নেই, দলও ভালো খেলেনি, ম্যাচ জিততে পারেনি। মার্টিনোও এই বিষয়ে সহমত জানিয়ে বলেছেন, ‘লিও মাঠে ২৫ মিটার মতো জায়গায় দাঁড়িয়ে এমন কিছু করে, যা একমাত্র তাকে ছাড়া আর সবার পক্ষেই অসম্ভব। ইন্টার এখন সেটা বুঝছে। বার্সেলোনাও এমনটা ১০ বছর আগে বুঝেছে।’

;

ক্রিকেট তার রক্তে মিশে আছে, বললেন বোল্ট



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উসাইন বোল্ট, সর্বকালের সেরা দৌড়বিদদের মধ্যে অন্যতম একজন। অলিম্পিকে আটটি স্বর্ণপদক লেখা আছে তার নামের পাশে। ১০০ মিটার ও ২০০ মিটার স্প্রিন্টের রেকর্ড এখনও তার দখলে। খুব স্বাভাবিকভাবেই যখন তাকে ক্রিকেট খেলাটির সবচেয়ে পছন্দের ফরম্যাটের নাম জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, তার উত্তর ছিল ‘টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট’।

জ্যামাইকাতে যখন বোল্ট নিজের কৈশোরকাল পার করছিলেন, তখন তার ইচ্ছা ছিল দেশের হয়ে ক্রিকেট খেলবেন এবং একজন ফাস্ট বোলার হবেন। পরবর্তীতে ক্রিকেট বল হাতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মাঠে দৌড়ানো না হলেও অন্য খেলায় ঠিকই দৌড়েছেন। এই দৌড়ানোর মাধ্যমেই হয়েছেন বিশ্বসেরা।

আগামী ২ জুন থেকে পর্দা উঠছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসরের। স্বাগতিক দেশ হিসেবে এবার আছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্র। বোল্টের ক্রিকেট খেলা দিয়ে ক্যারিয়ার গড়া না হলেও এবার ক্রিকেট বিশ্বকাপের শুভেচ্ছাদূত বানানো হয়েছে তাকে।

শুভেচ্ছাদূত হওয়ার পর তার অনুভূতি জানিয়েছেন বোল্ট, 'আমি ক্রিকেটের মধ্যেই বড় হয়েছি। আমার বাবা একজন বিশাল ক্রিকেট ভক্ত ছিলেন এবং এখনও আছেন। এটি আমাদের রক্তের সঙ্গে মিশে আছে। শুভেচ্ছাদূত হিসেবে ক্রিকেট খেলাটির সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে আমি অত্যন্ত খুশি। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন তো আমার পূরণ করা হয়নি, তাই শুভেচ্ছাদূত হয়ে পেরে আমি আনন্দিত।'

বাকি দুই ফরম্যাটের তুলনায় স্বল্প ওভারের ফরম্যাটটিই বোল্টের বেশি পছন্দের বলে জানা তিনি, 'সময়ের অভাবে আমার খুব একটা ক্রিকেট ম্যাচ দেখার সুযোগ না হলেও যখনই আমার কাছে সুযোগ থাকে আমি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট দেখি। যখন থেকে এটি শুরু হয়েছিল তখনই আমার এটি দুর্দান্ত লেগেছিল। কারণ এখানে আপনাকে দ্রুত ও বিচক্ষণতার সঙ্গে সিদ্ধান্ত নিতে হয়, পাশাপাশি শক্তির প্রয়োগও করতে হয়। মাঠে খেলোয়াড়দের সাজানো থেকে শুরু করে সবকিছুই আপনাকে অতি দ্রুত করতে হয়।'

বিশ্বকাপ আয়োজনের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রেও ক্রিকেটের ব্যাপক প্রচার হচ্ছে এবং আগামীতে আরও বেশি মানুষ এই খেলাটির প্রতি আকৃষ্ট হবে মনে করেন বোল্ট, 'আমি নিশ্চিতভাবেই মনে করি যে যুক্তরাষ্ট্রে এই খেলার জনপ্রিয়তা বাড়বে। যখন কোনো খেলা বড় পরিসরে কোথাও অনুষ্ঠিত হয় তখন খুব স্বাভাবিকভাবেই সেই দেশের মানুষজন সে খেলাটি সম্পর্কে আরও জানতে চায়।'

প্রিয় কয়েকজন ক্রিকেটারদের সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে এই তারকা এথলেট বলেন, 'আমার প্রিয় একজন ক্রিকেটার হলেন ওয়াসিম আকরাম, তার খেলা দেখেই বেড়ে উঠেছি। বিশেষ করে তার ইনসুইং ইয়র্কারগুলো। এছাড়াও আমি কোর্টনি ওয়ালশ ও কার্টলি এমব্রোসেরও বড় ভক্ত ছিলাম। ভারতের শচীন টেন্ডুলকারের একজন ভক্ত আমি। তিনি এবং ব্রায়ান লারা আমার বেড়ে উঠার সময় আমার জীবনেরই অংশ ছিলেন। তাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা অসাধারণ ছিল। আমি মনে করি বর্তমান সময়ের ক্রিকেটারদের মধ্যে বিরাট কোহলিই সবার সেরা।'

;

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দলকে মাশরাফির শুভকামনা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসরকে সামনে রেখে গতকাল রাতে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দল। কিছুটা সময় হাতে নিয়েই বিশ্বকাপের সহ-আয়োজক দেশটির উদ্দেশ্যে যাত্রা শান্ত-তাসকিনদের। কেননা বিশ্বকাপের ঠিক আগে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। 

গতকাল বিশ্বকাপ দলের যাত্রার পরপরই শুভকামনা জানিয়েছেন সাইফউদ্দিন, মুশফিক, মিরাজরা। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হলেন মাশরাফি বিন মুর্তজাও। আজ (বৃহস্পতিবার) সকালে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টের এক পোস্টে শান্ত-সাকিবদের শুভকামনা জানিয়েছেন সাবেক এই অধিনায়ক। 

সেই পোস্টে মাশরাফি লিখেছেন, ‘সাহস সবসময় গর্জন করে না, শুধু দিন শেষে শান্ত কন্ঠস্বরে বলে, আগামীকাল চেষ্টা করব। গো অ্যান্ড কিল ইট চ্যাম্পস। সব সময় শুভকামনা আমার প্রাণের দেশ, প্রাণের দলের প্রতি।’ 

যুক্তরাষ্ট্রের মাঠে আগামী ২১, ২৩ ও ২৫ মে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে নামবে বাংলাদেশ। পরে বিশ্বকাপের মূলপর্বে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচও যুক্তরাষ্ট্রেই। বাংলাদেশ সময় আগামী ৮ জুন ভোর সাড়ে ৬টায় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে শান্ত-তাসকিনদের বিশ্বকাপ যাত্রা। 

;