লিটনের ব্যাটিং দুর্দশায় বাড়ছে দুশ্চিন্তা



ক্রীড়া প্রতিবেদক
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২২, ৬, ১, ০, ০- শেষ পাঁচ আর্ন্তজাতিক ওয়ানডে ম্যাচে এটি তার রান। রানের যোগফল ২৯। গড় ছয়েরও কম!

০, ৩৬, ৭, ১- শেষ চার আর্ন্তজাতিক টি- টোয়েন্টিতে এটি তার রান। রানের যোগফল ৪৪। প্রতি ম্যাচে গড় ১১। 

এই ব্যাটারের নাম লিটন দাস। জাতীয় দলের উইকেটকিপার কাম ওপেনার। কিপিং নিয়ে তার কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু সাদা বলের ক্রিকেটে তার সাম্প্রতিক ফর্ম বলছে, লিটন এখন সমাধান নন, বরং সমস্যা বাড়াচ্ছেন!

অথচ ঘরোয়া টি- টোয়েন্টি ক্রিকেটে বিপিএলে তার সময়টা তেমন মন্দ যায়নি। ১৪ ইনিংসে ৩৯১ রান। স্ট্রাইকরেটও মন্দ না, ১৩০.৭৬। হাফসেঞ্চুরি ছিল ৩টি। সর্বোচ্চ রান ৮৫। ছক্কা-চারও ভালোই হাঁকিয়েছিলেন এবারের বিপিএলে। ৪০টি চার। ১৭টি ছয়। তার দল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ফাইনালে খেলেছিল। ফরচুন বরিশালের কাছে ফাইনালে হেরে যায় কুমিল্লা।

তবে বিপিএলের সেই ফর্ম আর্ন্তজাতিক ক্রিকেটে রাখতে পারছেন না লিটন দাস। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে শেষ টি- টোয়েন্টি এবং ওয়ানডে সিরিজটা চরম বাজে কেটেছে তার। জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে পাঁচ ম্যাচের টি- টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেই লিটন আরেকবার শুরুতেই ব্যর্থ। খেললেন ৩ বল। করলেন মাত্র ১ রান। ব্যাট ও প্যাডের ফাঁক গলে বল তার স্ট্যাম্প উপড়ে দিল। পেসার ব্লেসিং মুজারাবানির গতি ও সুইংয়ের কাছেই মুলত পরাস্ত হন লিটন। ম্যাচ জয়ের জন্য সহজ ১২৫ রানের লক্ষ্য। এমন ম্যাচে শুরুতেই এতো তাড়াহুড়ো করার প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু লিটনের ব্যস্ততা দেখে মনে হচ্ছিল রানে ফেরার জন্য অনেক বেশি টেনশন পেয়ে বসেছে তাকে। 

ওপেনিং ব্যাটিং একটি বিশেষায়িত পজিশন। টেকনিক্যালি দক্ষতার সঙ্গে মানসিক দৃঢ়তার ভীষণ প্রয়োজন। ব্যাট হাতে বাজে সময়কে কিভাবে কাটিয়ে উঠতে সেই আত্মবিশ্বাস অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। লিটনের ব্যাটে এবং খেলার ধরণে সেই আত্মবিশ্বাসই যে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। 

সংক্ষিপ্ত ফরমেটের ক্রিকেটে ওপেনারের কাছ থেকে বড় আসা মানেই দলের বাকিদের কাজটা সহজ হয়ে যাওয়া। জিম্বাবুয়ে সিরিজের প্রথম ম্যাচে তরুণ ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমের ব্যাটিং তো সেই প্রমানই রাখলো। সিরিজের প্রথম ম্যাচে ব্যাটিং- বোলিং এবং বড় জয়ের সাফল্যের দিনে বাংলাদেশের চিন্তার বিষয় শুধু একটাই, দলের আরেক ওপেনার লিটন দাসের ফর্ম। টি- টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনের মাসে। আর দলের ওপেনারের এমন ফর্ম নিশ্চিতভাবেই নির্বাচকদের শান্তি কেড়ে নিচ্ছে।   

লিটন ক্রমশ দলের চিন্তা ও টেনশন বাড়াচ্ছেন! ৫ মে, সিরিজের দ্বিতীয় টি- টোয়েন্টি হোক সেই চিন্তামুক্তির সন্ধ্যা।

   

দুর্নীতির অভিযোগে ফিফার শাস্তি পেলেন সালাম মুশের্দীসহ দুই বাফুফে কর্মকর্তা



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে গত বছর বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগকে দুই বছরের জন্য নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল ফিফা। এবার নতুন করে আরও দুইজনকে একই শাস্তি দিয়েছে বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা। বিষয়টি বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে নিশ্চিত করেছে ফিফা।

বাফুফের সাবেক প্রধান অর্থ কর্মকর্তা আবু হোসেন ও অপারেশন্স ম্যানেজার মিজানুর রহমানকে সব ধরনের ফুটবল থেকে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করেছে ফিফা। এর পাশাপাশি দশ হাজার সুইস ফ্রা জরিমানা করা হয়েছে দু’জনকেই। শাস্তি পেয়েছেন বাফুফের ফিনান্স কমিটির চেয়ারম্যান ও সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম মুশের্দী।

নিষিদ্ধ না হতে হলেও তাকে ১০ হাজার সুইস ফ্রা জরিমানা করেছে ফিফা। এর বাইরে বাফুফের প্রকিউরমেন্ট ম্যানেজার ইমরুল হাসান শরীফকেও সাধারণ দায়িত্বের আওতায় ফিফা নির্দেশিত কমপ্ল্যায়ন্স পূরণ না করায় সতর্ক করা হয়েছে। আর এই সিদ্ধান্ত এসেছে ফিফার এথিকস কমিটির এডজুকেটরি চেম্বার থেকে। যারা সবার সাক্ষ্য-প্রমাণ নিয়েই এই সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।

এর আগে, গত বছরের ১৪ এপ্রিল ফিফার টাকার আর্থিক অনিয়ম চোখে পড়লে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয় আবু নাঈম সোহাগকে। যার মেয়াদ আরাও বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফিফা। নতুন বিজ্ঞপ্তিতে তাকে তিন বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে।

;

টাকা নিতে অস্বীকৃতি জানানো তানভীর যেভাবে বিশ্বকাপ দলে



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ। সেই দলের একজন তানভীর ইসলাম। ঘরোয়া ক্রিকেটে স্পিনে নজর কেড়ে জাতীয় দলে সুযোগ করে নিয়েছেন তিনি। প্রথমবারের মতো সুযোগ পেয়েছেন বিশ্বকাপের দলেও। অথচ, ক্যারিয়ারের শুরুতে ক্লাবে সুযোগ পেয়ে পারিশ্রমিক হিসেবে নিজের প্রাপ্য টাকা নিতেও দ্বিধা কাজ করত তার। নিজের ক্রিকেটার হওয়ার সেই গল্প বিসিবিকে জানিয়েছেন তানভীর।

কীভাবে ক্রিকেটে আসলেন সেই গল্পে তানভীর বলেন, ‘আমার বাবা-মা সবাই ঢাকায় চাকরি করত। নানুও সরকারি চাকরি করত। কিন্তু মাসশেষে তার কাছে আমার আবদার থাকতো ক্রিকেটের ব্যাট-বল স্টাম্পসহ কিনে দিতে হবে। ছোটবেলায় অনেক বড়দের সাথে খেলেছি। কারণ আমার বল-ব্যাট ছিল এবং তারা আমাকে নিতো অংশগ্রহণের জন্য।’

তানভীর জানান বাবা মার অনিচ্ছা সত্ত্বেও কীভাবে এতদূর আসা তার, ‘বরিশাল বুলস নামে বিপিএলে একটি দল হইছিল, সেখানে লারা নামের একজন ছিল আমার এলাকার। তার সাথে কথা হয়, তিনি আমাকে ঢাকা এসে কোনো একাডেমিতে ভর্তি হওয়ার জন্য বলেন। আমার আব্বু রাজি ছিল না, ক্রিকেট অনিশ্চিত বিষয়। তারপর আমার নানু বলে ঢাকায় দিয়ে আসতে।’

ক্রিকেটার না হলে পেশা হিসেবে কোনটি বেছে নিতেন তানভীর; সেই প্রশ্নে বলেন, ‘আমার আব্বু আমাকে দুই এক বছর সময় দিয়ে বলে এখানে কিছু না হলে আবার এই পেশায় ফিরে এসো। তার পছন্দ ছিল প্যারামেডিকেল, সাধারণ শিক্ষা, ডেন্টাল বা পুলিশের কিছু একটা।’

তানভীরের ক্রিকেট ক্যারিয়ার শুরু হয় তৃতীয় বিভাগের একটি দল দিয়ে। সেই ক্লাবের হয়ে সুযোগ পেয়েই খুশি ছিলেন তিনি। টাকা নিতেও তাই অস্বীকার করেছিলেন। বলেন, ‘একদিন আব্বু বলে চল আবাহনীর দিকে যাই, ওটা অনেক বড় ক্লাব। আবাহনীর মাঠে অনেক একাডেমী, সিসিএস নামের একটি একাডেমী আছে, ওইখানে সাতদিন অনুশীলন হতো। তারপর ওখানে ভর্তি হওয়া। ভর্তি হওয়ার পর রায়েরবাজার প্রগতিতে একটি থার্ড ডিভিশন টিমে খেলি। ওনারা আমাকে টাকা নেয়ার কথা বললে আমি নিতে অস্বীকার করি।’

;

এশিয়ান অনূর্ধ্ব-১২ টেনিসে ব্রোঞ্জ জিতল বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নেপালের কাঠমুন্ডুতে চলছে অনূর্ধ্ব-১২ এশিয়ান টেনিস প্রতিযোগিতা। যেখানে আয়োজক নেপাল ছাড়াও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছে বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলংকা, মালদ্বীপ, ভুটান ও পাকিস্তান। এবারের প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ থেকে অংশ নিয়েছে অনূর্ধ্ব-১২ বালক ও বালিক দল। আসরের চতুর্থ দিনে বাংলাদেশ জিতেছে ব্রোঞ্জ পদক। বালক ও বালিকা দুটি ইভেন্টেই ব্রোঞ্জ পদক জিতেছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের বালিকা দল শ্রীলংকার বিপক্ষে ০-৩ ম্যাচে হেরে তৃতীয় স্থান অর্জন করে। এরপর মাঠে নেমে বালক দলও পাকিস্তানের বিপক্ষে ০-৩ ম্যাচে পরাজিত হয়। তাতে তৃতীয় স্থানে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করতে হয় বাংলাদেশকে। আসে ব্রোঞ্জ পদক।

এর আগে, বালিকা এককের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সারা আল জসিম ১-৬, ৬-৪, ২-৬ গেমে শ্রীলংকার অং সানুথি লিয়াং এর নিকট এবং জান্নাত হাওলাদার ২-৬, ০-৬ গেমে হিওয়া সাহানসা দামসিলুনির নিকট পরাজিত হয়। দ্বৈতের খেলায় বাংলাদেশ মাসতুরা আফরিন ও সারা আল জসিম জুটি ১-৬, ৪-৬ গেমে হিওয়া সাহানসা দামসিলুনি ও পাথিরাজা হিওয়াওয়াসাম এর নিজ করা হলে বাংলাদেশ বালিকা দল ০-৩ ম্যাচে শ্রীলংকার নিকট পরাজিত হয়। বালিকা দল রাউন্ড রবীন লীগ পদ্ধতিতে ৪টি ম্যাচ খেলে ২টিতে (মালদ্বীপ ও নেপাল) জয় লাভ করে এবং ২টিতে (ভারত ও শ্রীলংকা) পরাজিত হয়, ফলে বালিকা দল তৃতীয় স্থান অধিকার করে ব্রোঞ্জ পদক নিশ্চিত করল।

বালক এককের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের মোহাম্মদ হায়দার ১-৬, ১-৬ গেমে পাকিস্তানের রশিদ আলীর নিকট এবং বাংলাদেশের মো: জোবায়ের ইসলাম ১-৬, ০-৬ গেমে পাকিস্তানের মোহাম্মদ সাইয়ান এর নিকট পরাজিত হয়। দ্বৈতের খেলায় বাংলাদেশের ফাহিম হোসেন সৌরভ ও মো: জোবায়ের ইসলাম জুটি ১-৬, ১-৬ গেমে পাকিস্তানের রশিদ আলী ও খান মোহাম্মদ জোনায়েদ এর নিকট পরাজিত হয়। ফলে বাংলাদেশ বালক দল ০-৩ ম্যাচে পাকিস্তানের নিকট পরাজিত হয়। আগামীকাল বাংলাদেশ বালক দল তৃতীয় স্থান নির্ধারনী ম্যাচে শ্রীলংকার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।

;

কোহলিকে বেঙ্গালুরু ছেড়ে দিল্লি যাওয়ার পরামর্শ পিটারসেনের



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আরও একটা স্বপ্নের আইপিএল যাত্রা থামল বিরাট কোহলির। এলিমিনেটর ম্যাচে তার দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু হেরেছে রাজস্থান রয়্যালসের বিপক্ষে। আর তাতেই শেষ কোহলির প্রথম আইপিএল শিরোপা জয়ের স্বপ্ন। যেটা দীর্ঘ ক্যারিয়ারে কখনোই জেতা হয়নি তার।

অথচ, কোহলির নামের পাশে আইপিএলের রেকর্ড রান, সেঞ্চুরি কিংবা সর্বোচ্চ ফিফটি হাঁকানোর তকমা। চলতি মৌসুমেও সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার পথে রয়েছেন কোহলি। অথচ দিনশেষে কখনোই আইপিএল ট্রফি না জেতার আক্ষেপে পুড়তে হয় তাকে। যা নিয়ে শুনতে হয় সমালোচনাও। আর এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে এসে শিরোপা জিতে আক্ষেপ ভুলতে কোহলিকে পরামর্শ দিয়েছেন সাবেক ইংলিশ অধিনায়ক কেভিন পিটারসেন। তার মতে, বেঙ্গালুরু ছেড়ে দিলেই শিরোপা জিততে পারে কোহলি।

ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই বেঙ্গালুরুতে খেলছেন কোহলি। দলটির হয়ে কতশত অর্জন তার। অথচ, কোনো শিরোপা নেই। এই অবস্থায় কোহলিকে ক্লাব ছাড়ার পরামর্শ দিয়ে পিটারসেন বলেন, ‘আমি এটি আগেও বলেছি এবং আবারও বলব -অন্যান্য বড় খেলোয়াড়রা যেমন শিরোপা খরা কাটাতে দল ছেড়ে অন্য কোথাও যায়, তারও তেমনটি করা উচিত। যখন তিনি চেষ্টা করেছেন, কঠোর পরিশ্রম করেছেন -আবারও অরেঞ্জ ক্যাপ জিতেছেন অথচ তার ফ্র্যাঞ্চাইজি আবারও ব্যর্থ হয়েছে। আমি বুঝতে পারি যে সে দলের ব্র্যান্ড এবং সে দলে বাণিজ্যিক মূল্য এনেছে... কিন্তু দিনশেষে বিরাট কোহলি এমন একটি দলে খেলার যোগ্য যেটি তাকে শিরোপা জিততে সাহায্য করতে পারে।’

শিরোপা জিততে কোথায় যাওয়া উচিত কোহলির সেটিও জানিয়ে দিয়েছেন পিটারসেন। বলেন, ‘আমি আসলে মনে করি তার গন্তব্য দিল্লি হওয়া উচিত। দিল্লি হল সেই জায়গা যেখানে বিরাটকে নানা কারণেই যেতে হবে। বিরাট চাইলেই চলে যেতে পারেন, এবং বেশিরভাগ সময় বাড়িতেই থাকতে পারেন। আমি জানি দিল্লিতে তার একটি বাড়ি আছে। সেখানে তার একটি পরিবার আছে। কাজেই সে পারে। আর তাছাড়া দিল্লিতে বেশি সময় কাটানোয় কোহলি চাইলেই দিল্লির মতো বেঙ্গালুরু ফিরে যেতে পারেন না।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমার মনে হয় বিরাটের এ বিষয়য়ে চিন্তা করার সময় এসেছে। বেকহ্যাম চলে গেছে, রোনালদো চলে গেছে, মেসি চলে গেছে, হ্যারি কেইনও স্পার্স ছেড়ে বায়ার্ন মিউনিখে গেছে। কোহলি নয় কেন তবে?’

;