বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের পাশে থাকুন



আকরাম খান
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ প্রথম ম্যাচ দুর্দান্ত খেলেছে। গোটা টিমই ভালো খেলেছে। আফগানদের বিপক্ষে এমন কী টসও আমরা জিতলাম। যেটা আমাদের জন্য প্লাস পয়েন্ট ছিল। টিম হিসেবে আমরা আফগানিস্তানের চেয়ে ভালো, এটা আবার প্রমাণিত হলো। এটা ঠিক আফগানিস্তান টি-টোয়েন্টিতে বেটার সাইড, ওদের কিছু স্পিনার আছে। কিন্তু আমরা ওদের বিপক্ষে বেশ ভালো করেছি।

আমি তো বলব ভারতের উইকেটে ব্যাটিংটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এই বিশ্বকাপে যারা ভালো ব্যাটিং করবে, তাদেরই জেতার সম্ভাবনা বেশি। সেক্ষেত্রে, টপ অর্ডার ব্যাটাররা যতো তাড়াতাড়ি ছন্দে চলে আসবেন আমাদের জন্য ততোটা ভালো।

দেখুন, আমি আগে থেকেই বলে আসছি, মেহেদী হাসান মিরাজ আমাদের একজন গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটার। ও এমনভাবে পারফর্ম করতে থাকলে কিন্তু টিম আরও ভালো করবে। যেমন সে একজন দারুণ ফিল্ডার, যেকোনো সময় একটা রান আউট কিংবা ক্যাচ ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে। ব্যাটিং যখনই যে সিচুয়েশনে নামে, ও ভালো করে। বিশেষ করে গত এক বছরে সে খুব ভালো করেছে। ভারতের বিপক্ষে সিরিজ বলেন, এশিয়া কাপ বলেন কিংবা বর্তমান সে ব্যাট হাতে দারুণ করছে। সাকিব-তামিম-মুশফিকদের মতো সেও আমাদের একজন তারকা হবে।

এবার সামনের ম্যাচের প্রসঙ্গে আসা যাক। মঙ্গলবার কঠিন লড়াই। ইংল্যান্ড কিন্তু আগের ম্যাচে হেরে বিশ্বকাপে চাপে আছে। ওরা মরণ কামড় দিতে চাইবে।

এখানে প্রশ্ন আসতে পারে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের একাদশ পরিবর্তন হবে কি না? আমি মনে করি এই সিদ্ধান্ত নির্ভর করবে টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর। কারণ এখানে দুই-তিনটা জিনিস ইম্পরট্যান্ট, আর তা হলো- উইকেট কেমন হবে, কেমন আচরণ করবে, পাশাপাশি অন্য টিমে লেফটি কয়টা রাইটি কয়টা। এগুলো হিসাব করে টিম ম্যানেজমেন্টই একাদশ সাজাবে। সেক্ষেত্রে অবশ্যই এ বিষয়ে এখান থেকে বলা ঠিক হবে না। তবে আমি বলব- উইনিং টিমটা থাকলে অবশ্যই ভালো হবে।

আমার মনে হয় আমাদের ফাস্ট বোলাররা গত এক বছর থেকে খুবই ভালো করছে। পাশাপাশি ফিল্ডিংটাও খুব ভালো হয়েছে। আর আমাদের হাতে তো অপশন আছেই, আমাদের তিনটা স্পিনার খেলছে, আবার তিনজন পেসারও খেলছে। বলতে গেলে, অপশনটা আমাদের জন্য অনেক বেশি হয়ে গেছে।

এমন ছন্দটাই প্রত্যাশা করেছিলাম। আমরা গত ৪-৫ বছর ধরে এই দলটা নিয়েই কাজ করছি। আমাদের কোচ (চন্ডিকা হাথুরুসিংহে) অবশ্য দেশ ছাড়ার আগে বলেছিলেন-বিশ্বকাপ নিয়ে স্বপ্ন না দেখতে। এখন কথা পাল্টেছেন। দেখুন, যদি আপনি সেমিফাইনাল নিয়ে আশা করতে পারেন, তাহলে ফাইনাল নিয়ে কেন আশা করবেন না? গত ৫ ম্যাচের মধ্যেই ভারতের সঙ্গে আমরা চারটা ম্যাচ জিতেছি। আপনি যদি ভারতকে হারাতে পারেন, তাহলে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ডকে কেন হারাতে পারবেন না? আমরা অ্যাডভান্টেজ নিয়ে বিশ্বকাপ খেলছি। কারণ এই বিশ্বকাপ এশিয়াতে হচ্ছে। তাই আমার মতে এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ভালো করার অনেক সম্ভাবনা আছে।

অনেকেই বলছেন-ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফরম্যাটটা বড্ড লম্বা হয়ে গেছে। গ্রুপেই কেলতে হবে ৯ ম্যাচ। প্রায় দুই মাসের টুর্নামেন্ট। দেখুন, এটা মেনে নিতেই হবে। টেস্ট থেকে ওয়ানডে এসেছে, এরপর ওয়ানডে থেকে টি-টোয়েন্টি। কিন্তু যাদের ভালো লাগে তারা কষ্ট হলেও দেখে। যেমন আমি দেখছি।

দেখবো মঙ্গলবারের ম্যাচটাও। সবাইকে বলবো পাশে থাকুন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের। আমরা যেভাবে খেলছি, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আমাদের জেতার সম্ভাবনাও আছে।

আকরাম খান: জাতীয় দলের প্রাক্তন অধিনায়ক ও বিসিবি পরিচালক

   

ক্রলি ও স্মিথের খেলা পছন্দ করেন রোহিত



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রোহিত শর্মা, ভারত জাতীয় দলের অধিনায়ক এবং সময়ের অন্যতম সেরা ব্যাটার। নিজের ব্যাটিং নৈপুণ্যে একাধিক রেকর্ড করে প্রতিনিয়তই ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিজেকেই। বিশ্বের অনেক ক্রিকেটারেরই অনুপ্রেরণার এবং পছন্দের খেলোয়াড় রোহিত। কিন্তু রোহিতে পছন্দের ক্রিকেটার কে বা কারা?

এ বিষয়ে এবার জানিয়েছেন রোহিত শর্মা নিজেই। তরুণ ইংলিশ ব্যাটার জ্যাক ক্রলি এবং অস্ট্রেলিয়ার সাবেক অধিনায়ক ব্যাটার স্টিভ স্মিথ হচ্ছে তার পছন্দের ক্রিকেটার। সম্প্রতি দুবাই আই নামক এক রেডিও অনুষ্ঠানে নিজেই বিষয়টি জানিয়েছেন ভারতের অধিনায়ক।

সেই অনুষ্ঠানে রোহিত বলেছেন, ‘আমি জ্যাককে খুব কাছে থেকে দেখেছি এবং তাকে খেলতে দেখা অত্যন্ত আনন্দের। স্টিভ স্মিথের ব্যাটিংও আমার খুব প্রিয়, তবে সে সবার থেকে আলাদা। তার বিভিন্ন পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার ক্ষমতা আছে। তার নিজস্ব খেলার ধরণ আছে যার মাধ্যমেই সে আজ সফলদের একজন।‘

আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেই অজি ব্যাটার স্মিথের নাম। ফর্ম এবং পারফরম্যান্সের ধার আগের মতো হয়ত নেই এজন্যেই বাদ পড়েছেন স্কোয়াড থেকে। তবে সময়ের অন্যত্ম সেরা ব্যাটার হিসেবেই ধরা হয় তাকে।

;

আগামী মৌসুমের আইপিএলেও খেলবেন ধোনি?



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে এখনও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। গত মৌসুম আইপিএল থেকে অবসরে যাওয়ার কথা থাকলেও সেবার তার দল শিরোপা জিতে নেওয়ায় নিজের সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনেন তিনি। ফলস্বরূপ আইপিএলের চলতি আসরেও খেলছেন তিনি।

চলতি আইপিএলেই শেষ হচ্ছে ধোনির ক্রিকেট অধ্যায়, এমনটাই ধরে নিয়েছেন তার সমর্থকরা। তবে চেন্নাইয়ের ব্যাটিং কোচ মাইকেল হাসির কথায় প্রকাশ পেল ভিন্ন কিছু। ৪২ বছরের ধোনিকে আরও কয়েক বছর মাঠের ক্রিকেটে দেখছেন তিনি।

এবারের আইপিএলে সময়টা বেশ ভালোই কাটছে ধোনির। এখন পর্যন্ত ১০ ইনিংস ব্যাট করতে নেমে ২২৬.৬৬ স্ট্রাইক রেটে রান তুলেছেন ১৩৬। তবে ধোনি ভক্তদের আবদারটা ছিল তাকে আরও আগে ব্যাটিংয়ে নামানো। কেননা, সবশেষ পাঞ্জাব কিংসের বিপক্ষে ৯ নম্বরে ব্যাট করতে নেমেও ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালিয়েছেন তিনি।

তবে ভক্তদের এমন দাবী রাখা সম্ভব না। কারণটাও জানিয়েছেন হাসি, ‘আমি জানি ভক্তরা সম্ভবত তাকে আরও ওপরে ব্যাটিং করতে দেখতে চায়। কিন্তু হাঁটুর অস্ত্রোপচারের কারণেই আমাদের তাকে কিছুটা পরে নামাতে হচ্ছে। তবে এটা সত্যি এমএস-এর থেকে এতটা ক্লিন হিট করতে পারার মত আমাদের কেউ ছিল না।’

ধোনি কি আগামী মৌসুমেও খেলবে কিনা এমন প্রশ্নে হাসি বলেন, ‘আমরা আশা করছি সে চালিয়ে যাবে। কারণ, সে এখনও খুব ভাল ব্যাটিং করছে। সে ভাল প্রস্তুতি নেয় - সে খুব তাড়াতাড়ি ক্যাম্পে আসে এবং প্রচুর বল হিট করে। সে সত্যিই পুরো মৌসুমে ভাল ছন্দে ছিল। তবে গত মৌসুমের পর তার হাঁটুতে অস্ত্রোপচার হয়েছিল তাই এই টুর্নামেন্টের শুরু থেকেই তাকে সেটা মাথায় রেখে খেলতে হচ্ছে।’

ধোনির অবসর প্রসঙ্গে কোচ আরও বলেন, ‘ব্যক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে আমি আশা করি ধোনি আরও কয়েক বছর খেলা চালিয়ে যাবেন। তবে দিনশেষে এটা তার সিদ্ধান্ত, আমরা কেবল এটার জন্য অপেক্ষা করতে পারি। তবে আমি শীঘ্রই তার কাছ থেকে এমন সিদ্ধান্ত আশা করব না।‘

;

ভিএআর বাতিল বিষয়ে ভোট দিবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবগুলো



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফুটবল খেলার শুরু থেকেই এটি পরিচালনার জন্য একজন রেফারি থাকার নিয়ম করা হয়। বিশেষ মুহুর্তে দ্রুত কোনো সিদ্ধান্ত নিতে হলে সেটি মাঠে থাকা রেফারিই করে থাকেন। এছাড়া মাঠের দুই পাশে দুইজন লাইন্সম্যান থাকেন যারা রেফারিকে সহযোগিতা করেন। সময়ের সঙ্গে এই খেলায় যোগ হলো ভিন্নধর্মী নিয়ম। প্রযুক্তির ছোঁয়ায় যোগ হলো ভিএআর (ভিডিও অ্যাসিস্টেন্ট রেফারি)।

২০১৬ সালে সর্বপ্রথম মূল কোনো ম্যাচে এই নতুন প্রযুক্তির প্রয়োগ শুরু হয়। মানুষ মাত্রই ভুল, মাঠে সিদ্ধান্ত দেওয়ার সময় রেফারিরাও ভুল করেন। বড় রকমের ভুল সিদ্ধান্ত রেফারি দিয়েছেন যার ফলে খেলার মোর ঘুরে গেছে এরকম নজিরও অনেক আছে। এই ভুলগুলো যাতে আর না হয় এজন্যেই এই ভিএআরের প্রয়োগ শুরু হয়।

তবে সমস্যা সমাধানের জন্য আনা ভিএআরই যেন সাম্প্রতিক সময়ে সমস্যার মূল কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে এই প্রযুক্তির ভুল প্রয়োগ নিয়ে তীব্র আলোচনা-সমালোচনা এবং প্রতিবাদ শুরু হয়েছে। জন্ম নিয়েছে নানা বিতর্কেরও।

বিষয়টি নিরপেক্ষভাবে সমাধান করতে এবার ভিএআরের থাকা কিংবা না থাকা বিষয়ে ভোটের ব্যবস্থা করেছে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ। আগামী মৌসুমের আগেই ভোটাভুটি করে এই বিষয়টির সুরাহা করতে চায় তারা।

প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব উলভারহ্যাম্পটন ২০২৪-২৫ মৌসুম থেকে ভিএআর বাতিল চেয়ে সম্প্রতি লিগ কর্তৃপক্ষের কাছে একটি সমাধান তুলে ধরেছে। আগামী ৬ জুন লিগের ২০টি ক্লাব ভিএআর এর পক্ষে-বিপক্ষে ভোট দেবে। কারণ চলতি মৌসুমে ভিএআরের বেশ কিছু সিদ্ধান্ত উলভারহ্যাম্পটনের বিপক্ষে গেছে। ক্লাবটি দাবি করে বলেছে যে, ভিএআর প্রিমিয়ার লিগের ঐতিহ্যকে অবমূল্যায়ন করছে।

ভিএআর প্রযুক্তি বাতিল করতে চাইলে এর পক্ষে সর্বনিম্ন দুই-তৃতীয়াংশ ভোট দরকার। অর্থাৎ, প্রিমিয়ার লিগের ২০টি ক্লাবের ১৪টি ক্লাবকে ভিএআরের বিপক্ষে ভোট দিতে হবে। তাহলেই আগামী মৌসুম থেকে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে আর দেখা যাবে না এই প্রযুক্তির প্রয়োগ।

;

কেন খেলেননি মেসি, কারণ জানালেন কোচ মার্টিনো



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিওনেল মেসি যেদিন ইন্টার মায়ামির হয়ে মাঠে নামেন, সেদিনই যেন প্রতিপক্ষকে কাবু করে ফেলে তারা। মেসি মাঠে নামার পর সবশেষ টানা পাঁচ ম্যাচেই জয় তুলে নিয়েছিল মায়ামি, মেসিও ছিলেন দুর্দান্ত ফর্মে। সমান তালে গোল করছিলেন এবং করাচ্ছিলেন।

তবে নিজেদের সবশেষ ম্যাচে বুধবার রাতে অরলান্ডো সিটির বিপক্ষে তাকে পায়নি মায়ামি। ফলে হোঁচটও খেতে হয়েছে ফ্লোরিডার দলটিকে, অরলান্ডো সিটির সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করেছে তারা। মেসি এই ম্যাচে না খেলার কারণ জানালেন দলের কোচ জেরার্ডো টাটা মার্টিনো। 

গেল রবিবার মন্ট্রিয়লের মুখোমুখি হয়েছিল মায়ামি। যেখানে প্রথমার্ধের শেষ দিকে ফাউলের শিকার হন মেসি। সে কারণে চোট পেয়ে মাঠও ছাড়তে হয়েছিল তাকে। পরে যদিও ফিরে এসে খেলেছেন পুরো ম্যাচে। পরে জানা গিয়েছিল যে তার চোট খুব একটা গুরুতর নয়। এমনকি অনুশীলনও করেছেন তিনি দলের সঙ্গেও। তবুও অরলান্ডোর বিপক্ষে খেলেননি মেসি।

ম্যাচের আগে সবকিছু স্বাভাবিক থাকার পরও মেসির মাঠে না নামা নিয়ে অনেক আলোচনা শুরু হয়। সে প্রশ্নের জবাবে মার্টিনো বলেন, ‘আগের ম্যাচে হাঁটুতে ব্যথা পেয়েছে, তাই সে কিছুটা অস্বস্তি বোধ করছিল। সে যে অনুশীলন করেছে, সেটাও কিন্তু চিকিৎসকদের বেধে দেওয়া ছকেই। পরীক্ষার ফল অবশ্য ভালোই এসেছে।’

মার্টিনো আরও বলেন, ‘সে (মেসি) নিজে তো স্বস্তিতে ছিলই না, সঙ্গে এক সপ্তাহে তিনটি ম্যাচের সূচিও আছে আমাদের। সে কারণে আজ তাকে না খেলানোটাকেই ভালো বলে মনে হয়েছে আমাদের। শনিবারের ম্যাচে তাকে খেলাতে চাই আমরা। তবে বিষয়টা পুরোপুরি নির্ভর করবে তার উন্নতির ওপর।’ 

মেসি নেই, দলও ভালো খেলেনি, ম্যাচ জিততে পারেনি। মার্টিনোও এই বিষয়ে সহমত জানিয়ে বলেছেন, ‘লিও মাঠে ২৫ মিটার মতো জায়গায় দাঁড়িয়ে এমন কিছু করে, যা একমাত্র তাকে ছাড়া আর সবার পক্ষেই অসম্ভব। ইন্টার এখন সেটা বুঝছে। বার্সেলোনাও এমনটা ১০ বছর আগে বুঝেছে।’

;