সিরিজ নিশ্চিতের লক্ষ্যে দুপুরে নামছে টাইগাররা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথম ওয়ানডেতে বড় ব্যবধানে জিতে সিরিজে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ম্যাচ জিতে আগে-ভাগেই সিরিজ নিশ্চিত করতে চায় টাইগাররা। সেই লক্ষ্যে সোমবার মাঠে নামছে তামিম-সাকিব বাহিনী।

সোমবার (১৯ মার্চ) দুপুর ২টায় সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হবে ম্যাচটি । টি-স্পোর্টসে ম্যাচটি সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।

প্রথম ওয়ানডেতে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে হেসেখেলেই জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ। প্রথমে ব্যাট করে ৮ উইকেটে ৩৩৮ রান তুলে বাংলাদেশ। নিজেদের ওয়ানডে ইতিহাসে এটিই সর্বোচ্চ দলীয় রান টাইগারদের। জবাবে ৩০ দশমিক ৫ ওভারে মাত্র ১৫৫ রানে অলআউট হয় আয়ারল্যান্ড। এতে ১৮৩ রানের বিশাল ব্যবধানে ম্যাচ জিতে নেয় তামিম-সাকিবরা। ওয়ানডে ফরম্যাটে রান বিবেচনায় এটিই সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয় বাংলাদেশের।

পুরো ম্যাচের মধ্যে শুধুমাত্র প্রথম ১০ ওভারে পেসারদের সুইংকে কাজে লাগিয়ে ভালো অবস্থায় ছিলো আয়ারল্যান্ড। পরবর্তীতে ম্যাচের লাগাম নিয়ে নেয় গত আট বছর ধরে ঘরের মাঠে দুর্দান্ত পারফরমেন্স করা বাংলাদেশ। এই সময় মাত্র দু’টি সিরিজে হারে তারা। দু’টি সিরিজ হারই ছিলো ইংল্যান্ডের বিপক্ষে।

তৃতীয়বারের মত দ্বিপাক্ষিক সিরিজে এবার মুখোমুখি বাংলাদেশ ও আয়ারল্যান্ড। ২০০৮ সালে তিন ম্যাচের সিরিজে আইরিশদের হোয়াইওয়াশ করেছিলো বাংলাদেশ। ২০১০ সালে আয়ারল্যান্ডের মাটিতে তিন ম্যাচের সিরিজ ১-১ সমতায় শেষ করেছিলো টাইগাররা। ওই সিরিজের একটি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়েছিলো।

সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ১১টি ম্যাচে মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ ও আয়ারল্যান্ড। এরমধ্যে বাংলাদেশের জয় ৮টিতে, আয়ারল্যান্ডের জয় ২টিতে।সাম্প্রতিক ফর্ম এবং শক্তি বিচারে এক ম্যাচ বাকি রেখে সিরিজ জয় নিশ্চিতের পথেই আছে বাংলাদেশ।

তবে আগামী ওয়ানডে বিশ্বকাপকে মাথায় রেখে পর্যাপ্ত বিকল্প তৈরি করতে এই সিরিজে খেলোয়াড়দের ঘুড়িয়ে-ফিরিয়ে খেলানোই মূল লক্ষ্য বাংলাদেশের। প্রথম ওয়ানডেতে অভিষেক ম্যাচে ৯২ রানের ইনিংস খেলে দলের আস্থার প্রতিদান দিয়েছেন তাওহিদ হৃদয়। অভিষেক ওয়ানডেতে বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ রানের ইনিংসের মালিক বনে যান হৃদয়।

নিজেকে প্রমাণ করার সময় এসেছে আরেক ব্যাটার ইয়াসির আলির। সবচেয়ে প্রতিভাবান খেলোয়াড় হিসেবে নিজেকে প্রমাণের অপেক্ষায় থাকা ইয়াসির এখনও প্রতিভার ঝলক দেখাতে পারেননি।

অন্য দিকে প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের কাছে লজ্জাজনক হারের পর দ্বিতীয় ম্যাচে ঘুড়ে দাঁড়ানোর লক্ষ্য আয়ারল্যান্ডের। দ্বিতীয় ওয়ানডেটি আইরিশদের জন্য ‘ডু অর ডাই’ ম্যাচে রূপ নিয়েছে।

প্রথম ম্যাচের পর আয়ারল্যান্ডের অধিনায়ক অ্যান্ড্রু বলবির্নি বলেছিলেন, ম্যাচের অর্ধেক সময়েও আমরা খুব বেশি হতাশ ছিলাম না। যখন আমরা ব্যাটিং করতে নামি তখনও উইকেট ভালো ছিলো। তারপর আমরা ৪-৫ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে যাই। অভিজ্ঞতার অভাব ছিলো-এটি অজুহাত হিসাবে দাঁড় করাতে চাই না আমরা। তবে তারা ছন্দে ছিলো এবং খুব ভাল খেলেছে।

তিনি আরও বলেন, তবে ভালো বিষয় হলো, আমরা সোমবার আরও একটি সুযোগ পাবো। আমরা প্রতিন্দ্বন্দিতা করতে চাই। প্রথম ম্যাচের চেয়ে আরও ভালো খেলতে চাই, বিশেষ করে ব্যাটিংয়ে।

বাংলাদেশ দল

তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, আফিফ হোসেন, ইয়াসির আলী চৌধুরী, তৌহিদ হৃদয়, মেহেদি হাসান মিরাজ, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, এবাদত হোসেন চৌধুরী, মুস্তাফিজুর রহমান, হাসান মাহমুদ, শরিফুল ইসলাম ও রনি তালুকদার।

আয়ারল্যান্ড দল

অ্যান্ড্রু বলবির্নি (অধিনায়ক), পল স্টার্লিং, স্টেফেন ডোহেনি, হ্যারি টেক্টর, জর্জ ডকরেল, কার্টিস ক্যাম্পার, লরকান টাকার, গ্যারেথ ডেলানি, অ্যান্ডি ম্যাকব্রিন, মার্ক অ্যাডায়ার, ম্যাথিউ হামফ্রেস, বেঞ্জামিন হোয়াইট, জোশুয়া লিটল ও গ্রাহাম হুম।

শেনজেন প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ ২০২৩ চ্যাম্পিয়ন "পদ্মা টাইটানস দল লীগ"



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চীনের শেনজেন সিটিতে অনুষ্ঠিত "শেনজেন প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ ২০২৩" চ্যাম্পিয়ন হয়েছে পদ্মা টাইটানস দল লীগ। শেনজেন প্রপার্টিজ লিমটেডের স্পন্সরে ও শেনজেন বাংলাদেশ কমিউনিটি ইন চায়না আয়োজিত এ প্রতিযোগিতায় রানার্স আপ হয়েছে যমুনা কিংস দল এবং তৃতীয় হয়েছে মেঘনা ভিক্টোরীয়ানস।

গতকাল রোববার শেনজেনের সংগং স্পোর্টস স্টেডিয়ামে এই ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। খেলা শেষে বিজয়ী দল সহ সকল খেলোয়ারদের মেডেল প্রদান করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ইমাম টেলিকমের ভাইস প্রেসিডেন্ট, জেআইও ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং শেনজেন বাংলাদেশ কমিউনিটির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান কমিটির প্রধান উপদেষ্টা লায়ন মহসিন ইমাম চৌধুরী (রুনু)। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, শেনজেন প্রপার্টিজ লিমিটেড (এস.পি.এল) কোম্পানীর ম্যানেজিং ডিরেক্টর এ. কে মুরাদ, বিশষ্ট ব্যবসায়ী এম. এ. এইচ. হক বাপ্পা, ইকবাল হোসেন সায়েম, মান্নু ও তারেকুল ইসলাম।

অতিথিরা চ্যাম্পিয়ন দলকে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ও ১৫০০ ইউয়ান (প্রাইজ মানি), যমুনা কিংস্ দলকে রার্নাস আপ ট্রফি ও তৃতীয় দল হিসেবে মেঘনা ভিক্টোরিয়ান এর খেলোয়ারদের হাতে ট্রফি তুলে দেন।

এর আগে সকাল নয়টায় বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের পর টসের মাধ্যমে পদ্মা টাইটানস্ দল ও যমুনা কিংস দলের মাঝে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। পদ্মা টাইটানস্ দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করেন নেক্সাস কোম্পানীর ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ ইমতিয়াজ হোসাইন, মেঘনা ভিক্টোরীয়ানস্ দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করেন ওয়ান টাচ্ বিজনেস সার্ভিসের ম্যানেজি ডিরেক্টর মোঃ জাবেদ জাহাংগির ও যমুনা দলের ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সাফোয়ানা ইন্টাঃ লজিস্টিকস কোম্পানীর ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ ইরফানুর রব জিন্নাহ। খেলায় পদ্মা টাইটানস্ দলের ক্যাপ্টেন ফয়সাল আহমেদের চমৎকার নৈপুন্য ও দুরদর্শিতার কারনে দলটি চ্যাম্পিয়ন হওয়ার তকমা পান। এতে ম্যান অফ দ্যা ম্যাচের পুরস্কার পান এম. এস. সানি, সর্বোচ্চ উইকেট টেকার পদ্মা টাইটানস টিমের ম্যানেজার ইমতিয়াজ হোসেন, বেস্ট ইমাজিং প্লেয়ার অফ দ্যা টুর্নামেন্ট নির্বাচিত হন সালেকুর ও ম্যান অব দ্যা টুর্নামেন্ট রিয়াজ। আম্পায়ার হিসেবে পুরস্কার গ্রহণ করেন সাইফুল ইসলাম ও শরীফ পাটোয়ারী।

;

জুনে এশিয়ায় আসছে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন মেসির আর্জেন্টিনা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিওনেল মেসিকে নিয়েই এশিয়া সফরে আসছে আর্জেন্টিনা। আগামী জুনে দুটো প্রীতি ম্যাচ খেলতে এশিয়ায় পা রাখবে বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। তবে দলের সাথে থাকবেন না দিবালা-মার্তিনেজ।

আগামী জুনে এশিয়া সফরে আলবিসেলেস্তেরা খেলবে দুটি ম্যাচ। ১৫ জুন চীনের বেইজিংয়ে মেসিদের প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, আর ১৯ জুন জাকার্তায় বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা মুখোমুখি হবে স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়ার।

তবে সব কিছু ঠিক থাকলে লিওনেল মেসিরা হয়তো এই সময়ে পা রাখতেন বাংলাদেশেই। খেলতেন এই দেশের মাটিতেই। কিন্তু বাফুফে মাঠের ব্যবস্থা করতে না পারায় বাংলাদেশে আসছেনা বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। যাচ্ছে চীন ও ইন্দোনেশিয়ায়।

এশিয়া সফরের জন্য ২৭ সদস্যের বিশাল বহর ঘোষণা করেছেন আর্জেন্টিনার কোচ লিওনেল স্কালোনি। লিওনেল মেসি থাকলেও চোটের কারণে দলে জায়গা হয়নি লিসান্দ্রো মার্তিনেজ ও পাওলো দিবালার।

প্রায় ৫ বছর পর জাতীয় দলে ডাক পেয়েছেন আতলেতিকো মাদ্রিদ কোচ দিয়েগো সিমিওনের ছেলে জিওভানি সিমিওনে। ৩৩ বছর পর নাপোলিকে ইতালিয়ান সিরি আ শিরোপা জেতাতে বড় অবদান রেখেছেন সিমিওনে। তাছাড়া দলে আছেন আলেহান্দ্রো গারনাচো।

এশিয়া সফরের আর্জেন্টিনা দল-

গোলরক্ষক : এমিলিয়ানো মার্তিনেজ, জেরেনিমো রুলি, ওয়ালতার বেনিতেজ।

রক্ষণভাগ : নাহুয়েল মোলিনা, গনজালো মন্তিয়েল, জার্মান পেজ্জেয়া, ক্রিস্তিয়ান রোমেরো, লিওনার্দো বালের্দি, নিকোলাস ওতামেন্দি, ফাকুন্দো মেদিনা, নিকোলাস তালিয়াফিকো, মার্কোস আকুনিয়া।

মাঝমাঠ : লিওনার্দো পারেদেস, এনজো ফার্নান্দেজ, গিদো রদ্রিগেজ, রদ্রিগো দি পল, এজেকেল পালাসিওস, অ্যালেক্সিস ম্যাক অ্যালিস্টার, থিয়াগো আলমাদা, জিওভানি লো সেলসো।

আক্রমণভাগ : লুকাস ওকাম্পোস, আনহেল দি মারিয়া, হুলিয়ান আলভারেজ, জিওভানি সিমিওনে, আলহান্দ্রো গারনাচো, নিকোলাস গনজালেজ, লিওনেল মেসি।

;

নারী ফুটবল দলের দায়িত্ব ছাড়ছেন ছোটন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হঠাৎ করেই নারী জাতীয় ফুটবল দলের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন গোলাম রব্বানী ছোটন।

শুক্রবার (২৬ মে) সাংবাদিকদের কাছে দায়িত্ব ছাড়ার কথা জানান ছোটন।

হুট করে এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে তিনি বলেছেন, গত সাত-আট বছর ধরে নারীদের ফুটবলের জন্য আমি টানা কাজ করে আসছি। আমি ক্লান্ত। আমি বিরতি নিতে চাই।

বাংলাদেশের নারী ফুটবল বর্তমানে যে অবস্থায় আছে তাতে বড় অবদান গোলাম রব্বানীর। প্রায় এক যুগ ধরে নারী দলের সহকারি কোচ, প্রধান কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এনে দিয়েছেন অনেক সাফল্য। বাংলাদেশের নারী ফুটবলের সাফল্যের কারিগর বলা যায় তাকে।

সেই তিনি সব কথা মুখে না বললেও বোঝা যায়, অভিমানের জেরেই এমন সিদ্ধান্ত। যোগ্য সম্মান না পাওয়ার আক্ষেপ আছে তার ভেতর। ৫৪ বছর বয়সী গোলাম রব্বানী বলেন, বাফুফের চাকরি ছাড়লেও নারী ফুটবল নিয়ে কাজ করতে চান, কোনো ক্লাবের সঙ্গে যুক্ত হতে চান ।

তিনি আরও বলেন, আমি আর কোনো টুর্নামেন্ট করব না জাতীয় দলের হয়ে। বিষয়টি আমি অফিসিয়ালি চিঠি দিয়ে কয়েক দিনের মধ্যে জানিয়ে দেব বাফুফেকে। বলতে পারেন আমি আর এ মাসটা আছি। আগামী মাস থেকে নারী দলের দায়িত্বে আর থাকছি না।

;

বিশ্বকাপ দল নিয়ে ধারণা দিলেন পাপন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন বিশ্বকাপ দল নিয়ে কিছুটা ধারণা দিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। শেষ দুই সিরিজে সুযোগ না পেলেও এখনও বিবেচনায় আছেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ।

পাপন বলেন, আমি বিশ্বাস করি, ব্যাটিং পজিশনে ১ থেকে ৬ নম্বর পর্যন্ত ঠিক হয়ে গেছে। পেস এবং স্পিন বিভাগও থিতু হয়ে গেছে। ধারাবাহিক পারফর্ম করলে ওপেনিংয়ে ফিরতে পারেন নাইম শেখ, এনামুল হক বিজয়রা। একমাত্র ৭ নম্বর জায়গাটা আমাদের মাথা ব্যথার কারণ হতে পারে। মাহমুদুল্লাহসহ অনেকই্ এই পজিশনের জন্য রয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৮ মে) মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শারীরিক প্রতিবন্ধী ক্রিকেটের ফাইনাল ম্যাচের পর পুরস্কার বিতরণ শেষে পাপন
এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে এই পজিশনে ইয়াসির রাব্বিকে খেলিয়েছি। তবে আফিফ, মাহমুদুল্লাহ এমনকি মোসাদ্দেককেও এই পজিশনের জন্য বিবেচনা করা যেতে পারে। আমি নিশ্চিত না. এসব আমার অনুমান। ১৫ সদস্যের চূড়ান্ত দল নির্ধারণ করবেন প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু এবং ম্যাচের জন্য চূড়ান্ত একাদশ ঠিক করবেন অধিনায়ক।

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের ধারা অব্যাহত রাখায় দলের পারফরমেন্সে খুশি বিসিবি সভাপতি। কঠিন পরিস্থিতিতে ম্যাচ জয়ের কারণে বেশি খুশি হয়েছেন বিসিবি বস। তার মতে, এমন পরিস্থিতি বিশ্বকাপের আগে দলের আত্মবিশ্বাসকে আরও শক্তিশালী করবে।

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের সিরিজ ২-০ ব্যবধানে জিতেছে বাংলাদেশ। প্রথমটি বৃষ্টিতে ভেস্তে যাবার পর দ্বিতীয়টিতে আয়ারল্যান্ডকে ৩ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে ৫ রানের রোমাঞ্চকর জয়ে সিরিজ জিতে নেয় টাইগাররা।

পাপন বলেন, আমার মনে হয় বৃষ্টি না হলে আমরা প্রথম ম্যাচও জিততে পারতাম। আমরা দ্বিতীয় ম্যাচে মানসিক শক্তি প্রদর্শন করেছি এবং হারের মুখ থেকে ম্যাচটি জিতেছি। মুশফিক, হৃদয়, শান্তরা পুরো সিরিজেই ভালো ব্যাটিং করেছে।

সামনের সময়গুলোতে বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকায় এশিয়া কাপ আয়োজনের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন বলে জানান বিসিবি সভাপতি। তিনি বলেন, আমি জানতাম এখন পর্যন্ত এশিয়া কাপ নিয়ে পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে উত্তাপ রয়েছে। হাইব্রিড মডেল অনুসরণ করে কিছু ম্যাচ পাকিস্তানে এবং কিছু ম্যাচ দুবাইয়ে আয়োজন করা যেতে পারে। বাংলাদেশকে টুর্নামেন্ট আয়োজনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিলো কিন্তু আমরা না বলেছি। কারণ এখানে এ মাসগুলোতে বৃষ্টি হবে। যদি এটি টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট হয় তাহলে আমরা ঝুঁকি নিতে পারতাম কিন্তু এটি ওয়ানডে ফরম্যাটে হবে।’

;