জাপার জোরালো প্রচারণা ৪৯ আসনে সীমাবদ্ধ



সেরাজুল ইসলাম সিরাজ, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সমঝোতায় (নৌকা বিহীন) পাওয়া ২৬ আসনের দশটিতে শঙ্কা দেখছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা। সমঝোতার বাইরে থাকা আসনগুলোর মধ্যে ২৩টি আসন সম্ভাবনাময় হিসেবে চিহ্নিত করেছে দলটি।

যারা নির্বাচনী মাঠে ব্যাপক প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে। অর্থাৎ মোট ৪৯টি আসনে জোরালো নির্বাচনী কার্যক্রম চলছে দলটির। এসবের বাইরে আরও ৩৮টি আসনে প্রার্থীরা প্রচারণায় রয়েছে, তবে তাদের উপস্থিতি উল্লেখ করার মতো নয়। তাদের প্রচারণাকে নামকাওয়াস্তে বলে দাবি করেছে কেউ কেউ।

মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ মুহূর্তে এসে ২৫টি আসন থেকে আওয়ামী লীগ তাদের প্রার্থীদের সরিয়ে নেয়। আর আগে থেকেই নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনটিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী দেয়নি। আওয়ামী লীগ ছেড়ে দিলেও নিজ দলের স্বতন্ত্রদের কারণে রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া), পিরোজপুর-৩ (মঠবাড়িয়া), ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) ও নীলফামারী-৩ (জলঢাকা) আসন নিয়ে সংকটে রয়েছে জাপা। এসব আসনে জাতীয় পার্টির বর্তমান এবং সাবেক সংসদ সদস্যরা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন। এর বাইরে হবিগঞ্জ-১, মানিকগঞ্জ-১ আসনসহ ৬টি আসন নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছে দলটি।

সমঝোতায় বাইরে ২৩ আসনে দলটির প্রার্থীরা তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস দিচ্ছেন। তারা নির্বাচনী প্রচারণাতেও রয়েছে জোরালো ভূমিকায়। এই তালিকার শুরুতেই রয়েছে ৫ জন বর্তমান সংসদ সদস্য, যারা বিগত নির্বাচনে জোটের মনোনয়ন পেলেও এবার নানা কারণে বঞ্চিত হয়েছেন।

এই তালিকায় সবার উপরে রয়েছেন ঢাকা-৪ আসনে দলটির কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা। তিনি বিগত দু’টি সংসদে ঢাকা-৪ আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন। বিগত দু’টি সংসদে নারায়ণগঞ্জ-৩ আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকাও। তিনি এবারও প্রার্থী হয়েছেন নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে। বরিশাল-৬ আসনে বিগত দু’টি সংসদ নির্বাচনে জোটের মনোনয়ন পেলেও এবার নৌকার সঙ্গে লড়তে হচ্ছে প্রেসিডিয়াম সদস্য রত্মা আমিন হাওলাদারকে। সুনামগঞ্জ-৪ আসনে মহাজোটের টিকেটে এমপি নির্বাচিত হলেও এবার ছিটকে গেছেন পীর ফজলুর রহমান। এবার নৌকার সঙ্গে টক্কর দিয়ে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। তারা প্রত্যেকেই তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিচ্ছেন বলে জানা গেছে।

জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান যমুনা গ্রুপের কর্ণধার অ্যাড. সালমা ইসলাম এমপি এবারও লড়ছেন ঢাকা-১ (দোহার-নবাবগঞ্জ) আসন থেকে। বিগত ২০১৮ সালের নির্বাচনে অল্প ভোটের ব্যবধানে হেরে যান আওয়ামী লীগ প্রার্থী সালমান এফ রহমানের কাছে। যেই জিতুক হাড্ডাহাড্ডি লাড়াইয়ের কথা জানিয়েছেন ভোটাররা।

অন্যদিকে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনে জাপার কেন্দ্রীয় ভাইস-চেয়ারম্যান ব্যবসায়ী সাইফুর রহমান ব্যাপক প্রচারণা অব্যাহত রেখেছেন। ভোররাত থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত বিরামহীনভাবে চলে তার প্রচারণা। আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী এবং তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী তৈমুর আলম খন্দকারের চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছেন।

নারায়ণগঞ্জ-২ আসনে জাপার প্রার্থী হয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিপি আলমগীর শিকদার লোটন। সাবেক এই ছাত্রনেতাও ব্যাপক প্রচারণা চালিয়ে আলোচনায় এসেছেন। জাপার দুর্গখ্যাত রংপুর জেলার রংপুর-২ আসনে আনিসুল ইসলাম মন্ডল, রংপুর-৪ আসনে সেলিম বেঙ্গল, রংপুর-৫ আসনে আনিসুর রহমান, রংপুর-৬ আসনে নূর আলম মিয়া যাদু, গাইবান্ধা-৩ আসনে মইনুর রাব্বী চৌধুরী ব্যাপক প্রচারণা চালিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস দিচ্ছেন।

প্রচারণা ও জনপ্রিয়তার মাধ্যমে আলোচনায় থাকা প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছে শেরপুর-১ আসনের মাহমুদুল হক মনি, জামালপুর-২ আসনে মোস্তফা আল মাহমুদ, টাঙ্গাইল-৫ আসনে মোজাম্মেল হক, কুমিল্লা-১ আসনে আমীর হোসেন, কুমিল্লা-৭ আসনে লুৎফর রহমান খোকন, জামালপুর-৫ আসনে জাকির হোসেন, সিলেট-৬ আসনে সেলিম উদ্দিন, সিলেট-২ আসনে সাবেক এমপি ইয়াহইয়া চৌধুরী।

অন্যদিকে ক্ষোভ হতাশা নিয়ে নির্বাচনী মাঠ থেকে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছেন অনেক প্রার্থী। ৩০ ডিসেম্বর বরিশাল-২ ও ৫ এবং গাজীপুর-১, ২ ও ৪ আসনের প্রার্থী নির্বাচনী প্রচারণা থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেন। জাতীয় পার্টির (জাপা) ঠিক কতজন প্রার্থী এখন নির্বাচনী মাঠে সক্রিয় রয়েছে তার কোনো উত্তর এখন কারো কাছেই নেই। কারণ প্রতিদিনেই নির্বাচনী মাঠ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে প্রার্থীরা।

বড় একটি গ্রুপ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেওয়ার প্রস্তুতি নিলেই সিনিয়র নেতাদের হস্তক্ষেপে তারা সরে এসেছেন। জাপা ২৯৪ আসনে দলীয় প্রার্থীদের মনোনয়ন দিলেও সিলেট-৪ আসনের প্রার্থী প্রেসিডিয়াম সদস্য এটিইউ তাজ রহমান, কক্সবাজার-২ আসনের প্রার্থী কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মাহমুদুল করিম, চাঁদপুর-৫ আসনে জাতীয় কৃষক পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ওমর ফারুক, কিশোরগঞ্জ-২ আসনে কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য খুররম ভূঁইয়া, মুন্সীগঞ্জ-২ আসনে জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি জয়নাল আবেদীন এবং ফেনী-১ আসনের প্রার্থী ফজলুল করিম মনোনয়নপত্র দাখিল থেকে বিরত থাকেন। নির্বাচন কমিশন বাছাই শেষে ২৭২ আসনে জাপার প্রার্থীদের বৈধ ঘোষণা করে। ৬ জন আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পেলে সংখ্যা দাঁড়ায় ২৭৮-এ। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে (১৭ ডিসেম্বর) কয়েকজন প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান। শেষ পর্যন্ত ২৬৫ আসনে প্রার্থী প্রতীক বরাদ্দ পান বলে জাপা সূত্র জানিয়েছে।

মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে ২৬ আসনে সমঝোতা করে জাতীয় পার্টি। যখন ওই ঘোষণা আসে তখন আর প্রত্যাহারের সুযোগ ছিল না। ওই ঘোষণার পর থেকেই ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন ২৬ আসনের বাইরে থাকা সাধারণ প্রার্থীরা। ওই প্রার্থীরা মনে করছেন, তাদের অংশগ্রহণ করার বিষয়টি এখন শুধুমাত্র নির্বাচনে বৈধতা দেওয়ার প্রশ্নে। সে কারণে তারা নিজের গাঁটের পয়সা খরচ করে প্রচারণা চালাতে রাজি নন। তারা কয়েকদিন বনানীতে ধর্না দিয়ে এখন রণেভঙ্গ দিয়েছেন।

   

আটকের পর অস্বীকার করা ভয়ঙ্কর অমানবিক কাজ : মির্জা ফখরুল



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার ও কাল্পনিক কাহিনী তৈরি করে মামলা দায়ের এখন সরকারের প্রতিদিনের কর্মসূচিতে পরিণত হয়েছে।

তিনি বলেন, গত ৭ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচনের পর ক্ষমতার দাপট ও ক্ষমতালোভ আওয়ামী সরকারকে আরও হিংস্র করে তুলেছে। রবিবার (২৮ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, রবিবার রাজধানীর গেন্ডারিয়া থানার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য মকবুল ইসলাম টিপু, ওমর নবি বাবুসহ আরও অনেকে আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর ও কারাগারে পাঠিয়েছেন।

এ ছাড়া মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান, জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক মোহিতুর রহমান হেলালসহ ১৪ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে এ বিবৃতি দেন ফখরুল। অবিলম্বে তাদের মুক্তির দাবি জানান তিনি।

এদিকে পৃথক আরেক বিবৃতিতে বলা হয়, সম্প্রতি জুরাইন থেকে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি মনির মুন্সী, নারায়ণগঞ্জ মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব ও মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বাবুসহ গাড়িচালককে গোয়েন্দা পুলিশ আটক করার পরও তা অস্বীকার করেছে।

ঢাকা মহানগর যুবদলের সাবেক সদস্য সচিব ও মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শাহেদকে গোয়েন্দা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। এ ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে এই বিবৃতি দেন বিএনপি মহাসচিব।

তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিরোধীদলীয় কোনো নেতাকর্মীকে আটকের পর অস্বীকার করা ভয়ঙ্কর অমানবিক কাজ।

;

পরীক্ষার্থী ও পথচারীদের হাতে পানি-স্যালাইন-জুস তুলে দিল ছাত্রলীগ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

তীব্র তাপদাহ থেকে শিক্ষার্থী ও জনসাধারণকে স্বস্তি দিতে বিশুদ্ধ পানি, খাবার স্যালাইন ও জুস সরবরাহ করেছেন চট্টগ্রামের হাজি মুহাম্মদ মহসিন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের নেতারা।

রোববার (২৮ এপ্রিল) কলেজ গেট ও চকবাজার এলাকায় দায়িত্বরত সকল ট্রাফিক পুলিশ, পরীক্ষার্থী, রিকশাচালক, বাসচালক ও পথচারীদের থেকে শুরু করে শ্রমজীবী মানুষের মাঝে পানি, জুস ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করা হয়।

মহসিন কলেজ শাখা ছাত্রলীগ নেতা ও মহানগর ছাত্রলীগের সংগঠক মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন পলাশ এতে নেতৃত্ব দেন।

আনোয়ার পলাশ বলেন, 'গত কয়েকদিন থেকেই বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ কার্যক্রম চলছে। তীব্র তাপপ্রবাহকে দুর্যোগ হিসেবেই বিবেচনা করেই আমরা মাঠে কাজ করছি। বিশেষ করে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন সবাইকেই বিপদে ফেলে দিচ্ছে। আগেও যেমন সব সংকটে, সংগ্রামে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সেচ্ছাসেবকরা ঝাঁপিয়ে পড়েছে, এখনও নিজ উদ্যোগে সাধারণ মানুষের পাশে কিছুটা হলেও প্রশান্তি দেওয়ার চেষ্টা করে আসছি। আগামী যে কয়েকদিন তাপপ্রবাহ চলমান থাকবে সেই পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলমান থাকবে।'

আনোয়ার পলাশ আরও বলেন, ‘শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল মহোদয়ের নির্দেশনায় আমরা সব সময় প্রস্তুত শিক্ষার্থী ও জনসাধারণের পাশে থাকার জন্য।’

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- কলেজ শাখা ছাত্রলীগ নেতা সুমন শাহারিয়ার, মাঈন উদ্দিন সোহেল, শিমলা দত্ত তন্বী, নাজিম উদ্দিন, আবদুস সোবহান, এম এ মনির, এম এইচ সৈকত, হাবিবুর রহমান সুজন, সরোয়ার মির্জা, শাহারিয়ার হোসেন, লায়লা সিকদার লিপি, নুর আলম, জনি দাশ, এইচ এম জাহিদ, জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ জুবায়ের, মনজুর মোর্শেদ এনি, মো: আসফাক রাজা, রাশেদুল ইসলাম, মুনতাসির মোহাম্মদ তুহিন, খান ওসমান, শফিকুর রহমান সাকিব, শেখ আবদুল আজিজ, আবদুল আজিম, শাহারিয়ার চৌধুরী, মিনহাজ, নকীব বিন নোমান, এহসানুল হক সাকিব, জয়নাল সাকিব, রুহুল কুদ্দুস ফয়সাল, আরমান উদ্দিন, সাগর হোসেন, আসফাক রহমান, মেহেদী হাসান ফাহিম, তনয় বড়ুয়া, আবুদল আজিজ চোধুরী, আসাদ বিন ইউসুফ রনি, আবদুল্লা আল সোয়েব, আবদুল আহাদ, মো. লিমন, মাঈন উদ্দিন সিফাত প্রমুখ।

;

আ.লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা ৩০ এপ্রিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা আগামী মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত হবে। সেদিন সন্ধ্যা ৭টায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা অনুষ্ঠিত হবে।

রোববার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে আওয়ামী লীগের উপ-দফতর সম্পাদক সায়েম খান স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তা জানানো হয়েছে।

কার্যনির্বাহী সভায় সভাপতিত্ব করবেন- আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

বিবৃতিতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সভায় কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্যদের যথাসময়ে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ করেছেন।

;

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচন

সরে গেলেন মেহেরপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী রুমানা আহমেদ নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে সব নির্বাচন বর্জনের বিএনপির সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দেন।

রোববার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে মেহেরপুর প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণার কথা জানান।

রুমানা আহমেদ মেহেরপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক। তিনি সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান।

দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করেই রুমানা আহমেদ উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছিলেন। ২২ মে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ছিল। তবে রুমানা আহমেদ তার প্রার্থিতায় অনড় ছিলেন। এরপর ২৭ এপ্রিল তাকে দল থেকে বহিষ্কার করে মেহেরপুর জেলা বিএনপি।

ব‌হিষ্কারের বিষয়ে রুমানা আহমেদ বলেন, দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে আসা ছিল তার জন্য অনিচ্ছাকৃত ভুল। এ জন্য দলীয় নীতি-নির্ধারক এবং মেহেরপুর জেলার নেতা-কর্মীদের কাছে ক্ষমা চান তিনি। সংবাদ সম্মেলনে রুমানা আহমেদের সঙ্গে আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি আব্দুর রহমান।

;