‘আওয়ামী লীগ কখনোই খালি মাঠে গোল দিতে চায় না’



মো আরমান আলী, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন

আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বিএনপিকে অংশগ্রহণের আহবান জানিয়ে আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন বলেছেন আমরা তো অবশ্যই চাই বিএনপি নির্বাচনে আসুক, আওয়ামী লীগ তো কখনোই খালি মাঠে গোল দিতে চায় না।

আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণ এবং সমসাময়িক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে ধানমন্ডিতে তার নিজের বাসায় বার্তা২৪.কমকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন তিনি।

আওয়ামী লীগ কিন্তু বন্দুকের নলের মধ্যে ক্ষমতা দখল করে গঠিত হওয়া কোন রাজনৈতিক দল না উল্লেখ করে আমিনুল ইসলাম আমিন বলেন, আমরা তো ক্ষমতার বাইরে থেকে রাজনৈতিক দল গঠন করেছি, কি রকম ক্ষমতার বাইরে? তখন মুসলিম লীগ ছিল রাষ্ট্র ক্ষমতায়, মুসলিম লীগ কারা করতেন? এই সমাজের সবচেয়ে প্রভাবশালী অভিজাত জোতদার তারাই, তাদের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু প্রজাদের নিয়ে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করলেন নাম দিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। সেই প্রজাদেরকেই বঙ্গবন্ধু পরবর্তীতে তাদের অধিকার আদায়ের মাধ্যমে রাজায় পরিণত করে সেই তথাকথিত সামন্ত প্রভুদের ভৃত্য বানিয়ে আওয়ামী লীগ প্রমাণ করেছে আওয়ামী লীগ সত্যিকারের দল। সুতরাং আমি মনে করি বিএনপি যদি মনে করে তারা মানুষের ওই আস্থার জায়গায় আছে তাহলে তারা নির্বাচনে আসুক, এটা ভাবার কোন কারণ নাই যে ওরা আসলে আমরা ভয় পাবো।

২০০৮ সালের ইলেকশন তো আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রণে হয়নি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নিয়ন্ত্রণে হয়েছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে যে নির্বাচন সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নির্বাচনে বিএনপি জামায়াত এক ছিল এবং জামায়াতের নেতা যারা মানবতা বিরোধী অপরাধে দণ্ডিত হয়েছে ফাঁসিতে ঝুলেছে তারাও জীবিত ছিল তাওতো আওয়ামী লীগ সবাইকে ঐক্যবদ্ধ রেখে ২০০৮ সালের নির্বাচনে মহাজোটকে সাথে নিয়ে ৩০০ আসনে ২৬২ আসনে জয়লাভ করেছিল। তারা পেয়েছে মাত্র ২৯টা আসন জামায়াত পেয়েছিল দুটি আসন। তাহলে সে আওয়ামী লীগ আজকে গত ১৪ বছরের বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কৃষি সামাজিক সূচক প্রতিটি ক্ষেত্রেই অভূত-পূর্ব উন্নয়ন করার পরে আমরা তাদেরকে ভয় পাওয়ার কোন কারণ আছে বলে মনে করি না। বরং আমি মনে করি আমরা আরো ভালো রেজাল্ট করব।

মানুষের দুঃখে, সুখে সাথে ছিলাম উল্লেখ করে দলের সাবেক এই উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক বলেন, আমরা বাংলাদেশটাকে শুধু অবকাঠামোগত উন্নয়নেই না বাংলাদেশের ইকোনমি থেকে শুরু করে ধরুন ২০০৯ সালের আগে শুধু ৪১ ভাগ মানুষই বিদ্যুতের আওতায় ছিল এখন শতভাগ মানুষ বিদ্যুতের আওতায় আছে। যদিও বা শতভাগ মানুষ ২৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ পাচ্ছে না মাঝে মাঝে একটু লোডশেডিং হচ্ছে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে

একসময় এ দেশের সন্তানদের গার্ডিয়ানরা তাদের স্কুলে পাঠাতো না বই কেনার টাকার অভাবে এখন কিন্তু সে জায়গায় বিনা পয়সায় বই পাচ্ছে এবং উপবৃত্তির টাকা পাচ্ছে কোন সন্তানকে তার স্কুলে গেলে চিন্তা করতে হচ্ছে না। যে কারণে শিক্ষিতের হার আজকে ৭৪ ভাগ। 

দেশের সাধারণ মানুষের জীবন মানের লক্ষ্যণীয় উন্নয়ন সাধিত হয়েছে দাবি করে আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক বলেন, এক সময় আমাদের সোসাইটিতে যারা একটু নিম্নবিত্ত তাদের মায়েরা ছিল পরিবারের বোঝা, কারণ তারা নিজেরাই নুন আনতে পান্তা ফুরায় নিজের বউ-বাচ্চাকেই পেটে খাবার দিতে পারে না মাকে কোথায় থেকে দিবে? বঙ্গবন্ধু কন্যা সেই অবহেলিত মায়েদের জন্য বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, স্বামী পরিত্যাক্ত ভাতা নানা সোশ্যাল সেফটিনেস এর মাধ্যমে তাদেরকে এই সমাজের সম্পদে পরিণত করেছে। কারণ ওরা যখন সোশ্যাল ভাতাটা পায় ওরা কিন্তু ওই টাকা দিয়ে স্নো পাউডারও কেনে না, সিনেমা দেখতেও যায় না । তারা চিন্তা করে আমি টাকা দিয়ে কি করব? তারা ওই টাকা দিয়ে একটি মুরগি কিনছে, সে মুরগি বাচ্চা দিচ্ছে, একটা খাসি কিনতেছে ওই ছাগল আরেকটা ছাগল বাচ্চা দিচ্ছে, ওর মধ্যে একটা আর্থিক স্বচ্ছলতা আসছে, বরং কি সে আমাদের সমাজে একটা সম্পদে পরিণত হচ্ছে, তার যে সন্তান আগে নিজের সন্তানকে খাওয়ানোর জন্য মাকে অবহেলা করত সে সন্তান মনে করে যে না আমার মায়ের সাথে একটু খাতির করলে আমার মায়ের তো একটা মুরগির ডিম আমার ছেলেকে দিত তাহলে আমার ছেলে পুষ্টি পাবে এভাবে কিন্তু সামাজিক পরিবর্তন হচ্ছে। এই মানুষগুলো কিন্তু অকৃতজ্ঞ নয় দেশের মানুষ।

দ্রব্যমূল্যের বর্তমান চিত্র আরও সহনীয় পর্যায়ে নেমে আসবে আশা রেখে তিনি বলেন, শহরে থেকে অনেক কথা বলা যায়, আপনি স্বপ্নতে গিয়ে, মিনা বাজারে গিয়ে বাজার দর যাচাই করেন আর বাস্তবে বাজার দর যাচাই করেন ভিন্ন একটা চিত্র পাবেন। আমি বলছি না আমরা বাজার নিয়ন্ত্রণ করে ফেলেছি। বিশ্বব্যাপী নানা সমস্যায় অন্যান্য দেশের তুলনায় আমরা ভালো আছি। ভালো থাকার চেষ্টা করছি।

এ দেশের মানুষ অকৃতজ্ঞ নয় উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাবেক উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক বলেন, আমি কখনোই এই দেশের মানুষকে অকৃতজ্ঞ মনে করি না। এই দেশের মানুষ অকৃতজ্ঞ হলে ৭৫ এর পরে বঙ্গবন্ধু একটা নিষিদ্ধ নাম ছিল সরকারি জায়গায় ১৯৯৬ সালে এদেশের মানুষ আবার বঙ্গবন্ধুর কন্যাকে ভোট দিয়েছে। কেন? বঙ্গবন্ধুর জন্যই। এটা কেন? যেহেতু এদেশের মানুষকে বঙ্গবন্ধু প্রাণ দিয়ে ভালোবেসে ছিলেন। ঠিক তাঁর মত তাঁর কন্যা এদেশের মানুষের জন্য করে যাচ্ছেন, সুতরাং আমি মনে করি আগামী নির্বাচনে এই মানুষগুলো শেখ হাসিনার প্রতি, শেখ হাসিনার দয়ার প্রতি, ভালোবাসার প্রতি, তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে ঋণশোধ করবে।

এসময় আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ের জন্য আওয়ামী লীগ মোটেই চিন্তিত না বলেও জানান তিনি।

   

আটকের পর অস্বীকার করা ভয়ঙ্কর অমানবিক কাজ : মির্জা ফখরুল



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার ও কাল্পনিক কাহিনী তৈরি করে মামলা দায়ের এখন সরকারের প্রতিদিনের কর্মসূচিতে পরিণত হয়েছে।

তিনি বলেন, গত ৭ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচনের পর ক্ষমতার দাপট ও ক্ষমতালোভ আওয়ামী সরকারকে আরও হিংস্র করে তুলেছে। রবিবার (২৮ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।

বিবৃতিতে বলা হয়, রবিবার রাজধানীর গেন্ডারিয়া থানার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য মকবুল ইসলাম টিপু, ওমর নবি বাবুসহ আরও অনেকে আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর ও কারাগারে পাঠিয়েছেন।

এ ছাড়া মৌলভীবাজার জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান, জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক মোহিতুর রহমান হেলালসহ ১৪ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে এ বিবৃতি দেন ফখরুল। অবিলম্বে তাদের মুক্তির দাবি জানান তিনি।

এদিকে পৃথক আরেক বিবৃতিতে বলা হয়, সম্প্রতি জুরাইন থেকে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি মনির মুন্সী, নারায়ণগঞ্জ মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব ও মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বাবুসহ গাড়িচালককে গোয়েন্দা পুলিশ আটক করার পরও তা অস্বীকার করেছে।

ঢাকা মহানগর যুবদলের সাবেক সদস্য সচিব ও মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শাহেদকে গোয়েন্দা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। এ ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করে এই বিবৃতি দেন বিএনপি মহাসচিব।

তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিরোধীদলীয় কোনো নেতাকর্মীকে আটকের পর অস্বীকার করা ভয়ঙ্কর অমানবিক কাজ।

;

পরীক্ষার্থী ও পথচারীদের হাতে পানি-স্যালাইন-জুস তুলে দিল ছাত্রলীগ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

তীব্র তাপদাহ থেকে শিক্ষার্থী ও জনসাধারণকে স্বস্তি দিতে বিশুদ্ধ পানি, খাবার স্যালাইন ও জুস সরবরাহ করেছেন চট্টগ্রামের হাজি মুহাম্মদ মহসিন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের নেতারা।

রোববার (২৮ এপ্রিল) কলেজ গেট ও চকবাজার এলাকায় দায়িত্বরত সকল ট্রাফিক পুলিশ, পরীক্ষার্থী, রিকশাচালক, বাসচালক ও পথচারীদের থেকে শুরু করে শ্রমজীবী মানুষের মাঝে পানি, জুস ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করা হয়।

মহসিন কলেজ শাখা ছাত্রলীগ নেতা ও মহানগর ছাত্রলীগের সংগঠক মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন পলাশ এতে নেতৃত্ব দেন।

আনোয়ার পলাশ বলেন, 'গত কয়েকদিন থেকেই বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ কার্যক্রম চলছে। তীব্র তাপপ্রবাহকে দুর্যোগ হিসেবেই বিবেচনা করেই আমরা মাঠে কাজ করছি। বিশেষ করে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন সবাইকেই বিপদে ফেলে দিচ্ছে। আগেও যেমন সব সংকটে, সংগ্রামে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সেচ্ছাসেবকরা ঝাঁপিয়ে পড়েছে, এখনও নিজ উদ্যোগে সাধারণ মানুষের পাশে কিছুটা হলেও প্রশান্তি দেওয়ার চেষ্টা করে আসছি। আগামী যে কয়েকদিন তাপপ্রবাহ চলমান থাকবে সেই পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলমান থাকবে।'

আনোয়ার পলাশ আরও বলেন, ‘শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল মহোদয়ের নির্দেশনায় আমরা সব সময় প্রস্তুত শিক্ষার্থী ও জনসাধারণের পাশে থাকার জন্য।’

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- কলেজ শাখা ছাত্রলীগ নেতা সুমন শাহারিয়ার, মাঈন উদ্দিন সোহেল, শিমলা দত্ত তন্বী, নাজিম উদ্দিন, আবদুস সোবহান, এম এ মনির, এম এইচ সৈকত, হাবিবুর রহমান সুজন, সরোয়ার মির্জা, শাহারিয়ার হোসেন, লায়লা সিকদার লিপি, নুর আলম, জনি দাশ, এইচ এম জাহিদ, জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ জুবায়ের, মনজুর মোর্শেদ এনি, মো: আসফাক রাজা, রাশেদুল ইসলাম, মুনতাসির মোহাম্মদ তুহিন, খান ওসমান, শফিকুর রহমান সাকিব, শেখ আবদুল আজিজ, আবদুল আজিম, শাহারিয়ার চৌধুরী, মিনহাজ, নকীব বিন নোমান, এহসানুল হক সাকিব, জয়নাল সাকিব, রুহুল কুদ্দুস ফয়সাল, আরমান উদ্দিন, সাগর হোসেন, আসফাক রহমান, মেহেদী হাসান ফাহিম, তনয় বড়ুয়া, আবুদল আজিজ চোধুরী, আসাদ বিন ইউসুফ রনি, আবদুল্লা আল সোয়েব, আবদুল আহাদ, মো. লিমন, মাঈন উদ্দিন সিফাত প্রমুখ।

;

আ.লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা ৩০ এপ্রিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা আগামী মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত হবে। সেদিন সন্ধ্যা ৭টায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা অনুষ্ঠিত হবে।

রোববার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে আওয়ামী লীগের উপ-দফতর সম্পাদক সায়েম খান স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তা জানানো হয়েছে।

কার্যনির্বাহী সভায় সভাপতিত্ব করবেন- আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

বিবৃতিতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সভায় কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্যদের যথাসময়ে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ করেছেন।

;

ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচন

সরে গেলেন মেহেরপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী রুমানা আহমেদ নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে সব নির্বাচন বর্জনের বিএনপির সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দেন।

রোববার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে মেহেরপুর প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণার কথা জানান।

রুমানা আহমেদ মেহেরপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক। তিনি সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান।

দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করেই রুমানা আহমেদ উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছিলেন। ২২ মে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ছিল। তবে রুমানা আহমেদ তার প্রার্থিতায় অনড় ছিলেন। এরপর ২৭ এপ্রিল তাকে দল থেকে বহিষ্কার করে মেহেরপুর জেলা বিএনপি।

ব‌হিষ্কারের বিষয়ে রুমানা আহমেদ বলেন, দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে আসা ছিল তার জন্য অনিচ্ছাকৃত ভুল। এ জন্য দলীয় নীতি-নির্ধারক এবং মেহেরপুর জেলার নেতা-কর্মীদের কাছে ক্ষমা চান তিনি। সংবাদ সম্মেলনে রুমানা আহমেদের সঙ্গে আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি আব্দুর রহমান।

;