ট্রাফিক সপ্তাহে নজরে পড়েনি অবৈধ ৫ হাজার সিএনজি অটোরিকশা!



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেট: সিলেটে বিশেষ ট্রাফিক সপ্তাহ চলাকালে ৩ হাজার ৭৫৮টি পরিবহনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। জরিমানা করা হয়েছে প্রায় ২২ লাখ টাকা। দেশব্যাপী আলোচিত এ অভিযানে সিলেট মেট্রোপলিটন এলাকায় চালিত ৫ হাজার রেজিস্ট্রেশন বিহীন (অবৈধ) সিএনজি অটোরিকশা নজরে পড়েনি ট্রাফিক পুলিশের। অথচ ‘আবেদিত’ ‘অনটেস্ট’ লেখা এসব সিএনজি অটোরিকশা বুক ফুলিয়ে ঘুরছে নগরীর পথে পথে।

সিলেট জেলা সিএনজি অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়ন (রেজি নং-৭০৭) ও সিলেট জেলা অটোরিকশা চালক শ্রমিকজোটের (রেজি নং-২০৯৭) ৮টি শাখা রয়েছে। এ সব শাখার অধীনে রয়েছে প্রায় ৫ হাজার রেজিস্ট্রেশন বিহীন সিএনজি অটোরিকশা।

অভিযোগ রয়েছে, মহানগর পুলিশের কতিপয় অসাধু সদস্যদের সঙ্গে সমঝোতা করেন এসব স্ট্যান্ডের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকরা। পুলিশের কাছ থেকে সংগ্রহ করেন ‘টোকেন বা স্টিকার’। এ সব টোকেন বা স্টিকার দেখালেই ছেড়ে দেয় পুলিশ। বিনিময়ে প্রতিটি স্ট্যান্ড থেকে মাসোয়ারা নেয় তারা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দক্ষিণ সুরমার সিলেট-জকিগঞ্জ রোডের ওভারব্রিজের নিচে শ্রমিকজোট শাখার সিএনজি অটোরিকশার একটি স্ট্যান্ড রয়েছে। এই শাখায় প্রায় ৮শ গাড়ি রয়েছে রেজিস্ট্রেশন বিহীন। টোকেনের মাধ্যমে প্রতিটি গাড়ি থেকে মাসিক ১২শ টাকা নেয়া হয়। ওই স্ট্যান্ড থেকে গোলাপগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, জকিগঞ্জ, ঢাকা দক্ষিণ রোডে অবাধে চলে রেজিস্ট্রেশনবিহীন গাড়ি।

দক্ষিণ সুরমার ভূঁইয়ার পাম্প থেকে বিশ্বনাথ, জগন্নাথপুর, গোয়ালাবাজার, তাজপুর বাজার, জালালপুর বাজার, গহরপুর বাজার ও বালাগঞ্জ রোডে চলে প্রায় ৮শ, নগরীর শিবগঞ্জ-সাদিপুর ফিলিং স্টেশন শাখায় চলে দেড়শ সিএনজি অটোরিকশা।

রেজিস্ট্রেশনবিহীন ৫ শতাধিক গাড়ি চলছে টিলাগড় শাখা থেকে। মেজরটিলা ও পীরের বাজার ফিলিং স্টেশন স্ট্যান্ড থেকে চলে ৪শ অটোরিকশা। সিলেট জেলা অটোরিকশা সিএনজি শ্রমিক ইউনিয়নের (রেজি নং-৭০৭) অন্তর্ভুক্ত আম্বরখানা ও সালুটিকর শাখায় অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা চলছে প্রায় দেড় হাজার। আম্বরখানা শিবেরবাজার সড়কেও চলছে সমানভাবে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Aug/17/1534491393639.jpg

শমসু মিয়া নামে এক চালক জানান, যদি কখনো পুলিশ গাড়ি আটক করে তবে টোকেন দেখালেই ছেড়ে দেয়। ওই টোকেনে লেখা থাকে স্ট্যান্ডের নাম ও শাখা নাম্বার এবং টোকেনের বিপরীত সাইডে চাঁদার সংকেত চিহ্ন।

তিনি জানান, শাখার সভাপতির মাধ্যমে পুলিশের পক্ষ থেকে মাসিক চাঁদার বিপরীতে স্টিকার ও টোকেন সরবরাহ করা হয়। এই টোকেন গোপনীয়তার মাধ্যমে রাখা হয়।

সিলেট মহানগর পুলিশের ট্রাফিক শাখা থেকে সরবরাহকৃত তথ্যমতে গত ৬ আগস্ট থেকে পরিচালিত বিশেষ ট্রাফিক সপ্তাহের ১০ দিনে ফিটনেসবিহীন যানবাহন ও লাইসেন্সবিহীন চালকের বিরুদ্ধে ৩ হাজার ৭৫৮টি মামলা করা হয়েছে। আটক করা হয়েছে ১৯৪টি রেজিস্ট্রেশনবিহীন মোটরসাইকেল। তবে কোথাও একটি রেজিস্ট্রেশন বিহীন সিএনজি অটোরিকশা আটকের কথা উল্লেখ করা হয়নি।

সিলেট জেলা অটোরিকশা চালক শ্রমিকজোটের (রেজি নং-২০৯৭) সভাপতি মতছির আলী বলেন,‘অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই। রেজিস্ট্রেশন বিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে আমাদের কোনো আপত্তি নেই।’

সিলেট জেলা অটোরিকশা সিএনজি শ্রমিক ইউনিয়নের (রেজি নং-৭০৭) সভাপতি জাকারিয়া বলেন,‘মফস্বল এলাকায় অনেক গাড়ি ও চালক রয়েছে রেজিস্ট্রেশন-লাইসেন্সবিহীন, শহরে খুব একটা এদের চোখে পড়েনা।’

বাংলাদেশ রোড টান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) সিলেটের সহকারী পারিচালক (ইঞ্জি) প্রকৌশলী কেএম মাহাবুব কবীর বলেন, ‘রেজিস্ট্রেশন বিহীন গাড়ি কোনোভাবেই সড়কে চলতে পারে না। আমরা সাধ্যমতো মোবাইল কোর্ট করে ব্যবস্থা নিচ্ছি। পুলিশ কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, সেটা তাদের নিজস্ব বিষয়।’

মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (মিডিয়া) মুহম্মদ আব্দুল ওয়াহাব বলেন, ‘আমরা যখন অভিযান পরিচালনা করি তখন তারা ছিল না।’

প্রতিটি থানা এবং পুলিশের সামনে দিয়ে এসব গাড়ি চলে কীভাবে? এমন প্রশ্নের জবাবে ওয়াহাব বলেন,‘রেজিস্ট্রেশন বিহীন গাড়ি ধরার জন্য ওসিদের নির্দেশ দেব।’

   

গুজরাটে গেমিং জোনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, নিহত ২০



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের গুজরাট একটি গেমিং জোনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৯ শিশুসহ ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার(২৫ মে) স্থানীয় সময় বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

রাজকোটের পুলিশ কমিশনার রাজু ভার্গভ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, আমরা যত সম্ভব বেশি মানুষের প্রাণ বাঁচানোর চেষ্টা করছি। এখনো পর্যন্ত ২০ জনের লাশ মিলেছে।

এরই মধ্যে এ মৃত্যুর ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল। সেই সঙ্গে আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা দেওয়ার বিষয়েও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে নিহত এবং আহতদের জন্য ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করা হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের সঠিক কারণ খুঁজে বের করতে একটি বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট) গঠন করা হবে বলেও জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

রাজকোটের এ ঘটনায় শোক প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, ক্ষতিগ্রস্ত ও আহতদের সহায়তা করতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চলছে। আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি।

শোক প্রকাশ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

;

ফেনীতে ইউপি সদস্যর বাড়ি থেকে ১৯৮ বস্তা চিনি জব্দ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ফেনী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার মহামায়া ইউনিয়নের ওবায়দুল হক নামে এক ইউপি সদস্যের খামারবাড়ি থেকে ১৯৮ বস্তায় ৯ হাজার ৯০০ কেজি ভারতীয় চিনি জব্দ করেছে পুলিশ।

শনিবার (২৫ মে) সকালে উপজেলার মহামায়া ইউনিয়নের পশ্চিম দেবপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে চিনিগুলো জব্দ করা হয়।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সকালের দিকে গোপন সংবাদ পেয়ে মহামায়া ইউনিয়নের পশ্চিম দেবপুর এলাকায় ইউপি সদস্য ওবায়দুল হকের খামারবাড়িতে অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ। অভিযানে বাড়ি থেকে ১৯৮ বস্তায় ৯ হাজার ৯০০ কেজি ভারতীয় চিনি উদ্ধার করা হয়। যার আনুমানিক বাজারমূল্য ১৩ লাখ টাকা।

এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ইউপি সদস্য ওবায়দুল হকের ছেলে আরিফ এবং তার সহযোগী নুরুকে আসামি করে ছাগলনাইয়া থানায় মামলা করেছেন।

অভিযোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে ইউপি সদস্য ওবায়দুল হক বলেন, আমার ছেলের সঙ্গে নুরুর ভালো সম্পর্ক রয়েছে। সে সুবাধে সে খামার বাড়িতে নুরু চিনিগুলো রেখেছিল। এতে আমি বা আমার ছেলে জড়িত না। ঘটনার পর নুরু বাড়িতে এসে তার সব শেষ হয়ে গেছে বলে আমাকে জানান। তখন চিনিগুলো আটকের আগে কেন এই বিষয়ে আমাকে জানায়নি সে বিষয়ে তাকে জিজ্ঞেস করি।

ছাগলনাইয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান ইমাম বলেন, ইউপি সদস্যের খামারবাড়িতে অভিযান চালিয়ে ১৯৮ বস্তায় ৯ হাজার ৯০০ কেজি ভারতীয় চিনি জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছে। আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।

;

ঘূর্ণিঝড় রেমাল: লক্ষ্মীপুরে প্রস্তুত ১৮৯ টি সাইক্লোন সেল্টার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লক্ষ্মীপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবেলায় লক্ষ্মীপুরে প্রস্তুত রাখা হয়েছে ১৮৯ টি সাইক্লোন সেল্টার। এছাড়া ৬৪টি মেডিকেল টিমও গঠন করার হচ্ছে।

দুর্যোগকালীন ত্রাণ তহবিলে ১৯ লাখ ২০ হাজার টাকা ও ৪৫০ মেট্টিক টন চাল রয়েছে। দুর্যোগ থেকে মানুষ ও গৃহপালিত প্রাণী রক্ষায় ফায়ার সার্ভিস, জনপ্রতিনিধি ও রেড ক্রিসেন্টসহ স্বেচ্ছাসেবীরা কাজ করবে।

শনিবার (২৫ মে) রাত ১১ টার দিকে লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক সুরাইয়া জাহান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমটির প্রস্তুতি সভায় এসব তথ্য জানান।

এ সময় জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী রেজাই রাফিন সরকার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মেহের নিগারসহ সরকারি বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

জেলা প্রশাসক বলেন, ইতিমধ্যে আমাদের রামগতি-কমলনগর উপজেলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই দুর্যোগে আমাদের প্রত্যেককে সমন্বিত ভাবে কাজ করতে হবে। আমাদের কাছে পর্যাপ্ত ত্রাণ রয়েছে। আগামীকাল থেকে চরাঞ্চলসহ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসার কাজ শুরু হবে।

;

ঘূর্ণিঝড় রেমাল: রাত গভীর হচ্ছে উপকূলে আতঙ্ক বাড়ছে



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরগুনা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

উপকূলীয় জেলা বরগুনায় ঘূর্ণিঝড় রেমাল এর প্রভাবে উপকূলীয় জেলা বরগুনার মানুষের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাতাসের গতি বৃদ্ধির পাচ্ছে। ফলে ঝড়ের সময় যত এগিয়ে আসছে উপকূলবাসীর আতঙ্ক তত বাড়ছে। স্থানীয়রা প্রয়োজনীয় মালামাল গুছিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছেন আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে দেশের চারটি সমুদ্র বন্দরের ওপর সতর্ক সংকেত বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্যে মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

কথা হয় বরগুনা কাকাচিড়া মাঝেরচর এলাকার বাসিন্দা আল-আমিনের সাথে তিনি বলেন, এর আগেও আমরা অনেক ঘূর্ণিঝড় জলোচ্ছ্বাস মোকাবেলা করেছি এবার শুনেছি নতুন ঘূর্ণিঝড় রেমাল আসছে। ২০০৭ সালে আমি যখন ছোট সেই সময় থেকে বন্যা মোকাবেলা করে আসছি। বরগুনা কাকচিড়া মাঝের চড়ে বড় কোন আশ্রয় কেন্দ্র নেই, বেড়িবাঁধ নেই, থাকলে ভালো হতো। সরকার একটু সহযোগিতা করে আমাদের পাশে যে বেড়িবাঁধ রয়েছে একেবারেই নাজুক অবস্থায় মেরামত করলে হয়তোবা আমরা ভালোভাবে থাকতে পারবো।

ঢলুয়া ইউনিয়নের নলী গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দা নুরুল হক জানান, সিডরের সময় বেড়িবাঁধ সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়। এরপর থেকে আর কখনো স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করেনি সরকার। বিষখালী নদী পাড়ের এই বাঁধ নির্মাণ না করলে মাঝারি ধরনের কোন ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানলেও ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটবে এখানে।

বরগুনা পোটকাখালী আশ্রয়ণ প্রকল্পের থাকা হালিমা বলেন, ঘূর্ণিঝড় রেমালে কথা টিভিতে দেখেছি, ভয় হয়, এর আগে অনেক বন্যা সিডর, আয়লা,মোকাবেলা করেছি,এখন ঘরে ছেলে মেয়ে আছে, বাড়িতে গরু ছাগল হাসঁ মুরগী পালন করি এনিয়ে আশ্রয় কেন্দ্রে যাবো।

ইতো মধ্যে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ মোকাবিলায় বরগুনায় ৬৭৩টি আশ্রয়কেন্দ্রসহ প্রায় ১০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও জেলা মোহাঃ রফিকুল ইসলাম।

জেলা প্রশাসক মোহাঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বরগুনায় ৩টি মুজিব কেল্লা, ৬৭৩টি আশ্রয়কেন্দ্রসহ প্রায় ১০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যারা ঘূর্ণিঝড় পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সময়ে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করবেন। এছাড়াও ৪২২ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য, ৩৭ লাখ নগদ অর্থ প্রস্তুত রয়েছে।

;