করোনা মোকাবিলায় আশার আলো দেখাচ্ছে ইনসেপটা ফার্মা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
রিকোনিল, ছবি: সংগৃহীত

রিকোনিল, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও কোভিড-১৯ তার প্রভাব বিস্তার শুরু করেছে। এমতাবস্থায় এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের পথ বের করতে সারাবিশ্বের মতো দেশি ওষুধ কোম্পানিগুলোও নিষ্ঠার সাথে অনবরত কাজ করে যাচ্ছে। করোনাভাইরাস মোকাবিলায় বেশ কিছু ওষুধ এবং ভ্যাকসিন তৈরি নিয়ে বিশ্বব্যাপী গবেষণা চলছে। তবে নতুন একটি ওষুধ আবিষ্কার এবং বাজারজাত করা সবসময়েই সময়সাপেক্ষ ব্যাপার, এর পাশাপাশি গবেষণার খরচ তো রয়েছেই। বিকল্প হিসেবে বিজ্ঞানীরা বাজারে প্রচলিত বিভিন্ন ওষুধের মধ্যে করোনাভাইরাস প্রতিরোধী ভূমিকা খুঁজে বের করার ওপরে জোর দিচ্ছেন। এতে সফল হলে সময়ও যেমন বাঁচবে, পাশাপাশি চিকিৎসার খরচ ও অনেক কমে আসবে।

ইতোমধ্যে একটি ওষুধ বিভিন্ন ছোট পরিসরের গবেষণায় বেশ আশার আলো দেখিয়েছে। সেটা হল হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন। ওষুধটি প্রথমত আবিষ্কৃত হয়েছিল ম্যালেরিয়া রোগের চিকিৎসার জন্য। কিন্তু বর্তমানে Arthritis Ges Lupus Erythematosus রোগের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে।

বিভিন্ন গবেষণায় পাওয়া গেছে যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, চায়না এবং আরও বেশ কিছু দেশে প্রাথমিকভাবে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন বেশ সফলতা দেখিয়েছে। ওষুধটি বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হাজারো রোগীর জন্য ব্যবহার হচ্ছে। এমনকি একজন মার্কিন চিকিৎসক দাবি করেছেন, এ পর্যন্ত ৫০০ জন করোনা রোগী সুস্থ হয়েছেন হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন দ্বারা।

জাতীয় ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর দেশীয় কোম্পানিগুলোকে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন উৎপাদন এবং সংরক্ষণ করতে নির্দেশ দিয়েছে। মাত্র ২টি দেশি কোম্পানি এই ওষুধটি উৎপাদন এবং বাজারজাত করে। ইনসেপটা ফার্মার এটি বাজারজাত করে আসছে বিগত ১৫ বছর ধরে। যা বাজারে Reconil নামে পরিচিত।

করোনাভাইরাস মোকাবিলার জন্য প্রণীত National Guidelines on Clinical Management of Coronavirus Disease 2019 (Covid-19) এর বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে COVID-19 রোগীর জন্য হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন ব্যবহারের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

বিশ্বের বিভিন্ন স্বাস্থ্য সংস্থাও এই ওষুধটি করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে কার্যকরী বলে মনে করছে। এ কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য US FDA জরুরি ভিত্তিতে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন এর অনুমোদন দিয়েছে।

চায়না এবং ফ্রান্সের স্বাস্থ্য সংস্থাও তাদের করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় এই ওষুধটি ব্যবহার করেছে। Indian Medical Association করোনা আক্রান্ত রোগীদের পাশাপাশি যারা ক্রমাগত করোনা আক্রান্ত রোগীদের সংস্পর্শে আসছেন বা সেবা দিচ্ছেন, তাদের জন্যও প্রতিরোধক হিসেবে ওষুধটি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে।

যেহেতু হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন ওষুধটি এখন বিশ্বব্যাপী বৃহৎ পরিসরে করোনা ভাইরাস চিকিৎসায় ব্যবহার হচ্ছে, তাই ভবিষ্যৎ পরিস্থিতি মোকাবেলার প্রস্তুতি হিসেবে ইনসেপটাও এখন বৃহৎ পরিসরে ওষুধটি তৈরি করছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ইনসেপটা থেকে এই ওষুধটি আমদানি করতে চাচ্ছে, কিন্তু দেশের স্বার্থ বিবেচনায়, দেশের মানুষের কথা মাথায় রেখে ইনসেপটা বর্তমানে এই ওষুধের রপ্তানি বন্ধ রেখেছে। ইতোমধ্যে দেশের সব ওষুধের দোকানে পর্যাপ্ত পরিমাণে Reconil Tablet এর সরবরাহ নিশ্চিত করা হয়েছে, যেন দেশের যেকোনো প্রান্তে  যেকোনো আক্রান্ত রোগীকে চিকিৎসা দেয়া যায়।

দেশের মানুষের কথা বিবেচনা করে চিকিৎসকের নাগালের মধ্যে রাখার জন্য ইনসেপটা ইতিমধ্যে Central Medical Stores Depot (CMSD) কে ৩০ লাখ Reconil Tablet সরবরাহ করেছে। এমনকি Directorate General of Drug Administration (DGDA) কেও ৩ লাখ Reconil Tablet বিনামূল্যে হস্তান্তর করেছে। এ প্রসঙ্গে বলে রাখা দরকার, Reconil Tablet অনেক আগে থেকেই ব্রিটিশ স্বাস্থ্য সংস্থা (UK MHRA) অনুমোদিত এবং ইনসেপটা বিগত অনেক বছর ধরেই এটি ব্রিটেনে রপ্তানি করে আসছে।

শুধু তাই না, ইনসেপটা অতিদ্রুত আরও কিছু ওষুধ যেমন Favipiravir, Ritonavir/Lopinavir Combination বাজারজাত করতে যাচ্ছে। এছাড়াও ইনসেপ্টা Remidesivir সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় ওষুধ আনার চেষ্টা করছে। এসব ওষুধ করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিষেধক হিসেবে সফলতার সাথে কাজ করবে বলে আশা করছেন গবেষকরা।

COVID-19 এর কারণে এমন একটি সংকটময় মুহূর্তে উন্নত দেশগুলোসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ যখন ওষুধের স্বল্পতায় ভুগছে, তখন স্বস্তির বিষয় হচ্ছে যে বাংলাদেশে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন এর মত একটি ওষুধ পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে, যা কিনা যেকোনো জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য চিকিৎসকদের কাজে আসতে পারে। এটি নিঃসন্দেহে দেশের জন্য একটি সুসংবাদ।
 

   

মে মাসের মাঝামাঝিতে চট্টগ্রাম পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ!



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হওয়া এমভি আবদুল্লাহ আগামী মাসের মধ্যেভাগে চট্টগ্রামে পৌঁছাতে পারে। আরব আমিরাতে অবস্থান করা জাহাজটি হামরিয়া বন্দরে পণ্য খালাস করে শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাতে মিনা সাকার নামে আরেকটি বন্দরের উদ্দেশে রওয়ানা হয়েছে। সেখান থেকে নতুন করে পণ্য নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওয়ানা হবে। দেশে পৌঁছতে সময় লাগতে পারে মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত।

জাহাজটির মালিকপক্ষ কেএসআরএমের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ২৩ নাবিকই জাহাজে করে ফিরবেন। তবে চট্টগ্রামে ফিরতে তাঁদের মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরে সোমালিয়ার দস্যুদের কবলে পড়ে ২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ। যদিও সোমালিয়ার উপকূল থেকে ৫৭৬ নটিক্যাল মাইল দূরে ছিল। জিম্মি করার পর জাহাজটি দস্যুরা নিজেদের উপকূলে নিয়ে যায়। জিম্মি করার ৩২ দিন পর মুক্তিপণ পেয়ে শনিবার জাহাজ থেকে নেমে যায় দস্যুরা। এরপর জাহাজটি নিয়ে আরব আমিরাতের পথে রওনা হন নাবিকেরা।

সোমালিয়ার উপকূলে দস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হওয়ার পর জাহাজটি এডেন উপসাগর হয়ে ওমান উপকূলের সামনে দিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছে ২১ এপ্রিল বিকেলে। সেখানে কয়লা খালাস শেষে নতুন করে পণ্য নিতে মিনা সাকারে যাচ্ছে জাহাজটি। এরপরই অপেক্ষা ফুরাবে নাবিক ও তাঁদের পরিবারের। স্বদেশের উদ্দেশে রওয়ানা হবেন নাবিকেরা।

;

বনানীতে বাসে আগুন, আহত সেই মোটরসাইকেল চালক মারা গেছে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বনানী এলাকায় নৌ বাহিনীর সদর দপ্তরের সামনে বাসের নিচে ঢুকে পরা মোটরসাইকেলটির চালক মারা গেছেন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাতে শ্যামলির স্পেশালাইজড হাসপাতালে মারা যান তিনি।

বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী সাহান হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, নিহত মোটরসাইকেল চালকের নাম পরিচয় জানা যায়নি। থানা থেকে পুলিশ পাঠানো হয়েছে স্পেশালাইজড হাসপাতালে।

শনিবার দুপুরে বনানী এলাকায় নৌ বাহিনীর সদর দপ্তরের সামনে বাস ইউটার্ন নেওয়ার সময় বাসের নিচে চলন্ত মোটরসাইকেল ঢুকে পরায় আগুন ধরে যায় বাসটিতে। এ সময় আতহ চালককে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয় পথচারীরা। তবে ঘটনার পর থেকে আহত মোটরসাইকেল চালকের সন্ধান পাচ্ছিল না পুলিশ।

;

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর সাদ্দাম মার্কেটের সামনে বাসের ধাক্কায়  এক মোটরসাইকেল চালক নিহত হয়েছেন। নিহত মোহাম্মদ নোমান মোল্লা (৩৫) কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থানার একতা গ্রামের নুরুজ্জামান মোল্লার ছেলে। তিনি মাতুয়াইল মেডিকেল মহিলা মাদ্রাসার পাশে ভাড়া থাকতেন।

শনিবার (২৭এপ্রিল) রাত পৌনে এগারোটার দিকে মুমূর্ষু অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ

হাসপাতালে আনা হলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নোমান মোল্লাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা পথচারী রাজু বলেছেন, আজ রাতের দিকে ওই যুবক মোটরসাইকেল চালিয়ে যাওয়ার সময় দ্রুত গতির একটি যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় গুরুতর আহত হয়। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক জানায় ওই আর বেঁচে নেই।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানানো হয়েছে।

;

শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিন আজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দ্বিতীয় পুত্র শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিন আজ রোববার (২৮ এপ্রিল)। ১৯৫৪ সালের এ দিনে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। শেখ জামাল ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ থেকে ম্যাট্রিক ও ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেন।

সংস্কৃতি ও ক্রীড়াপ্রেমী শেখ জামাল গিটার শেখার জন্য একটি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়েছিলেন এবং তিনি একজন ভালো ক্রিকেটারও ছিলেন।

১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে শেখ জামালও গৃহবন্দি ছিলেন। সেখান থেকে পালিয়ে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে সম্মুখ সমরে নেতৃত্ব দেন। শেখ জামাল ধানমন্ডি থেকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ পথচলা শেষে ভারতের আগরতলা পৌঁছান এবং সেখানে মুজিব বাহিনীতে (বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্সেস, বিএলএফ) যোগদান করে প্রশিক্ষণ শেষে মুক্তিযুদ্ধের ৯ নম্বর সেক্টরে সম্মুখ সমরে অংশগ্রহণ করেন।

শেখ জামাল ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক চৌকশ মেধাবী সেনা অফিসার। তিনি ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের প্রথম ব্যাচের কমিশন্ড অফিসার। ১৯৭৪ সালে শেখ জামাল যুগোস্লাভিয়ার মিলিটারি একাডেমিতে ক্যাডেট হিসেবে প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করেন। এরপর ব্রিটেনের স্যান্ডহার্স্ট একাডেমি থেকে প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফিরে ঢাকা সেনানিবাসস্থ দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট পদে যোগদান করেন।

দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গলে চাকরিকালে স্বল্প সময়েই অফিসার ও সৈনিকদের মধ্যে তিনি অসাধারণ পেশাগত দক্ষতা ও আন্তরিকতার ছাপ রেখেছিলেন। কয়েক সপ্তাহেই শেখ জামাল অফিসার ও সৈনিকদের মধ্যে তাদেরই একজন হয়ে যান। ট্রেনিং গ্রাউন্ডে, রণকৌশলের ক্লাসে, অবস্টাকল ক্রসিংয়ে অংশ নিয়ে সৈনিকদের মুগ্ধ করেন। ব্যাটালিয়ন বক্সিং টিমের সদস্যদের প্রশিক্ষণ দিতেন তিনি। ১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট ব্যাটালিয়ন ডিউটি অফিসার হিসেবে ক্যান্টনমেন্টে নিজ দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ঐ দিন রাতে ক্যান্টনমেন্ট থেকে ফিরে আসেন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে ঘাতকের নির্মম বুলেটের আঘাতে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে নিহত হন শেখ জামাল।

শহিদ শেখ জামালের জন্মদিন যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে পালন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আজ রোববার সকাল ৯টায় বনানী কবরস্থানে তার সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ এবং তার পবিত্র আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।

;