চসিক নির্বাচন: মুসল্লিদের দ্বারে দ্বারে নৌকার প্রার্থী রেজাউল



মুহিববুল্লাহ মুহিব, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম থেকে
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সকাল থেকে বিকেল। নগরীর মসজিদে মসজিদে গিয়ে মুসল্লিদের সঙ্গে কথা বলছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার (৫ মার্চ) দুপুরে নগরীর ১৮নং ওয়ার্ড পূর্ব বাকলিয়ার সুজার মার জামে মসজিদে জোহরের নামাজ আদায় করেন তিনি। পাশাপাশি মুসল্লিদের সঙ্গে নির্বাচন নিয়ে নানান বিষয়ে আলোচনা করেন।

এছাড়াও চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রেজাউল করিম চৌধুরী নগরীর বিভিন্ন মসজিদে গিয়েছেন। মুসল্লিদের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেছেন। এরপর তিনি মসজিদ সংলগ্ন কবরস্থান জিয়ারত করেন।

এসময় মেয়র প্রার্থী এম রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ‘আমার কৃতজ্ঞতা জন-নেত্রীর প্রতি। তিনি উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আমাকে মনোনয়ন দিয়েছেন, নৌকা প্রতীক দিয়েছেন। আমরা সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মাঠে নেমে পড়ব। দোয়া চাই, সুস্থ থেকে যেন নৌকার বিজয় ছিনিয়ে আনতে পারি। আপনারা সকলে আমার জন্য দোয়া করবেন।

   

কাভার্ডভ্যান চালকের নেতৃত্বে ৯ মাসে শতাধিক অটোরিকশা ছিনতাই



Ashish Biswas
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর রামপুরা থানার বনশ্রী এলাকা থেকে চালককে অজ্ঞান করে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ছিনতাই ও চালক নিহতের ঘটনায় চক্রের চার সদস্যকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ।

গ্রেফতাররা হলেন- ছিনতাই চক্রের মূলহোতা মো. শরীফুল ইসলাম (৩২) ও তার অন্যতম সহযোগী চান্দু (৪০) এবং চোরাই রিকশা কেনাবেচার সঙ্গে জড়িত ফুল মিয়া (৫৯) ও মো. আল আমিন (৩৮)।

শনিবার (৪ মে) রাজধানীর মুগদা মানিক নগর ও নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে সাতটি চোরাই রিকশা উদ্ধার করা হয়।

রোববার (৫ মে) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) হায়াতুল ইসলাম।

 সংবাদ সম্মেলনে হায়াতুল ইসলাম জানান, গত ৮ এপ্রিল রাত ৯টার দিকে আপ-ডাউন যাতায়াতের কথা বলে চালক শাহ আলম মিয়ার রিকশা ঠিক করে গ্রেফতাররা। পরবর্তীতে মাঝপথে কৌশলে রিকশা ছিনতাই করে নিয়ে নেয়।

তিনি বলেন, ঘুমের ওষুধ খাইয়ে অটোরিকশা ছিনতাই চক্রের মূলহোতা শরীফুল ইসলাম। তিনি পেশায় কাভার্ডভ্যানচালক। ৯ মাস আগে তিনি যে কাভার্ডভ্যান চালাতেন, সেটি মালিক বিক্রি করে দেওয়ায় বেকার হয়ে যান তিনি। এরপর একজনের মাধ্যমে অটোরিকশা চুরি করা শেখেন। শরীফুলের চক্র তিনজনের। তারা প্রতি সপ্তাহে অন্তত ৪টি রিকশা ছিনতাই করতেন।

এরই ধারাবাহিকতায় গত ৮ এপ্রিল রাত ৯টার দিকে রামপুরা থানার বনশ্রী এলাকা থেকে নিহত অটোরিকশাচালক শাহ আলমের রিকশায় দুজন যাত্রী ওঠেন। পরবর্তীতে পথিমধ্যে তার রিকশাটি অজ্ঞান পার্টি রিকশাটি নিয়ে যায়। শাহ আলমকে অজ্ঞান অবস্থায় স্বজনেরা উদ্ধার করে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৪ এপ্রিল তিনি মারা যান।

এ ঘটনায় নিহতের ছেলে রামপুরা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এই ঘটনায় জড়িতদের শনাক্তে বনশ্রী ও খিলগাঁও এলাকার শতাধিক সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে অজ্ঞান পার্টির মূলহোতা শরীফুল ইসলাম, তার সহযোগী চান্দু ও শাহাবুদ্দিনকে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে শনিবার (৪ মে) রাতে মুগদা থানার মানিক নগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে শরীফুল ও চান্দুকে গ্রেফতার করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ৩২টি চেতনানাশক ট্যাবলেট ও একটি অটোরিকশা জব্দ করা হয়। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে চোরাই অটোরিকশা কেনাবেচার সঙ্গে জড়িত ফুল মিয়া ও আল আমিনকে নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্দিরগঞ্জ থানার মিজমিজি এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয়। তাদের কাছ থেকে সাতটি চোরাই অটোরিকশা জব্দ করা হয়।

গ্রেফতার শরীফুল প্রাথমিকভাবে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন, তিনি গত ৯ মাসে শতাধিক রিকশা চুরি করেছেন। এমন কী শাহ আলমের রিকশা ছিনতাই করার পরেও অন্তত ৯টি অটোরিকশা ছিনতাই করেছেন। এই সব রিকশা তারা ফুল মিয়া ও অপর একটি চক্রের কাছে বিক্রি করতেন।

ডিসি হায়াতুল ইসলাম আরো বলেন, চোরাই রিকশা কেনার সঙ্গে জড়িত একটি গ্রুপের দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আরো একটি গ্রুপকে গ্রেফতার করতে মিরপুরে আমাদের অভিযান চলছে। শরীফুলের পলাতক এক সহযোগীকেও গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

অটোরিকশাচালকদের উদ্দেশে ডিসি হায়াতুল ইসলাম বলেন, রিকশাচালকদের প্রতি আমাদের অনুরোধ থাকবে, যাত্রীদের কাছ থেকে কিছু খাবেন না। তাহলেই আপনাদের গাড়ি লুট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

;

খাগড়াছড়িতে মৌসুমের প্রথম কালবৈশাখীর তাণ্ডব



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, খাগড়াছড়ি
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

খাগড়াছড়িতে রোববার (৫ মে) ভোর ৫ টা থেকে মৌসুমের প্রথম কালবৈশাখীর তাণ্ডবে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

কালবৈশাখীর ঝড়ো তাণ্ডবে রামগড়, মানিকছড়ি ও দীঘিনালায় সবচেয়ে বেশী ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া জেলা সদরসহ অন্যান্য উপজেলায় ঝড়ো হাওয়ায় গাছ পালা ভেঙ্গে পড়ার পাশাপাশি বসতবাড়ি ও ফলজ বাগানের ক্ষতি হয়েছে।  

স্থানীয়রা জানান, মৌসুমের প্রথম কালবৈশাখীতে রামগড় বাজার, দারোগা পাড়াসহ জালিয়াপাড়া-রামগড় সড়কে গাছ উপড়ে পড়ে সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। পরে ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়রা সড়কে পড়ে থাকা গাছ সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করেন। এ ছাড়া রামগড়-জালিয়াপাড়া বৈদ্যুতিক সঞ্চালন লাইনের খুঁটি ভেঙ্গে এবং গাছের ডালপালা পড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। রামগড়ের দারোগা পাড়ায়, ফেনীর কুল, মহামুনী ও আশপাশের কয়েকটি গ্রামে কালবৈশাখীর তাণ্ডবে অর্ধশতাধিক বসতবাড়ির ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রামগড় ছাড়াও মানিকছড়ি, দীঘিনালায় কাল বৈশাখীতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

রামগড়ের নাকাপা এলাকার বাসিন্দা মো. সাইফুল জানান, ফজরের আজানের পর পর বজ্রপাত সহ বৃষ্টি শুরু হয়। বৃষ্টির মধ্যে ঝড়ো হাওয়ায় গাছপালা ভেঙ্গে পড়ে বাড়ির টিন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি অনেক ঘর-বাড়ির টিনের চালা উড়ে যায়।  ফলবাগানের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কালবৈশাখীতে।

রামগড় পৌরসভার মেয়র রফিকুল আলম কামাল জানান, রোববার ভোরের কালবৈশাখীতে পৌর এলাকার অনেক বসতবাড়ি ও বৈদ্যুতিক লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রণয়নে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের কাউন্সিলররা কাজ করছেন।

খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান জানান, মৌসুমের প্রথম কালবৈশাখীতে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা প্রণয়নের কাজ চলছে। আজ বিকলের মধ্যে উপজেলা থেকে এ তথ্য পেলে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তের সংখ্যা নির্ণয় করা যাবে।

;

৩৬৩ স্টিকারযুক্ত গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা ট্রাফিক বিভাগের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
৩৬৩ স্টিকারযুক্ত গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা ট্রাফিক বিভাগের

৩৬৩ স্টিকারযুক্ত গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা ট্রাফিক বিভাগের

  • Font increase
  • Font Decrease

পুলিশসহ বিভিন্ন বাহিনী, সরকারি-আধা সরকারি সংস্থা, বেসরকারি সংস্থার স্টিকার ব্যবহার করে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে কেউ যেন অপরাধ করতে না পারে সেজন্য অনুমোদিত স্টিকারযুক্ত গাড়ির বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে ডিএমপির মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

গত ১২ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়া এই অভিযানে ৩৬৩ গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়েছে। একই সময়ে ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে ৪৬১ টি এবং ১ হাজার ৩৫০ টি অবৈধ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়েছে।

রোববার (৫ মে) সকালে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন ডিএমপির দক্ষিণ ট্রাফিকের যুগ্ম পুলিশ কমিশনার এস এম মেহেদী হাসান।

মেহেদী হাসান বলেন, মামলা দেওয়ার পাশাপাশি অনুমোদিত গাড়িকে জরিমানাও করা হচ্ছে। পাশাপাশি গাড়িগুলোতে যেসব প্রতিষ্ঠানের স্টিকার পাওয়া যাচ্ছে, কোন কর্মকর্তার আত্মীয়দের গাড়িতে স্টিকার পাওয়া যাচ্ছে আমরা সংশ্লিষ্টদেরকে চিঠি দিয়ে অবগত করছি।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, অনুমোদিত গাড়িগুলোকে সড়ক আইনের ৯২ ধারা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

ডিএমপি মিডিয়া সূত্রে জানা যায়, এই অভিযানে ডিএমপি ট্রাফিক রমনা বিভাগ ৪০ টি অনুমোদিত, ৭৪ ফিটনেসবিহীন ও ১৮৮ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক মতিঝিল বিভাগ ১৬৪ টি অনুমোদিত, ৪৬ ফিটনেসবিহীন ও ৩ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক লালবাগ বিভাগ ৯ টি অনুমোদিত, ২০টি ফিটনেসবিহীন ও ২০৭ টিডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ ৪৪ টি অনুমোদিত, ৪২ ফিটনেসবিহীন ও ২১৫ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক তেজগাঁও বিভাগ ৩৪ টি অনুমোদিত, ৫৩ ফিটনেসবিহীন ও ২০৪ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক গুলশান বিভাগ ১৫ টি অনুমোদিত, ৬১ ফিটনেসবিহীন ও ১২৩ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক উত্তরা বিভাগ ১৫টি অনুমোদিত, ৯৪ ফিটনেসবিহীন ও ৭৬ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। ট্রাফিক মিরপুর বিভাগ ৪২ টি অনুমোদিত, ৭১ ফিটনেসবিহীন ও ১৩৩৪ ডাম্পিং গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছে। সব মিলিয়ে এই সময়ে ৩ হাজার ১৭৪ যানবাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ।

;

খালেদা জিয়ার সাবেক উপদেষ্টা ফালুর বিরুদ্ধে আরও একজনের সাক্ষ্য



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুর্নীতির অভিযোগে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সাবেক উপদেষ্টা মোহাম্মাদ মোসাদ্দেক আলী ফালুর মামলায় আরও একজনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত। 

রোববার (৫ মে) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের আদালতে মামলার রেকর্ডিং অফিসার জিল্লুর রহমান সাক্ষ্য দেন।  

বিচারক তার জবানবন্দি রেকর্ড করেন। তবে আসামি ফালু পলাতক থাকায় তারপক্ষে জেরা করা হয়নি। আগামী ২ জুন সাক্ষ্য গ্রহণের পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে। 

এ নিয়ে মামলাটিতে ২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হলো।

২০০৭ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি ফালুকে সম্পদের হিসাব দাখিল করতে চিঠি ইস্যু করে দুদক। ওই বছরের ১ মার্চ ফালু আইনজীবীর মাধ্যমে সম্পদের হিসাব দাখিল করেন। দুদকের তদন্তে ৪৫ কোটি ৬৬ লাখ ৮ হাজার ৮৬৬ টাকার সম্পদ জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ এবং ১০ কোটি ৬০ লাখ ৪২ হাজার ৫১৪ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের তথ্য পায়। 

২০০৭ সালের ৮ জুলাই রাজধানীর মতিঝিল থানায় এ মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলায় তার স্ত্রী মাহবুবা সুলতানাও আসামি করা হয়। 

 

;