রূপপুর প্রকল্পে নিরাপত্তা ক্যাম্প স্থাপনে গাছ কাটার ‘মহাযজ্ঞ’



হাসান আদিব, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
রূপপুর প্রকল্পের নিরাপত্তা ক্যাম্প স্থাপনে কেটে ফেলা হবে গাছগুলো

রূপপুর প্রকল্পের নিরাপত্তা ক্যাম্প স্থাপনে কেটে ফেলা হবে গাছগুলো

  • Font increase
  • Font Decrease

পাকশী রেলওয়ে বাজারের চারপাশ ঘিরে সবুজের সমারোহ। ৩০ থেকে ৩৫ প্রজাতির বৃক্ষে সুশোভিত গোটা এলাকা। যেখানে কালের সাক্ষী হয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে শতবর্ষী গাছও। ছায়া-সুনিবিড় পরিবেশে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে পাখির কলতান। প্রকৃতির নিয়মে বসন্তে গাছগুলো পাতা ঝরিয়ে ফের সবুজ পাতায় আচ্ছাদিত হওয়ার প্রক্রিয়ায় যখন মত্ত, ঠিক সেসময় গাছগুলোর গায়ে হঠাৎ পড়েছে ‘লাল ক্রসচিহ্ন’!

রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্র প্রকল্প সম্প্রসারণের জন্যই কেটে ফেলা হবে গাছগুলো। সেখানে তৈরি করা হবে নিরাপত্তা বেষ্টনী। গড়ে তোলা ক্যাম্পে অবস্থান করবে প্রকল্পের নিজস্ব নিরাপত্তাকর্মীরা। সম্প্রতি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ‘নামমাত্র মূল্যে’ সেখানার প্রায় ১০৪ একর জমি অধিগ্রহণ করেছে। যা পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের অধীনে বরাদ্দ করেছে মন্ত্রণালয়।

কাটার জন্য নির্বাচিত গাছগুলোতে লাল ক্রসচিহ্ন আঁকা হয়েছে

এদিকে, শতবর্ষী গাছগুলো কাটার সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী। তবে তারা নিরুপায়। গাছ ঠেকানোর আগে ঘর ঠেকাতে ব্যস্ত তারা। কারণ শুধু গাছই কাটা হচ্ছে না, অধিগ্রহণ করা ১০৪ দশমিক ৫০ একর জমির মধ্যে ঘরবাড়ি করে বসবাস করা মানুষগুলোকেও উচ্ছেদ করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তবে তাদের পুনর্বাসনে নেই কোনো উদ্যোগ। ফলে মাথা গোঁজার জায়গা হারিয়ে দিশেহারা পাকশী রেলওয়ে বাজারে ‘শান্তিপুরী’র বাসিন্দারা।

স্থানীয়রা জানান, রেলওয়ে বাজারের আশেপাশে বড় বড় রেইন-ট্রি, শিলকড়ই, সেগুন, মেহগনি ও শাল কাঠের গাছ রয়েছে। শুধু কাঠের গাছ নয়, সেখানে আছে আম, জাম, লিচু, কাঁঠাল, বেল, সফেদা, কাঠবাদামের বহু সংখ্যক গাছ। এছাড়া কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া, কাঞ্চন, শিমুল, পলাশ ফুলের গাছও শোভা পাচ্ছে।

গাছগুলো কাটা হলে ঈশ্বরদীসহ আশেপাশের এলাকার প্রকৃতির উপর বিরূপ প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন পরিবেশবিদরা। ফলে শতবর্ষী গাছগুলো না কেটে ‘নিরাপত্তা ক্যাম্প’ পরিকল্পনা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার দাবি পরিবেশকর্মী ও সাধারণ মানুষের।

জানতে চাইলে পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগো ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের শিক্ষক এএইচএম মনিরুজ্জামান মামুন বলেন, ‘প্রকল্প শুরু থেকে আমি ঈশ্বরদী এলাকার পরিবেশ বিষয় নিয়ে কাজ করছি। রূপপুর প্রকল্পের কারণে এমনিতেই এলাকায় কৃষিখাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। ঈশ্বরদীর বিখ্যাত লিচুর ফলন কমতে শুরু করেছে। নতুন করে গাছ উজাড় করলে পরিবেশ বিপর্যয়ের সম্ভাবনা প্রকট হবে।’

রূপপুর প্রকল্পের নিরাপত্তা ক্যাম্প স্থাপনে কাটা হবে এসব গাছ

তিনি আরও বলেন, ‘প্রকল্পের নিরাপত্তার খাতিরে যদি সেনা ক্যাম্প স্থাপন খুবই জরুরিও হয়ে থাকে, তবুও আমাদের অনুরোধ- প্রকল্পের অন্য কোনো পাশে জমি অধিগ্রহণ করে ক্যাম্পটি করা হোক। তাতে অন্তত গাছগুলো বেঁচে যাবে। গাছগুলো বাঁচিয়ে রাখলে উন্নয়ন কাজে আহামরি কোনো ক্ষতি হবে না। বরং শতবছরের ঐতিহ্য রক্ষা পাবে।’

রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের দাবি- ১২০০ গাছে লাল ক্রসচিহ্ন দেওয়া হলেও তা সব কাটা হবে না। যেগুলো না কাটলেই নয়, সেগুলো কাটার পক্ষে তারা।

তবে পারমাণবিক প্রকল্প সূত্রে বলা হচ্ছে- নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরিতে ক্রসচিহ্ন দেওয়া গাছগুলো কাটতেই হবে। সঙ্গে আরও গাছ কাটার প্রয়োজন পড়তে পারে।

পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে বিভাগের মহাব্যবস্থাপক মিহির কান্তি গুহ জানান- শিল্প মন্ত্রণালয়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয় এবং রেলওয়ে মন্ত্রণালয়ের সমন্বিত সভায় রেলওয়ের জমি বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। বরাদ্দ পাওয়ার পর জমিটি ব্যবহার করছে রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্প। রূপপুর প্রকল্পের লোকজন এখন সেখানে নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরি করতে চাইছে। যেহেতু জরুরি প্রয়োজনে গাছগুলো কাটতেই হচ্ছে, তাই সেটি নিয়ম মেনেই করা হবে।

তিনি বলেন, ‘আশেপাশে আমাদের (রেলওয়ে) স্থাপনাও রয়েছে। আমরা তাদেরকে বলেছি- ন্যূনতম ছাড় দেওয়ার সুযোগ থাকলে, সেটা দিতে। অর্থাৎ একটি গাছও যদি বাঁচানো যায়, তবে তা যেন না কাটা হয়। আমরা নজর রাখছি- যাকে প্রকৃতিকে সংরক্ষণ করেই কাজ করা যায়।’

জানতে চাইলে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক শওকত আকবর বলেন, ‘দেখুন- পারমাণবিক প্রকল্প এলাকার নিরাপত্তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আশেপাশের বাসিন্দাদের সুরক্ষার জন্যই এটা জরুরি। বেষ্টনী তৈরির ক্ষেত্রে ঠিক যে কয়টি গাছ কাটা প্রয়োজন, তার বেশি কাটা হবে না। এতটুকু নিশ্চয়তা আমি দিতে পারি।’

   

মে মাসের মাঝামাঝিতে চট্টগ্রাম পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ!



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হওয়া এমভি আবদুল্লাহ আগামী মাসের মধ্যেভাগে চট্টগ্রামে পৌঁছাতে পারে। আরব আমিরাতে অবস্থান করা জাহাজটি হামরিয়া বন্দরে পণ্য খালাস করে শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাতে মিনা সাকার নামে আরেকটি বন্দরের উদ্দেশে রওয়ানা হয়েছে। সেখান থেকে নতুন করে পণ্য নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওয়ানা হবে। দেশে পৌঁছতে সময় লাগতে পারে মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত।

জাহাজটির মালিকপক্ষ কেএসআরএমের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ২৩ নাবিকই জাহাজে করে ফিরবেন। তবে চট্টগ্রামে ফিরতে তাঁদের মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরে সোমালিয়ার দস্যুদের কবলে পড়ে ২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ। যদিও সোমালিয়ার উপকূল থেকে ৫৭৬ নটিক্যাল মাইল দূরে ছিল। জিম্মি করার পর জাহাজটি দস্যুরা নিজেদের উপকূলে নিয়ে যায়। জিম্মি করার ৩২ দিন পর মুক্তিপণ পেয়ে শনিবার জাহাজ থেকে নেমে যায় দস্যুরা। এরপর জাহাজটি নিয়ে আরব আমিরাতের পথে রওনা হন নাবিকেরা।

সোমালিয়ার উপকূলে দস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হওয়ার পর জাহাজটি এডেন উপসাগর হয়ে ওমান উপকূলের সামনে দিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছে ২১ এপ্রিল বিকেলে। সেখানে কয়লা খালাস শেষে নতুন করে পণ্য নিতে মিনা সাকারে যাচ্ছে জাহাজটি। এরপরই অপেক্ষা ফুরাবে নাবিক ও তাঁদের পরিবারের। স্বদেশের উদ্দেশে রওয়ানা হবেন নাবিকেরা।

;

বনানীতে বাসে আগুন, আহত সেই মোটরসাইকেল চালক মারা গেছে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বনানী এলাকায় নৌ বাহিনীর সদর দপ্তরের সামনে বাসের নিচে ঢুকে পরা মোটরসাইকেলটির চালক মারা গেছেন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাতে শ্যামলির স্পেশালাইজড হাসপাতালে মারা যান তিনি।

বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী সাহান হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, নিহত মোটরসাইকেল চালকের নাম পরিচয় জানা যায়নি। থানা থেকে পুলিশ পাঠানো হয়েছে স্পেশালাইজড হাসপাতালে।

শনিবার দুপুরে বনানী এলাকায় নৌ বাহিনীর সদর দপ্তরের সামনে বাস ইউটার্ন নেওয়ার সময় বাসের নিচে চলন্ত মোটরসাইকেল ঢুকে পরায় আগুন ধরে যায় বাসটিতে। এ সময় আতহ চালককে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয় পথচারীরা। তবে ঘটনার পর থেকে আহত মোটরসাইকেল চালকের সন্ধান পাচ্ছিল না পুলিশ।

;

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর সাদ্দাম মার্কেটের সামনে বাসের ধাক্কায়  এক মোটরসাইকেল চালক নিহত হয়েছেন। নিহত মোহাম্মদ নোমান মোল্লা (৩৫) কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থানার একতা গ্রামের নুরুজ্জামান মোল্লার ছেলে। তিনি মাতুয়াইল মেডিকেল মহিলা মাদ্রাসার পাশে ভাড়া থাকতেন।

শনিবার (২৭এপ্রিল) রাত পৌনে এগারোটার দিকে মুমূর্ষু অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ

হাসপাতালে আনা হলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নোমান মোল্লাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা পথচারী রাজু বলেছেন, আজ রাতের দিকে ওই যুবক মোটরসাইকেল চালিয়ে যাওয়ার সময় দ্রুত গতির একটি যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় গুরুতর আহত হয়। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক জানায় ওই আর বেঁচে নেই।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানানো হয়েছে।

;

শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিন আজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দ্বিতীয় পুত্র শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিন আজ রোববার (২৮ এপ্রিল)। ১৯৫৪ সালের এ দিনে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। শেখ জামাল ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ থেকে ম্যাট্রিক ও ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেন।

সংস্কৃতি ও ক্রীড়াপ্রেমী শেখ জামাল গিটার শেখার জন্য একটি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়েছিলেন এবং তিনি একজন ভালো ক্রিকেটারও ছিলেন।

১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে শেখ জামালও গৃহবন্দি ছিলেন। সেখান থেকে পালিয়ে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে সম্মুখ সমরে নেতৃত্ব দেন। শেখ জামাল ধানমন্ডি থেকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ পথচলা শেষে ভারতের আগরতলা পৌঁছান এবং সেখানে মুজিব বাহিনীতে (বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্সেস, বিএলএফ) যোগদান করে প্রশিক্ষণ শেষে মুক্তিযুদ্ধের ৯ নম্বর সেক্টরে সম্মুখ সমরে অংশগ্রহণ করেন।

শেখ জামাল ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক চৌকশ মেধাবী সেনা অফিসার। তিনি ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের প্রথম ব্যাচের কমিশন্ড অফিসার। ১৯৭৪ সালে শেখ জামাল যুগোস্লাভিয়ার মিলিটারি একাডেমিতে ক্যাডেট হিসেবে প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করেন। এরপর ব্রিটেনের স্যান্ডহার্স্ট একাডেমি থেকে প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফিরে ঢাকা সেনানিবাসস্থ দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট পদে যোগদান করেন।

দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গলে চাকরিকালে স্বল্প সময়েই অফিসার ও সৈনিকদের মধ্যে তিনি অসাধারণ পেশাগত দক্ষতা ও আন্তরিকতার ছাপ রেখেছিলেন। কয়েক সপ্তাহেই শেখ জামাল অফিসার ও সৈনিকদের মধ্যে তাদেরই একজন হয়ে যান। ট্রেনিং গ্রাউন্ডে, রণকৌশলের ক্লাসে, অবস্টাকল ক্রসিংয়ে অংশ নিয়ে সৈনিকদের মুগ্ধ করেন। ব্যাটালিয়ন বক্সিং টিমের সদস্যদের প্রশিক্ষণ দিতেন তিনি। ১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট ব্যাটালিয়ন ডিউটি অফিসার হিসেবে ক্যান্টনমেন্টে নিজ দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ঐ দিন রাতে ক্যান্টনমেন্ট থেকে ফিরে আসেন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে ঘাতকের নির্মম বুলেটের আঘাতে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে নিহত হন শেখ জামাল।

শহিদ শেখ জামালের জন্মদিন যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে পালন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আজ রোববার সকাল ৯টায় বনানী কবরস্থানে তার সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ এবং তার পবিত্র আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।

;