পূণ্যভূমিতে সম্প্রীতির নির্বাচন দেখবে দেশবাসী



মুজাহিদুল ইসলাম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট।

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেট থেকে: ৩৬০ আউলিয়ার পূণ্যভূমি সিলেট। যেখানে হযরত শাহ জালাল (র.) ও শাহপরানের (র.) পবিত্র মাজার অবস্থিত। ভাষার বৈচিত্রতা থাকলেও অনুকূল আবহাওয়া ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এখানকার বাসিন্দাদের করে তুলেছে অনবদ্য ও কোমল মনের অধিকারী। পারস্পরিক সম্প্রীতির বন্ধন যেখানে অটুট। আর আতিথেয়তার কথা বলাই বাহুল্য।

সোমবার (১৬ জুলাই) খুব ভোরে সিলেট নগরীতে পৌঁছামাত্র শরীর শিহরিত করে কোমল পরশ বুলিয়ে দেয় স্নিগ্ধ শীতল বাতাস। চারিদিকে সবুজের সমারোহে চোখ জুড়িয়ে আসে। নীল আকাশের পূব দিগন্তে হালকা কালো-ধূসর মেঘকে ভেদ করে উঁকি দিচ্ছে দিনের নবীন আলো।

সকালের এমন পরিবেশে সিএনজি অটোরিকশা চেপে গেলাম শহরের নাম করা  'পানশী রেস্তোরাঁয়'। অনেকবার নাম শুনলেও এবারই আতিথেয়তা গ্রহণের সুযোগ হলো। কিছুক্ষণের মধ্যেই টেবিলে হাজির হলো চিকন চালের খিচুড়ি সঙ্গে মুরগির মাংস। দেখতে ততটা ভালো মনে না হলেও স্বাদে অতুলনীয়। এরই মধ্যে শুনলাম পাঁচ ভাই নামে আরেকটি রেস্তোরাঁর নাম। কিন্তু সময় স্বল্পতার কারণে সেই তৃপ্তি অপূরণ রয়ে গেল।

এরপর শুরু কাজ গোছানোর পালা। সূর্যটা ততক্ষণে পুবাকাশে দৃশ্যমান। সিএনজি যোগে চলছি সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনী এলাকার নানা সড়কে। সঙ্গে আরো দুইজন সহকর্মী। চলতে চলতে চোখ  পড়ল নির্বাচনের আমেজ।

সড়ক ছেয়ে গেছে প্রার্থীদের টাঙানো ছবি ও প্রতীক সম্বলিত পোস্টার, ব‍্যানার ফেস্টুন। যানবাহন, গাছ, বাড়ি, বিভিন্ন স্থাপনা, ব্রীজ, ল‍্যামপোস্টসহ সর্বত্র পোস্টার আর পোস্টার।

দেখতে দেখতে সিএনজি এসে থামলো পূর্ব নির্ধারিত  আবাসিক হোটেলে সামনে। পরিচয় দিতেই অভ‍্যর্থনা জানিয়ে নিয়ে গেল হোটেলের কক্ষে। ফ্রেশ হয়ে বেরিয়ে পড়লাম বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরীর বাসার উদ্দেশ্যে। আরিফুল হকের সাক্ষাৎকার শেষে যোগাযোগ করি জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থীর সঙ্গে।

/uploads/files/8080aUhXXRU9KrbSykisHTM0c9hWgS400m8rsIpx.jpeg

জামায়াতের প্রার্থী এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের সাক্ষাৎকার শেষে চলে গেলাম সিলেট সার্কিট হাউজ এলাকায়। পাশেই বয়ে চলেছে কলকল স্রোতে সুরমা নদী। যার উপর নির্মিত কিন ব্রীজ। ১৯৩২ সাল থেকে ১৯৩৭ সাল পর্যন্ত আসামের ইংরেজ গভর্নর স্যার মাইকেল কিনের নামে এই সেতুটির নামকরণ করা হয়েছে। ১১৫০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১৪ ফুট প্রস্থ সেতুটিকে সিলেট নগরীর প্রবেশদ্বারও বলা হয়।

এর পাশেই রয়েছে গম্বুজ আকৃতির লাল ঘড়িঘর। প্রচলিত আছে, জমিদার আমজাদ আলী খান এই ঘড়িটা তৈরি করেছিলেন। এজন্যই এটি 'আমজাদের ঘড়িঘর' নামেই প্রসিদ্ধ।

এরপর উঠলাম বহুতল বিশিষ্ট ভবন সুরমা টাওয়ারে যেখান থেকে এঁকে বেঁকে বইয়ে চলা সুরমা নদী, শহরের বহুতল ভবন, সুরম‍্য অট্টালিকা, সবুজে ঘেরা উঁচু নিচু টিলা, শাহে ঈদগাহের সোনালী রঙের গম্বুজ, আবছা মেঘে ঢাকা দিগন্তের ওপারের পাহাড় দেখা যায়। দৃষ্টির সীমা যতদূর যায় তা নিয়ে উপভোগ করলাম সৃষ্টিকর্তার অপার মহিমায় গড়ে উঠা পূণ‍্যভুমি সিলেটের অপরুপ সৌন্দর্য।

আবার শুরু সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে স্থানীয় জনগণ ও ভোটারদের প্রতিক্রিয়া জানার কাজ। কথা হলো সেখানকার বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের সঙ্গে। ব‍্যবসায়ী, শিক্ষক, ডাক্তার, ছাত্র, রিক্সাচালক, সিএনজি অটোরিকশা চালকদের সঙ্গে কথা বলে একটা বিষয় স্পষ্ট যে, সারাদেশের নির্বাচনী পরিবেশের তুলনায় এখানকার পরিবেশ সম্পূর্ণ ভিন্ন। যেন এক সম্প্রীতির বন্ধন। হবেই না বা কেন? এ যে অলি আউলিয়ার দেশ, পূত পবিত্র ভূমি।

আওয়ামী লীগের প্রার্থী বদর উদ্দিন আহমদ কামরান, বিএনপি প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী এবং জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের মুখে একে অপরের প্রশংসা শুনে কে বলবে যে, উনারা প্রতিদ্বন্দ্বী? রাজনৈতিক মতপার্থক্য থাকতেই পারে। মাঠে একে অপরের ঘোর প্রতিদ্বন্দ্বী হলেও দিন শেষে তারা সিলেটের সন্তান।

৩০ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে সিলেট সিটির নির্বাচন। সম্প্রীতির এই বন্ধন অটুট রেখে কোন ধরনের সহিংসতা ছাড়াই সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেবে সিলেটবাসী। যা সারাদেশের জন্য একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে এমনটাই প্রত্যাশা।

 

   

গুজরাটে গেমিং জোনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, নিহত ২০



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের গুজরাট একটি গেমিং জোনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৯ শিশুসহ ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার(২৫ মে) স্থানীয় সময় বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

রাজকোটের পুলিশ কমিশনার রাজু ভার্গভ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, আমরা যত সম্ভব বেশি মানুষের প্রাণ বাঁচানোর চেষ্টা করছি। এখনো পর্যন্ত ২০ জনের লাশ মিলেছে।

এরই মধ্যে এ মৃত্যুর ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল। সেই সঙ্গে আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা দেওয়ার বিষয়েও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে নিহত এবং আহতদের জন্য ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করা হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের সঠিক কারণ খুঁজে বের করতে একটি বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট) গঠন করা হবে বলেও জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

রাজকোটের এ ঘটনায় শোক প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, ক্ষতিগ্রস্ত ও আহতদের সহায়তা করতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চলছে। আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি।

শোক প্রকাশ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

;

ফেনীতে ইউপি সদস্যর বাড়ি থেকে ১৯৮ বস্তা চিনি জব্দ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ফেনী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার মহামায়া ইউনিয়নের ওবায়দুল হক নামে এক ইউপি সদস্যের খামারবাড়ি থেকে ১৯৮ বস্তায় ৯ হাজার ৯০০ কেজি ভারতীয় চিনি জব্দ করেছে পুলিশ।

শনিবার (২৫ মে) সকালে উপজেলার মহামায়া ইউনিয়নের পশ্চিম দেবপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে চিনিগুলো জব্দ করা হয়।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সকালের দিকে গোপন সংবাদ পেয়ে মহামায়া ইউনিয়নের পশ্চিম দেবপুর এলাকায় ইউপি সদস্য ওবায়দুল হকের খামারবাড়িতে অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ। অভিযানে বাড়ি থেকে ১৯৮ বস্তায় ৯ হাজার ৯০০ কেজি ভারতীয় চিনি উদ্ধার করা হয়। যার আনুমানিক বাজারমূল্য ১৩ লাখ টাকা।

এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ইউপি সদস্য ওবায়দুল হকের ছেলে আরিফ এবং তার সহযোগী নুরুকে আসামি করে ছাগলনাইয়া থানায় মামলা করেছেন।

অভিযোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে ইউপি সদস্য ওবায়দুল হক বলেন, আমার ছেলের সঙ্গে নুরুর ভালো সম্পর্ক রয়েছে। সে সুবাধে সে খামার বাড়িতে নুরু চিনিগুলো রেখেছিল। এতে আমি বা আমার ছেলে জড়িত না। ঘটনার পর নুরু বাড়িতে এসে তার সব শেষ হয়ে গেছে বলে আমাকে জানান। তখন চিনিগুলো আটকের আগে কেন এই বিষয়ে আমাকে জানায়নি সে বিষয়ে তাকে জিজ্ঞেস করি।

ছাগলনাইয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান ইমাম বলেন, ইউপি সদস্যের খামারবাড়িতে অভিযান চালিয়ে ১৯৮ বস্তায় ৯ হাজার ৯০০ কেজি ভারতীয় চিনি জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছে। আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।

;

ঘূর্ণিঝড় রেমাল: লক্ষ্মীপুরে প্রস্তুত ১৮৯ টি সাইক্লোন সেল্টার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লক্ষ্মীপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবেলায় লক্ষ্মীপুরে প্রস্তুত রাখা হয়েছে ১৮৯ টি সাইক্লোন সেল্টার। এছাড়া ৬৪টি মেডিকেল টিমও গঠন করার হচ্ছে।

দুর্যোগকালীন ত্রাণ তহবিলে ১৯ লাখ ২০ হাজার টাকা ও ৪৫০ মেট্টিক টন চাল রয়েছে। দুর্যোগ থেকে মানুষ ও গৃহপালিত প্রাণী রক্ষায় ফায়ার সার্ভিস, জনপ্রতিনিধি ও রেড ক্রিসেন্টসহ স্বেচ্ছাসেবীরা কাজ করবে।

শনিবার (২৫ মে) রাত ১১ টার দিকে লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক সুরাইয়া জাহান দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমটির প্রস্তুতি সভায় এসব তথ্য জানান।

এ সময় জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী রেজাই রাফিন সরকার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মেহের নিগারসহ সরকারি বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

জেলা প্রশাসক বলেন, ইতিমধ্যে আমাদের রামগতি-কমলনগর উপজেলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই দুর্যোগে আমাদের প্রত্যেককে সমন্বিত ভাবে কাজ করতে হবে। আমাদের কাছে পর্যাপ্ত ত্রাণ রয়েছে। আগামীকাল থেকে চরাঞ্চলসহ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসার কাজ শুরু হবে।

;

ঘূর্ণিঝড় রেমাল: রাত গভীর হচ্ছে উপকূলে আতঙ্ক বাড়ছে



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরগুনা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

উপকূলীয় জেলা বরগুনায় ঘূর্ণিঝড় রেমাল এর প্রভাবে উপকূলীয় জেলা বরগুনার মানুষের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাতাসের গতি বৃদ্ধির পাচ্ছে। ফলে ঝড়ের সময় যত এগিয়ে আসছে উপকূলবাসীর আতঙ্ক তত বাড়ছে। স্থানীয়রা প্রয়োজনীয় মালামাল গুছিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছেন আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে দেশের চারটি সমুদ্র বন্দরের ওপর সতর্ক সংকেত বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্যে মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

কথা হয় বরগুনা কাকাচিড়া মাঝেরচর এলাকার বাসিন্দা আল-আমিনের সাথে তিনি বলেন, এর আগেও আমরা অনেক ঘূর্ণিঝড় জলোচ্ছ্বাস মোকাবেলা করেছি এবার শুনেছি নতুন ঘূর্ণিঝড় রেমাল আসছে। ২০০৭ সালে আমি যখন ছোট সেই সময় থেকে বন্যা মোকাবেলা করে আসছি। বরগুনা কাকচিড়া মাঝের চড়ে বড় কোন আশ্রয় কেন্দ্র নেই, বেড়িবাঁধ নেই, থাকলে ভালো হতো। সরকার একটু সহযোগিতা করে আমাদের পাশে যে বেড়িবাঁধ রয়েছে একেবারেই নাজুক অবস্থায় মেরামত করলে হয়তোবা আমরা ভালোভাবে থাকতে পারবো।

ঢলুয়া ইউনিয়নের নলী গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দা নুরুল হক জানান, সিডরের সময় বেড়িবাঁধ সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়। এরপর থেকে আর কখনো স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করেনি সরকার। বিষখালী নদী পাড়ের এই বাঁধ নির্মাণ না করলে মাঝারি ধরনের কোন ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানলেও ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটবে এখানে।

বরগুনা পোটকাখালী আশ্রয়ণ প্রকল্পের থাকা হালিমা বলেন, ঘূর্ণিঝড় রেমালে কথা টিভিতে দেখেছি, ভয় হয়, এর আগে অনেক বন্যা সিডর, আয়লা,মোকাবেলা করেছি,এখন ঘরে ছেলে মেয়ে আছে, বাড়িতে গরু ছাগল হাসঁ মুরগী পালন করি এনিয়ে আশ্রয় কেন্দ্রে যাবো।

ইতো মধ্যে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ মোকাবিলায় বরগুনায় ৬৭৩টি আশ্রয়কেন্দ্রসহ প্রায় ১০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও জেলা মোহাঃ রফিকুল ইসলাম।

জেলা প্রশাসক মোহাঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বরগুনায় ৩টি মুজিব কেল্লা, ৬৭৩টি আশ্রয়কেন্দ্রসহ প্রায় ১০ হাজার স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যারা ঘূর্ণিঝড় পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সময়ে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করবেন। এছাড়াও ৪২২ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য, ৩৭ লাখ নগদ অর্থ প্রস্তুত রয়েছে।

;